নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

!ইকারুস!

এ ব্লগে আর কোন মৌলিক লেখার দরকার নেই, যেহেতু আমি আমার নিকৃষ্টতম লেখার স্বত্ব ও কাউকে দিতে রাজী নই

হাসান মোরশেদ


পাঁজরে দাঁড়ের শব্দ,রক্তে জল ছলছল করে
নৌকার গলুই ভেংগে উঠে আসে কৃষ্ণা প্রতিপদ
জলজ গুল্মের ভারে ভরে আছে সমস্ত শরীর
আমার অতীত নেই,ভবিষ্যত ও নেই কোনখানে ।

হাসান মোরশেদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রসংগ মুক্তিযুদ্ধ: ইসলামপন্থীদের অস্বস্তি,অপরাধ ও দায়

০৯ ই জুন, ২০০৬ রাত ৮:৪০

[......কেননা কোনোকিছুই পুরনো হয়না ..... নি:শ্বাসের পৌণ:পুনকিতা বেঁচে থাকার জন্য ]



বাংলাদেশের এখনকার ইসলামপন্থীরা বাংলা নাটক ও সাহিত্যকে প্রায়ই অভিযুক্ত করেন রাজাকার হিসেবে তাদেরকে চিত্রিত করার জন্য । অভিযোগ করেন রাজাকার দেখাতে হলেই কেনো টুপি দাড়ি ওয়ালা লোকজন দেখানো হয়? অভিযোগ করেন মুক্তিযুদ্ধের প্রসংগ এলেই কেনো ইসলামকে টেনে আনা হয় ?



প্রশ্নগুলোর জবাব মুক্তিযুদ্ধের ইতি হাসের ভেতরই আছে ।



যারা মুক্তিযুদ্ধ করেছিলো ,মুক্তিযুদ্ধকে সমর্থন জানিয়েছিলো ,যারা শহীদ হয়েছিলো, ধর্ষিত হয়েছিলো, রিফিউজি হয়ে পাশের দেশে আশ্রয় নিয়েছিলো তাদের সংখ্যাগরিসঠ ধর্মবিশ্বাসে মুসলমানই ছিলেন ।

একজন যোদ্ধা জয়বাংলা শ্লোগান দিয়ে ফায়ার ওপেন করে নিশ্চয় মনে মনে আল্লাহকেই ডাকতেন ।একজন মা তার যুদ্ধে যাওয়া সন্তানের মংগল কামনায় তাঁর কাছেই মোনাজাত করতেন , একজন নারী ধর্ষিতা হবার সময় তার নামেই চিৎকার করতেন । ব্যক্তি জীবনে মুসলমান থাকার পর ও তারাই আবার যুদ্ধ করেছেন তথাকথিত ইসলামী রাস্ট্র থেকে বেরিয়ে আসার জন্য , স্বধমর্ী ঘাতকের হাত েথকে প্রান বাঁচাতে আশ্রয় নিয়েছেন বিধমী দেশে ।ধর্মবিশ্বাসে মুসলমান কিন্তু তারাই আবার নিরংকুশ সমর্থন জানিয়েছেন ছয়দফাকে যার ভিত্তি ছিলো বাংগালী জাতীয়তাবাদ ।শেষ পর্যন্ত এই সেকুলার বাংগালী জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতেই বাংলাদেশ রাস্ট্র।



বিপরীতে এই মুক্তিসংগ্রামের বিরোধীতার ও দুটি ধারা ছিলো ।



একটা ছিলো আদর্শিক । ইসলাম পন্থীদের অনেকেই বাংলাদেশ রাস্ট্রের পৃথকীকরনকে সমর্থন জানাতে পারেননি তাদের ইসলামী মূল্যবোধ , পাকিস্তান সৃষ্টিতে নিজেদের অংশগ্রহনের স্মৃতি আবার অনেকে স্রেফ ভারত বিরোধীতার কারনে ।

এমনকি চীনাপন্থী কমিউনিস্ট রা ও মুক্তিযুদ্ধকে সমর্থন করেনি । সেই সময়টাতে তাদের নিজস্ব স শস্ত্র গোপন বাহিনী ও ছিলো । কিন্তু বিরোধীতা সত্বে ও গনহত্যা বা ধর্ষনে তারা আংশগ্রহন করেনি ।



তাহলে হত্যা, ধর্ষন, নির্যাতনে কারা স হযোগী ছিলো?

জেনে রাখা ভালো আল বদর , আল শামস, রাজাকার এই বাহিনীগুলো তৈরী করা হয়েছিলো পাকিস্তান সেনাবাহিনীর স হ যোগী হিসেবেই এবং এরা পাকিস্তান সরকারের বেতনভোগী ছিলো ।

আর এসব বাহিনীতে রিক্রুট প্রধানত জামাতে ইসলামী থেকে হলে ও মুসলিম লীগ , নেজামে ইসলামের মতো অন্যান্য ইসলামী দলগুলো ও ছিলো ।

এসব বাহিনীর বেশীর ভাগ সদস্যই ছিলো মাদ্্রাসা ছাত্র । পাকিস্তান সেনাবাহিনী যেমন ইসলামের নামে গনহত্যা চালাতো , এসব ইসলামী দল গুলো ও ইসলামের নামেই স হযোগীতা করতো ।



সে সময়ের দালালদের যেসব প্রামান্য ছবি আমরা দেখি তাদের বেশীর ভাগেরই চেহারা ছুরতে ইসলামীক ছাপ মারা । তাই সাহিত্যে যখন সেই সব চরিত্র উঠে আসে তখন এই সব চেহারা ছুরত ই তো দেখানো হবে । কি আর করা ?



বাংলাদেশের ইসলামী পন্থীদের কপাল আসলেই খারাপ ।তাদের মুরব্বীরা যদি সে সময় এই পাপটা না করতো তাহলে বাংলাদেশে ইসলামী আন্দোলন অনেক আগেই সফল হতো ।

সে সময়ের ইসলামপন্থীরা আধুনিক ইসলামপন্থীদের জন্য দায় ছাড়া আর কিছুই নয় । আর আধুনিকরা সুযোগ থাকা সত্বে ও এই দায়মুক্ত হতে পারেননি ।তারা সেই সব ঘাতক-দালালদের অস্ব ীকার করেননি , স্ব ীকার করেননি পুর্বসূরীদের পাপ বরং একই মিশন বাস্তবায়নের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন সেই একই কায়দায় ।

আর সেই জন্যই একই অস্বস্তি, একই অপরাধ , একই দায়ভার ।



[ইসলামপন্থী বলতে আমি ব্যক্তি জীবনে যারা ইসলাম চর্চা করেন তাদের কে নয়, আমি বোঝিয়েছি যারা ইসলামকে রাজনৈতিক দর্শন ভাবেন, রাজনীতি করেন বাংলাদেশ রাস্ট্রের মৌলিক পরিচয় বদলে দিয়ে একে আবার পাকিস্তান স্টাইলের ইসলামিক রাস্ট্র বানানোর জন্য ]

মন্তব্য ৭৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৭৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জুন, ২০০৬ রাত ৩:০৬

অতিথি বলেছেন: আমি যতটুকু জানি জামায়াতে ইসলামী পাকিস্তানেও খুব পেয়ারার নাম না। পাকিস্তানে মওদূদীকে ফাঁসির কাঠগড়ায় পর্যন্ত দাঁড়াতে হয়েছিল। এখনও জামায়াত পছন্দীয় নাম না সেখানে, খাটি পাকিস্তানি, পর্দানশীল অনেকে আছে মওদূদীর নাম শুনলেই অাঁতকে উঠেন। তাই বুঝতে পারলাম না, আপনি শেষের লাইনটা দিয়ে কি বুঝালেন, 'পাকিস্তানি স্টাইলের ইসলামিক রাস্ট্র'। অবভিয়াসলি, জাময়াত পাকিস্তান শুদ্ধিতেও লেগেছিল, কিন্তু পাকিস্তানে ক্ষমতায় যারা ছিল (এবং এখনও আছে) তাদের কেউই আপনার ভাষ্য মতে 'ইসলামপন্থী' ছিল না, ইসলামকে ব্যক্তিগত জীবনেও প্র্যাক্টিস করত কি না সন্দেহ আছে, রাষ্ট্রীয় জীবনে তো না-ই।

জাময়াতের পাকিস্তানকে সমর্থন করার কারণ ছিল অন্য।

প্রথমত, গণতান্ত্রিক দেশের সরকার বদলায়। বাংলাদেশে স্বাধীনতার পরে এমন কোন উন্নতির লক্ষণ দেখা যায় নি, তারপরেও মানুষ আশাবাদী, আজ হোক কাল হোক একসময় না এক সময় সৎ শাসক পাব, ইটস জাস্ট এ ম্যাটার অফ টাইম। অথচ একটা দেশ ভেঙে গেলে সেটা আর জোড়া লাগান সম্ভব না। অনেক বাবুরা শুনি "অবিভক্ত বাংলার" স্বপ্ন দেখেন, 47 সালকে রাবার দিয়ে ঘষে তুলতে চায়, কিন্তু দেশ ভাগ হয়ে গেলে তখন আর জোড়া লাগানো সম্ভব না, ভাঙন রোধ করে, পরে সংশোধন একটা সমাধান হতে পারে। এখানে স্রেফ রাজনৈতিক আর আদর্শিক চিন্তা ছিল।

দ্্বিতীয়ত, হ্যা আমি ইসলামী রাজনীতিতে বিশ্বাসী। কেউ যদি আমাকে প্রমান করে দেখাতে পারে আমার নেতারা ধর্ষণ করেছে আর নির্বিচারে খুন করেছে, তাহলে আমি হাঁটু গেড়ে মাফ চাইব, ঘৃণা করব অপরাধীদের। কিন্তু, এখানে ব্যপারটা আমার কাছে আমেরিকান আর্মির মত মনে হয়। কিছু সৈন্য প্রিজনার এবিউজ করেছে মানে দোষটা সব আমেরিকানের কাঁধে যায় না, আর প্রিজনার এবিউজ যারা করেছে তারা লাইন ক্রস করেছে, তাদের উপর তেমন নির্দেশ ছিল না।

রাজাকার আল বদর প্রথমত গঠন করা হয়েছিল স্রেফ ট্রেইনিং প্রাপ্ত দের গতিরোধ করার জন্য। অবশ্যই এই স্বেচ্ছাসেবক মূলক কাজে, একটা যুদ্ধ পরিস্থিতিতে মোরাল ট্রেইনিং বা যাচাই বাছাই করে নেয়া সম্ভব ছিল না, তাই প্রত্যন্ত অঞ্চলে ইসলামের নামে এই অত্যাচার গুলো হয়েছে। আমি নিশ্চিত তখনকার পত্রিকা ঘাটলে পাওয়া যাবে 'ইসলামপন্থীরা' পাকিস্তান ভাঙার বিরোধিতা এবং এই অন্যায় অনাচারের বিরোধিতা এক সাথে করছিল। এক সাথে। কোনটা কমপ্রমাইজ না করে। অবশ্যই যুদ্ধ একটা দেশের জন্য সবচেয়ে খারাপ অভিজ্ঞতা, এবং কারও জন্যই কাম্য না। আমি নিশ্চিত তখন 'ইসলামপন্থীদের' সিদ্ধান্ত নেয়া কঠিন হয়েছে।

আর তখন মুসলিমরা ইসলামের নাম নিয়ে যাই করেছে, এটা পরবতর্ীতে 'ইসলামপন্থী'দের উপর অত্যাচারের জন্য কোন জাস্টিফিকেশন না, বিশেষত যারা 'স্বাধীনতার' বুলি কপচায়, তারা নিজেদের মন কে এতটা বদ্ধ করে দিবে, এটা হাস্যকর। অগ্রহণযোগ্য। এটা জাস্ট প্রুভ করে পাকিস্তানি শাসকদের জায়গায় এই 'আধুনিক, প্রগতিশীল' মানুষগুলো থাকলে তারাও একই কাজ করত...

