নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কথা হল, ইসলাম ট্রান্সজেন্ডার সাপোর্ট করে না। সমকামিতা ও সাপোর্ট করে না। কঠোরভাবে নিষেধ করা আছে।
ইসলামে হিজড়াদের ব্যাপারে কি বলে ?
তেমন কিছুই বলে না। কারন, বলার কিছুই নাই। ওরা আর দশজন মানুষের মত করে বাঁচে মূল ইসলামে। এমনকি ইমামতি করার অনুমতিটাও আছে। শুধু একটাই শর্ত পুরুষ হিজড়া যেন মেয়েদের পোশাক, আবার মেয়ে হিজড়া যেন পুরুষদের পোশাক না পড়ে। কারন এতে বভ্রান্তির সুযোগ আছে। কোন পুরুষ মেয়ে সেজে মহিলাদের অন্দরমহল পর্যন্ত চলে যেতে পারে। এমন আরও অনেক সমস্যা তৈরি হতে পারে।
আমরা সব কিছুতে বড় ইসলাম খুঁজি। আচ্ছা, হিজড়াদের নিয়ে আমাদের সমাজে এই যে বিশাল এক মানবিক শূন্যতা শত শত বছর ধরে। এখানে ইসলাম খুঁজি না কেন? ‘হিজড়া সম্প্রদায়’ !!! ইসলামে এমন কোন সম্প্রদায় থাকার কথা? মুসলিম বিশ্বে এর স্থান আছে? কোরআন হাদিসে কোথাও এমন কোন সম্প্রদায়ের উল্ল্যেখ পেয়েছেন? ইসলাম অনুযায়ী তাদের অধিকার, সম্মান স্থাপনের জন্য কখনো কোন মোল্লা, মুসলমান আওয়াজ তুলেছেন?
এই যে, গত কয়দিনের ভাইরাল বিষয় ‘ট্রান্সজেন্ডার’ নিয়ে সামাজিক মাধ্যম গুলোতে যে পরিমান বা ব্যাপ্তি নিয়ে আলোচনা হয়েছে আমাদের ইসলামী সংস্কৃতির আলোকে। সেখানে দায়সাড়া এক লাইনের একটা ডিসক্লেইমার হয়ত দু-একজন দিয়েছেন হিজড়াদের নিয়ে। গাঁ বাঁচানোর জন্য । এতটুকুই।
কিন্তু দেখেন, সপ্তম শ্রেণির ঐ চ্যাপ্টারটা ছিল আগাগোড়া ‘হিজড়াদের’ অধিকার, সম্মান, মানবিক, ও সচেতনতা মূলক। অথচ মূল আলচ্য বিষয় বাদ দিয়ে একদল বড্ড বেশি মুসলমানের দল ব্যাস্ত হয়ে পড়ল যোজন যোজন দূরের একটা বিষয় ‘সমকামিতা’ কে ইসলাম দিয়ে ধুয়ে দিয়ে খাঁটি মুসলমানের খাতায় নাম লিখাতে।
আরে, বড্ড বেশি মুসলমানের দল। হিজড়া সম্প্রদায় এদেশে কেন? ৮০/৯০/১০০ ভাগ মুসলমানের দেশে এমন সম্প্রদায় থাকে কি করে? এরা তো আমাদের সাথে মিলেমিশে একাকার হয়ে যাওয়ার কথা। আজ প্রশ্ন উঠছে ইসলাম বিরোধী ট্রান্সজেন্ডারা হিজড়া সম্প্রদায়ের আড়ালে নিজেদের প্রতিষ্ঠা করবে। ইসলাম ও সমাজ ধ্বংস করবে। তাহলে আগের ভুল আগে ঠিক করা উচিত। হিজড়া সম্প্রদায়কে এবার তো মানুষ ভাবো, যে অন্যায় তাদের সাথে সমাজ ও বড্ড বেশি মুসলিমরা করেছে তার ক্ষতিপূরণ কর, ক্ষমা চাও। এদের মূল ধারায় সম্মানের সাথে (কোন সুযোগ নয়, সমাজ তার নিজের স্বার্থে ফিরিয়ে নিচ্ছে এটা স্বীকার করে।) ফিরিয়ে আনুন। ইসলামী অধিকার