![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখির মোটামুটি ইচ্ছে থেকেই ব্লগে ঢু মারি। ভাল লাগে বই পড়তে আর নিজের ইচ্ছে মতো লিখতে।
গত ৫ মে হেফাজতে ইসলামের ঢাকা অবরোধের সময় গুলিতে নিহত বলে প্রচারিত মাদ্রাসাছাত্র মো. সোহেল (১৮) বেঁচে আছেন। সোহেল চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার উজানী মাদ্রাসার ছাত্র। রোববার চাঁদপুরের স্থানীয় সাংবাদিকরা উজানী মাদ্রাসায় গিয়ে দেখতে পান অন্য শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সোহেল ক্লাস করছেন। বিডিনিউজ২৪ডটকম এই বিষয়ক একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে আজ।
গত শনিবার (১১ মে) দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকায় চাঁদপুর জেলা সংবাদদাতার বরাত দিয়ে সোহেলের মৃত্যুর খবরটি ছাপা হয়। এছাড়া আগেরদিন (১০ মে) চাঁদপুরের স্থানীয় দৈনিক ইলশেপাড় পত্রিকায়ও সংবাদটি প্রকাশিত হয়। ইনকিলাবের সংবাদে বলা হয়, “৫ মে দিবাগত রাতে র্যাব, পুলিশ ও বিজিবি’র সাঁড়াশি অভিযানে কচুয়া উজানী মাদ্রাসার ছাত্র শাহাদত বরণ করে। “হেফাজতে ইসলামের ঐ কর্মীর নাম সোহেল (২৩)। বাড়ি কুমিল্লার দাউদকান্দিতে।” দাউদকান্দি উপজেলার গোয়ালমারি ইউনিয়নের দক্ষিণ নর্দী গ্রামের আব্দুল আজিজ মিয়ার ছেলে সোহেল উজানী মাদ্রাসার ছাত্র।
রোববার স্থানীয় চাঁদপুর প্রবাহের সাংবাদিক মো. মহিউদ্দিন এবং ভোরের কাগজের জেলা সংবাদদাতা মো. রাকিবুল হাসান কথা বলেন সোহেলের সঙ্গে। সোহেল তাদের বলেন, গত ৫ মে ঢাকায় হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে তিনি অংশগ্রহণ করেননি। ওইদিন তিনি উজানী মাদ্রাসাতেই ছিলেন। প্রকাশিত সংবাদটি গুজব বলেও জানান তিনি।
উজানী মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা আব্দুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, মাদ্রাসার সোহেল নামের পাঁচজন ছাত্র রয়েছে। তারা সকলেই মাদ্রাসায় অধ্যায়নরত রয়েছে। এছাড়া ওইদিনের হেফাজতের সমাবেশে তাদের মাদ্রাসার কেউ নিহত হয়নি বলেও তিনি নিশ্চিত করেন।
সোহেলের মৃত্যু সংক্রান্ত এ সংবাদটি গুজব, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন বলে দাবি করেন তিনি।
তাহলে আসলে বাস্তবতা কি? লাশ নিয়েও রাজনীতি বন্ধ হবে কবে দেশে?
তথ্যসূত্র:
Click This Link
©somewhere in net ltd.