২| ১০ ই জুন, ২০০৬ রাত ৩:০৬

হযবরল বলেছেন: লিখাটা ভাল, তবে আমাদের ইসলাম পন্থিরা কি রকম রাষ্ট্র চায় বলা কঠিন। আমার মনে হয় তালেবান চায়। বাংলা ভাই এবং শায়খ দের র্কম তাই বলে।

৩| ১০ ই জুন, ২০০৬ রাত ৩:০৬

হযবরল বলেছেন: আর ডিটেইলসে যাতে পারলে ভাল হয়, নতুন করে সব জানা র সময় হয়েছে।

৪| ১০ ই জুন, ২০০৬ রাত ৩:০৬

অতিথি বলেছেন: হযবরল,
তালেবান, শায়েখ, বাংলা ভাই, এদের নিয়ে একটু পড়াশোনা করলে জানতে পারবেন, তাদের সাথে জামায়াতের খুব বড় পার্থক্য হল জামায়াত গণতন্ত্রের মত ধীর প্রক্রিয়ায় বিশ্বাসী, যেখানে জনগণ আস্তে আস্তে বদল আনবে, কিন্তু প্রথমোক্ত দল যে তাতে বিশ্বাসী না সেটা ইতিহাস দেখিয়েছে।

৫| ১০ ই জুন, ২০০৬ রাত ৩:০৬

অতিথি বলেছেন: হাসান মোরশেদ,
আর কিছু তো বাদ দিলেন না। খুব প্রাঞ্জল ভাষায় তুলে ধরলেন তাদের জন্য যারা মুক্তিযুদ্ধ বুঝতে গেলে ভাষা সংকটে ভোগেন। আজকের বাস্তবতায় অবশ্যই জামাতীরা ধোয়া তুলসী পাতা। রাজাকার গোলাম আজম, মইত্যা নিজামী, সাঈদী আর কামরুজ্জামানরা ছিল ইসলামের স্বর্গদূত, তারা নির্বিচারে মানুষ হত্যা করবে কেন? ষড়যন্ত্র করবে কেন? এগুলো হচ্ছে এখন কাল্পনিক গল্প। অন্ধদের কাছে বৃথা আলো বিতরণ করছেন। অমি রহমান পিয়ালের সাইটে ঘটনার পর ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে। এনওয়াই বাংলা ডট কমে দলিলের পর দলিল দেয়া হচ্ছে। এগুলো এখন ইন্টারনেটে। এবং আরও আসবে। তারপরেও রাজাকার জামাতীরা দুধভাত। দুধের শিশু। যুক্তি কাদের দেখান যারা এখনও মানুষ হত্যা করার ব্যাপারে গর্ব করে তাদেরকে? লজ্জা, আমাদের সবার লজ্জা। রাজনীতির মারপ্যাঁচে গণঘাতকরা বেরিয়ে এসে দর্প করে বলে, "হা হা আমরা কি কিছু করেছি, ওসব অনাচারতো মুক্তিযোদ্ধারা করেছিল"। ইতিহাসকে এতোটা নির্লজ্জভাবে অস্বীকার করার চেস্টা বোধহয় পৃথিবীর আর কোথাও হয়নি। দরকার আরেকটি মুক্তিযুদ্ধ এসব আবর্জনাদের বিরুদ্ধে যাতে এই জাতি নোংরা ইতিহাসের দায়বদ্ধতা চিরতরের জন্য মুক্তি পায়। ধন্যবাদ।

৬| ১০ ই জুন, ২০০৬ রাত ৩:০৬

অতিথি বলেছেন: খোলস ছেড়ে প্রজাপতির শুয়োপোকায় রূপান্তর-
তা আস্ত মেয়ে তোমার নেতারা শব্দগুচ্ছের ধারনাটা কি? নেতৃত্বে র নির্দেশে ধর্ষণ এবং লুটতরাজকে গ্রহন করা হয়- সারবেধে মুক্তিযোদ্ধা নিধনকে অপরাধ বলে মনে করা হয়?
ঠিক কোন জায়গাটাতে নিজামি গো আ কামরুজ্জামান, এদের নাম দেখতে চাও। পেয়ারা মইনুদ্দিন যে কিনা লন্ডনে গিয়া মসজিদের ব্যাবসা শুরু করচে তার বিরুদ্ধেও যুদ্ধাপরাধের প্রমান আছে- ঠিক কোন জায়গাটাতে প্রমানটা চাও যেই প্রমানের জন্য তোমার হেজাবপড়া রোমান্টিক হাঁটুগাড়া দেখা যাবে?
রাজাকার পাকিস্তানি সৈন্যদের সহায়ক বাহিনী হিসেবে গঠিত হয়, পাকিস্তান সরকার এদের বেতন দিয়ে পুষতো। এরা গোয়েন্দা কার্যক্রম লারী সংগ্রহ লুটতরাজ এবং মুক্তিযোদ্ধাদের খুঁজে বের করা ও হত্যা করার কাজে ব্যাবহৃত হতো। মূল রিক্রুট ছিলো জামায়াতে ইসলামি নেজামে ইসলামি আর মুসলিম লীগের কর্মিরা- ওদের বিবরনতো ছাপার অক্ষরেই আছে, আছে ইনকিলানের ভন=ড মান্নানের কথা। এরাই জামাতের নেতা ছিলো এবং আছে- এসবও ঠিক প্রমান না- প্রমান হতে হবে সচিত্র- এর পরের দাবি হবে কেনো জামায়াতে ইসলামির লোকজন এইসব ঐসলামিক কাজের ভিডিও করে রাখে নাই- এই প্রমান ছারা মানবো না- সমস্যা হইলো তখন এত বেশী প্রযুক্তুর উন্নতি হয় নাই, ইসলামি ফ্যানাটিক জারকাবি না কোন বাল মানুষের গলা কাটার ভিডিও তৈরি কইরা প্রেস রিলিজ দ্যে এমন প্রেস রিলিজ দিতো যদি সময়টা 71 না হইয়া 2005 হইতো- তখন তোমার হাঁটু গাইড়্যা রোমান্টিসিজম দেখানোর একটা সম্ভবনা ছিলো। এইটা ছাড়া, চাক্ষুষ প্রমান ছাড়া অন্য কিছু গ্রহন করার ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধতা দেখা যাইতেছে তোমার-
খারাপ না- পারিবারিক ঐতিহ্য ধরে রাখা ভালো- কিন্তু ওর সাথে একটা মানবিকতার, একটা লজ্জার খোলস আছে ঐটা খুলে খুল্লামখুল্লা বললেই হয়, জামায়াতে ইসলামি করা দোষের কিছু না।

৭| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৪:০৬

অতিথি বলেছেন: রাসেল কারে কও? রাজাকারের মুরগীরা সারাজীবণ কাওয়ালী শুনতে শুনতে ঝিমায়, চোখে আধাঁরা দেখে, তাই দুস্কৃতিকারীরা কিছু করছিল, আর যুদ্ধে তো টুকটাক হয়ই- তাই তাগো চোখে কিছু পড়বে না। হ্যা হ্যা...এতোটা নির্লজ্জভাবে রাজাকারগোরে ধোয়া তুলসী পাতা বানানোর চেস্টা। লজ্জা কার জন্য?

৮| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৪:০৬

হযবরল বলেছেন: আস্তমেয়ে আপনি আগে নিজে পড়ে অন্যকে বলবেন। কার কি ঘোষিত প্রক্রিয়া, আর অঘোষিত প্রক্রিয়া আগে জানুন। শায়খরা কার আশ্রয়ে বড় হয়েছে, কে এদের জন্য গলাবজি করেছে , মইত্যা চাচা নাকি আমি । মইত্যা চাচার ডায়ালগ ভূলে গেলেন '' বাংলা ভাই মিডিয়ার সৃষ্টি '' ও তো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রি না , ধান চালের মন্ত্রি । আগ বাড়িয়ে আমি কলা খাইনি বলার কি দরকার ছিলো ওর।

৯| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৪:০৬

অতিথি বলেছেন: ইরাকে এখন প্রতিদিন পঞ্চাশ জন মানুষ মারা যাচ্ছে, এই 2005 সালে। যেখানে একটা পক্ষ হচ্ছে আমেরিকার মত 'উন্নত এবং শক্তিশালী' একটা দেশ।

যুদ্ধ পরিস্থিতি স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে আলাদা, মানুষ মারা যাওয়াটাই হয়ত স্বাভাবিক। কিন্তু ধর্ষণ, নারী নির্যাতন, এগুলো কোন পরিস্থিতেই 'স্বাভাবিক এবং গ্রহণযোগ্য' না। নারীদের আরেকটু সাহস দেয়া দরকার, যারা যার দ্্বারা ধর্ষিতা হয়েছেন, তাদের দেখিয়ে দিতেন যদি সেটাও তো ডকুমেন্টেশন হত।

"কামারুজ্জামান, গো আ, মইত্যা নিজামী", মূলত যাদের শাস্তি দাবী করা হয়, তারা কয়জন নারীকে ধর্ষন করেছেন, স্ট্যাটিসটিকস থাকলে পেতে আগ্রহী।

১০| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৪:০৬

অতিথি বলেছেন: হযবরল,
বাংলা ভাই সম্পর্কে ওমন কথা বলাটা অপরিপক্কতা, রাজনৈতিক অদূরদর্শীতা, কিন্তু বাংলা ভাই, যারা মূলত 'আহলে হাদীস' তাদের সাথে মওদূদীর জামায়াতের আকাশ পাতাল তফাৎ, এই পার্থক্যটা অর্ধ শতাব্দী পুরান, নতুন কিছু না।

১১| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৪:০৬

হযবরল বলেছেন: ওরা নারী র্ধষন না করে , র্ধষন করার আদেশ দিলে সেটা কোন মানের অপরাধ । কি জাস্টিফাই করছেন? আমার বন্ধুর মা কে যুদ্ধে পাক সেনার া ঘরের ভিতরে ঢুকে মেরেছিল। ওর মামা শুধু কষ্ট পেয়ে মারা যায় দুবছর পর , যে আমি থাকতে আমার বোন কেন মারা গেল। ওর নানা মুক্তিদের রসদ সাপ্লাই দিত তাই তাকেও মেরে ফেলে । এই গুলিকে কি দিয়ে জাস্টিফাই করবেন ? নিজামি তো
করেনি দিয়ে ?

