নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

খোয়াই পাড়ের রাজু ।

হাসান রাজু

ডুব দিয়ে দিয়ে স্বপ্ন তুলে আনি ।

হাসান রাজু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফটোব্লগ, একটি অসম্পূর্ণ ভ্রমণ - খরতির জঙ্গল, লক্ষ্মী বাঁওড়, বানিয়াচং, হবিগঞ্জ ।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৯




খরতির জঙ্গল-পরিচিতিঃ বানিয়াচং উপজেলার খরতি নদীর দক্ষিণে প্রায় ৬০০ থেকে ৭০০ একর জমি নিয়ে হাওরে ‘লক্ষ্মী বাওড়’ জলাবন খরতির জঙ্গল নামেও পরিচিত।
প্রকৃতির এই জলাবনের বিচিত্র রূপ সত্যিই বিস্ময়কর। দূর থেকে জঙ্গলটিকে দেখে মনে হবে হাওর যেন পানির উপর ভাসছে। এখানে রয়েছে হিজল, কড়চ, বরুণ, কাকুরা, বউল্লা, খাগড়া, চাইল্লা, নল ইত্যাদি নামে অসংখ্য গাছে পরিপূর্ণ এই জলাবন বলতে গেলে অনেকটা অনাবিস্কৃতই বলা চলে। দেশের দ্বিতীয় সোয়াম্প ফরেস্ট এটি। পৃথিবীতে এমন জলাবনের সংখ্যা মাত্র সাতটি। তন্মধ্যে দু’টি রয়েছে বাংলাদেশে। একটি সিলেটের ‘রাতার গুল’ অপরটি হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ের ‘লক্ষী বাওর’। রাতার গুল জলাবনটি এরই মধ্যে ব্যাপক পরিচিতি পেলেও লক্ষী বাওর জলাবনের নামটি অনেকের কাছে একেবারে নতুন। বিভিন্ন ধরনের গাছ-গাছালি, ফুল-ফল, পশু-পাখি, সাপ-বিচ্ছু, পোকা-মাকড়ে সমৃদ্ধ এই খরতির জঙ্গল ।
হবিগঞ্জ থেকে ১২ মাইল দূরবর্তী বানিয়াচং উপজেলা সদরের আদর্শ বাজার নৌকাঘাট থেকে ৫কিলোমিটার উত্তরে হাওরের মাঝে এ জলাবন। প্রায় ৩ কিলোমিটার এলাকা ব্যাপী জঙ্গলের পূর্বে গঙ্গাজল হাওর ও নূরপুর, পশ্চিমে নলাই নদী, উত্তরে খরতি নদী এবং দক্ষিণে লোহাচূড়া নদী ও শোলাটেকা গ্রাম।

আমাদের দুঃখঃ আমাদের ঈদ পরবর্তী আয়োজনটি ছিল এই খরতির জঙ্গলকে ঘিরে । কিন্তু এতো বড় নৌকা নিয়ে এর ভিতরে ঢুকা অসম্ভভব । যেহেতু চারদিকে পানি থৈ থৈ তাই পায়ে হেঁটে যাওয়া কল্পনার মতই । দেখি আপনাদের ছবি শেয়ার করে কতটুকু ঘুড়িয়ে আনতে পারি -
আদর্শ বাজার নৌ ঘাট এখান থেকে ইঞ্জিন চালিত নৌকায় চেপে যাত্রা শুরু করতে হয় -



আমাদের খেয়া-যান



একে একে সবাই জড়ো হচ্ছে -



ক্যামেরা বন্দী হচ্ছে মিলন মেলা -





ক্যাপ্টেন -



এই প্রথম এই শেষ । এরপর আর কখনো এদের এতো সুন্দর ভাবে বসে থাকতে দেখা যায় নি ।



হাওরের ছবি -
ওই পথেই যাত্রা যাদের -



কৈশোর -



ক্লান্তিকর বিষণ্ণ দুপুর -





জীবন জীবিকা যাদের এই হাওরকে ঘিরে -











হৃদয়ভাঙ্গার গান -
খরতির জঙ্গল









ভিতরে যাওয়ার রাস্তা নেই জানিয়ে দিলেন কাণ্ডারি -



হতাশা -



হাওড়ের রূপ -

























পানকৌড়ি -








চাঁদ মামাঃ
আকাশে


পানিতে

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৭

সাইফুল১৩৪০৫ বলেছেন: ভাল লাগল ছবিগুলো।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৮

হাসান রাজু বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ।

২| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৮

সুমন কর বলেছেন: ছবিগুলো ভালো হয়েছে। প্লাস।

শিরোনামে ভ্রমণ হবে।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৩

হাসান রাজু বলেছেন: ঠিক করে দিয়েছি । অসংখ্য ধন্যবাদ প্লাস প্লাস ।

৩| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৯

যাযাবরমন বলেছেন: লাইক

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৪

হাসান রাজু বলেছেন: ভাল লাগলো । ধন্যবাদ ।

৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৬

গোলাপলেনিন বলেছেন: আপনারে ছবি তোলা কে শিখাইছে এই গুলো কোনো ছবি হল???????????????

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫০

হাসান রাজু বলেছেন: ঝাড়ি লন মিয়া ? আমি ইউসুফ কার্সের নাম কইয়া দেই আর আপনি গিয়া তার কাছ থাইকা শিখেন ।

৫| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:০০

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: বেশ ঘুরে এসেছো
হাওড় বাঁওড় জঙ্গল;
খেয়া যানে জলে ভ্রমে
সাথে এক দঙ্গল।

ছবি দিলে সবি তাতে
ফুল পাখী প্রকৃতি;
তোমারটা কোনটা
বলে দিলে হবো প্রীতি।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৫

হাসান রাজু বলেছেন: ছন্দে ছন্দে, এতো সুন্দর মন্তব্য । খুবই ভালো লাগলো । ধন্যবাদ রইলো ।

হায় ! আমার ছবিটাই নাই ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.