![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সূর্যের লাল চোখ রেখে আমি শপথ নিয়েছি আরেক সূর্য হবার
একটা রাজ পরিবারের গল্প বলি। অনেক অনেক দিন আগের কথা। এক রাজার ছিল একটি মাত্র পুত্র। বৃদ্ধ রাজার মৃত্যুর পর তার উত্তরাধিকারী হিসেবে সিংহাসনে বসলেন তার সেই একমাত্র পুত্র। একে রাজার ছেলে তায় আবার সবেধন নীলমণি তাই সবরকম ভোগবিলাস আর আরাম আয়েশের মধ্যে দিয়ে সময় ঠিকই কেটে গেছে কিন্তু কষ্ট করে লেখাপড়াটা আর শেখা হয়ে উঠেনি। নতুন রাজা হিসেবে সিংহাসনে বসার পর তাই লেখাপড়া না জানার কারনে রাজ্য পরিচালনায় নানামুখী স্যমস্যা দেখা দিল। লোকজন আড়ালে আবডালে তাকে মূর্খ রাজা বলে ডাকতে শুরু করলো। এক কান দুই কান করে এই কথা রাজার কানেও এসে পৌছাল। তাই একদিন রাজা রাজ্যের সমস্ত শিক্ষিত পণ্ডিতদের ডেকে পাঠালেন। যথাসময়ে পণ্ডিতরা এসে পৌঁছালে রাজা তাদের বললেন,”আপনারা যে পদ্ধতিতে লেখাপড়া শিখেছেন তা অনেক সময় সাপেক্ষ ও কষ্টকর। এটা ফকির মিসকিনদের লেখাপড়ার পদ্ধতি। আমি রাজা আমার এত সময় নেই। তাই আপনারা এমন একটা রাজকীয় শিক্ষা ব্যবস্থা বের করুন যাতে খুব দ্রুত ও সহজে সমস্ত কিছু শিখে ফেলা যায়। আপনাদের সাতদিন সময় দেয়া হল।” ।
রাজার এই কথায় সেকেলে পণ্ডিতরা মহা সমস্যায় পড়ে গেলেন । তারা ভেবে ভেবে আকুল হলেন কিন্তু কোন পদ্ধতি বের করতে পারলেন না । সাতদিন পর তারা রাজ দরবারে এসে জানালেন “জাঁহাপনা, সব মানুষের জন্য লেখাপড়ার পদ্ধতি একই। সহজ কোন রাজকীয় পদ্ধতি নেই। লেখাপড়া শিখতে হলে এভাবে কষ্ট করেই শিখতে হবে”।
পণ্ডিতদের এই কথা শুনে মূর্খ রাজা গেলেন বেজায় চটে। তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন এই ব্যর্থতার শাস্তি হিসেবে তিনি সমস্ত পণ্ডিতদের মৃত্যুদণ্ড দিবেন। এতে আর একটা লাভও হবে দেশে কোন শিক্ষিত লোক না থাকলে লোকজন আর তাকে মূর্খও বলতে পারবে না ।
ঐ যুগের এনালগ পণ্ডিতরা আসলে আজকের ডিজিটাল পণ্ডিতদের মত এতটা স্মার্ট ও জ্ঞানপাপী ছিলেন না তাই তারা মূর্খ রাজার সমস্যার সমাধান দিতে না পেরে বিনা অপরাধে গুরুদণ্ড পেয়েছিলেন। বর্তমানে ছাত্র ছাত্রীদের সংখ্যাধিক্যের কারনে উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে সরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমুহে অপর্যাপ্ত আসন সংখ্যা ও শিক্ষার পরিবেশ ও অবকাঠামো সস্তার তিন অবস্থা হওয়ার সুযোগ নিয়ে আজকালকার কিছু ডিজিটাল জ্ঞানপাপী বের করে ফেলেছে সেই রাজকীয় শিক্ষা ব্যবস্থা। আর সেটা হল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। ভর্তি সংক্রান্ত কোন দুশ্চিন্তা নেই। খুব বেশী কষ্ট করার দরকার নাই। যা শুধু পরীক্ষায় আসবে সেরকম গুটিকয়েক নিদিষ্ট প্রশ্ন পড়ানো হয়। প্রায় সব ছাত্র ছাত্রীই নিদিষ্ট সময় শেষে ঐ সব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দেয়া তথাকথিত খুব ভাল CGPA নিয়ে পাস করে যাবে। শিক্ষা নামের এই প্রহসনের শর্ত একটাই তা হল তার অবিভাবকের থাকতে হবে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা দেবার ক্ষমতা । ইদানিং নাকি কোন কোন প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি থেকে পরীক্ষা ছাড়াই সার্টিফিকেটও পাওয়া যায় জায়গা ও সময়মত মালপানি দিতে পারলেই। আসলে বেশীরভাগ বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যতটা না শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তার চেয়ে অনেক বেশী ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। এখন প্রশ্ন হল কারা পড়ছে এইসব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমুহে। ছাত্র ছাত্রীদের সংখ্যাধিক্যের কারনে সবগুলো সরকারী চিকিৎসা, প্রকৌশল সহ বিশ্ববিদ্যালইয়ে ভর্তি অত্যন্ত প্রতিযোগিতা পূর্ণ। তাই শুধু সত্যিকার মেধাবী ছাত্র ছাত্রীরাই এগুলোতে পড়াশুনা করার সুযোগ পায়। মেধাবী মানেই তো পরিশ্রমী। টমাস আলভা এডিসন বলেছিলেন “মেধা বা প্রতিভার ৯৮ ভাগই হল পরিশ্রম আর বাকি দুই ভাগ হল ভাগ্য”। কিন্তু রাজা রাজরাদের আমল চলে গেলেও সেই আমলের রাজাদের বংশধররা তো রয়ে গেছেন। সেই সব মুকুট ও সিংহাসন বিহীন রাজাদের বংশধররা যারা পরিশ্রম করতে পারবেন না কিন্তু অর্থের বিনিময়ে সার্টিফিকেট চাই। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় অভিমুখী এই প্রজন্মকে আবার কয়েকটি উপ শ্রেনীতে ভাগে ভাগ করা যায় ।
১) উচ্চবিত্ত ঘরের সন্তান যাদের টাকা পয়সার আভাব নাই । কষ্ট করে পড়াশোনা করার অভিরুচি এদের নাই।এদের শুধু লোক জনকে বলার জন্য অর্থাৎ Ego Needs Fulfill করার জন্য সার্টিফিকেট চাই । এদের ভেতর যারা একটু বেশী সামর্থ্যবান বা নাক উচু তারা আবার নিজেদের ছেলেমেয়েদের শিক্ষার জন্য দেশের বাইরেও পাঠিয়ে দিয়ে থাকেন ।
২) উচ্চবিত্ত ঘরের সন্তান যাদের নিজস্ব ব্যাবসা বা শিল্প প্রতিষ্ঠান আছে। এদেরও সময় নষ্ট ও কষ্ট করে পড়াশোনা করার অভিরুচি নাই । অর্থের বিনিময়ে শুধু সার্টিফিকেট চাই। কাজ এরা নিজেদের প্রতিষ্ঠানেই করবেন।
৩) উচ্চ মধ্যবিত্ত ঘরের সন্তান যাদের নিজস্ব ব্যাবসা বা শিল্প প্রতিষ্ঠান না থাকলেও ভাল কানেকশন আছে। সার্টিফিকেট চাই শুধু আনুষ্ঠানিকতা পুরনের জন্য ।
৪) মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্ত ঘরের সন্তান যারা উপরের তিন শ্রেনীর দেখাদেখি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াটাকে আভিজ্যাতের পরিচায়ক মনে করে জমি জমা, গহনা গাটি, ধান চাল, পান সুপারি, আলু পটল বিক্রি করে বা বাবার কষ্টের পেনশন বা পরিবারের সঞ্চয়ের টাকা দিয়ে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয় কিন্তু ভুলটা বুঝতে পারে চাকরির বাজারে ঢোকার পর কিন্তু তখন আর কিছু করার থাকে না। এই শ্রেণীর বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই অভিভাবকরা ততটা শিক্ষিত বা সচেতন নয় বলে তারা কিসে সন্তানের সত্যিকার ভাল হবে তা ভালভাবে বুঝতে না পেরেই নিজের সর্বস্ব দিয়ে দেয় সন্তানের কল্যাণ চিন্তা করে।
এবার আমার নিজের দেখা একটা ঘটনা বলি। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া আমার পাশের ফ্ল্যাটের এক ছাত্রের কাছে তার এলাকার এক ছোট ভাই ফোন করেছে তার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি সংক্রান্ত তথ্যের জন্য । সে খুব উচ্চস্বরে কথা বলছে ফলে আমার রুম থেকে পরিষ্কার শোনা যাচ্ছে । সে জানতে চাচ্ছে “এই তোমার দুইটা সেকেন্ড ডিভিশন আছে তো নাহলে কিন্তু ভর্তি হওয়া কঠিন হয়ে যাবে”। যেখানে তৃতীয় শ্রেণীকে অনেক ক্ষেত্রেই ফেলের সমতুল্য ধরা হয় । ভাল কোন জায়গায় ভর্তি পরিক্ষাই দেয়া যায় না। সেখানে সে বলছে ভর্তি করা যাবে তবে একটু কঠিন হবে। মানে টাকা একটু বেশী লাগবে এই আর কি! চাকরির বাজারে ঢুকে এই শ্রেণীর ছাত্র ছাত্রীদের সার্টিফিকেট অনুসারে জ্ঞানের পরিসর প্রশস্ত না হওয়ায় প্রায়ই যেসব কথা শুনতে হয় একটি প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ কমিটির সদস্য হবার বাস্তব অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে তার থেকে কয়েকটা উল্লেখ করছি “কত টাকা দিয়ে সার্টিফিকেট কিনছেন”? বা “এসব ডিগ্রী তো এখন গরু ছাগলেও নেয়” ... ইত্যাদি ইত্যাদি । আমার পরিচিত এমনি একজন একবার দুঃখ করে বলছিল আগে তো বুঝিনি এখন বুঝতে পারছি প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে পড়ে জীবনটা নষ্ট করে ফেলেছি । তবে এক্ষেত্রে দুই একটা ব্যতিক্রম যে নেই তা নয় কিন্তু ব্যতিক্রম কখনো দৃষ্টান্ত নয়। আর এইসব শ্রেণীর কিছু কিছু মেয়ে সন্তানকেও অনেক সময় দেখা যায় স্টাইল বা বিয়ের বাজারে দাম বাড়ানোর জন্য গায়ে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সার্টিফিকেট লাগাতে।
এই চারটি শ্রেনীর সাথে বর্তমান প্রেক্ষাপটে যুক্ত হয়েছে আরও একটি শ্রেণী।
৫) এরা হল চাকরীজীবি শ্রেণী। কাজের চাপ, সময় কম তাই বিনা আয়েশে কিছু টাকা খরচ করে বাড়তি একটি সার্টিফিকেট নিয়ে এই তীব্র প্রতিযোগিতার বাজারে ক্যারিয়ারটা যদি আর একটু এগিয়ে নেয়া যায় এই আর কি!