আমার সেই বন্ধুর 18 বছরের পুরোনো, এক বন্ধুর সাথে সমর্্পক ছিন্ন হয়েছে । কেন জানেন? জেনেশুনে রাজাকারের ভাগি্ন নে কে কেন পছন্দ করল তাই। নিজের মা যখন র্ধষিত হয় তখন, সংখ্যাটা 30 লক্ষ না 3 লক্ষ , নিজামি হাতে রক্ত লাগাতেন না কি বেয়োনেট দিয়ে মারতেন , এই র্তক করা যায়।

১২| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৪:০৬

হযবরল বলেছেন: শোনেন আমি মাঠের লোক প্রথম আলো পড়ে কথা বলি না। হিজবুল্লাহ আর মর্াকিনিরা আকাশ- পাতাল দূরত্বের লোক । কিন্তু স্টিঙ্গার আমেরিকানরাই দিয়েছিল। শেখানোর আগে নিজে শেখো ।

১৩| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৪:০৬

অতিথি বলেছেন: এই যে ধরেন মাওলানা ইউসুফ 96 জন জামাত কর্মীদের নিয়ে খুলনায় মে মাসে যে রাজাকার সশস্ত্র বাহিনী তৈরী করেছিল তারাতো মানুষদের ধরে খালি কপালে চুমা দিত। আর 1লা সেপ্টেম্বর করাচীতে সাংবাদিক সম্মেলনে যখন গোলাম আজম বলেছিল, কোন ভাল মুসলমানই বাংলাদেশের সমর্থক হতে পারে না, তখন উনি এটা তো মুখে বলেনি, বলেছিল স্বপ্নে। আর ধরেন 71এর 14ই সেপ্টেম্বর দৈনিক সংগ্রাম যখন আল বদরদের প্রশংসা করে তাদের কুকীর্তির উৎসাহ দিচ্ছিল তখন তারা ভাবছিল দেশটা গণিমতের মাল। মুজাহিদ আর কাশেমরা এসময় যেসব ঘোষনা দিয়েছিল- এগুলো তো বানানো। নিজামী 14ই নভেম্বর দৈনিক সংগ্রামে কি লিখেছিল- না কিছু লেখেনি। নিজামী আর গো আজম কিছু করেনি, খালি দেখেছে মুজাহিদদের কীর্তি। এদের মুখে ইসলামের কথা আসলেও ইসলাম অপবিএ হয়। কারণ, নিরীহ মানুষের রক্ত ও ইজ্জত এদের হাতে ছিল। কাজে সাফাইটা অন্য কোন বোদাইদের খুঁজে দিলে খাবে, হয়তো কোন বিদেশীর কাছে দিলে...।

১৪| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৪:০৬

অতিথি বলেছেন: আস্তমেয়ে:
1।
জামাতে ইসলামী পাকিস্তানে পেয়ারা কিনা সেটা আমার হেডেক না । মওদূদী'র ফাসি'র আদেশ হয়েছিল কাদিয়ানী বিরোধী দাংগা সৃষ্টির অপরাধে । আপনার ভাষায় 'খাঁটি পাকিস্তানি, পর্দানশীন' অনেকে জামাতের নাম শুনে আঁতকে উঠেন, সেটা জামাতের 71 এর বর্বরতার জন্য । প্রতিটি পাকিস্তানী 71 এর বর্বরতাকে সমর্থন করে ।
'পাকিস্তান স্টাইলের ইসলামীক রাস্ট্র 'বোঝেননা? 71 এর বর্বরতা যতদিন বোঝতে পারবেননা , ততদিন এটা ও বোঝবেননা ।
2। ।
'জামাতের পাকিস্তান সমর্থন করার কারন ছিলো অন্য ।' এখানে স্রেফ রাজনৈতিক আর আদর্শিক চিন্তা ছিলো' ---
কি বলতে চাইছেন?
অগনিত হত্যা, ধর্ষনে স হযোগীতা করার নাম যদি রাজনেতিক আর আদশিক ভাবেন, ধিক আপনাকে । অনেক পড়েন, অনেক বোঝেন কিন্তু আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আপনার মানবতা বোধ শুন্য করে দিয়েছেন ।
3। ।
আপনার নেতাদের এবং তাদের 71 এর পূর্বসূরীদের নাম জানান ।
বাহ 71 এর ঘাতকদের ডিফেন্ড করতে গিয়ে আমেরিকানদের ও ডিফেন্ড করে বসলেন । এততো কমিটেড!
4।।
'রাজাকার আলবদর গঠন করা হয়েছিল স্রেফ ট্রেনিং প্রাপ্তদের গতিরোধ করার জন্য '----- এই ট্রেনিং প্রাপ্ত কারা? মুক্তিযোদ্ধা বলতে কি আপনার লজ্জা লাগে?
ইসলাম পন্থীরা তখন মায়ের বুকের দুধ খেতেন । চোখের সামনে সব দেখে ও আর কারো জন্য না শুধু তাদের জন্যই কঠিন হলো 'সিদ্ধান্তনেয়া '
5। ।
'পাকিস্তানী শাসকদের' জায়গায় তখন কে থাকলে কি করতো এই সব হাইপোথিসিসের মূল উদ্দেশ্য একটাই ঘাতকদের ডিফেন্ড করা ।
...........
মুক্তিযুদ্ধের প্রসংগ এলেই ইসলাম পন্থীদের অবস্থান কি দাঁড়ায় , সেটা আপনিই আবার প্রমান করলেন ।

১৫| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৪:০৬

অতিথি বলেছেন: ধর্ষনের নির্দেশও কোন 'ইসলামপন্থী' দিয়েছেন বলে আমি বিশ্বাস করি না, বিশ্বাস করার জন্য আমার প্রমাণ লাগবে।

হযবরল, আপনি যেই ঘটনার কথা বললেন, সেসব শুনে তীব্র কষ্ট হওয়াটা স্বাভাবিক, যে অপরাধী, অপরাধের প্রতি যার সমর্থন আছে তেমন চাবকে মারা উচিৎ।

ধষর্ণের প্রতি সমর্থন ছিল এমন ডকুমেন্ট হলেও চলবে। দেখতে চাই।

দেখুন, আমি বলেছি, আমি বিশ্বাস করি, নির্বিচার হত্যা, খুন এগুলোর প্রতি ইসলামপন্থীদের নূন্যতম সমর্থনও ছিল না। যারা সুবিধাবাদী তারা চামে সুযোগ নিয়েছে, হ্যা, সেটা মানতে রাজি আছি।

১৬| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৪:০৬

অতিথি বলেছেন: গরু ক্ষেত খাইলে রাখালের দোষ হয় এমনটাই নিয়ম- কামরুজ্জামানের বিরুদ্ধে মামলা হইছিলো এইটার নাম্বারও কোনো এক জায়গায় দেখলাম, তার বিরুদ্ধে 2 জনকে ধরে এনে হত্যার অভিযোগ আছে- নির্যাতনের অভিযোগ আছে-
গোআ সারা বাংলাদেশে এবনগ পাকিস্তানে গৃহযুদ্ধ এবং পাকিস্তান ভাঙার বিপক্ষে হাজার হাজার বিবৃতি দিছে- সংগ্রামের পাতায় পাতায় এইসব মহান মবানী সঞ্চিত, পিয়াল কিছু ব্লগে তুলছে। যদি আরও আগ্রহ থাকে তাহলে নিউ ইয়র্কের বাংলা পত্রিকার ওয়েব পেজে সঞ্চিত তথ্য আছে- সেই সব দিনের খবরের কাগজের অংশ।
শুনো একটা কথা হইলো একটা পর্যায়ে গিয়ে বুঝতে হয় হোগা দিয়ে পাহাড় ঠেলে সরানো যায় না। ঐটা একটা অসম্ভব কাজ, এমনই অসম্ভব কাজ এইটা প্রমান করা মইত্যা কামরুজ্জামান আশরাফ চৌধুরি মইনুদ্দিন আব্বাস এরা যুদ্ধাপরাধ করে নাই।
ইরাকের ঘটনা দিয়ে কি যাস্টিফাই করতে চাও এইটা বুঝি নাই- ইরাকে কি গনহারে কুর্দি নিধন হয় নাই- ইরাক কি ইরানের সাথে যুদ্ধ কাউরে মারে নাই?
সমস্যা হইলো নিজেদের অন্ধকার না দেইখ্যা জোনাকির পাছায় আলো জ্বলতেছে দেখো- এই রকম জোনাকির পাছায় জ্বলা আলোর মতো কয়েকটা মুসলিম ভালো কাজ করলে সেইটা ইসলামের সপক্ষের প্রমান না প্রমান হইলো মানবিকতার।

১৭| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৪:০৬

অতিথি বলেছেন: একটা সংশোধনী:
1। ।
.........................................................................আঁতকে উঠেন , সেটা জামাতের 71 এর ববরতার জন্য না । ..........।

১৮| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৪:০৬

হযবরল বলেছেন: বাহ আস্তমেয়ে ভাল বলেছেন। র্ধষণ অপরাধের সর্মথন মানে কি ? ভাল মানুষ। আমার মধুদাকে যে মারল, মুনীর স্যার এবং অন্যদেরকে মারার
মাস্টার প্ল্যান কার? মাওলানা মান্নানের । প্রমাণ চান বলবেন তাই না । ভাল বলেছেন ।

১৯| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৪:০৬

অতিথি বলেছেন: আহারে মোরশেদ ভাই স্যাডিস্ট কিছু ভিডিও করলো না কেনো যেইটা দেইখ্যা রাজাকার এবং তাদের ভবিষ্যত উত্তরসূরিরা ধর্ষনের তালিম পেতো হাতে কলমে। এমন বিবেচনা বোধ কেনো হইলো না রাজাকারদের। ওরা যে এইসব করছে এই সবের একটা ভিডিও করবে না। কিভাবে গলা কাটতে হয় কিভাবে কবরে ঢুকাইতে হয় 100 লাশ, কিভাবে এক নাগারে বধ্য ভূমিতে লাশের পাহাড় জমাইতে হয় এইসব ঐসলামিক কাজকারবারের ভিডিও করবে না ওরা।
বাংলাদেশে এখন যখন ইসলামের উত্থান হবে যেমন কুকুরের উত্থান হয় কার্তিক মাসে তখন কোন ভঙ্গিতে বাঙালি সংস্কৃতির ধারকদের হেনেস্থা ও কতল করতে হবে এর কোনো তরিকা রাখে যায় নাই কেনো।
অবশ্য এইটা ছাড়াও শিবির ভালো ট্রেনিগন পাইছে- ড্রিল দিয়ে ফুটো করেহত্যা করা, রাম দা দিয়ে কোপানো এইসব পাশবিক মানসিকতার কাজকারবার না করলে কি আরইসলামের মহান সৈনিক হইতে পারে- পারিবারিক ঐতিহ্যে হয়তো কোনো দিন এমন কোনো মহান ইসলামি স্যাডিস্টের সাথে থাকতে হবে আজীবন- মায়ের নিস্পৃহতা বাবার কদর্যতা এবং নির্মমতা নিয়ে আমাদের ভবিষ্যতের ইসলামের সৈনিক কাম সন্ত্রাসী বেড়ে উঠবে আর সবাই কে যাযাকুল্লাহ খায়ের বলবে।
নারায়ে তাকবির আল্লাহু আকবার।

২০| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৪:০৬

হযবরল বলেছেন: পুস্তকের শিবির আর মাঠের শিবির এর তফাৎ নিজের চোখে দেখা।

২১| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৪:০৬

অতিথি বলেছেন: গোলাম আযমের জীবনী, 'জীবনে যা দেখলাম' পড়ে দেখতে পারেন। আমার কাছে পি ডি এফ ফাইলে আছে, কোথায় আপলোড করা যাবে বললে আমি করে দিতে পারি, নেটে কোথাও পাচ্ছি না। কেউ ব্যক্তিগত ভাবে চাইলে ইমেইল করতে পারি।
এক পক্ষের চোখ দিয়ে ইতিহাস দেখেছেন, অন্য পক্ষের ব্যাখ্যাটা পড়ার সাহসিকতা দেখান একবার।

২২| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৪:০৬

অতিথি বলেছেন: ঐ মিয়া নিজের চোখে দেখলে হইবো না ভিডিও করতে হইবো, ভিডিও করা না থাকলে হইবো না, আর সাথে উপরি মহলের নির্দেশে এই কাজ করা হইয়াছে এমন কোনো ডকুমেন্ট না থাকলে পুরা ভিডিওটাই ভুয়া প্রমানিত হবে।

২৩| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৪:০৬

অতিথি বলেছেন: হিটলার বাইচা থাকলে আত্মজীবনী একটা লিখতো, তখন অনেক জার্মান নাজীও বলতো আরে ভাই একপক্ষের কথা শুইন্যা নাচেন কেন? হিটলারের আত্মজীবনীটাও পড়েন। চমৎকার রসিকতা।

২৪| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৪:০৬

অতিথি বলেছেন: মাঠের শিবির আমি দেখিনি, তবে মাঠের লীগ আর দল দেখেছি :)

২৫| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৪:০৬

হযবরল বলেছেন: লীগ আর দলের কথা র ানে কি ? কেউ তো ওদের গান গাইছে না ।

২৬| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৪:০৬

অতিথি বলেছেন: চমৎকার রসিকতা কি না জানি না, তবে হাই স্কুলে দেখি এখন নাজিদের পয়েন্ট অভ ভিউও পড়ায়।

পাশ্চাত্যের সব ধারা বাংলাদেশে দেখতে চেয়েন না, এক সময় দেখবেন কি সুন্দর গোলাম আজমের অটোবায়োগ্রাফী মুক্তিযুদ্ধের পাশাপাশি পড়াতে হচেছ।

২৭| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৪:০৬

অতিথি বলেছেন: আমি শিবিরেরও গান গাইছি না।

২৮| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৫:০৬

হযবরল বলেছেন: একজন লোক , একটা দল দেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে গেল । লক্ষ লক্ষ লোক মেরে ফেলল। কেন মেরে ফেলল , মেরে ফেলায় সম্মতি কেন ছিল, এত মায়ের আব্রু কেন হরন করল , তার ও একটা জাস্টিফিকেশন লাগবে। কোন মহৎ উদ্দেশ্য ছাড়া তো আর করেনি তাইনা ?