তাদের জন্য প্রতিষ্ঠা করুন। তাহলে সম্প্রদায়ের আড়ালে আরেক সম্প্রদায় তৈরি হবে না। যে সম্প্রদায় মাত্র গজাচ্ছে একে বাঁধা দিবেন ? দিন। তার আগে পাপ মোচনের আমল দরকার খুব বেশি। খাল খুড়ে রেখেছেন ? এবার সেই খাল কুমিরকে আশ্রয় দিবেই। সমাজ হিজড়াদের দূর দূর করেছে, মুসলমান চুপ করে দেখেছে, আল্লাহ সব দেখেছেন হিসাব রেখেছেন। আজ সমাজ ট্রান্সজেন্ডারের খপ্পরে পড়েছে, মুসলমান ও সমাজ বাঁচাতে উঠে পরে লেগেছে, হিজড়া সম্প্রদায় ট্রান্সজেন্ডারদের আড়াল করে সাহায্য করলে খুব বড় কোন অন্যায় কি হবে? বিচারক সব দেখছেন তার বিচারে ভুল নেই।
তারপরও, যাদের “আমার শরীরটা ছেলেদের মতো হলেও আমি মনে মনে একজন মেয়ে।“ এই লাইনে সমস্যা হয়। তাদের বলি, এটা স্বাভাবিক মনে হওয়া। আমাদের চার পাশে এমন অনেক ছেলে আছে যাদের চলন-বলন, ভাব-ভঙ্গি মেয়েদের মত, আবার মেয়েদের কিছু ব্যাপার ছেলেদের মত। তাদের মনের ভিতর এমন ‘মনে হওয়া’ ব্যাপারটা আসা স্বাভাবিক। এটা বয়সের সাথে সাথে কেটেও যায়। এখন কথা হল তারা ট্রান্সজেন্ডার হবে কি না? এটা নির্ভর করে তাদের, শিক্ষা, সাহস, মূল্যবোধ ও পারিপার্শ্বিক অবস্থার উপর। আমাদের সমাজ ব্যাবস্থা এমনই নিষ্ঠুর। হিজড়াদের সমাজ থেকে তাড়িয়ে দিয়ে আলাদা সম্প্রদায় করে দিয়েছে, ধর্মীয় মূল্যবোধ সমাজের নিষ্ঠুরতার বিপক্ষে আওয়াজ করে না। সেখানে তারাও (ট্রান্সজেন্ডার) আলাদা সমাজ করার মৌন সম্মতি পায়।
আর হিজড়ারা ট্রান্সজেন্ডার হবে কি না এই প্রশ্নটাই অবান্তর। যে সমাজ, ধর্ম তাদের সরিয়ে রেখেছে। কোন অধিকার দিচ্ছে না। তারা কোন কারনে সে সমাজের কথা শুনবে? আর ধর্মীয় অনুশাসন ? তাদের কাছে ধর্মের আলো কেউ নিয়ে গেছে? আমরা সমাজের মানুষরাই তো পাই না (সত্যিকার অর্থে)।
অনেকেই এই বিষয়ে অবগত। কিন্তু চ্যাপ্টার পড়ার সুযোগ হয় নি। আপনাদের জন্য নিচে বইটির পিডিএফ লিংক দিয়ে দিলাম । তার আগে আরও দুটি কথা -
*** ‘ট্রান্সজেন্ডার’ যে শব্দটা নিয়ে এতো আলোচনা সেটা ছিল ২০২৩ সালের পাঠ্য বইয়ে। ২০২৪ সালে সেটা সংশোধন করে তৃতীয় লিঙ্গ (থার্ডজেন্ডার) লেখা হয়েছে। যারা ট্রান্সজেন্ডার নিয়ে কপচায় তারা আসলে ভুল সংশোধন হওয়ার পর ও ২০২৪ সালে এসে জেনেশুনে পানি ঘোলা করছেন।
*** আমি মনে মনে একজন মেয়ে। আমি মেয়েদের মতো ……… নিয়ে আপত্তি তারা আর একটু পড়লেই পেয়ে যাবে স্পষ্ট ভাবে বলা হয়েছে ……… আমরা নারী বা পুরুষ নই, আমরা হলাম তৃতীয় লিঙ্গ (থার্ডজেন্ডার) (২০২৪ এর বইয়ে)। কিন্তু তারা এটা কখনো বলে না । কারন তখন আবার কপচানোর জায়গা কমে যায়।
জাতীয় শিক্ষাষাক্রম ২০২৩ শিক্ষাবর্ষ