আমার এক বন্ধু যুক্তি দেখিয়ে বলল “স্মার্টনেস, লাইফ স্টাইল, সোশ্যাল স্ট্যাটাস, ষ্ট্যাণ্ডার্ড অফ লিভিং সব কিছুতেই তো সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের চেয়ে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছাত্রীরা এগিয়ে আছে। আর তাদের অনেকেই তো ভাল ক্যারিয়ারও তৈরি করেছে । “এই বন্ধু আসলে এ যুক্তি দিয়ে এই লেখায় পূর্বে উল্লেখিত ঐ প্রথম তিনটি শ্রেণীকেই বোঝাতে চেয়েছেন যারা জন্মগত ভাবেই সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মেছেন । আমি আর একটা ব্যাপার লক্ষ্য করেছি যারা নিজেরা বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে কোন না কোন ভাবে জড়িত তাদের মধ্যে দুই একজন বুদ্ধিমান মানুষ বাদে প্রায় সবাই যুক্তিহীন ভাবে বা মনগড়া যুক্তি দিয়ে এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে অন্ধ সমর্থন দিয়ে যায়। এমন অনেকেও আছেন যারা এক সময় বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ঘোর বিরোধী ছিলেন কিন্তু বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হবার তাদের অবস্থান বদলে যেতে দেখেছি । আমার ছাত্র জীবনের দীর্ঘ একটা সময় আমার বিভিন্ন বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছাত্রীদের সাথে মেশার ও তাদের জীবনযাত্রা খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ হয়েছে। এই অভিমত মুলত আমার সেই অভিজ্ঞতা ও দেশের পারিপার্শ্বিক অবস্থা বিবেচনা করে লেখা। তবে আবারো বলছি এক্ষেত্রে দুই একটা ব্যতিক্রম যে নেই তা নয় কিন্তু ব্যতিক্রম কখনো দৃষ্টান্ত নয়। কারো সাথে আমার কোন বিরোধ নেই বা আমার এই লেখার উদ্দেশ্য ব্যাক্তিগত ভাবে কাউকে ছোট করা নয়। শিক্ষার নামে ব্যাঙয়ের ছাতার মত গজিয়ে উঠা বেশীর ভাগ বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আজ যে ব্যবসা ও ভণ্ডামি চলছে তার প্রকৃত অবস্থা তুলে ধরা । ব্যাবসায়িক স্বার্থে বেসরকারী শিক্ষা ব্যবস্থার নামে লেখাপড়ার মান নষ্ট করে দিয়ে যেভাবে সার্টিফিকেট সর্বস্ব আগামী প্রজন্ম গড়ার পাঁয়তারা চলছে তার প্রতিবাদ জানানো ।
আমার ব্লগে যেতে এই লিংকে যান ।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২১
হাসান ইমতি বলেছেন: নিজের জানা জিনিসকে বাইরের কাউকে দিয়ে সার্টিফাই করানোর তো কোন দরকার নেই, কারা বুয়েটে পড়ছে, কারা ঢাকা বি্শ্ববিদ্যালয়ে পড়ছে আর কারা বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছে তা আমরা সবাই জানি, বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাবসা চালাতে হলে টাকার জোড়ে কিছু বিজ্ঞাপন মুলক র্যাঙ্ক ও সার্টিফিকেট তো ম্যানেজ করতে হবে রে ভাই, দুর্নীতি বা বাইরে যাবার সুযোগ অন্য ব্যাপার, এটি আমাদের জাতীয় কালচার হয়ে গেছে, যে পারছে সেই সুযোগ নিচ্ছে, সেটার সরকারী বা বেসরকারি নেই তাই এই বিষয়টি এই বিষয়ের সাথে না রেখে আলাদা করে তুলে আনতে হবে, জনবহুল দেশে সরকারী শিক্ষাব্যবস্থার কিছু সীমাবদ্ধতা আছে এটাই বাস্তবতা, সেই সুযোগে শিক্ষা ব্যাবসায় নেমেছে কিছু জ্ঞান পাপী .।
২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:১২
দেশী ম্যান বলেছেন: তোমাগো ফকিন্নি মার্কা বিশ্ববিদ্যালয়গুলা একটা সিট বাড়াইতে পারে না, আবার কথা বলতে লজ্জা করে না? কোন লোক, যার একটু টাকা পয়সা আছে, যে নিজের ছেলেকে কোপাকোপির মধ্যে পাঠাবে? কে পাঠাবে নিজের ছেলেকে পড়াশোনা ফালায়া বাসে আগুন দিতে? কে পাঠাবে তার ছেলেকে পড়ালেখা ফেলে রাজনীতি করতে? আর যে বিশ্ববিদ্যালয়ের এত ভাব যে সেরা ৫০০০ এর লিস্টে ঢুকতে পারে না সেখানে পড়াতে? ১ কেজি ডালে ৫০ লিটার পানি খাইলে মাথায় ঘিলু কমে যায়...
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:১০
হাসান ইমতি বলেছেন: দরিদ্র জনবহুল দেশে সরকারী শিক্ষাব্যবস্থার কিছু সীমাবদ্ধতা আছে এটাই বাস্তবতা, সেই সুযোগে শিক্ষা ব্যাবসায় নেমেছে কিছু জ্ঞান পাপী .।
৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:১৪
দেশী ম্যান বলেছেন: নিরব বাংলাদেশীর সাথে একমত, নিজের বাপের টাকার পড়লে যদি সে রাজপুত্র হয়ে যায় তাহলে জনগনের টাকার পড়লে তাদের কে মাদ্রাসার এতিমদের সাথে তুলোনা করা উচিত।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২০
হাসান ইমতি বলেছেন: জনগণের টাকায় পড়ছে মেধাবী ও যোগ্যরা, এটি তাদের অর্জন, কারো দান নয় ।
৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:৫২
গার্ডেড ট্যাবলেট বলেছেন: আগেই বলে নেয়া ভাল যে পোস্টটির মূলভাব "শিক্ষার নামে ব্যাঙয়ের ছাতার মত গজিয়ে উঠা বেশীর ভাগ বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ... ব্যবসা ও ভণ্ডামি" এর সাথে আমি ব্যক্তিগতভাবে একমত পোষন করি। লেখক ব্লগের শেষভাগে এসে তার অবস্থান পরিস্কার করেও অন্যান্যদের কাছ থেকে আক্রমনাত্মক প্রতিক্রিয়া পাওয়াটা দূর্ভাগ্যজনক বলেই মনে করছি।
নিজেদের অর্থনৈতিক সক্ষমতার কারনে প্রাইভেট ভার্সিটি শিক্ষাগ্রহনের সুযোগ করে নেয়াটা যেমন অনৈতিক নয় তার উল্টোপিঠে ক্ষেত্রবিশেষে পাবলিক ভার্সিটিগুলোর ছাত্রদের অর্থনৈতিক কারনে হেয় প্রতিপন্ন বা কটাক্ষ করাটা গ্রহনযোগ্য নয়।
যারা শিক্ষার মান বোঝাতে 'র্যাংকিংয়ের' রেফারেন্স টানেন তাদের কাছে আমার প্রশ্ন বাংলাদেশের 'পাবলিক ভার্সিটিগুলো' প্রান্তিক 'মাদ্রাসার এতিম'দের শিক্ষিত করে নিজেদের কুলীনদের স্তরে নিতে পারেনি কিন্তু তাদের সেই হাজারতম অবস্থানের উপরে কোন 'প্রাইভেট ভার্সিটি' কোন র্যাংকিংয়ে স্থান করে নিয়েছে?