আমার কমেন্ট ফুরালো।

২৯| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৫:০৬

উৎস বলেছেন: বুঝি না এই জামাতী গুলা এখনো তাদের দুষ্কর্মের বৈধতা খুজে বেড়ায় কেন।

৩০| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৫:০৬

হযবরল বলেছেন: আপনি শিবিরের গান গাইছেন বলিনি , আমার কমেন্টের আগের কমেন্টে রাসেল শিবির এর কথা বলেছে সেই সূত্র বলেছি। সব নিজের ঘাড়ে টানেন কেন , কলা আপনি খাননি আর কত বলবেন?

৩১| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৫:০৬

কনফুসিয়াস বলেছেন: আশ্চর্য !
অরূপদার কথাই মনে পড়ছে- মতভেদ থাকতেই পারে, কিন্তু অপমত??

৩২| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৫:০৬

অতিথি বলেছেন: ব্যবস্থা শুরু হয়েছে, তারেক মিয়া সেই স্বপ্ন পুরন করবো।

৩৩| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৫:০৬

অতিথি বলেছেন: 'দুষ্কর্মের বৈধতা' না, বরং দুষ্কর্মের দায় যতটা চাপান হয়, ততটা ছিল না, এইটা আরগু করছি। আপনি মুক্তিযুদ্ধ দেখেন নি, আমিও দেখি নি। আপনি ইতিহাস পড়ে জানছেন, আমিও তাই। আমার প্লাস পয়েন্ট হল, আমার অভিযুক্তদের বলা ইতিহাসও পড়া আছে। প্রপাগান্ডা দিয়ে ইতিহাস বিকৃত করা যায় এটা অজানা কিছু না।

হযবরল, 'দেশের স্বাধীনতার' বিরুদ্ধে যায় নি, বরং দেশের খন্ডতার বিরুদ্ধে গিয়েছে। জামাতীদের দেশোদ্রহী বলতে পারবেন না, কারণ দেশের বিরুদ্ধে তারা কখনই যায় নি। তখন দেশ ছিল পাকিস্তান।

৩৪| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৫:০৬

অতিথি বলেছেন: অবশ্যই মহৎ উদ্দেশ্য।
বাংলাদেশে এখন একমাত্র তারা ই পারে ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম করতে পারে। তাদের কাজের জাস্টিফিকেশন থাকবে না তো মুক্তি যুদ্ধাদের কাজের জাস্টিফিকেশন থাকবে??!!!!

৩৫| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৫:০৬

উৎস বলেছেন: নাৎসীদের দৃষ্টিকোন যেমন জানা দরকার যেন আরেকবার হিটলারের জন্ম না হয়, তেমনি আমাদেরও অবশ্যই গোলাম-শুকর বৎস-আযমের জীবনী পড়া দরকার আরেকবার যেন এরা বেইমানী না করতে পারে তার জন্য। ছানাপোনা নিয়ে এই গোলামরা আবার বড় মুখে কথা বলা শুরু করেছে।

৩৬| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৫:০৬

অতিথি বলেছেন: উহু কনফুসিয়াস, আপনারা এই একটা ব্যপারে 'মতভেদই' মানতে রাজি না। জামায়াতের এত সমর্থক কেন? শিক্ষিত, সৎ প্রচুর সমর্থক জামায়াতের। ভিন্ন মতে বিশ্বাসী না হলে হত না। ভিন্ন মতটা হচ্ছে, অপকর্মের সমর্থন ছিল না, কিন্তু দেশ বিভাগেও সমর্থন ছিল না। অবস্থানটা একটু ডজি ছিল, কারণ যুদ্ধে সাধারনত হয় এই পক্ষ না হয় ওই পক্ষ, মাঝামাঝি কিছু থাকে না। কিন্তু জামায়াত, আদর্শিক দল হওয়ায়, দুটো আদর্শকে এক সাথে চাইছিল, যেটা আপাত দৃষ্টিতে অগ্রহনযোগ্য, কারণ মানুষ হয় সাদা না হয় কাল দেখতে চায়। ধূসরের অস্তিত্ব বিশ্বাসী না।

৩৭| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৫:০৬

অতিথি বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধাদের কাজের জাস্টিফিকেশন আছে, তারা জাতীয়বাদীতায় বিশ্বাসী। জামাতেরও তেমনি আছে। যার যার আদর্শের জন্য দুই পক্ষই লড়াই করেছে। তবে স্বাধীনতার পরে, 35 বছর হয়ে গেল, জামায়াতের মানুষের বিরুদ্ধে নারী নির্যাতনের অভিযোগ উঠে না, কিন্তু জামায়াত বিরোধীদের নামে উঠে অহরহ।

৩৮| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৫:০৬

অতিথি বলেছেন: আস্ত মেয়ে,
মওদুদীকে কেন মৃতুদন্ড দেওয়া হয়েছিল বলুন তো ? নিচের লিঙ্কটা দেখুন :http://www.somewhereinblog.net/aaggatabashblog/post/6618

৩৯| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৫:০৬

উৎস বলেছেন: জামায়াতের সমর্থক মোটেও বেশী না, বিলিয়ন পেট্রোডলার খরচ করেও 4% ভোট জোগাড় করতে পারে না, অথচ দেশের সবচেয়ে পুরোনো দলের একটা। কথা সত্য মাদ্্রাসা শিক্ষিত অনেক দাড়িওয়ালা খচ্চর জামাত সমর্থন করে।

আরেকটা কথা এ মাঝামাঝি আব্বাজানেরা খুন ধর্ষন কেন সমর্থন করলো। কখনও এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে শুনি না।

৪০| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৫:০৬

অতিথি বলেছেন: পাকিস্তানি শাসকেরাও জাতীয়তাবাদী ছিল, তাই এত সহজে ভিন জাতির উপর অত্যাচার করতে পেরেছে।

৪১| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৫:০৬

অতিথি বলেছেন: মাদ্রাসা সম্পর্কে আপনার কোন বাস্তব ধারণা নাই উৎস, বাংলাদেশের মাদ্রাসাগুলোতে দেওবন্দী সমর্থক প্রচুর, যারা জামায়াতের ঘোর বিরোধী। ফরিদপুরী, আহলে হাদিস এদের হোলডও অনেক শক্ত। দেওবন্দী মাদ্রাসা গুলো থেকে তো মওদূদীর সম্পর্কে সফট কর্নার থাকলেই আউট।

৪২| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৫:০৬

কনফুসিয়াস বলেছেন: আস্তমেয়ে,
ঠিকই ধরেছেন। জামাত এবং 71 এর আর সব যুদ্ধাপরাধীদের ব্যাপারে অন্য কোন মত সহ্য করার মত সহনশীলতা আমার নাই। আমার নাদান পরিবারের কারনেই নাই। পরিবারের কথা বললাম, কারন আমি ক্ষুদ্্র স্বার্থপর মানুষ। ব্যাক্তিগত সুখ দু:খই আমাকে বেশি আপ্লুত করে। 71 এ আমার বাপেরে যখন ইহাদের বড় ভাইয়েরা ধরে নিয়ে গেছিলো, সহযোদ্ধারা না থাকলে ঐখানেই তিনি খালাস হইয়া যাইতেন। জামাত এবং অন্যান্য হারামিদের এবং তৎপরবর্তি অনুসারিদের প্রতি তাই আমার একটাই অনুভূতি ফিক্সড ডিপোজিট করা আছে- সেইটা হইলো ঘৃনা।

৪৩| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৫:০৬

অতিথি বলেছেন: কনফুসিয়াস, এটা ঠিক না। তুমি তো আর যুদ্ধ দেখনি?

তুমি তাই জান না।তুমি নিজামির জীবনি পড়, জানতে পারবে। তোমার বাপ কি জানে? তোমার বাপ নিজে ভুক্তভোগী, তুমি তো আর না? তাই না??

৪৪| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৫:০৬

হযবরল বলেছেন: ঠিক না কনফু, একদম ঠিক না। আপনি যুদ্ধ দেখেননি । আর ওদের কিছু বই পড়েছি , ওরা বিকৃত করে না ইতিহাস। ওরা পাক লোক । ওদের বিবেচনায় দেশে খুন হয়নি, কিচ্ছু হয়নি।

৪৫| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৫:০৬

অতিথি বলেছেন: দেশে হত্যা হয়েছে, খুন হয়েছে, ধর্ষণ হয়েছে, অনেক নিরপরাধ মানুষ অত্যাচারিত হয়েছে--এই সব সত্য বলে জানি।
তবে "কামারুজ্জামান, গো আ, মইত্যা নিজামী"র সমর্থন এগুলোতে ছিল না তাও বিশ্বাস করি।

৪৬| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৫:০৬

অতিথি বলেছেন: হুমম কথা সত্য শুধু এদের নামে যে মামলা হইলো- ওদের যে 4 বছর জেলে থাকতে হইলো, গো আ র যে নাগরিকত্ব বাতিল ছিলো জিয়াউর রহমান সাহেব না আনলেতিনি যে বাংলাদেশে এসে এইসব করতে পারতেন না এইগুলাও ইতিহাস।
একা একা 1000 বার এইসব বললেও সত্য মিথ্যা হবে না। গু খাইয়াও যদি কসম কাটো তাও লোকজন বিশ্বাস করবে না এইসব বোলচাল।

৪৭| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৫:০৬

হযবরল বলেছেন: তাহলে মনে হয় আমার বন্ধুর নানার র্নিদেশে এগুলা হয়েছে। নিজামির সাথে মোনায়েম খা 'র মিটিং এর ছবি ভূয়া। গোআ যুদ্ধের পর মনে হয় লালাল্যান্ডে ছিলেন। আর র্ধষন করেছি আমি । কারন আমি এটার প্রতিবাদ করি। ইনকিলাব এর মান্নান ভাল লোক সে বুদ্ধিজীবি হত্যার প্লান করে নাই। অমি রহমান পিয়াল রে ধরেন উনার বাবা সব ভালো মানুষদের বিরুদ্ধে লিখে গেছেন।