জাতীয় শিক্ষাষাক্রম ২০৪ শিক্ষাবর্ষ
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:২৪
হাসান রাজু বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ। আমিও অনেকগুলো পোস্ট পড়েছি।বিভিন্ন প্লাটফর্মে । মনে হচ্ছে এক পাপি আরেক পাপিকে জুজুর ভয় দেখাচ্ছে।
২| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: ইসলাম কি সাপোর্ট করলো বা করলো না সেটা খুবই গুরুত্বপূর্ন কিছু না। আমাদের দেশ ইসলামের নিয়মে চলে না। চলে সংবিধান অনুযায়ী।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:২৬
হাসান রাজু বলেছেন: সংবিধান দেশের মানুষের স্বার্থ রক্ষা করবে। দেশের মানুষ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় মুসলিম।
৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৫
নাহল তরকারি বলেছেন: ধরলাম আপনি ইসলাম মানেন না। ট্রান্সজেন্ডার কি ভালো?
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:০৭
হাসান রাজু বলেছেন: যেভাবে ধরে ফেলেছেন আমি ইসলাম মানি না । সেভাবে এক কথায় বলা যাবে না ট্রান্সজেন্ডার ভাল না খারাপ। এটা এক কথার সমস্যা না। আচ্ছা বলেন তো ট্রান্সজেন্ডার কি?
বলেন তো প্লাস্টিক সার্জারী ভাল না খারাপ?
৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৮
বাউন্ডেলে বলেছেন:
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৪০
হাসান রাজু বলেছেন: মনে হয় সমস্যা নাই। দাড়ি গজিয়েছে দেখতে পুরুষ। পোশাকও পুরুষের। জনাব ইমামতি করারও অধিকার রাখে যদি কখনো নারীর বেশ না ধরে থাকে।
৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৮
ঢাবিয়ান বলেছেন: শরীফ থেকে শরীফা রুপান্তর ট্রান্স জেন্ডার , হিজরা নয়। এই ইস্যূ নিয়ে জল ঘোলা করার কিছু নাই।
বরং হিজরাদের নিয়ে কিছু কথা বলতে চাই। প্রথম প্রশ্নই হচ্ছে বাংলাদেশে এত হিজরা কেন ? উন্নত বিশ্বে রাস্তাঘাটে কোনদিনই হিজরা দেখি নাই। স্বল্প কিছু থাকলেও হয়ত বোঝার উপায় নাই কারন তারা সাধারন জীবনযাপন করে। কিছুদিন আগে ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে একজন বাংলাদেশী কুটনৈ্তিক থার্ড জেন্ডার বা হিজরা। তিনি নিজে বিষয়টা জানিয়েছেন। তিনি না জানালে বিষয়টা কারোরই বোঝার উপায় ছিল না। ইন্ডিয়া বা বাংলাদেশে এত হিজরাদের কয়জন আসল হিজরা তাতে