বৈজ্ঞানিক ভিত্তি না থাকলেও স্রেফ তর্কের খাতিরে '১ কেজি ডালে ৫০ লিটার পানি খাইলে মাথায় ঘিলু কমে যায়' - এই অতি আকর্ষনীয় তত্ত্বটি মানলাম কিন্তু '৫০ কেজি ডালে ১ লিটার পানি খাইলে মাথায় ঘিলু' যে বাড়ে না তা 'দেশী ম্যান'এর মতামতেই প্রমানিত হয়।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:১৭
হাসান ইমতি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই গার্ডেড ট্যাবলেট আপনার বিশ্লেষণ মুলক মন্তব্যের জন্য, তবে মনে হচ্ছে এখানে বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকজনের সংখ্যা বেশী, তারা নিজেদের দুর্বলতা ঢাকতে যুক্তি ও রুচিহীন মন্তব্য করছে .।
৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:৫৮
লিখেছেন বলেছেন: আজকের এই জুগে এ জাতিয় তৃতীয় শ্রেণির হিংসুটে মূর্খ মানসিকতা সম্পন্ন লোকও এ জাতীয় নির্লজ্জ লেখা লেখে অবলীলায় দিব্যি ঘুরে বেড়াচ্ছে এ মহান দেশের রাজপথে কিংবা অলি গলিতে ভাবতে এক বিজাতীয় ঘৃণায় মুখ থেকে এক পশলা থুতু নির্গত হল।
আর তার আবর্জনা সদৃশ লেখা বা মতান্তরে শুকর বিষ্ঠা সম্পর্কে যত কম বলা যায় তটই কম দুর্গন্ধ ছড়াবে। তাও দু একটা কথা না বললেই না,
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:১৩
হাসান ইমতি বলেছেন: আপনার যুক্তিহীন অশ্লীল কথা দেখেই তো বোঝা যাচ্ছে আপনার শিক্ষার মান ও রুচির উচ্চতা, আপনি কোন বেসরকারী বিশ্ব বিদ্যালয়ে পড়েন সেটা নাহয় আর নাই বা জানতে চাইলাম .ধন্যবাদ আপনি ও আপনার শিক্ষাকে।
৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২২
ঢাকাবাসী বলেছেন: ঢাবি বা বুয়েট এশিয়ার প্রথম ৩০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যেই পড়েনা! শিক্ষার বারোটা বাজাচ্ছে খোদ মন্ত্রীরা আমলারা।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০৭
হাসান ইমতি বলেছেন: রাজনীতি আমাদের দেশের জন্য একটি ব্যাধির মত, আর বুয়েটের অবস্থান যাই হোক তা বেসরকারি শিক্ষা বানিজ্যের সম্প্রসারণের পক্ষের কোন যুক্তি হতে পারে না .।
৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৩৯
জ্যানাস বলেছেন: বেসরকারি ও সরকারি উভয় প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ও পার্টটাইম শিক্ষকতার অভিজ্ঞতার আলোকে এইপোষ্ট এর সাথে প্রায় সম্পুর্ন একমত পোষন করছি। একটু দ্বিমত এই জন্য যে কিছু ভাল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও আছে যেখানে পয়সা বেশি নিলেও নিদৃষ্ট মানের পড়াশোনা হয়। আর যে মন্তব্যকারিরা মাদ্রাসার এতিম শিক্ষার্থিদের নিয়ে অশালিন বক্তব্য রেখেছেন তাদের এই বক্তব্যই তাদের শিক্ষার মান সম্পর্কে ধারনা করার জন্য যথেষ্ট। এই দেশের এক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আমেরিকান স্ট্যান্ডার্ড ফলো করতে গিয়ে শিক্ষার্থিদের কনডম ও সরবরাহ করেছিল। সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম দিকের এক ছাত্র আমার কাছে খুব গর্ব করে বলেছিল যে তাদের টেলিকমূনিকেশন ইন্জিনিয়ারিং বিভাগ এর কাছে নাকি দেশের টেলিকম কোম্পানি গুলি কখন তারা পাশ করবে সেই জন্য বসে আছে! আরো বলেছিল যে তাদের আমেরিকান স্ট্যান্ডার্ড সিলেবাসে প্রথম সেমেষ্টারে নাকি পড়ান হয় ডিজিটাল কম্যুনিকেশন! যদিও আমার সহকর্মি আমেরিকার বিখ্যাত ভার্জিনিয়া টেক থেকে গ্র্যাজুয়েট ইঞ্জিনিয়ার বলেছিলেন যে সেখানের কোন ভাল বিশ্ববিদ্যালয় ই ওয়ার্কশপ এবং বেসিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয় গুলি বাদ দিয়ে সরাসরি ডিজিটাল কম্যুনিকেশন এ যাবেনা। সেই বিশিষ্ট ছাত্র অবশ্যই দেশের ভাল কোন টেলিযোগাযোগ প্রতিষ্ঠানে চাকরি পাননি। বাপের পয়সায় একটি ছোট ব্রডব্যান্ড এর ব্যবসা করছেন।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০৯
হাসান ইমতি বলেছেন: বিশ্লেষণ ও অভিজ্ঞতা সমৃদ্ধ মতামতের জন্য ধন্যবাদ
৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬
লিখেছেন বলেছেন: ধন্নবাদ আপ্নাকেও, আপনার অক্ষম হিংসুটে স্বভাব সবার মাঝে স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে প্রকাশ করার জন্য। আর আপনার শিক্ষার মান সম্পকে বেশি কিছু না বলাটাই শ্রেয় মনে করছি । আর হ্যা, আমি সরকারি ( তথা অবেসরকারি ) বিশ্ব বিদ্যালয়ের ছাত্র, কিন্তু সেজন্য ফালতু অহমিকা বা আত্ম প্রসাদে ভোগার কোন দরকার আছে কি? সুশিক্ষা আসলে পরিবার এবং নিজের তাগিদ থেকে আসে, কোন সরকারি ( বা অবেসরকারি ) শিক্ষক তাতে নিছক নিয়ামকের ভুমিকা পালন করেন মাত্র।
বাংলাদেশের সবচেয়ে কর্মঠ, সুরজ সন্তান যারা, হ্যা আমি শ্রমিক ভাইদের কথা বলছি, তারা কিন্তু কক্ষনই বিশ্ববিদ্যালয়ের ত্রিসীমানায় আসেন নি। তাতে কি যায় আসে?
বিভেদ , হিংসা ভুলে আসুন দেশের সব institution গুলোর সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য যে যেখানে আছি try করি, কিন্তু কাউকে হেয় বা কটাক্ষ করে না। তাতে নিজের মানসিক দীনতাই নগ্ন ভাবে ফুটে উঠে।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৯
হাসান ইমতি বলেছেন: কোন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে হিংসা করার মত কিছু কি আছে, না নেই, হিংসা নয় এটাকে অ্যালার্জি বলতে পারেন, শিক্ষার নামে ব্যাবসার প্রতি অ্যালার্জি, শিক্ষা ব্যাবস্থার মান নষ্ট করার প্রতি অ্যালার্জি, নিজেদের অবস্থাঙ্গত দুর্বলতা ঢাকতে কিছু কিছু মানুষের নিজের বিশ্বাস ও বাস্তবতার বাইরে তর্ক করার প্রতি অ্যালার্জি, আপনাকে আর কিছু বলার নেই, কারন আপনি সেটা বুঝবেন না ।
৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩৮
লিখেছেন বলেছেন: ধন্নবাদ, allergy র ব্যাপারটা স্বীকার ক্রে নেয়ার জন্য। আসলে allergy জিনিসটা হছে এ ক্ষেত্রে হিংসার কুৎসিত, বিকৃত ও প্রকারান্তরে ধীক্রিত সহোদর। যে শিক্ষা পেয়ে আপনি সস্তা স্বীকৃতর আশায় অপরের কুতসা রটাচ্ছেন, তা যে আপনাকে এক অচিকিৎসা যোগ্য এক ব্যাধি ( হিংসা/allergy) তে আক্রান্ত করেছে তা ভাবতে বেশ খারাপি লাগছে। আসলেই নিজেদের অবস্থাঙ্গত দুর্বলতা ঢাকতে কিছু কিছু মানুষের নিজের বিশ্বাস ও বাস্তবতার বাইরে তর্ক করার প্রতি fetish সত্যি অতীব দুঃখের। তবে আশা জাগানিয়া ব্যাপার হচ্ছে এ ধ্রনের লক আমাদের স্মাজে এখন নগণ্য ( হ্যত জঘন্য ও ) । এ নিয়ে আর আপনাকে গ্যান দিতে ভাল লাগছে না। সর্বদা ভাল থাকুন , এই নিরন্তর শুভ কামনায় ...।
বানান ভুল গুলোর জন্য দুঃখিত
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০৮
হাসান ইমতি বলেছেন: বোঝাই যাচ্ছে আপনার বিশ্ববিদ্যালয় আপনাকে হিংসা ও অ্যালার্জির পার্থক্য বোঝার মত শিক্ষা দিতে পারেনি, কেউ যখন নিজের চেয়ে সফল বা যোগ্য কাউকে দেখবে তখন তার ভেতর যে রিপুর তাড়না হতে পারে তাকে হিংসা বা ঈর্ষা বলা যেতে পারে, আর কোন অস্পৃশ্য জিনিসের প্রতি মানুষের যে গা ঘিনঘিন করা অনুভূতি হয় সেটাই অ্যালার্জি, যেমন হয় পথের উপর মানুষের বিষ্ঠা পড়ে থাকতে দেখলে, যেমন হয় মুখে রঙ মেখে সং সেজে ভাড়াখাটা মেয়েদের দাড়িয়ে থাকতে দেখলে, আপনার সাথে অহেতুক কথা বাড়ানোর কোন ইচ্ছে আমার ছিল না কিন্তু আপনি হিংসা ও অ্যালার্জিকে গুলিয়ে ফেলাতে কিছু লিখতে হল । এই অহেতুক আলাপ আর লম্বা করার কোন প্রয়োজন দেখছি না, ধন্যবাদ, ভালো থাকুন আপনিও।
১০| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৫৬
নিরব বাংলাদেশী বলেছেন: ধরি আপনারা সরকারী পাশ দিয়ে হয়েছেন ব্রাম্মন আর যারা বেসরকারী তারা নিচু জাত- এটা মেনে নিলাম, আপনি কি কষ্ট করে এটা ই প্রমান করতে চাচ্ছিলেন?