৪৮| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৬:০৬

কনফুসিয়াস বলেছেন: ওদের জীবনী পড়ার কিছু নাই, ওগুলা দিয়া টয়লেট পেপার হিসেবে ব্যবহার করা ছাড়া আর কোন কাজ করতে আমি অপারগ।
একটা কথা হইলো, দুনিয়াতে সবারই নিজেদের পয়েন্ট অব ভিউ থাকে। যেই চোর রাতের বেলা চুরি করে সে শখের বশে করে না। তার ঘরে পোলাপান অভুক্ত আছে বলেই সে চুরি করে। কিন্তু এ জন্যে কি সে অপরাধী না? লাদেন হারামজাদা টুইন টাওয়ারে বোমা মারলো, এতগুলা মানুষ মারলো, না রে ভাই, সে তো দোষী না, তার নিজের পয়েন্ট অব ভিউ থেকে দেখেন, এর চেয়ে পূণ্য কাজ কেউ করেন নাই। ইসরাইলিরা সমানে ফিলিস্তিনিগো মারতাছে, আমেরিকার মাথায় কি মাল উঠে কে জানে, কয়দিন পর পর জাপান ভিয়েতনাম ইরাক সব ছারখার করতেছে তাদেরও তো নিজেদের পক্ষে যুক্তি আছে। আছে না?
সবার যুক্তি শুনতে গেলে দুনিয়ায় কেউই অপরাধী নাই। সবাইই নিজের যুক্তিতে নির্দোষ।
ঐ গো আ , মতি নিজামী ওদেরো এইরকম হাজারটা যুক্তি আছে। কিন্তু তারপরেও তারা অপরাধী, কারন সময়ই তাদের অপরাধী বানাইছে।
71এ যদি আমরা বাংলাদেশ না পাইতাম তাহলে মুক্তিযোদ্ধারা কি রকম আদর পাইতো বলে মনে করেন? পাকিস্তানে বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের কবরে ওরা লিখে রাখছিলো জাতীয় গাদ্দার। কবর রেও ছাড়ান দেয় নাই। আজ বাংলাদেশ না হইলে আমার বাপেও যুদ্ধ করছে এই অপরাধেই জাতীয় গাদ্দার উপাধি পাইতো। পাইতো না?
ওগো জীবনীতে আমি থুতু মারি।

৪৯| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৬:০৬

হযবরল বলেছেন: কনফু জিন্দাবাদ। আস্ত বলছে ওরা দায়ী না, ওরা ভাল লোক। তাহলে খুন, রাহাজানি কে করেছে ? আমার মনে হয় ল্যাম্পপোস্টে বেচারার গায়ে দোষটা দিয়া ভাগো।
এহনো শমিত দা আহে নাই , হেইয়া আবার আইয়া বিদগ্ধ রাবার স্ট্যাম্প দিয়ে ল্যাম্পপোস্টের গায়ে গোআ সিল মেরে দেবে ।

৫০| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৬:০৬

অতিথি বলেছেন: শেখ মুজিবও মওদূদীর সাথে মিটিং করেছে।
মিটিঙে কি কথা হয়েছে সেটাই বড় ব্যপার।
অমি রহমান পিয়ালের বাবা একজন মুক্তিযোদ্ধা, তার আবেগটা সত্যি ছিল, যুদ্ধের কারণও ঠিক ছিল। মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে জামায়াত ছিল বলে মুক্তিযুদ্ধ ইনভ্যালিড হবে না, বা কারও আত্মত্যাগ মিথ্যা হবে না। তবে জামায়াত আদর্শিক কারণে দেশ বিভাগের বিরুদ্ধে ছিল, এটাও একটা ইমপরট্যান্ট সত্যি কথা। মুক্তিযুদ্ধের 35 বছর পর পর্যন্ত তারা দেশের বিরুদ্ধে কিছু করে নি। সময় যাক, গু খায় কসম কাটতে হবে না, জামায়াতের সাথে সাধারন মানুষের এক্সপোজার বাড়লে এমনিই বিশ্বাস করবে।

৫১| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৬:০৬

হযবরল বলেছেন: সময় কি দেবে আস্ত। চ. বি. র্যাগে রাজা পদে দাড়ানোর জন্য এবং ঘাদানী কমিটি করার জন্য যখন খুন করতে আসছিলো , সেটা মিছা কথা তাই না ।
তোমার জামাত কাকা ভাল। আমার মায়ের ট্যাক্সিতে অ্যাটাক চালাইলো সেটা মিছা। আপনার জামাত ভালো। খুব আনন্দিত হচ্ছি আপনার কথা শুনে । কাউকে বলবেন না আপনি মুসলিম , তাহলে আমার দেশের খেটে খাওয়া মুসলিম (যেগুলো আরবী জানেনা বলে আপনি বুদ্ধিহীন বলেন) , আমার বাপের আজিবন সময়ের সাথে যুদ্ধ করে ধরে রাখা ঈমানের এক পয়সার দাম থাকবে না। আপনার জামাতী ঈমান দেখে অভিভূত হচ্ছি।

৫২| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৬:০৬

কনফুসিয়াস বলেছেন: আদর্শিক কারনে জামাত বিপক্ষে ছিলো, এই কারনটাই কি এনাফ না জামাত ও তার আদর্শকে ইনভ্যালিড করে দেয়ার?

৫৩| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৬:০৬

অতিথি বলেছেন: আস্তমেয়ের এখানকার লেখা পড়ে ঘৃন্নায় গা ঘিন ঘিন করছে। আমার জীবনে এত কুৎসিত কথা কখনও পড়িনি। এই মেয়ে ইসলামী জীবন যাপনের আদর্শ!? ইসলামী পড়াশুনা মানুষকে এত অন্ধ করতে আর নীচে নামতে পড়ে? জঘন্য!

৫৪| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৬:০৬

অতিথি বলেছেন: হযবরল,
আপনার মায়ের ট্যাক্সিতে যারা বাড়ি দিয়েছিল, তারা যদি জামায়াত হয়েও থাকে, তাহলে তাদের প্রতি আমার সমর্থন নেই।

প্রতিটা ঘাদানি ধোয় তুলসী পাতা? একজন খুনীও ঘাদানী করে না? এক জন খুনীও আওয়ামী লীগ করে না? আওয়ামী লীগে কোন ধর্ষক নেই? কনফুসিয়ায়, এই বিচ্ছিন্ন কমর্ীদের কাজ কি ঘাদানি আর আওয়ামী লীগের আদর্শ, শেখ মুজিবের সব অবদানকে ইনভ্যালিড করবে?

এবাউট আরবী, খেটে খাওয়া মানুষ: আমি যা বলি নি সেই মানে করে নিবেন না হযবরল।

সাজেদ,
আপনার ঘৃণায় গা ঘিন ঘিন করে মোল্লাদের কথা শুনলেই, আগেই পরিষ্কার করে দিয়েছেন।

৫৫| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৬:০৬

অতিথি বলেছেন: রাহুল মহাজান - যেমন বিজেপীর শুদ্ধ আচরণের বিশুদ্ধতা তুলে ধরেছে - জামাতের অসংখ্য শুদ্ধ মানবের কুকীর্তি আমাদের অজ্ঞাত রয়েছে। তবে এখন ধর্মের এই রাজনৈতকি ব্যবহার সবচেয়ে আধুনিকতম পদ্ধতি ক্ষমতায় আরোহনের। সেখানে নৈতিক বলিষ্ঠতা অর্জনের কোন যৌক্তিক ভিত্তি থাকা বিশ্বাসযোগ্য নয়।

৫৬| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৬:০৬

হযবরল বলেছেন: প্রতিটি ঘাদানি ধোয়া তুলসী না , কিন্তু আমার ভাই চ..িব ঘাদানী র আহবায়ক ছিলেন । হল দখলের পর শিবির খুন করার জন্য ধাওয়া দিয়েছিল।

৫৭| ১০ ই জুন, ২০০৬ ভোর ৬:০৬

হযবরল বলেছেন: শিবির তো আবার আপনাদের হিসাবে মেথডিক্যাল দল ওদের বিরুদ্ধে না গেলে রগ কাটে না ।

৫৮| ১০ ই জুন, ২০০৬ সকাল ৭:০৬

সাইফ ভুইয়া বলেছেন: জাতীয় রাজনীতিতে বহুপুরনে একটি দলের নাম "জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ" কেন যৌথ বাহীনির হাতে একজন জামায়াতে ইসলামীর কর্মী ধরা পড়ে ন? র্যাব কেন একজনকেও ক্রসফায়ারে দেয় না? কেন 71 থেকে 2006 সাল পর্যন্ত তথাকথিত রাজাকারদের বিরুদ্ধে একটি ঠুনকো মামলাও হয়নি? কেন কোনও শিবির কমর্ী ধর্ষনের সেনচুরী করার রেকর্ড করে নাই? কেন বর্তমান দুই মন্ত্রীর বিরুদ্ধে দূণীতির কোনও অভিযোগ নেই? কেন আমার দেখা জামাযাত কমর্ীরা টেন্ডার বাজিতে লিপ্ত নয়? একটি সন্ত্রসী দলের কোন কমর্ী কেন হত্যা ও খুনের অভিযোগে অভিযুক্ত হয়ে পত্রিকায় আসে না? যাদের হত্যা সন্ত্রস করে বা নির্দেশ দিয়ে অভ্যাস বা চরিত্র তারা কেন আমার যুগে ওই গলি হঠাৎ বন্ধ করে দিলেন?
গোলাম আজম ,নীজামী ,মুজাহিদ, সাইদীরা কেবল কুরআনের শিক্ষাই দিয়ে থাকে সন্ত্রস নয়। রাজাকার মুক্তিযোদ্ধা বলে বলে জাতীকে আর রসাতলে নিয়েন না। ঐসব পঁচা কথা ছাড়েন। নতুন প্রজন্ম এগিয়ে যেতে চায়। আমরা যখন ছোট ছিলাম প্রভাত ফেরীতে মানুষকে বিমর্ষ আর শোকাহত দেখতাম এখন কিন্তু মানুষকে আনন্দিত আর উৎফুল্ল দেখতে পাই। তাদের বক্তব্য হল সালাম বরকত রফিক এরা আমাদের সুখী ও সম্বৃদ্ধ করার জন্য জীবন দিয়েছেন। আমাদেরকে ব্যাথিত রাখার জন্য নয়। 71 আমার জীবনে এক স্বর্ণময় অধ্যায়। যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত আর মুক্তিসেনাদের ত্যাগ তিতিক্ষা এদেশের মানুষ মনের গভীর থেকেই শ্রদ্ধা করে যাবে। অভিযুক্ত পাকিস্তানী সেনা আর এদেশীয় অপরাধীদের প্রতি মনের গৃণা কখনই শেষ হবে না। যারা অপরাধী নয় তাদের অপরাধী করার চেষ্টাটাই হল রাজনৈতিক স্টান্ডবাজি । সময় সেটাকে ব্যার্থ করে দিবে ইনশাআল্লাহ। সর্বত্র সেই আওয়াজই শুনতে পাচ্ছি।

৫৯| ১০ ই জুন, ২০০৬ সকাল ৭:০৬

রুপা বলেছেন: জামাতের চরিত্র...................(সেনসর) .......মত পবিত্র।

৬০| ১০ ই জুন, ২০০৬ সকাল ৭:০৬

সাইফ ভুইয়া বলেছেন: কৌশিক
জামায়াতকে তার পারিচালকদের নৈতিক চরিত্রই এতদূর এনেছে।

৬১| ১০ ই জুন, ২০০৬ সকাল ৭:০৬

অতিথি বলেছেন: ইসলামী চিন্তাবিদরা বলে থাকেন - ঈমান আকিদার পরিপন্থী অথবা ক্ষতি স াধন করতে পারে এমন কোন লেখা, সাহিত্য না পড়ার জন্য। এজন্য তাদের গাইড লাইন থাকে। কারণ কর্মীদের বিভ্রান্ত হতে পারে। প্রতিটি ধর্মের মৌলভীরা তাদের অনুসারীদের জন্য এমন কথা বলে থাকেন।