বিড়াট সন্দেহ আছে। পুরুষরা নারীদের মত সাজলে হিজরা বলে মনে হয়। তাই বাংলাদেশে নকল হিজরার সংখ্যাই বেশি বলে মনে হয়। হিজরা এখন একটা পেশা। কাজ কর্ম করে খেতে হয় না। স্রেফ চাদাঁবাজি করে শুয়ে বসে খাওয়া যায়। হিজরাদের ডেকে নিয়ে কোন কাজ ধরিয়ে দিলে তারা করতে চায় না। পাড়ায় পাড়ায় হিজরা একটা ত্রাস। পুলিশ এদের বিরুদ্ধে কোন কমপ্লেনই নিতে রাজী না। এতটাই পাওয়ারফুল এরা। এদেরকে মানুষ ভয় পায় । সহানুভুতি থাকারতো প্রশ্ন উঠে না।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৩৬
হাসান রাজু বলেছেন: ‘শরিফ থেকে শরিফা’ হিজড়া সমপ্রদায় নিয়ে লেখা চ্যাপ্টার। ২০২৩ সালের বইয়ে ভুল করে বা ইচ্ছেকরে সেটাতে ট্রান্সজেন্ডার শব্দটি এসেছে। এবছর সেটা সংশোধিত করে স্পষ্ট বাংলায় হিজড়া লেখা হয়েছে। এখন এটাকে লাইন লাইটে আনা জল ঘোলা করার উদ্দেশ্যেই হয়েছে। পুরো চ্যাপ্টার একটা সুন্দর, সংগত এবং ভালো বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
এইতো লাইন মতো প্রশ্ন করেছেন। উন্নত বিশ্বে এরা মানুষ আর আমাদের দেশে এরা ভিন্ন সম্প্রদায়। মানুষের সমাজের বাহিরের কেউ। এমন কি পিছিয়ে থাকা মুসলিম বিশ্বেও ওরা মানুষের পূর্ন সম্মান ভোগ করে।
এমনভাবে বললেন যেন ঐ কূটনৈতিক, মানুষের আবরনে অন্যকোন প্রাণি ছিল। আজ তা নিজেই ফাঁস করে ফেলে আপনাকে, আমাকে প্রতারিত করেছেন। আবার ইউরোপ আমেরিকার সাধারন জীবন যাপনকারী হিজড়া দেখে মুগ্ধ হোন। কেমনে সম্ভব এভাবে চিন্তা করতে পারা!
এই যে ত্রাসের রাজ্য কায়েম করেছে হিজড়ারা এর কারন কি?
ভারত পাকিস্তানের মানুষ তাদের আলাদা সম্প্রদায়ে ঠেলে দিয়েছে। আমাদের এখানেও তাই। কিন্তু তাদের একটা ভাল দিক হল, তারা হিজড়াদের ভাতে মারে নাই। বিয়ে, শিশুদের নামকরন বা অন্য কোন অনুষ্টান তাদের ডাকা হয় আশির্বাদ করতে। একটা বিশ্বাস প্রতিষ্টা করা হয়েছে যে তাদের অভিশাপ ভয়ানক হয়। তাদের আশির্বাদ ইশ্বর শুনেন। তাই তাদের পর্যাপ্ত না হলেও খুশি রেখে, সেলামি দিয়ে বাঁচতে তো দেয়া হয়।
বলুন তো এদেশের হিজড়াদের ভাত খাওয়ার কি ব্যাবস্থা করেছেন আপনারা/আমরা? ভাতে মরবে তবুও বলতে পারবে না, ভাত দে? এত নির্মম আমরা?
সহানুভুতি থাকারতো প্রশ্ন উঠে না। তাইনা?
৬| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:১২
সোনাগাজী বলেছেন:
কোরানের সুরাগুলো যখন মানুষকে জানানো হচ্ছে, তখন কি আরবের চিকিসকেরা জেন্ডার পরিনর্তনের মতো অপপারেশন করতে জানতো?