অথবা আপনি সরকারী পড়ে হয়েছেন মটরসাইকেলের মালিক আর বেসরকারীর ওরা হলো রিকশাওয়ালা, এখন প্রতি মূহুর্তে রিকশাওয়ালার জাতপাত নিয়ে কথা বলবেন? কেন? রিকশাওয়ালা কি আপনার গাড়িকে কখনো গুতা দিয়েছে? এখন রিকশাওয়ালা যদি আপনাকে বলে "পারেন তো শুধু আমাদের সাথে, পারলে কারো BMW কে গুতা দিয়ে দেখান" তখন আপনাদের আর কথা থাকেনা
আচ্ছা আপনাদের এত কেন মাথা ব্যাথা একটা বেসরকারীতে পড়া ছাত্রকে নিয়ে? সেকি পড়লো কি খেল, তার বাপ কি রাজা না জমিদার, পয়সা কি চুরির নাকি ঘুষের। একটা ছেলে তার বাপের চুরির পয়সায় পড়ে একটা ডিগ্রি নিলো, এরপর একটা মুদির দোকান দিল তাতে কি যায় আসে। সেকি আপনাদের ভাত কাপড়ে টান দিয়েছে? টান পরে থাকলে আপনার গোস্সা জায়েজ
পারলে ওয়ার্ল্ড জব মার্কেটে যান, ইন্ডিয়ানদের বা অন্য এশিয়ানদের টক্কর দেন, তখন বুঝা যাবে আপনাদের হেডম। বাইরের ম্যাকডোনাল্ডস আর পেট্রলপাম্প গেলে অথবা ট্যাক্সিক্যাব চালাতে দেখলে ই বুঝা যায় কার দৌড় কদ্দুর।
"Most Valuable Professional" বা MVP বলে Microsoft এর একটা ব্যপার আছে, বাংলাদেশের সরকারী থেকে কতজন ব্যপারটা চিনতো জানি না তবে বেসরকারী থেকে অনেকেই না MVP হয়েছিল।
সবশেষে আমার এক ভাইয়ের একটা কাহিনী শুনাই, বাংলাদেশে উনি যতদিন ছিলেন ওনার জব ঢাকার বাইরেই ছিল। দেশের বাইরে ৪-৫ বছর থাকার পর দেশে মাত্রই এসেছে, "বর্ষার এক সন্ধ্যায়" ওনাকে নিয়ে আমি বাস এ বসে আছি, মাত্রই বৃষ্টি থেমেছে আর উনি বলছেন "ঢাকার রাস্তায় এত ডাস্ট...ওহ", আমি তখন মনে মনে বলি "ভাইজান জীবনে ঢাকায়ই ঢুকতে পারলেন না আর এখন বৃষ্টির পর ডাস্ট, দুইদিনের বৈরাগী ভাতেরে কয় অন্ন"
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:৩২
হাসান ইমতি বলেছেন: আমার সাথে কারো ব্যক্তিগত বিরোধ নেই বা আমার এ লেখার উদ্দেশ্য ব্যাক্তি পর্যায়ে কাউকে হেয় করা বা আপনার ভাষায় হেডম দেখানো নয়, এই লেখার প্রেক্ষাপট সমষ্টিক পর্যায়ে শিক্ষার নামে ব্যাঙের ছাতার মত গজিয়ে উঠা বেশীর ভাগ বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আজ যে ব্যবসা ও ভণ্ডামি চলছে তার প্রকৃত অবস্থা তুলে ধরা । যেভাবে শিক্ষা ব্যবস্থাকে অকার্যকর ও সার্টিফিকেট সর্বস্ব করে তোলা হচ্ছে তার প্রতিবাদ জানানো। দুই একটি ব্যতিক্রম যে নেই তা নয়, কিন্তু ব্যতিক্রম কখনো দৃষ্টান্ত নয় - এসব তো আমি মুল লেখাতেই বলেছি, আপনি বিষয়টিকে ব্যাক্তিগত আক্রমন মনে করে ব্যাক্তি পর্যায়ে নিয়ে যাওয়াতে কথাগুলো আবারও বলতে হল । আপনার অবস্থান ও দুঃখ দুইই আমি বুঝি, আমি তো আর অমানুষ না রে ভাই বা ব্যাক্তি আপনাকে হেয় করে আমার তো কোন লাভ নাই, ভালো থাকুন সতত, ধন্যবাদ ।
১১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:৩৬
জালিস মাহমুদ বলেছেন: আসলে প্রাইভেট ভার্সিটির অবস্থা অনেকগুলোর মান ভালো । তবে নামিদামি কিছু প্রাইভেট ভার্সিটির অবস্থা খুবই খারাপ । তারা শিক্ষা দেওয়ার বদলে বাটপারি করতে ব্যস্ত । এই দোষটা কিনতু ছাত্রের না । তারা ভালো মানের শিক্ষা ব্যাবস্থার কথা বলে ছাত্রদের কাছ থেকে প্রচুর পরিমান টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে । কিন্তু সন শেষ কথা .............বাংলাদেশে প্রাইভেট ভার্সিটি অনুমোদন দেওয়াটা ভুল ছিল । আমি নিজে একজন ভুক্তভোগী। ধন্যবাদ
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:২৫
হাসান ইমতি বলেছেন: আমার সাথে কারো ব্যক্তিগত বিরোধ নেই বা আমার এ লেখার উদ্দেশ্য ব্যাক্তি পর্যায়ে কাউকে হেয় করা বা আপনার ভাষায় হেডম দেখানো নয়, এই লেখার প্রেক্ষাপট সমষ্টিক পর্যায়ে শিক্ষার নামে ব্যাঙের ছাতার মত গজিয়ে উঠা বেশীর ভাগ বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আজ যে ব্যবসা ও ভণ্ডামি চলছে তার প্রকৃত অবস্থা তুলে ধরা । যেভাবে শিক্ষা ব্যবস্থাকে অকার্যকর ও সার্টিফিকেট সর্বস্ব করে তোলা হচ্ছে তার প্রতিবাদ জানানো। দুই একটি ব্যতিক্রম যে নেই তা নয়, কিন্তু ব্যতিক্রম কখনো দৃষ্টান্ত নয় - এসব মুল লেখাতেই বলেছ, ধন্যবাদ ।
১২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:৩৮
দেশী ম্যান বলেছেন: শুনেন, মাগনা পড়াশোনা করে দেখেই এরা দেশের জন্য কিছু করে না। এরাই দুর্নীতি করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ডে টাকা না থাকলে গবেষনা হবে না, না হলে কোন লাভ নাই।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:২৯
হাসান ইমতি বলেছেন: বাঙ্গালী আসলে খুব মেধাবী একটি জাত কিন্তু দুর্ভাগ্য হল এই মেধাকে পূর্ণ বিকশিত করার মত সাপোর্ট বা পরিবেশ আমরা দিতে পারিনি, একটা পর্যায়ের পর এজন্য ব্রেন দ্রেন হয়ে যাচ্ছে ।
১৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৪২
নিরব বাংলাদেশী বলেছেন: শিক্ষা ব্যবস্থার কথা বলছেন?
সরকারিতে আমারা এমন অনেক বিষয় শিক্ষা নেই যেগুলোর আমাদের মত গরিবদেশের জন্য বোঝা আর এমন সব জায়গায় শিক্ষা দরকার যেগুলোতে আমরা ইন্ডিয়া থেকে লোক ভাড়া করে আনি- লেখার এত শখ থাকে তো সেগুলা নিয়ে লিখেন যা দেশের জন্য দরকার।
সরকারি বেসরকারি নিয়ে লেখাগুলোতে শিক্ষা ব্যবস্থার চেয়ে যারা ওখানে পড়ে তারা আসলে কতটা গরু সেটাই বুঝানো হয় বেশী, দেখেন সরকারিদের বেকারত্বের হার আর বেসরকারীদের(যাদের ব্যবসা্য়ি বাপ নেই) বেকারত্বের হার।
জীবিকার তাগিদে গার্মেন্টসের কর্মীরা কাজ করতে করতে শিক্ষিত হয়ে উঠে, এটাই আমাদের আসল শিক্ষা ব্যবস্থা, ফ্রীল্যন্সিং এর জন্য যখন কাউকে নতুন নতুন টেকনলজি শিখে সামনে এগোতে হয় তখন ও তাকে সরকারি ডিগ্রি নিতে হয় না, এটাই আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা। কিছু সংখ্যক আরবি ফার্সি আর ইতিহাসের সরকারি সার্টিফিকেট গুলো যখন চাকরির বাজারে পাতিহাস হয়ে যায় তখন বেসরকারি গুলোকে সহ্য হয়না। আমাদের দেশে পুরো শিক্ষা ব্যবস্থাই খারাপ, সেটা নিয়ে লিখেন পারলে, সরকারি বেসরকারী সব?