আমার ধর্ম দেশপ্রেম। আমার এ ধর্মের বিরোধীতাকারীরা হচ্ছে জামাত-রাজাকাররা। কাজেই তাদের কোন সাহিত্য, রচণা, লেকচার, সৃষ্টিও আমি পড়তে চাই না। আমার ঈমান ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। আমি এদের যেকোন মহৎ সৃষ্টির গায়ে পেশাব করি। আমার ধর্মকে অসম্মান করবে আর আমি প্রশংসা করবো এতো হতেই পারে না।

৬২| ১০ ই জুন, ২০০৬ সকাল ৭:০৬

অপ বাক বলেছেন: সাইফ ভুইয়া রাজাকারদের বিরুদ্ধে মামলা হয় নাই এই খবরটা আপনাকে কে জানাইলো। 75এর শেষের দিকে ক্ষমতার পালা বদলে অনেক রাজাকার মুক্তি পায় জেল থেকে, এদের কয়েকজনের যাবজ্জিবন কারাদন্ড হয়েছিলো। কামরুজ্জামানের মামলার নথি পাবেন-
সমস্যা হইলো 78এ যখন বাংলাদেশে জামায়াতের রাজনীতি পুনরায় শুরু হইলো জামায়াতে ইসলামি বাংলাদেশ ব্যানারে এর আগেই সব রাজাকারদের মুক্ত করে দেওয়ার কাজটা খন্দকার মোশতাক এবং জিয়াউর রহমান শেষ করে ফেলছিলেন।
শাহ আজিজুর রহমানের মতো রাজাকার এবং আব্দুর রহমান বিশ্বাসের মতও রাজাকার বি এন পি ক্ষমতায় থাকা কালে মন্ত্রি প্রেসিডেন্ট হয়েছে। এবং এই সময়কালের মধ্যে মামলা গুলো থেকে র্শিীন মুক্তি পেয়েছে রাজাকাররা- সমস্যাটা আমাদের রাজনৈতিক পট পরিবর্তন এবং জিয়াউর রহমানের ভুলের- যদি মইত্যা মিয়া গলা উচায়া কথা বলে তাহলে তারে জিগাইবেন কই আছিলো 71- থকে 75ের সময়? গোআ রে জিগাইবেন 71 থেকে 78 পর্যন্ত কোথায় আছিলেন তিনি?
শিবির কর্মির ধর্ষনের শতক পুরন হয় নাই কিন্তু রাজশাহী বিশ্ববিদয়ালয়ের মেয়েদের হলের ছাদে কাপড় টোকাইতে দেখা গেছে তাদের। হতে পারে টাদের যৌন কামনা কাপড় দেখেই নিবৃত হয়ে গেছে।
অপরাধের ভয়াবহতা এবং পরিমান বিচার করলে শিবির কর্মিদের কাজকারবার খারাপ না। চিটাগাংয়ের আন্ডার ওয়ার্লডের চাঁদাবাজদের কথা হিসাব করেন, হিসাব করেন রাজশাহীর কাজকারবার, বাগমারা- জেএমবি অনেক জায়গায় অতীত এবং বর্তমান শিবির কর্মিদের সুকীর্তির খবর জানতে পারবেন।

৬৩| ১০ ই জুন, ২০০৬ সকাল ৯:০৬

অতিথি বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন, হাসান মোরশেদ। এত সহজ এবং অল্প ভাষায় এমন একটা বিষয় তুলে ধরতে পেরেছেন, পড়ে আসলেই অভিভূত হলাম। ব্লগে ঢুকেছি প্রায় দুই সপ্তাহ, সম্ভবত এটা এখন পর্যন্ত আমার পড়া সেরা ব্লগ।

তবে (হয়ত আমি নিজে মুসলিম বলেই) এই শুয়োরের বাচ্চাগুলোকে ইসলামপন্থি বললে আমার কেমন জানি গা ঘিনঘিন করে, এদেরকে আমি বলি ইসলাম-ব্যাপারী।

ব্লগের মন্তব্য পড়ে মুক্তিযুদ্ধের সময় এখানকার অনেকেরই ভয়াবহ অভিগ্গতার কথা জানলাম, মনটা খারাপ হয়ে গেল। মনে হলো, আস্তমেয়ে আর সাইফকে কিছু বলা উচিৎ :

আপনাদের দুজনকে কিছু প্রশ্ন করব:
1. আস্তমেয়ে, আপনি কি জানেন মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশে জামাত ইসলামীর গো আ-র পরের নেতা কে ছিল? ... আবদুর রহীম ... সে কেন জামাত ছেড়েছিল? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজুন, আপনাকে আমাদের আর কোনই প্রমাণ দিতে হবেনা যে জামাতী নেতারা যে মুক্তিযুদ্দের সময় গনহত্যা, গনধর্ষণ, আঁতাত এসবে জড়িত ছিল, এবং শুধু তাই না, ভয়াবহভাবে জড়িত ছিল।
(আপনার যদি রিফারেন্স দরকার হয়, আপনি পূর্বপশ্চিম বইটি, বাংলা একাডেমী কর্তৃক প্রকাশিত মুক্তিযুদ্ধের দলিল, এমনকি হুমায়ুন আহমেদের জোছনা ও জননীর গল্প বইটিও পড়তে পারেন।... মনে রাখবেন, ঐ সময়ের কথা বই ছাড়া অন্য কোথাও পাবেননা; আরেকটা কথা মনে রাখবেন, এই যে বইগুলোর কথা বললাম, তার লেখকরা কেউ নিজের কোন লাভের উদ্দেশ্যে বা নিজেকে ডিফেন্ড করার উদ্দেশ্যে বা নিজেকে প্রচার করার উদ্দেশ্যে বই গুলো লিখেননি। এগুলোকে বিশ্বাস করা চলে।)

2. আপনি কি মনে করেন বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক দলগুলোর কারও সামান্য এতটুকু সৎ উদ্দেশ্য আছে যে তারা দেশের মঙ্গলের জন্য কিছু করবে? গত 15 বছরের অভিগ্গতাই এটা ধরতে যথেষ্ট ... অথচ, বি.এন.পি বা আওয়ামী লীগের পার্টির যেকোন বই পড়ুন, আপনি 100% কনভিন্সড হয়ে যাবেন। কিন্তু এই বইগুলো ওরা লিখে নিজেদের প্রচারের জন্য। তাই, আসল সিনারিওটা কি সেটা বুঝতে হলে একটাই উপায়, আপনাকে প্র্যাকটিকালি এদের সাথে মিশে দেখতে হবে - মাঠে গিয়ে। তখন বুঝবেন এরা কত ভন্ড। একই এ্যানালজীতে গোলাম আজমের বই-এর কথা চিন্তা করুন, সে তাকে ডিফেন্ড করার জন্য লিখেছে - কাজেই খুব একটা নির্ভরযোগ্য কিছুনা। সেটা পড়ে কনভিন্সড হবেন না। আপনার অন্যান্য লেখা থেকে বুঝলাম আপনি খুব কম বয়সেই দেশের বাইরে গেছেন, তাই আপনি হয়ত মাঠে থেকে ছাত্রশিবির দেখেননি। বইয়ের পাতার আর মাঠের ছাত্রশিবিরে আকাশ-পাতাল তফাৎ!!! এটা আপনাকে বিশ্বাস করতেই হবে।
(ব্যাক্তিগতকথা: আমি মতিঝিল কলোনীতে বড় হয়েছি, বাংলাদেশের সবচেয়ে ডাইভার্সড এলাকা, সবজাতের মানুষের সমাবেশ সেখানে ছিল। আমার সৌভাগ্য বা দুর্ভাগ্য যে আমি এদের সবাইকে খুব কাছ থেকে দেখতে পেয়েছি। )

3. একটু অপ্রাসঙ্গিক মনে হতে পারে, তবে আরেকটা প্রশ্ন হলো - জামাত কেন খালেদা জিয়াকে সরকার-প্রধান হিসেবে মেনে নিয়েছে? আপনি যদি জামাতীদের বইগুলো পড়েন, তাহলে বুঝবেন যে এদের খুবই প্রচ্ছন্ন একটা লক্ষ্য হলো যেভাবেই হোক রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করা। এরা কোন আদর্শিক কারণে রাজাকারী করেনি, তারা যখন দেখেছে যে পশ্চিম পাকিস্তানে ার্মির কারণে অদুর ভবিষ্যতে তাদের কোন সম্ভাবনা নেই, তখন তারা পূর্ব পাকিস্তানের এমন নাজুক পরিস্থিতির সুজোগ নিতে চেয়েছে, যেমন তারা এখনও চায়। আজ এই হাড়ি, কাল ঐ হাড়ি করে!! ... এক কথায় , এদের কোন আদর্শই নেই!!
বাংলাদেশের যেকোন মানুষের মনে ইসলাম সম্পর্কে যদি কোন ঘৃণা (অবিশ্বাস না) তৈরী হয়, তবে তার সবগুলোর জন্যই জামাতকে দায়ভার বহন করতে হবে।

সাইফ,
একটাই প্রশ্ন ...
নাসির, সালেহী (রাজশাহী বিঃ এর অধ্যাপক খুনের আসামী) - এদের নাম শোনেননি?
আপনাকে এরকম আরও একশ'টা প্রশ্ন আমি করতে পারব, পুরোনো কাগজপত্র ঘাঁটতে হবে এই যা।

আস্তমেয়ে, সাইফ,
আপনারা তো মানুষ। প্লীজ, আপনারা ভুল করবেননা, আমার দেশের মাটি পরম মমতায় তার মুক্তিযুদ্ধের হতভাগা শহীদ সন্তানদের নিজের বুকে জাপটে ধরে রেখেছে, প্লীজ ওদেরকে আর কষ্ট দেবেননা।

৬৪| ১০ ই জুন, ২০০৬ সকাল ৯:০৬

মাশীদ বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান মোরশেদ ভাইকে একটা অসাধারণ পোস্টের জন্য।

একটা লেখা কত সত্যই না বের করে আনে!