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৫৬
হাসান রাজু বলেছেন: না । তবে প্রভিশন রাখা ছিল। ফতোয়া হল, যার বাহ্যিক প্রকাশ ছেলেদের মত তারা ছেলে। এবং যাদের ঘটন মেয়েদের সাথে সংঘত তারা মেয়ে বিবেচিত হবে। এবং পিতার সম্পদের ভাগিধার সেভাবেই হবে। যদি যৌনাঙ্গ দিয়ে কোনভাবেই পরিচয় বের করা না যায় সে ক্ষেত্রে যৌবনে পৌছা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:০২
হাসান রাজু বলেছেন: এই হিসেবে । তখন বায়োলজিক্যালি পরিবর্তন সম্ভব ছিল না। তাই পোশাক দিয়ে পরিচয় নির্ধারনে কঠোরতা আরোপ করা হয়েছিল। এখন সেটা সম্ভব। বিষদ গবেষনার দরকার আছে। ছোট খাট কাট মোল্লার গবেষনা চলবে না।
৭| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৩৬
কামাল১৮ বলেছেন: সহীহ বুখারী (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
অধ্যায়ঃ ৭৫/ কাফের ও ধর্মত্যাগী বিদ্রোহীদের বিবরণ
পরিচ্ছেদঃ ২৮৫২. গুনাহগার ও হিজড়াদের নির্বাসিত করা
৬৩৭৩। মুসলিম ইবনু ইবরাহীম (রহঃ) … ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম লা’নত করেছেন নারীরূপী পুরুষ ও পুরুষরূপী নারীদের উপর এবং বলেছেনঃ তাদেরকে বের করে দাও তোমাদের ঘর হতে এবং তিনি অমুক অমুককে বের করে দিয়েছেন।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবদুল্লাহ ইবনু আব্বাস (রাঃ)
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫০
হাসান রাজু বলেছেন: ঠিক আছে। নারীর বেশ ধরে পুরুষ হিজড়া ঘরে ঢুকেছিল। সেই প্রেক্ষাপটে এই হাদিস ।
এখন বলেন কি বুঝাতে চেয়েছেন ?
হাদিস খুব সেনসেটিভ ব্যাপার। এটা আমরা যত্রতত্র এর ব্যাবহার করি । এটা ঠিক না। প্রতিটি হাদিস পরিবেশ, পরিস্থিতি, প্রেক্ষাপট এর উপর নির্ভর করে ব্যাখ্যা করতে হয়। একজন জ্ঞানী ইসলামিক স্কলারের গবেষনার বিষয় হিসেবে হাদিস ঠিক আছে। আমি/আপনি এর মূল বযবহারকারী নই।
৮| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৪৭
মিরোরডডল বলেছেন:
যারা রিলিজিয়াস সেটা যে ধর্মেরই হোক না কেনো, তারা এসব নিয়ে এক্সপেরিয়েন্সড হলেও সেটা প্রকাশ করবে না, যেহেতু সকল ধর্মেই বিধিনিষেধ আছে। তাই ধর্মকে এখানে আনাই ঠিক না।
চার্চে মাদ্রাসায় কতোকিছুই হয় বা হচ্ছে আড়ালে আবডালে।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫৬
হাসান রাজু বলেছেন: দরকার আছে। কিন্তু সেটা আমাদের মত রাম, সাম, যদু, মধুর খেলা না। এটি শিয়ারা ফেস করত তাদের ধর্মীয় নেতার অধীনে। এটা একদল ইসলামিক স্কলারের কাছে পুরো বিষয় বিচার বিশ্লেষনের জন্য পাঠাত। তারপর পাবলিক করত। দরকার হলে আন্দোলন।
মানুষ সম্পূর্ন ব্যাখ্যা পেত। ভুল ধরত, শোধরানোর উপায় বাতলে দিত এবং এর প্রভাব ঠেকাবার উপায় বের করত।
৯| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:২১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হাসান ভাই বিষয় টা কচলাতে কচলাতে বাংগালী তিতা করে ফেলছে। আর কিছু কওনের মূড নাই।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫৮
হাসান রাজু বলেছেন: না ই বলেন। আসলে খুব বাজে হয়ে গেছে। আপনার পোস্ট কয়টি পড়েছি।
১০| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:১৫
কামাল১৮ বলেছেন: হাদিসে যা লেখা আছে সেটা বাদ দিয়ে তেনা পেছিয়ে আপনি নতুন হাদিস বানিয়ে দিলেন।আপনার বক্তব্যের পক্ষে কোরান হাদিস থেকে রেফারেন্স দিন।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:০৭
হাসান রাজু বলেছেন: আগে নিজের বক্তব্য ক্লিয়ার করুন। কি জানতে চেয়েছিলেন? এখন কি জানতে চান?