সরকার যখন সাধারন ক্ষুদ্র কাজের জন্য ও বাইরে থেকে লোক আনে তখন বলা হয়ে থাকে আমাদের লোকবলের অভাব, তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আর বুয়েটের সার্টিফিকেট কাজ করে না, বাইরের লোকরা সব বানায় দিয়ে যায় আমরা বসে ঝাড়ু মারি
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৩২
হাসান ইমতি বলেছেন: আমি আবারও বলছি আমার সাথে কারো ব্যক্তিগত বিরোধ নেই বা আমার এ লেখার উদ্দেশ্য ব্যাক্তি পর্যায়ে কাউকে হেয় করা বা আপনার ভাষায় হেডম দেখানো নয়, এই লেখার প্রেক্ষাপট সমষ্টিক পর্যায়ে শিক্ষার নামে ব্যাঙের ছাতার মত গজিয়ে উঠা বেশীর ভাগ বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আজ যে ব্যবসা ও ভণ্ডামি চলছে তার প্রকৃত অবস্থা তুলে ধরা । যেভাবে শিক্ষা ব্যবস্থাকে অকার্যকর ও সার্টিফিকেট সর্বস্ব করে তোলা হচ্ছে তার প্রতিবাদ জানানো। দুই একটি ব্যতিক্রম যে নেই তা নয়, কিন্তু ব্যতিক্রম কখনো দৃষ্টান্ত নয়, বেসরকারি বিশ্ব বিদ্যালয় থেকেও নিজের প্রচেষ্টায় যে কেউ যে কোন পরিবেশ থেকে উঠে আসতে পারে, কিন্ত সেটা ঐ প্রতিষ্ঠানের অবদান নয় ।
১৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৪৪
নিরব বাংলাদেশী বলেছেন: বাংলাদেশে প্রাইভেট ভার্সিটি অনুমোদন না দিলে BTV নিয়েই চলতে হতো
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৩৬
হাসান ইমতি বলেছেন: বাংলাদেশের কোন কিছুই রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত নয় তবুও সরকারী বলেই BTV র সাথে সরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এই তুলনা বাস্তব সন্মত নয় তাই নিতে পারছি না ।
১৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:২৭
ইস্কান্দার মীর্যা বলেছেন: পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় কোন ব্যপার নয়, বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সবই প্রাইভেট [ হার্ভার্ড,ইয়েল,স্ট্যানফোর্ড,অক্সফোর্ড প্রমুখ ] বিশ্ববিদ্যালয় । সুতরাং পবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে পারাটাই যে খুব গর্বের ব্যপার তা কিন্তু নয়, বরংচ যে বিশ্ববিদ্যালয়েই পড়াশোনা করি না কেন শিক্ষা,জ্ঞান, দক্ষতা অর্জন করতে পারাটাই আসল ব্যপার।
প্রসংগক্রমে বলি,আমার এক ঘনিষ্ঠ বন্ধু বুয়েটে ইলেক্ট্রিক অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক ইজ্নিনিয়ারিং পাশ করে বর্তমানে জার্মানীর একটি প্রসিদ্ধ বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়নরত আছেন , তার কাছে শুনেছিলাম ওখানে নাকি আরো অনেক বাংলাদেশী ছেলেমেয়ে পড়াশোনা করেন যাদের সিংভাগই প্রাইভেট ভার্সিটিগুলো থেকে পাশ করা ,ওরা আবার যখন বাংলাদেশে ফিরে আসেন(যদি আসেন) তখন তারা বুয়েট কুয়েটের চেয়েও হাইলি প্রিফেয়ারড হন।
সুতরাং পাবলিক ভার্সিটি ভালো নাকি প্রাইভেট ভার্সিটি ভালো এসব বিতর্ক একেবারেই সমাজের ঐ সকল শ্রেনীর অহংকার যারা ওঠে আসেন শিক্ষা,পড়শোনার ব্যপারে অজ্ঞ, হঠাৎ শিক্ষার আলো পরা পরিবারগুলো থেকে ।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৪১
হাসান ইমতি বলেছেন: আমাদের আলোচনার প্রেক্ষিত বাংলাদেশ, বহির্বিশ্ব নয়, আমার সাথে কারো ব্যক্তিগত বিরোধ নেই বা আমার এ লেখার উদ্দেশ্য ব্যাক্তি পর্যায়ে কাউকে হেয় করা বা আপনার ভাষায় হেডম দেখানো নয়, এই লেখার প্রেক্ষাপট সমষ্টিক পর্যায়ে শিক্ষার নামে ব্যাঙের ছাতার মত গজিয়ে উঠা বেশীর ভাগ বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আজ যে ব্যবসা ও ভণ্ডামি চলছে তার প্রকৃত অবস্থা তুলে ধরা । যেভাবে শিক্ষা ব্যবস্থাকে অকার্যকর ও সার্টিফিকেট সর্বস্ব করে তোলা হচ্ছে তার প্রতিবাদ জানানো। দুই একটি ব্যতিক্রম যে নেই তা নয়, কিন্তু ব্যতিক্রম কখনো দৃষ্টান্ত নয়, বেসরকারি বিশ্ব বিদ্যালয় থেকেও নিজের প্রচেষ্টায় যে কেউ যে কোন পরিবেশ থেকে উঠে আসতে পারে, কিন্ত সেটা ঐ প্রতিষ্ঠানের অবদান নয় । আর সক্ষম শ্রেণীর যারা বাইরে পড়াশোনা করছে তারা আমার পোষ্টে উল্লেখিত প্রথম তিনটি শ্রেণির । আর আপনার শেষের বক্তব্যটি আপনার ব্যক্তিগত মতামত হিসাবেই নিলাম । ধন্যবাদ ।
১৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:০৪
হুমায়ুন রাশেদ শোভন বলেছেন: জ্ঞানের মুক্ত প্রবাহের যুগে এসেও পাবলিক প্রাইভেট এইসব বিতর্ক হাস্যকর। যদি স্বদিচ্ছা থাকে কেউ কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে না পরেও বিশেষ জ্ঞান সম্পন্ন হতে পারে । শিক্ষার ক্ষেত্রে আর্থিক সঙ্গতির ব্যাপারটা আপেক্ষিক। আর্থিক সঙ্গতি থাকলেই কেউ মেধার বিকাশ করতে পারবেনা এমন তো না। আবার আর্থিক সঙ্গতি না থাকলে মেধার বিকাশ করতে পারবেনা এমনও না। আমাদের দেশে গবেষণার সুযোগ কম কারণ ফান্ডিং নাই। বর্তমান যুগে অর্থ শিক্ষার একটা উপকরন। সেটা বাপের পকেট থেকেই আসুক আর সরকারি কোষাগার থেকেই আসুক । মানুষ এতো বোকা না যে আপনি কিছু শিখাবেন না আর আপনাকে কাড়ি কাড়ি টাকা দেবে। তবে হ্যা মনিটরিং না থাকলে যে কোন নিয়মের ই কিছু ভায়োলেট হবে। শিক্ষাজীবনের একটা পর্যায়ে (ভর্তি পরীক্ষা) সফল হওয়া মানেই সারা জীবনের জন্য সফলতা নয়। আর বাংলাদেশে অদ্ভুত শিক্ষাব্যাবস্থার কারনেই যার যে বিষয়ে আগ্রহ সেই বিষয়ে পড়াশোনার সুযোগ সীমিত। আমার মতে আমাদের দেশে স্নাতক পর্যায়ের পড়াশোনার সাবজেক্ট ভাগ্যচক্রে বাধা । স্নাতক পর্যায়ের সময়টায় নিজেকে ডেভেলপ করতে না পারলে পাবলিকেই পরেন আর প্রাইভেট এ পরেন ক্যারিয়ার জীবনে পস্তাতে হবে।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৪২
হাসান ইমতি বলেছেন: আমার সাথে কারো ব্যক্তিগত বিরোধ নেই বা আমার এ লেখার উদ্দেশ্য ব্যাক্তি পর্যায়ে কাউকে হেয় করা বা আপনার ভাষায় হেডম দেখানো নয়, এই লেখার প্রেক্ষাপট সমষ্টিক পর্যায়ে শিক্ষার নামে ব্যাঙের ছাতার মত গজিয়ে উঠা বেশীর ভাগ বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আজ যে ব্যবসা ও ভণ্ডামি চলছে তার প্রকৃত অবস্থা তুলে ধরা । যেভাবে শিক্ষা ব্যবস্থাকে অকার্যকর ও সার্টিফিকেট সর্বস্ব করে তোলা হচ্ছে তার প্রতিবাদ জানানো। দুই একটি ব্যতিক্রম যে নেই তা নয়, কিন্তু ব্যতিক্রম কখনো দৃষ্টান্ত নয়, বেসরকারি বিশ্ব বিদ্যালয় থেকেও নিজের প্রচেষ্টায় যে কেউ যে কোন পরিবেশ থেকে উঠে আসতে পারে, কিন্ত সেটা ঐ প্রতিষ্ঠানের অবদান নয় । ধন্যবাদ ।
১৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২১
লিখেছেন বলেছেন: কিছুই বুঝলাম না, আমি কি বললাম আর ইনি কি বুজল। যাক, ইনিয়ে আপনাকে আর জ্ঞান দেয়া সময়ের অপচয় বৈকি! দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে আস্লেই ন্তুন ক্রে ভাবার স্ম্য এসেছে। কতিপয় অর্বাচীন, হিংসুটে আর মাথা মোটা লোক জনগণের কষ্টার্জিত তাকায় দু কলম লেখা পড়া সিখে ধরাকে স্রা গ্যান করছে !!