৬৫| ১০ ই জুন, ২০০৬ দুপুর ১২:০৬

অতিথি বলেছেন: আস্তমেয়ে:
আমি দু:খিত এবং ক্ষমাপ্রাথী । আমার চাঁদতারার পোস্টে লিখেছিলাম ভিশন ভিন্ন হলে ও আপনার সাথে মত বিনিময় করতে আমার অসুবিধা হয়না ।
সত্যি দু:খিত, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে আপনার অবস্থান আমার তখনো জানা ছিলোনা ।
আপনি আসলে একটা বুকিশ । পশ্চিমে বেড়ে উঠা ছেলেমেয়েদের ভেতর এটাবেশী দেখেছি । আমরা যারা growing age টা দেশে কাটিয়েছি ,তত্বেরথেকে দেশের বাস্তবটা অনেক ভালো জানি ।দেখেছিতো পশ্চিমে অভিভাবকরা বাচ্চাদের মুসলমান বানাতে যতটা আগ্রহ দেখান , দেশের ইতিহাস জানাতে অনাগ্রহী তার থেকে ও বেশী ।
আর আপনি বড় বেশী বিশ্বাসী । আপনি বিশ্বাস করেননা রাজাকার আলবদরদের অপকর্ম। ।মুক্তিযুদধটা কোনো আসমানী বিষয় না । বিশ্বাস অবিশ্বাসের কিছু নেই । এটা নিরেট ইতিহাস। মাত্র 35বছর । যোদধারা এখনো জীবিত ,জীবিত নিযাতিতরা, জীবিত শত্রুরা রা ও ।তথ্য আছে ,প্রমান আছে । বিশ্বাসের মতো দামী অনুভূতি এ জন্য নস্ট করবেননা , জমিয়ে রাখেন ধমের জন্য ।
মানুষ একসাথে একাধিক পরিচয় ব হন করে ।আপনি যদি ধমীয় পরিচয় ইসলাম দেন আপনাকে তার ইতিহাস জানতে হবে, চেতনা ধারন করতে হবে , তার শত্রুদের ঘৃনা করতে হবে । ঠিক এমনি যদি নিজের রাস্ট্রীয় পরিচয় দেন বাংলাদেশী তাহলে ইতিহাস জানতে হবে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারন করতে হবে , তার জন্মের বিরোধীতা কারীদের ঘৃনা করতে হবে ।
ওহহো আবারো দু:খিত ।আপনার নেতারা তো রাস্ট্রীয় অখন্ডতা রক্ষার জন্য পাকবাহিনীকে স হযোগীতা করেছিলেন(আপনি বলেছেন) .... আপনাদের ভাবনায় তো এখনো সেই দানব রাস্ট্রটাই । কেনো খামোখা খামোখা বাংলায় কথা বলেন , বাংলাদেশী বলে পরিচয় দেন ।
কপাল আপনাদের ।
এটা বাংলাদেশ বলেই যা খুশি বলতে পারেন । ওতো যে উদার পশ্চিম , সেখানে ও কিন্তু রাস্ট্রের ইতিহাস, মুল চেতনার কোনো বিরোধীতা মেনে নেয়া হয়না ।
কিছুদিন আগে যুবরাজ উইলিয়াম এক ফান পাটিতে মজা করে নাজীদের স্বস্তিকা পরেছিল বলে দেশ জুড়ে তীব্রসমালোচনা । শেষ পর্যন্ত তাকে নি:শর্ত ক্ষমা চাইতে হয়েছে ।
আর আপনারা যুক্তি দেখান ঘাতকদের পক্ষে !
আপনার সাথে মত বিনিময় করতে এখন আমার রুচিতে বাঁধছে ।
দু:খিত

৬৬| ১০ ই জুন, ২০০৬ দুপুর ১:০৬

অতিথি বলেছেন: সময়াভাবে লিখতে পারলাম না। তবে রাজাকার, জামাতে ইসলামী, আলবদরের ধ্বংসে ও মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষে আমার অকুনঠ সমর্থন জানাচ্ছি।
জি্বনের বাদশার বক্তব্য আমার বক্তব্যের সবচেয়ে কাছাকাছি.....।

৬৭| ১০ ই জুন, ২০০৬ দুপুর ১:০৬

অতিথি বলেছেন: জ্বীনের বাদশা,
1. আমি পূর্ব পশ্চিম ক্লাস নাইনে থাকতে একবার আর এই সেদিন আবারও পড়লাম। জোছনা ও জননীর গল্পও পড়েছি একাধিকবার। হ্যা, ভাল লেগেছে দু'টো বই-ই। তবে এটা আমাকে আমার সিদ্ধান্ত থেকে বিন্দু মাত্র সরায় নি, কেন জানেন? ভেবে দেখেন, আপনার চেয়ে আমার একটা এডভ্যান্টেইজ আছে, আমি স্কুলে ঘাদানী/আওয়ামী লীগার শিক্ষক, যারা প্রতি দিন একবার করে জামাতের মুন্ডুপাত করতেন, তাঁদের বাইরেও জামাতের সাহিত্য পড়েছি মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে। আপনারা কখনও তাদের কথা পড়ার কথা ভেবেও দেখেন নি তাই না? তারা যে দাবী করে, কোন ধর্ষণের সাথে জড়িত ছিল না, অন্যায় আক্রমন বন্ধ করতে চেয়েছে, টিক্কা খানের সাথে মিটিংটা কি নিয়ে ছিল, সেগুলো কখনও পড়ে দেখেছেন? অবশ্যই, যে কোন রাজনৈতিক দলকে সাকসেসফুল হতে হলে একটা বড় শত্রু সৃষ্টি করে নিতে হয়। জামায়াত ভাল একটা শত্রু, দারুন প্রপাগান্ডা করা যায়...
আবদুর রহীম কেন জামায়াত ছেড়েছে আমি জানি, জামায়াতের সাংগঠনিক অনুমতি ছাড়া কিছু মূলনীতি ভেঙেছিল। তবে আমি তাঁকে শ্রদ্ধা করি, জামায়াতের কাউকে তাঁর প্রতি অশ্রদ্ধা দেখাতে দেখি নি।

2. আমার বাবার পরিবারে বা মায়ের পরিবারে কেউ জামায়াতের সমর্থক নয়, কট্টর বিরোধী ছিলেন বেশির ভাগই, ইদানিং বলছেন দেখি, সবাই তোদের মত না... হা হা হা। আমি জানি না আর কত মাঠ পর্যায়ে গেলে আপনাদের দেখা জামাতকে দেখব, তবে আলোচ্য নেতাদের দুইজনের পরিবারের সদস্যদের বেশ কাছ থেকে দেখেছি। একজন মানুষের কাছের মানুষদের দেখলে, জীবন পদ্ধতি দেখলে তার সম্পর্কে অনেকটুকু ধারণা করা যায়। কোনটা স্রেফ প্রপাগান্ডা আর কোনটা না সেটা আপনি তখনই বুঝবেন যখন উভয় পক্ষকে তুলনা করবেন, তার আগে না।

3. বিএনপি এর সাথে জামায়াত এলায়েনস গঠন করেছে। রাজনীতিতে এলায়েনস গঠন করায় সমস্যা কোথায়? ক্ষমতা দখল বুঝি আসল চিন্তা? তাহলে একটা প্রশ্ন করি? কেন, কেন, জামায়াতের জন্মলগ্ন থেকে জামায়াতের এত বিরোধিত সত্ত্বেও গত অর্ধ শতাব্দীর বেশি সময় ধরে তাদের সুর একটুও পালটায় নি? মুক্তিযুদ্ধের পরে কত জনই তো ভোল পালটে ফেলেছে, ক্ষমতার লোভে, সুবিধাবাদী তাই। কই, জামায়াত রাজনীতিতে অংশগ্রহন করেনি অনেক দিন, কিন্তু সুর একটুও পালটায় নি... কেন?
গোলাম আযমের অটোবায়োগ্রাফী, জীবনে যা দেখলামের 3য় পর্ব এখানে পাবেন:
http://tinyurl.com/mmuwk
পড়লে হয়ত আমার সাথে তর্কদুই পক্ষ জেনে করতে পারবেন।

আর একটা কথা, আমি জানি মাঠ পর্যায়ে অনেক কিছু হয় যা আমি মানতে পারি না। আদর্শ থেকে সরলে আমি তার সমালোচনা করি, আমি অন্ধ না। তবে এটা জানি, অপরাধের পরিমাণ অন্যান্য ছাত্র সংগঠন আর দলের চেয়ে অনেক কম। অনেক অনেক কম।

যত সহজে 'শিবির নেতা' বলে পত্রিকা গুলো চালিয়ে দেয়, তত সহজে 'শিবির নেতা' হওয়া যায় না। শিবির ক্যাডার ভিত্তিক সংগঠন। শোমচৌ ধাপ গুলো ভুল করেছিলেন, ধাপগুলো এখানে:
সমর্থক
সক্রিয় সমর্থক
কর্মী
সাথীপ্রার্থী
সাথী
সদস্যপ্রার্থী
সদস্য

সাথী হওয়ার আগ পর্যন্ত, সংবিধান অনুযায়ী কেউ শিবিরের অংশ হয়ই না, অথচ, শোমচৌ একজন কমর্ী ছিলেন মোটে, একসময় কমর্ী পরে সরে যাওয়া মানুষদেরই পত্রিকাগুলো "শিবির নেতা" বানিয়ে দেয় তাদের কোন অপকর্মের পরে।

হাসান মোর্শেদ,
দু:খিত আপনার রুচিতে বাঁধিয়ে আবারও কথা বলছি, আমি বিশ্বাস করি রাজাকার আল বদরের নামে অপকর্ম হয়েছে। কারণটা আমার দেয়া বই পড়লে পাবেন। তখন এত অল্প সময়ে রিক্রুটমেন্ট হয়েছিল, যে বেতনের লোভে অনেক সুবিধাবাদী মানুষও এসে দলে ভিড়েছে, যারা অপকর্মগুলো করেছে। কিন্তু যেই নেতাগুলোর নাম বলা হয়, তারা করেন নি, তারা এগুলো বন্ধেরও চেষ্টা করেছেন। হ্যা, তারা তখন তাদের 'দেশ' পাকিস্তানের অখন্ডতা রক্ষার চেষ্টা করেছিলেন বটে, কিন্তু দেশ স্বাধীন হওয়ার পরে এদেশই তাদের 'দেশ'। আগেও যেমন দেশকে রক্ষার সবের্াচ্চ চেষ্টা চালিয়েছেন, এখনও চালাবেন। আমি ঘাতকদের পক্ষে যুক্তি দেখাই নি।

এনাফ। আমি মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান এবং শ্রদ্ধা করি। দয়া করে এমন ইমপ্রেশন পেয়েন না যে তাদের অশ্রদ্ধা করি। যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, আত্মত্যাগ করেছেন, তাদেরও শ্রদ্ধা করি। আশা করি তাদের আত্মত্যাগ সফল হবে, সুন্দর বাংলাদেশ হবে। মুক্তিযুদ্ধের সময় কনটেক্সটটা খুব কমপ্লেকস ছিল, 'মাটির ময়না' দেখে সব চেয়ে ভাল দেখেছি। আস্তে আস্তে পপুলার সাহিত্য, এবং চলচ্চিত্রে আরও উঠে আসবে, কারণ এগুলো ইতিহাস...

৬৮| ১০ ই জুন, ২০০৬ দুপুর ২:০৬

অতিথি বলেছেন: intellectual rigidity !!!!অথবা ফ্যাসিবাদ...