১১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: সংবিধান দেশের মানুষের স্বার্থ রক্ষা করবে। দেশের মানুষ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় মুসলিম।
সমস্যা এখানেই। তারা নিজেদের মুসলমান মনে করে। তাদের আগে মানুষ হওয়া উচিৎ। ভালো মানুষ।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯
হাসান রাজু বলেছেন: সমস্যা তারপর ও থাকবে। মানুষ কতদূর পর্যন্ত ? কোন লেভেল পর্যন্ত মানুষ হয়ে গেলে পরে আপনি বলবেন যে, থাক আর লাগবে না। যথেষ্ট মানুষ হয়ে গেছ ।
একটা জিনিস হল, কেউ যদি হিন্দু, মুসলিম, খ্রিষ্টান, বৌদ্ধ হয়ে যায়। তবে তারা মানুষ হয়ে যায়। সব ধর্মের মূল আদর্শ সুন্দর মানুষ আর কল্যাণকর সমাজ তৈরি করা। কয়জন ঐদিকে যায় বলেন? সবাই সেজদা করে, সরি সরি বলে, রাম রাম করে বেহেশতে যেতে চায়। ঈশ্বর নাকি এটাই চাইছেন, এটাই করতে বলেছেন। এরা ক্যামনে মানুষ হবে বলেন? এত লোভী মানুষ এরা ঈশ্বর না, মুলত তার স্বর্গ খানার দিকে লোলুপ দৃষ্টি ওদের।
১২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:১৬
রানার ব্লগ বলেছেন: যারা ট্রান্সজেন্ডার ইস্যু নিয়ে হইচই করছে তাদের দয়া করে জিজ্ঞাসা করুন ট্রান্সজেন্ডার কারা বা কি তাদের ধরন । কেনো একজন মানুষ জেন্ডার পরিবর্তন করতে বাধ্য হয় । আমি নিরানব্বই দশমিক নিরানব্বই ভাগ নিশ্চিত উত্তর দানে অপারাগ হবে।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৩৮
হাসান রাজু বলেছেন: টপিক ইসলামী করন করার পর কেউ আর কিছু জানতে চায় না। শুধু কথা একটাই " ইসলাম এটা সমর্থন করে কি না?" তখন যে কিছু বুঝাতে যাবেন সেই সুযোগ পাবেন না। আপনি নাস্তিক হয়ে যাবেন।
ফেসবুক, ইউটিউবের শর্ট ভিডিওর বিদ্যা খুব খুব খুব ভয়ংকর।
১৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:১৩
রানার ব্লগ বলেছেন: তাদের জন্য একটাই উত্তর , তাদের ঘরে যখন অসম্পুর্ন বাচ্চা হবে আর বিজ্ঞান যখন সার্জারি করে সম্পুর্ন করার চিকিৎসা পদ্ধতি দিয়ে দিয়েছে তারা কি ইসলাম কি বললো এটা নিয়ে ভাববে না কি তাদের অসম্পুর্ন বাচ্চা কে চিকিৎসা দিয়ে সম্পুর্ন করবে?????
২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:০২
হাসান রাজু বলেছেন: আপনার সাথে সম্পূর্ণ একমত। তারপর ও এটা করব না। কেন জানেন?
এ নিয়ে তর্ক করলে তারা 'বড্ড বেশি মুসলমান'দের আবর্জনা মাথায় নিবে।বিপরীতে যতই যুক্তি, বিজ্ঞান, হাদিস, কোরআন দেখেন । যদি কোন ভাবে তারা মস্তিস্কে এটা ঢুকিয়ে নেয় তখন তাদের কট্টরতা এমন পর্যায়ে যাবে যে, নিজের বাচ্চাকেও চিকিৎসা করবেনা । আল্লাহ না করুক।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:০১
নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: এই এক টপিক নিয়ে ব্লগে প্রায় লেখায় পড়েছিলাম। আপনারটাও পড়লাম।