উপরের একটা সুন্দ্র মন্তব্য এখানে প্রনিধান যোগ্য - "ভাইজান জীবনে ঢাকায়ই ঢুকতে পারলেন না আর এখন বৃষ্টির পর ডাস্ট, দুইদিনের বৈরাগী ভাতেরে কয় অন্ন" --- আপনার অবস্থা যে এরকম তা বুঝতে কারো বাকি নেই। উপরের তীক্ষ্ণ মন্তব্যর জবাবে একই কাট - পেস্ট বাল খিল্ল উত্তর দেখে একটি গ্রাম্য প্রবাদ মনে পরছে - সেইত মল খসালই তবে কেনরে লোক হাসালি ।
ব্লগে অনেক জ্ঞানী লোক জন ও আসে, সবাই আপনার মত "সু অশিক্ষিত " নয়, অবশ্য উলতা পাল্টা কথা লেখে লোক জনের হাস্যাস্পদ হওয়ার ইছছা থাকলে অন্ন কথা
ভাল থাকুন, নীচতা ও হিংসা মুক্ত থাকুন।
একদিন আপনার ও দুঃখ ঘুচবে, এই নিরন্তর শুভ কামনায় ...।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬
হাসান ইমতি বলেছেন: কপি পেস্ত নয়, প্রাসঙ্গিক বলেই উত্তর হিসাবে এসেছে একই কথা, উত্তরটি প্রাসঙ্গিক কিনা সেটাই বিবেচ্য, এটি আমার ব্যাক্তিগত কোন দুঃখ নয়, জাতীয় দৈন্য, আপনার চোখে নিজেকে মূল্যায়ন করার কোন প্রয়োজন দেখছি না কারন আপনি নিজেই হয় অন্ধকারে ডুবে আছেন বা নিজেক দুর্বলতা ঢাকতে জেগে জেগে ঘুম্মাচ্ছেন, আপনাকে আরও কিছু বলার নেই বা আপনার কাছ থেকে আর কিছু শুনতেও চাই না। ধন্যবাদ ।
১৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:১৫
লিখেছেন বলেছেন: আমার ও এ জাতীয় তুচ্ছ নিম্ন বর্গীয় কাঙ্গাল সুলভ ম্নভাবাপ্নন বিদ্বেষ প্রসুত লেখা নিয়ে মন্তব্য ক্রার বিন্দু মাত্র ইছছা নেয়, কারন সেটা আপনাকে আবার ও জবাব দেয়ার জন্য কাতর বেহায়াপ্নন স্বভাবকেই প্রকারান্তরে পৃষ্ঠ পোষকতা ক্রা হবে । আমার মন্তব্য গুলো চুপিসারে মুছে ফেলবেন না আশা করি , কারন আমার স্ক্রিন শট নেয়া আছে । আস্কা করি, কিছুতা হলেও শিক্ষা পেয়েছেন আমাদের জাছ থেকে। জাতে ওঠা যদিও হনুজ দিল্লী দুরস্ত
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১৯
হাসান ইমতি বলেছেন: প্রথমে একটু বিরক্ত হয়েছিলাম আপনার যুক্তিহীন কদর্য কথায় কিন্তু এখন এঞ্জয় করছি আপনার পাগলের প্রলাপ, অনেক আগে আমার পাশের বাসায় ডলার নামে এক পাগল ছিল যে অকারনেই একেকবার এলেকার একেকজনের নাম ধরে গালাগাল দেয়া শুরু করতো, বিশেষত যাদের প্রতি কোন না কোন কারনে তার পূর্বের রাগ ছিল, প্রথমে মানুষ বিরক্ত হলেও পরে ব্যাপার বুঝে সবাই সেটাকে বিনোদন হিসাবে নিয়ে নিলো, অনেকদিন পর আপনার মন্তব্যে সেই ডলার পাগলের কথা মনে পড়ে গেল, এখন আপনার মন্তব্যে আমি ব্যাপক বিনোদিত হচ্ছি, So Carry the show as long as you can, আর কিছু বলার নেই আপনাকে, এরপর থেকে আপনার মন্তব্যে শুধু স্মাইলি দিয়ে যাবো ।
১৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৫
ইস্কান্দার মীর্যা বলেছেন: আর আপনার শেষের বক্তব্যটি আপনার ব্যক্তিগত মতামত হিসাবেই নিলাম ।
হাহাহা, না ভাই, বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকেই বলেছি । ছোটবেলা থেকেই ইন্জিনিয়ারিং পড়ার প্রতি আমার এক প্রবল আকাংখা ছিল, কিন্তু ভর্তি পরীক্ষাগুলোতে সুবিধা করতে না পেরে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাপ্লায়েড ফিসিক্সে ভর্তি হই এবং দুবছর ওখানে পড়াশোনা করি।একই সাথে আমার একজন বন্ধু চান্স পায় বুয়েটে আরকজন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবিএ তে। বিবিএতে চান্স পাওয়া বন্ধুটির বাবা মা ছিলেন এধরনের পড়াশোনার ব্যাপারে কিছটা অপরিপক্ক, বাবা ইন্টারমিডিয়েট পাশ , একটা ব্যাংকে কেড়ানীর যব করেন ,তাদের পুর্ব পুরুষরা কৃষিকাজ করতেন । ডিগ্রির দিক দিয়ে হুমায়ুনই তাদের পরিবারে সবার উপরে । সাজিদের (বুয়েটে চান্স পাওয়া) বাবারা সেই বৃটিশ আমল থেকেই শিক্ষা দীক্ষায় শুশিক্ষিত । আমার পরিবারের কথা নাই বললাম। অথচ রাজশাহীর বিবিএতে পড়ে ওদের পরিবারের যে ভাবসাব দেখেছিলাম, বিশেষ করে ওর বাবা মা তো এমন ভাব নিতেন যেন ছেলে তাদের এমন সাবজেক্টে অধ্যয়ন করছে,ওখান থেকে পাশ করলে পরে সে সরাসরি রাষ্ট্রপতি পদে মনোনয়ন পাবে
দুর্গন্ধে এখনো আমরা তার ধারেকাছেও ঘেষি না
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩৫
হাসান ইমতি বলেছেন: বাস্তবতা বহুমাত্রিক, আমাদের প্রায় সবারই এরকম কোন না কোন অভিজ্ঞতা আছে যা হয়তো একজনের সাথে আরেকজনের মেলে না, মুল কথা হল প্রত্যেকেই তার নিজের অবস্থান ও চিন্তাধারা থেকে কোন ঘটনার মূল্যায়ন করে, এটাই স্বাভাবিক, আপনার বর্ণীত ঘটনা দুটোতেও তার ব্যতিক্রম হয়নি, তবে আমার এই লেখার উদ্দেশ্য পাবলিক শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে অহেতুক হামবড়াই করা নয়, আমি আবারও বলছি আমার সাথে কারো ব্যক্তিগত বিরোধ নেই বা আমার এ লেখার উদ্দেশ্য ব্যাক্তি পর্যায়ে কাউকে হেয় নয়, এই লেখার প্রেক্ষাপট সমষ্টিক পর্যায়ে শিক্ষার নামে ব্যাঙের ছাতার মত গজিয়ে উঠা বেশীর ভাগ বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আজ যে ব্যবসা ও ভণ্ডামি চলছে তার প্রকৃত অবস্থা তুলে ধরা । যেভাবে শিক্ষা ব্যবস্থাকে অকার্যকর ও সার্টিফিকেট সর্বস্ব করে তোলা হচ্ছে তার প্রতিবাদ জানানো। ধন্যবাদ ।
২০| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৭
ইস্কান্দার মীর্যা বলেছেন: এই লেখার প্রেক্ষাপট সমষ্টিক পর্যায়ে শিক্ষার নামে ব্যাঙের ছাতার মত গজিয়ে উঠা বেশীর ভাগ বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আজ যে ব্যবসা ও ভণ্ডামি চলছে তার প্রকৃত অবস্থা তুলে ধরা । যে
সেটা তুলে ধরতে আপনি ব্যার্থ হয়েছেন, এবং পোস্টটিতে আপনার অহেতুক হামবড়াই করার প্রবনতাই প্রকটভাবে প্রতীয়মান হয়েছে। আর এজন্যই আপনার পোস্টটিতে নেগেটিভ মন্তব্যের ছড়াছড়ি । ব্যাক্তিগতভাবে আমি নিজেও আপনাকে আহত করার জন্য দুঃখিত । ভালো থাকবেন ।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০৪
হাসান ইমতি বলেছেন: এটাও আপনার ব্যাক্তিগত মতামত হিসাবেই নিলাম, কারন আপনি আমার লেখার বিচারক নন, আর এই বিষয়ে কথা বলতে গেলে নেগেটিভ মন্তব্য আসবেই এটা আমার মুল পোষ্টেই উল্লেখ আছে, কারা এটা করছে বা কেন করছে তাও পরিষ্কার, কারন এই সত্যি কথা একটি গ্রুপের স্বার্থ ও অবস্থান পরিপন্থী, এরা কিছুতেই এটা মেনে নিতে পারে না, তবে যুক্তির চেয়ে বাজে কথাই বেশী বলে কারন এদের তো আসলে বলার তেমন কিছু নেই, কোন বাজে কথা নিয়ে ভাবার কারন আমি দেখি না, বৃহত্তর স্বার্থে কথা বলতে আমি সদা প্রস্তুত । ধন্যবাদ ।
২১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৩
ইস্কান্দার মীর্যা বলেছেন: এটাও আপনার ব্যাক্তিগত মতামত হিসাবেই নিলাম, কারন আপনি আমার লেখার বিচারক নন,
কিযে বলেন, আমাদের আপনার লেখা বিচার করার যোগ্যতা কোথায়? তা আপনি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে বিচার করছেন কোন যোগ্যতার আলোকে ? জানালে আনন্দিত হবো ।
আর আপনার পোস্টটিকে আমরা আপনার ব্যাক্তিগত মতামত হিসাবেই ধরে নিলাম , ভালো থাকুন
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৪৮
হাসান ইমতি বলেছেন: লেখাটি আমার অভিজ্ঞতা, পর্যবেক্ষণ ও বিচারিক বিশ্লেষণের ফসল, আমার মতামত তো বটেই, সচেতন নাগরিক হিসাবে শুধু আমি কেন যে কেউ বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে তার মতামত দিতেই পারে, আর শুধু তর্কের খাতিরে বা নিজেদের অবস্থানগত কারনে তর্ক না করে লেখাটিতে যে বাস্তবতা উঠে এসেছে তা পরিণতমনস্ক যে কেউ নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে বিচার করলেই বুঝতে পারবে । ধন্যবাদ, ভালো থাকুন আপনিও ।
২২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩৪
বেদুইন জাহিদ বলেছেন: হাসান ইমতি ভাই, এইবার একটু ক্ষেমা দেন.....