৬৯| ১০ ই জুন, ২০০৬ দুপুর ২:০৬

হযবরল বলেছেন: হাসান আবার আপনার লিখাকে সালাম জানাই। শুধু লিখে কিছু হয় না, বলে কিছু হয় না।ছাত্র শিবির অন্য দলের চেয়ে ভাল আজ প্রথম জানলাম।
রাজাকার আলবদরের নামে হয়েছে তারা করেননি ? সাকা চৌধুরী হিন্দু গণহত্যা করেননি ? ছাত্রদল , ছাত্রলীগ সব বজ্জাত , কিন্তু এরা দলে নেওয়ার সময় ইসলাম আর এথিকস এর বুলি শুনিয়ে কাটা রাইফেল দেয় না হাতে। ছাত্র শিবির ইসলামের নামে ঢুকায় আর ইসালমের নামে দুই সূতার রড দিয়ে মারার পাশবিকতা করে।
চট্টগ্রামের কক্সবাজার , চকরিয়া, সাতকানিয়া, বাঁশ খালী, পটিয়া, মহেশখালী এখান থেকে ইন্টার এর পর হাজার হাজার ছেলেকে চট্টগ্রাম কলেজ, মহসীন কলেজে হলে সিট দেওয়ার নামে নিয়ে আসে। ঐ সিটের লোভে আসা অনেক শিবির র্কমী কি করছে সেটা দেখেছি। চট্টগ্রামে 8 মর্াডার , সুনীল এর হাত থেকে শহরের মাস্তানীর কট্রোল নেবার জন্য কে করেছে মামদো ভূত।
জামায়াতের বিরুদ্ধে দর্ূনীতির কোন রের্কড নেই কে কে বলেছেন হাত তুলেন। চট্টগ্রামে চন্দ্রিমা সি ব্লকের বরাদ্দ কে পেয়েছে সব। বহদ্দারহাটে যে কয়েকটা প্লট কে পেয়েছে। আপনারা পত্রিকা দেখেন না, নাকি আপনাদের পত্রিকায় সব লালাল্যান্ডের খবর। জামায়াতের কারনে চট্টগ্রামে গত সাত-আট বছর কোন র্নিদলীয় লোক প্লট পায়নি।
চট্টগ্রামে যে ইসলামিক ইউনিভর্াসিটি হয়েছে দেলোয়ার হো সাঈদী এবং জামাতের আরেক নেতা (?) যেটার উদগাতা। ঐ টা কোন বাল পড়াইতাছে, না কি আস্তমেয়ে সেইটা আমাগোরে শিখাইবা ? আমার কাজিন পড়ছে আমি জানি কি পড়ায় ঐখানে। জামাতী রা শুধু টাকা বানানোর উদ্দেশ্য ইউনিভর্াসিটি বানায়নি বলবা তাই না। নিজামির মত ভাল লোক নাই, আমি কথাটা জিগাইলাম আস্তরে '' বাংলা ভাই মিডিয়ার সৃষ্টি '' কেন কইছিলো ? এই কথাটা আমার জীবদ্দশায় বলছে , নাকি এটাও মিথ্যা বলবেন। কলা খাই নাই বলে ওড় এত ফাল পারার কি দরকার?
ঠিক সেই সময় স্বরাষ্ট্রসচিব কে ছিলো ? জানেন। ওমর ফারুক , একসময় চট্টগ্রামের ডি.সি. ছিলো। তার জামাতী র্কমকান্ডের কারণে েক যুগ আগে জুতার মালা পরাইছিল চট্টগ্রাম বাসী । ওর ছত্রছায়ায় বাংলা ভাইরা লালিত হইছে।
গত 5 বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কে কে পড়েছেন? ফিজিক্স এর (মূল কর্াজন হল ) করিডোর ধরে পুরা পথ জুড়ে আলকাতরা কে লাগিয়েছিল ? যেখানেই পোলা পাইনরা গল্প করতে বসে সেখানে আলকাতরা কেন লাগাইছিল ? রোকেয়া হল, শামসুন্নাহার হলের সামনে থেকে গণহারে ছেলে মেয়েদের পুলিশ লেলাই দিয়ে কে নষ্টামি করলো ?
রা. বি তে মেয়েদের হলের ছাদে সালেহীর পান্ডারা কেন উঠেছিলো ? চ. বি. সবার অলক্ষ্যে কোন প্রেমিক-প্রেমিকা জুটি কে পেয়ে কে আমার সেই বোনের সম্ভ্রম হরন করেছিলো ? আমার বোনের র্ধষিত হওয়ার ভিডিও লাগবে তাই না আস্তমেয়ে। প্রমাণ নেই ওরা যে করেছে।
চ. বি তো শিবির শিক্ষক, র্কমচারির মছছব চলছে।

৭০| ১০ ই জুন, ২০০৬ বিকাল ৪:০৬

অতিথি বলেছেন: খাইছে আমারে । 69 টা মন্তব্য হইয়া গেছে । আমি তাইলে 70 পুরন করতাছি ।
কইছেন দেহি এই লেখার আসল এলেম কই? আসল এলেম হইলো আস্তমাইয়ার আসল চেহারা বাইর হইয়া গেছে ।
ও মাইয়া তুমি রাজাকারগো খিলাফত পাইলা কবে?
তোমার সাথে তো আর কথা হবেনা । তোমার সাথে দেখা অইবো যুদ্ধের ময়দানে । যুদ্ধ কিন্তু আরেকটা অইবো আমি জানি । 71 সালে কোনো মহিলা রাজাকার ছিলনা । তবে পরের যুদ্ধে তুমি থাকবা । তোমার আমার টেরেম টেরেম যুদ্ধ হবে ।
আমি ক্ষ্যপা মানুষ । সুস্থগন মাইন্ড খাইয়েননা

৭১| ১০ ই জুন, ২০০৬ বিকাল ৫:০৬

মাধবী বলেছেন: বাঁদরের কাজ বাদরামী করা,
দুষ্টামী ,সেটা কাজ দুষ্টের।
নষ্টদের কাজ নষ্টামী করা,
দোষ কেন হয় ইসলামের!

বদমাসরা তো সবখানে আছে,
(কর্মী াকছু) বিএনপি, আ.লীগ, জামাতের
ভোল পালটে তারা দল ফেরী করে
কেন তবু দোষ দেও ইসলামের!

আইন-আদালত সবই আছে
(স্বাধীন দেশে) ক্ষমতাও আছে সবরকম,
বদমাশের বিচার কেন বাকী আছে?
কেন বসে আছ বন্ধ করে দম?

ঘুম থেকে উঠো, নেও পদক্ষেপ
বিচার কর সব অপরাধীর।
35 বছর তো কাটিয়া গেল
আর কতকাল রবে বধির!

৭২| ১০ ই জুন, ২০০৬ বিকাল ৫:০৬

অতিথি বলেছেন: ইসলামের কেন দোষ, এটা ই বলতএ চেয়েছেন হাসান । কিন্তু এই যুগের লেবেল আটা কিছু ইসলাম প্রেমীদের কেন আতে লাগে সেটা বুঝা যাচ্ছে, মন্তব্য পড়ে।

যারা মিথ্যাচার করে, মিথ্যাচারের সাপোর্ট করে, এবং ইসলামের নামে মিথ্যাকে সত্য বলে চালিয়ে দিতে সাহায্য করে তাদের ইসলাম প্রেমের স্বরূপ উন্মোচিত হয়েছে।

৭৩| ১০ ই জুন, ২০০৬ বিকাল ৫:০৬

কনফুসিয়াস বলেছেন: যারা বুঝে না তাদের বোঝানো যায়। কিন্তু এইরকম জ্ঞানপাপীদের কি করে বোঝাবো?
দুই পক্ষের রেফারেন্স টানতে চান, গো আ আর নিজামীর জীবনী ছাড়া মুক্তিযুদ্ধ নিয়া কোন ইতিহাস পড়ছেন বলে মনে হয় না।
এইখানে প্রত্যেকে আপনার প্রত্যেক কথার জবাব দিছে, যে কয়টা প্রমাণ চাইলেন, সবই তো দেখানো হলো, এবার আপনি কি বলবেন?
নাকি সত্যিই আমাদের মা-বোনদের ধর্ষনের ভিডিও এনে দেখাতে হবে?
আপনার সাথে কথা বলাটাই এখন সময় নষ্ট আর নির্বুদ্ধিতা বলে মনে হচ্ছে।
একবার পারলে এই সাইটটা পড়ে দেইখেন, আশা করি জামাতি আব্বাহুজুরদের আরো কিছু ভালো কীর্তি কাহিনি জানতে পারবেন।

৭৪| ১০ ই জুন, ২০০৬ বিকাল ৫:০৬

কনফুসিয়াস বলেছেন: যারা বুঝে না তাদের বোঝানো যায়। কিন্তু এইরকম জ্ঞানপাপীদের কি করে বোঝাবো?
দুই পক্ষের রেফারেন্স টানতে চান, গো আ আর নিজামীর জীবনী ছাড়া মুক্তিযুদ্ধ নিয়া কোন ইতিহাস পড়ছেন বলে মনে হয় না।
এইখানে প্রত্যেকে আপনার প্রত্যেক কথার জবাব দিছে, যে কয়টা প্রমাণ চাইলেন, সবই তো দেখানো হলো, এবার আপনি কি বলবেন?
নাকি সত্যিই আমাদের মা-বোনদের ধর্ষনের ভিডিও এনে দেখাতে হবে?
আপনার সাথে কথা বলাটাই এখন সময় নষ্ট আর নির্বুদ্ধিতা বলে মনে হচ্ছে।
একবার পারলে এই সাইটটা পড়ে দেইখেন, আশা করি জামাতি আব্বাহুজুরদের আরো কিছু ভালো কীর্তি কাহিনি জানতে পারবেন।
http://www.banglarislam.com/

দু:খের ব্যাপার এই যে, স্বাধীনতার এত বছর পরেও রাজাকার উৎপাদন বন্ধ হয় নাই। এই আক্ষেপটা কিছুতেই মিটাতে পারছি না।

৭৫| ১০ ই জুন, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:০৬

অতিথি বলেছেন: রাজাকার রা তো বাইচা আছে, তো উৎপাদন বন্ধ হইবো কেন?

যোদ্ধা উৎপাদন কি বন্ধ হইছে??

৭৬| ১০ ই জুন, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:০৬

অতিথি বলেছেন: জামাতী বাপদের গিলানো চোনা অ্যাদ্দিনে গলগল করে বেরিয়ে এলো। ভদ্রতার হিজাব গেলো খুলে, বেরিয়ে পড়লো জামাতী শিং। মন্দ নয়।

৭৭| ১০ ই জুন, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:০৬

হযবরল বলেছেন: কনফু যতই বলো লাভ নাই, এইটা হচ্ছে নিরেট পিরামিড , একবার ভিতরে যা ঢুকাইয়া দেয়া হইছে তাই। নতুন কিছু আর ঢুকবে না।
পারলে সর্াবিয়া তে এথনিক ক্লিনজিং এর নামে গণহত্যা আর রেপ যারা করছে ওদের আত্মজীবনি আইনা দাও । ওদের রেপ করার কারণ কি ভাষ্য পড়ে দেখুক । এক সৈন্য যে 8টা রেপ করছে তার হাতে গোনা মনে আছে , তার ইন্টার ভিউ নিয়ে র্শট ফিল্ম আছে দেখাও । রেপ এর কোন কারণ আছে নিশ্চয়ই। ইরাকে আবু গারিব এর সেই মহিলা সৈনিক বিকৃত ভাবে মানুষ গুলি কে অত্যাচার করছে , তারও নিশ্চয়ই কারণ আছে । এক পক্ষের ইতিহাস পড়বেন না, কিন্তু চোখের সামনে একটা জাতিকে গুলি করে মেরে ফেলার যৌক্তিক কারণ খুজবেন । যারা পাক সেনাদের পথ দেখিয়ে বুদ্ধজীবিদের ঘরে নিয়ে গেছে , তারা দায়ী না , তারা তো একটা অর্াদশ এর জন্য এগুলো করছিল । অর্াদশ প্রতিষ্ঠার জন্য কয়েক লাখ রেপ করলে কি হয় ?


৭৮| ৩০ শে জুন, ২০০৬ সকাল ৭:০৬

অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: কি বলব, প্রচণ্ড ক্ষুব্ধতা নিয়ে পড়ে গেলাম আর কী! তো এই হইল জামাতি দর্শন!! হাসান মোরশেদ ধন্যবাদ বিষয়টা অসাধারণভাবে উপস্থিত করায়। আড্ডাবাজ, রাসেল, হযবরল- দুর্দান্ত যুক্তিবোধ। আস্তমেয়ে- শ্বশুরবাড়ির পক্ষ নিয়া গলা ফাটানোর দরকার কী! সুখে ঘরসংসার করেন।

৭৯| ৩০ শে জুন, ২০০৬ সকাল ৭:০৬

অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: মজা লাগে, যখন স্বাক্ষর বই খুলে তাতে স্বাক্ষর খোজা হয়! হাহাহা। আমারে পাগল পাইছে!! হাহাহা। রাজাকারের খোলা খাতায় আমি দিমু স্বাক্ষর!!! হাহাহা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.