![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখির মোটামুটি ইচ্ছে থেকেই ব্লগে ঢু মারি। ভাল লাগে বই পড়তে আর নিজের ইচ্ছে মতো লিখতে।
আমে এখন প্রচুর কৃত্রিম ভেজাল পাওয়া যায়। কিছু অসাধু ব্যবসায়ী ফরমালিনসহ নানা রকম কেমিক্যাল ব্যবহার করে আমকে এখন আতঙ্কের ফল হিসেবেই পরিচিতি করে তুলছে। এসব কেমিক্যাল মানুষের জন্য শুধু ভয়াবহই না মৃত্যুর আশঙ্কাও তৈরি করে।
তবে কেমিক্যাল মুক্ত আম কিনতে চাইলে নিচের টিপসগুলো মাথায় রাখতে পারেন:
১. প্রথমেই লক্ষ্য করুন, আমের গায়ে মাছি বসছে কি-না। এর কারণ, ফরমালিন যুক্ত আমে মাছি বসে না।
২. আম গাছে থাকা অবস্থায় বা গাছপাকা আম হলে লক্ষ্য করে দেখবেন যে আমের শরীরে এক রকম সাদাটে ভাব থাকে। কিন্তু ফরমালিন বা অন্য রাসায়নিকে চুবানো আম হবে ঝকঝকে সুন্দর।
৩. কারবাইড বা অন্য কিছু দিয়ে পাকানো আমের শরীর হয় মোলায়েম ও দাগহীন। কেননা আমগুলো কাঁচা অবস্থাতেই পেড়ে ফেলে ওষুধ দিয়ে পাকানো হয়। গাছ পাকা আমের ত্বকে দাগ পড়বেই।
৪. গাছপাকা আমের ত্বকের রঙে ভিন্নতা থাকবে। গোঁড়ার দিকে গাঢ় রঙ হবে, সেটাই স্বাভাবিক। কারবাইড দেওয়া আমের আগাগোড়া হলদেটে হয়ে যায়, কখনো কখনো বেশি দেওয়া হলে সাদাটেও হয়ে যায়।
৫. হিমসাগর ছাড়াও আরও নানান জাতের আম আছে যা পাকলেও সবুজ থাকে, কিন্তু অত্যন্ত মিষ্টি হয়। গাছপাকা হলে এইসব আমের ত্বকে বিচ্ছিরি দাগ পড়ে। ওষুধ দিয়ে পাকানো হলে আমের শরীর হয় মসৃণ ও সুন্দর।
৬. আম নাকের কাছে নিয়ে ভালো করে শুঁকে কিনুন। গাছ পাকা আম হলে অবশ্যই বোটার কাছে ঘ্রাণ থাকবে। ওষুধ দেওয়া আম হলে কোনো গন্ধ থাকবে না, কিংবা বিচ্ছিরি বাজে গন্ধ থাকবে।
৭. আম মুখে দেওয়ার পর যদি দেখেন যে কোনো সৌরভ নেই কিংবা আমে টক বা মিষ্টি কোনো স্বাদ নেই, বুঝবেন সে আমে ওষুধ দেওয়া।
৮. আম কেনা হলে কিছুক্ষণ রেখে দিন। এমন কোথাও রাখুন যেখানে বাতাস চলাচল করে না। গাছ পাকা আম হলে গন্ধে মৌ মৌ করে চারপাশ। ওষুধ দেওয়া আমে এ মিষ্টি গন্ধ হবেই না।
৯. আমের গায়ে সাধারণত এক ধরনের সাদা পাউডারের মতো থাকে। যা পানিতে বা ফরমালিনে চুবালে চলে যায় । এটাও খেয়াল রাখুন।
১০. কেমিক্যালে পাকানো আম হলুদ না হয়ে সাদার মত রং ধারণ করে। অনেক সময় ক্রেতার নজর কাড়তে ও আমের গায়ে থাকা দাগ দূর করতে এক ধরনের কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয়। কিছু আম আছে যে পাকলেও চামড়া সবুজ থাকে এরকম আম ক্রেতারা দেখেই কিনতে চায় না। তাই এরকম ক্রেতাদের ভুলের কারণেও কেমিক্যালের ব্যাবহার হয়।
এ ১০টি টিপস মেনে চললে কেমিক্যাল মুক্ত আম কিনতে পারবেন আপনি।
০৭ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭
এম এ হাসান মাহামুদ বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই। এটা কপি পেষ্ট আইটেম। সংগ্রহে রাখার জন্য পোষ্টে রেখেছি ভাই.।।
২| ০৭ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৯
হতাশ নািবক বলেছেন: আমাদের দেশে এত এত বিজ্ঞানী আছে ,তারা কি ফরমালিন সনাক্তকরণ কীট তৈরী করতে পারেনা। যা জনসাধারন এর কাছে সহজেই পৌছে যাবে।
বাজারে যাবে, কীট দিয়ে পরীক্ষা করবে ব্যাগ বোঝাই করবে, তার নিশ্চিন্তে খাবে আর খাবে।
তাহলে ই তো আর এই সকল পোষ্ট দেওয়া লাগেনা।
৩| ০৭ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: @ঢাকাবাসী ভাই .. আপনি মনে হয় এটা পড়েছীলেন
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার ১০টিপস
আব্লগার রাজিব সামীর সকাল ৯:২৫এ পোষ্ট দিয়েছিলেন!!
০৭ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮
এম এ হাসান মাহামুদ বলেছেন: আপনিও ঠিক বলেছেন ভাই, তবে আমার সোর্স ভিন্ন ছিল। যাই হোক, বিষয়টা আমাদের জেনে রাখা ভাল, এটাই মূল কথা।
ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: এই পোস্টটা আগেও পড়েছি মনে হয়!