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:২১
হাসান ইমতি বলেছেন: আপনি ক্ষমা চাইছেন কেন, যাদের চাওয়া কথা তারা তো অনুভুতিশুন্য !
২৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৩৮
নিরব বাংলাদেশী বলেছেন: ঠিক, লেখাটিতে দুইটা বাস্তবতা ফুটে উঠেছে
১) আপনাকে ইচ্ছামত ধোয়া হয়েছে এবং আপনি সেটা বিলকুল বুঝতে পারেননি, আর আপনি বোধহয় সাইন্স ডিপার্টমেন্টের ও নয়
২) আপনার থিসিস লেখা শিখা হয়ে উঠে নি।
১ নং টা খোচা হলে ও ২ নং এর দিকে মনোযোগী হন।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:০৬
হাসান ইমতি বলেছেন: - ১) আপনি পাগলের গোবধানন্দে ভুগছেন, আপনাকে বরং একটি গল্প বলি, একবার গ্রামের মসজিদের এক সহজ সরল খাদেম গ্রামের হাট থেকে একটি ছাগল কিনল, এই দেখে পাচ জন ঠগ ঠিক করলো তারা হুজুরের কাছ থেকে ছাগলটি ছিনিয়ে নেবে । তারা হাট থেকে খাদেমের বাড়ি ফেরার পথে পাচ জায়গায় পাঁচজন দাড়িয়ে গেলো, প্রথম জন খাদেমকে দেখে বলল "হুজুর, কুকুরের বাচ্চা আলনেন কথা থেকে" ? হুজুর বলল, আরে না, এটা তো ছাগল, লোকটি জোর দিয়ে বলল, আপনার বয়েস হয়ে গেছে চোখে কম দেখেন তাই কুকুরকে ছাগল বলছেন। খাদেম আর কথা না বাড়িয়ে সামনে এগিয়ে গিয়ে পড়ল দ্বিতীয় ঠগের পাল্লায়, সে বলল "হুজুর কুকুর নিয়ে কোথায় যান । খাদেম এবারও প্রতিবাদ জানাল কিন্তু ঠগ তার পাল্টা জবাব দিলো, হুজুর সামনে গিয়ে পরল তৃতীয় ঠগের পাল্লায়, সে বলল "হুজুর, কুকুর দিয়ে কি করবেন" ? হুজুর দায়সারা জবাব দিয়ে সামনে গিয়ে পড়ল চতুর্থ ঠগের পাল্লায়, সে বলল, হুজুর কি কুকুর পুষবেন নাকি, খাদেম তার থেকে পালিয়ে বাচতে গিয়ে পড়লেন পঞ্চম ঠগের পাল্লায়, সে বলল হুজুর নাপাক কুকুর ধরছেন কেন, আপনার তো নামাজ হবে না, মসজিদও তো নাপাক করে ফেলবেন, বাকী মুসুল্লিদেরও তো নামাজ হবে না, এই কথা শুনে খাদেম বিক্রেতা তাকে ঠকিয়েছে ভেবে ছাগলটি ছেড়ে দিয়ে বাড়ি ফিরে গেলো । পাচ ঠগ তাদের উদ্দেশ্য চরিতার্থ করে ছাগলটি নিয়ে নিলো । কিন্তু কথা হচ্ছে আমি সেই সহজ সরল খাদেম নই, আর কোন ঠগের কথায় ছাগল কুকুর হয়ে যায় না । আপনাদের জন্য দুঃখের বিষয় হল যত কথাই আপনারা বলেন তাতে সত্যটা বদলে যাচ্ছে না ।
- ২) এটি কোন থিসিস নয়, লেখাটি আমার অভিজ্ঞতা, পর্যবেক্ষণ ও বিচারিক বিশ্লেষণের ফসল, এই বিষয় নিয়ে থিসিস করার কোন একাডেমীক ইন্টারেস্ট আমার নেই । আর আমি থিসিস লেখা জানি কিনা সে বিষয় নিয়ে আপনার সাথে আলাপ করার প্রয়োজন দেখছি না । একাডেমীক কারনে কমন ওয়েলথের জন্য আমার লেখা থিসিস ওদের ক্যানাডিয়ান স্ট্যান্ডার্ডে A Category তে এসেছে । তাই অকারন খোঁচাখুঁচি বাদ দিন, সত্য স্বীকার করার মত সৎ সাহস যে আপনাদেরও আছে তার প্রমান দিন । ধন্যবাদ ।
২৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৩
লিখেছেন বলেছেন: টি কোন থিসিস নয়, লেখাটি আমার অভিজ্ঞতা, পর্যবেক্ষণ ও বিচারিক বিশ্লেষণের ফসল, এই বিষয় নিয়ে থিসিস করার কোন একাডেমীক ইন্টারেস্ট আমার নেই । আর আমি থিসিস লেখা জানি কিনা সে বিষয় নিয়ে আপনার সাথে আলাপ করার প্রয়োজন দেখছি না । একাডেমীক কারনে কমন ওয়েলথের জন্য আমার লেখা থিসিস ওদের ক্যানাডিয়ান স্ট্যান্ডার্ডে A Category তে এসেছে । তাই অকারন খোঁচাখুঁচি বাদ দিন, সত্য স্বীকার করার মত সৎ সাহস যে আপনাদেরও আছে তার প্রমান দিন । ধন্যবাদ ।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৮
হাসান ইমতি বলেছেন: ব্যাপুক বিনোদন পেলাম আপনার স্বজন ও প্রিয় মানুষদের ছবি দেখে । আরও ছবি দিতে পারেন, আমার পাতাটা নাহয় হল আপনার পারিবারিক ফটো অ্যালবাম
২৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫৭
লিখেছেন বলেছেন: "লেখাটি আমার অভিজ্ঞতা, পর্যবেক্ষণ ও বিচারিক বিশ্লেষণের ফসল, আমার মতামত তো বটেই"
আপনার মতই কিছু বাঘা বিশ্লেষকের ছবি দিলাম, কিন্তু আপনি না বুঝলেও বাকীরা ঠিকই বুঝে নিয়েছে।
ওরে মফিজ, আর আবুলগিরি করিস না ।
আপনার বিশ্লেষণ ক্ষমতা দেখেই তো বোঝা যাচ্ছে আপনার শিক্ষার মান ও রুচির উচ্চতা, আপনি কোন সরকারী বিশ্ব বিদ্যালয়ে পড়েন সেটা নাহয় আর নাই বা জানতে চাইলাম .ধন্যবাদ আপনি ও আপনার শিক্ষাকে
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৪২
হাসান ইমতি বলেছেন: ওরে মফিজ, আর আবুলগিরি করিস না - সেম টু ইউ
২৬| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৪৩
দাস্তান বলেছেন: ভাই আপনার এত চুলকানি কেন?। যে যেখানেই পড়ুক সবাই যার যার ব্যবস্থা করে নিবে। আর ঢালাও ভাবে আপনি মন্তব্য করে যাবেন এটা তো ঠিক না। যান না আপনি সরকার কে বলেন না সিট বাড়াতে। আর সরকারি কলেজ গুলাতে পড়লে তো আদু ভাই এর থেকেও সময় বেশী লাগে। আর যেসব প্রাইভেট ভার্সিটি এর কথা বল্লেন, ওখানে তো পাবলিকের শিক্ষক পড়ায় টাকার লোভে। তাদের বলেন না না যেতে। আপনার সাইক্লপীয় রোগের আশু প্রতিকার হোক। ভালো থাকুন। নিজের কাজে মন দিন।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৪৯
হাসান ইমতি বলেছেন: আপনি ভাই আমার লেখাটি ঠিক মত পড়েননি, এই লেখার কারন ও আমার অবস্থান লেখার শেষ প্যারায় বলা আছে, অবশ্য আপনি নিজে যদি কোন প্রাইভেট ভার্সিটির ছাত্র হন এবং নিজের অবস্থানগত কারনে এই মন্তব্য করে থাকেন তাহলে লেখাটি আবার ভালো করে পড়লেই সব প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন । ধন্যবাদ ।
২৭| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৪
শরীফ িবিড বলেছেন: Free Study Course from Anywhere for All! Win IPAD!
