![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখির মোটামুটি ইচ্ছে থেকেই ব্লগে ঢু মারি। ভাল লাগে বই পড়তে আর নিজের ইচ্ছে মতো লিখতে।
নিজেকে স্মার্ট হিসেবে প্রতিষ্টিত করতে আজকাল কিছু মেয়ে যা করছে আর পড়ছে তা শালীনতার মাত্রা একেবারেই লঙ্ঘন।
আসলে এতে কি তাদের সম্মান বাড়ে? নাকি পেছনে, আড়ালে, মানুষের বাজে মন্তব্য শুনতে হয়!
(আমি সবার কথা বলছি না। আজকাল জিন্স-টি শার্ট বা ফতুয়া অনেক মেয়েই পড়ছে। শারীরিক ভাষা (বডি ল্যাঙ্গুয়েজ) এবং কাঠামো ঠিক থাকলে কোনো সমস্যা পরিলক্ষিত হয়না। বি:দ্র: এখানে কাঠামো বলতে অবশ্যই পজেটিভ কোনো বিষয়কে বুঝানো হয়েছে, নেতিবাচক হিসেবে নিবেন না দয়া করে।)
আজ ফেসবুকে একটা পোষ্ট দেখে আমার খুব মজার এক চাচা একটি কাহিনী শুনালেন। শেষে বললেন, ভাগ্নে! তুই এবার যা খুশি বুইঝা ল....
গল্পটা হয়তো অনেকের শুনা, আবার কপি-পেষ্টও হতে পারে। ঘটণার প্রেক্ষিতে দেয়া হলো:
এক লোক বাজারে কলা বিক্রি করতে গেলো। বিক্রি ভালই হচ্ছিল। সে হঠাৎ চিন্তা করল। আহা..!মানুষে কলা কিনে তা কষ্ট করে ছিলে খাবে!
তার চেয়ে বরং আমি কলাগুলোর খোসা ফেলে দেই। এতে মানুষের কষ্ট কম হবে খেতে। লোকটি তার কলাগুলোর খোসা ফেলে দিয়ে একটি ডালায় সাজিয়ে রাখল।
এবার যে কিনতে আসে সে এক নজর দেখেই চলে যায়।
কলা কেউ কিনে না।ইতোমধ্যে খোসাবিহীন নগ্নকলার ঘ্রান পেয়ে একদল বখাটে মাছি কলার উপর হামলে পড়ল।
ভন ভন করতে লাগল কলার উপর। সেই সাথে ধুলোবালি পড়তেও লাগল।
এসব দেখে ক্রেতারা কলা কিনতে এসে নাক সিঁটকে চলে যায়।
কলা বিক্রেতা ক্রেতাদের চেঁচিয়ে জিজ্ঞেস করলঃ ওই মিয়ারা! তোমার কলা কিনছোনা ক্যান?
কলায় কি দোষ করল?
এক ক্রেতা জবাব দিলঃ ধুর মিয়া! আপনার কলা কেউ কিনবে না।
কারণ আপনি কলার খোসা (আবরণ)ফেলে দিয়ে দিয়েছেন।
যার জন্য কলা মূল্যহীন হয়ে পড়েছে।
কলা বিক্রেতা তার ভুল বুঝতে পেরে বললঃ আচ্ছা ঠিক আছে,কলা মাগনা, ফ্রী দিচ্ছি, নিয়ে যান।
ক্রেতাঃ কাম নাই আর খায়া লয়া! এই কলা মাগনা, ফ্রী দিলেও নিমু না।
ধুলা-বালি,মাছি,পিপড়া পইরা কলাগুলা খাবারও অযোগ্য অইয়া গ্যাছেগা।
কলা বিক্রেতা দেখল কলা এখন কেউ মাগনাও নিচ্ছে না। এখন উপায়? কলা ফেলেও দেয়া যাচ্ছে না, লোকে হাসবে।
আবার বাড়িতেও ফিরিয়ে নিতে গেলে নষ্ট হয়ে যাবে। তাই সে এবার জোর আওয়াজে বলতে লাগলঃ ওই মিয়ারা, কলা নিবেন কলা! মাগনা দিমু ফ্রী দিমু,সাথে সাথে টেকাও দিমু।
এইবার কিছুলোক টাকার লোভে কলা বিক্রেতার কাছে থেকে কলা এবং টাকা নিল। অতঃপর কিছুদুর গিয়ে কলা ফেলে দিল, টাকা রেখে দিল।
২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৩২
দালাল০০৭০০৭ বলেছেন: আপনার
সােথ
সহমত
৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৫৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মেয়েদের জিন্স ফতুয়া, বা শার্ট এদেশে নর্মাল।
যারা এসবকে অশ্লিল ভাবে তারা গ্রেট ছাগল!
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:১৮
এম এ হাসান মাহামুদ বলেছেন: ভাই, মেয়েদের জিন্স ফতুয়া, বা শার্ট এদেশে নর্মাল।
এটা শুধু ছাগল না বদ্ধ উন্মাদও জানে.....।
এটাই কিন্তু শেষ কথা নয়।
পরের লাইনটি নিশ্চয় পড়েন নাই বা বুঝেন নাই। অথবা জিন্স-টি শার্ট পড়া দুটোর বেশি মেয়েই আপনি দেখেন নাই।
সামগ্রিক পরিস্থিতি বুঝা আপনার কম্ম না....
৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৫৬
সংগ্রামী বালক বলেছেন: এই গল্পটা আগে পড়িনি।তবে একটা জিনিস বুঝলাম ছোট একটা গল্পের মাঝে অনেক বড় একটা ইঙ্গিত লুপ্ত।
৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:২৫
দালাল০০৭০০৭ বলেছেন: আপনার সাথে সহমত ভাই!!!
আগের টা আপনার সােথ সহমত টাইপ জনিত ভূলের কারনে দূঃখিত। তখন মোবাইল থেকে মন্তব্য করায় এইভুল হয়। আমি আবারও দুঃখিত ভাই . ভাল থাকবেন সদা
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:০৭
এম এ হাসান মাহামুদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই....
৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:৩৬
প্রভাতের পথিক বলেছেন: ভাই আর যাই করেন উপরের ৩ নাম্বার ছাগলের কথায় কান দিয়েন না। কারন এইটা আস্ত একটা বেজন্মা ।
যাই হোক পোষ্টের জন্য + এবং সহমত।
৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:২১
অস্তিত্বহীন বলেছেন: প্রভাতের পথিক বলেছেন: ভাই আর যাই করেন উপরের ৩ নাম্বার ছাগলের কথায় কান দিয়েন না। কারন এইটা আস্ত একটা বেজন্মা ।
যাই হোক পোষ্টের জন্য + এবং সহমত।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৩১
দালাল০০৭০০৭ বলেছেন: আপনার
সােথ
সহমত