Iversity, Germany
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৪৯
হাসান ইমতি বলেছেন:
২৮| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২৫
বেদুইন জাহিদ বলেছেন: ভাই, আপনি প্রাইভেট ভার্সিটি নিয়ে এতো ক্ষেপছেন কেন? এইসব ভার্সিটির অনুমোদন কিন্তু সরকার থেকেই দেয়া হয়। আর প্রাইভেট ভার্সিটিতে তো প্রায় সকল নামীদামী সরকারী ভার্সিটির শিক্ষকরা পড়িয়ে থাকেন। এসময় তো কারো চুলকানী দেখা যায় না।
আর প্রাইভেট ভার্সিটি সম্পর্কে বলার আগে সরকারী ভার্সিটির সিট সংখ্যা বাড়ানোর দাবি জানান। পড়বে তো জনগনের পয়সাতেই, তাহলে বাড়াতে দোষ কি। যারা ভালো রেজাল্ট করেও শুধুমাত্র সিটের অভাবে সরকারী ভার্সিটিতে ভর্তি হতে পারে না, তারা কি পড়াশোনা বাদ দিয়ে বসে থাকবে???
সরকারী ভার্সিটিতে পড়েছেন বলে খুব ভাব নিচ্ছেন। পারলে সমস্যা সমাধানের কোনো থিউরি দেন। ধন্যবাদ
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:০৪
হাসান ইমতি বলেছেন: কারো সাথে আমার কোন বিরোধ নেই বা আমার এই লেখার উদ্দেশ্য ব্যাক্তিগত ভাবে কাউকে ছোট করা নয়। শিক্ষার নামে ব্যাঙয়ের ছাতার মত গজিয়ে উঠা বেশীর ভাগ বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আজ যে ব্যবসা ও ভণ্ডামি চলছে তার প্রকৃত অবস্থা তুলে ধরা । ব্যাবসায়িক স্বার্থে বেসরকারী শিক্ষা ব্যবস্থার নামে লেখাপড়ার মান নষ্ট করে দিয়ে যেভাবে সার্টিফিকেট সর্বস্ব আগামী প্রজন্ম গড়ার পাঁয়তারা চলছে তার প্রতিবাদ জানানো । টাকার পেছনে দুনিয়া ঘোরে আর টাকাই বানায় জ্ঞানপাপী, সরকারও ঘোরে ক্ষমতা ও টাকার চক্করে , আপনার সরকারী ভার্সিটি সংক্রান্ত বক্তব্যের সাথে আমি একমত, এ সমস্যার সমাধান কারো একার পক্ষে করা সম্ভব নয়, এ ব্যাপারে ভাবতে হবে সরকার, জনগন সবাইকে, কিন্তু সেই সুযোগ প্রাইভেট ভার্সিটি নামক শিক্ষা ব্যবসা এর সুস্থ সমাধান নয় । ধন্যবাদ ।
২৯| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২২
লিখেছেন বলেছেন: ধন্নবাদ আমার লেখা কপি মারার জন্য। Imitation is the beast form of flattery .
আমার অবশ্য এখন অন্য শন্দেহ হচ্ছে , আপনি কি আদতে কোন সরকারি প্রতিশ্তানের ছাত্র? এখানে যেভাবে নাস্তানাবুদ হলেন, যারা পড়বেন, তারা নিঃসন্দেহে একটা বাজে impression develop করবেন সরকারি institute এর quality of product নিয়ে।
এটাই কি আপনার গোপন উদ্দেশ্য কি না কে জানে?
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৪
হাসান ইমতি বলেছেন: আপনার স্তরের মানুষের জন্য কপিই ঠিক আছে, আপনার নোংরা আপনাকেই ফেরত দিলাম, ওটা আপনার জন্যই প্রযোজ্য, কারন আপনি নোংরা হতে পারেন তাই বলে আমি নিজেকে আপনার স্তরে নামাব কেন ? আর নিরেপেক্ষ ও বিবেচক কেউ যদি এই লেখা পড়েন তবে তিনি বা তারা মুল লেখা, মন্তব্য, প্রতিমন্তব্য, সবই পড়বেন, আর তিনি বা তারা আপনাদের মত পিঠে সীলমোহর, চোখে ঠুলী আর গলায় জোয়াল পড়ে আসবেন না, কোনটা সত্যি আর কোনটা গলাবাজি সেটা তিনি বা তারা ঠিকই বুঝতে পারবেন তাই এই বিষয়টি নিয়ে আপনাকে কষ্ট করে দিনের পর দিন না ভাবলেও চলবে, প্রসঙ্গক্রমে একটু উপরে গিয়ে জ্যানাস ও গার্ডেড ট্যাবলেটের মন্তব্য দুটিই না হয় দেখে আসুন । আর বেসরকারী বিশ্ব বিদ্যালয়ে পড়ুয়া আপনাদের এক বন্ধু জালিস মাহমুদও কিন্তু বাস্তবতা মেনে নিয়ে নিজেকে ভুক্তভোগী বলেই স্বীকার করে গেছেন । আর আপনারা একটি বিষয় বুঝতে পারেননি তা হল আমি চাইলেই কমেটন্স মডারেশন বা ডিলিট করে আপনাদের সস্তা মন্তব্যগুলো দূর করে আমার পাতাটিকে আবর্জনা মুক্ত করতে পারতাম কিন্তু আমি তা করিনি । কেন জানেন ?
আমি চেয়েছি কোন সত্যিকার নিরপেক্ষ ও বুদ্ধিমান মানুষ যদি এই লেখাটি পড়েন তাহলে তিনি বা তারা যেন বাস্তব উদাহরণ হিসাবে লেখাটির সাথে সাথে আপনাদের কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য থেকে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান, তাদের ছাত্রদের রুচির কদর্যতা ও মানসিক হীনমন্যতার বিষয়টিও বুঝতে পারেন । জাতীয় স্বার্থে শিক্ষা ব্যবসা ও শিক্ষার মান নষ্ট করার বিরুদ্ধে আমার প্রতিবাদী একটি লেখাকে নিজেদের দুর্বলতার প্রতি আঘাত মনে করে কিভাবে আপনারা সংকীর্ণ ব্যক্তিগত আক্রমণের পর্যায়ে নিয়ে গেছেন সেটাও তিনি বা তারা যেন বুঝতে পারেন । ধন্যবাদ আপনাদেরকে নিজেদের অজ্ঞাতসারে আমার উদ্দেশ্য চরিতার্থ করায় ব্যবহৃত হবার জন্য।
৩০| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১২
লিখেছেন বলেছেন: আমার দুই তিন লাইনের উত্তরে বিরাত গল্প ফেঁদে আপনি আবারো আপনার কর্মহীন , বেকার , অশাহীন হতাশ জীবনের সংক্ষিপ্ত রেখাচিত্র অত্তন্ত শক্তিশালী তুলির আচ্রে মুন্সিয়ানার সাথে ফুটিয়ে তুলেছেন। আপনার জীবনের এই চ্রম দুঃসময়ে, আপনাকে কোন আশার আল দেখাতে পারচিনা দেখে আমি অত্তন্ত লজ্জিত। আবার এতা ভেবেও ভাল লাগছে, আমার তীক্ষ্ণ মন্তব্যগুলির বিপরীতে চ্রম বালখিল্য , অর্বাচীন সুলভ , হাস্যকর যুক্তিতে ভরা বাহাসে লিপ্ত হয়ে কিছু সময়ের জন্য হলেও “ মুই কি হনুরে “সুলভ মিথ্যা আত্ম তৃপ্তিতে কিছুক্ষণের ভাল লাগা আপনার ভেত্র তইরী করতে পেরেছি । তবে আপনাকে আর এই সুখ নামের এই সোনার হ্রিনের খোজে ব্যতিব্যস্ত না রেখে আপান্র জিবন গড়ার তাগিদ দেব। ব্লগের এই অলিক জগতের অত্নদ্র প্রহরী না হয়ে আস্ল জগতে ছোট খাট একটা কিছ ক্রে পেট চালানর বন্দবস্ত করেন।
আজ এই পজন্তই। সাম্নের শনিবার আবার ঘল খাওাতে আসব।
আর আমার comment দিলিত ক্রে লাভ নাই। আমার screenshot নেয়া আছে।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৮
হাসান ইমতি বলেছেন: ঐ মন্তব্যটি আসলে আমি শুধু আপনার জন্য করিনি, আমার সামগ্রিক পাঠকরা যাতে আপনাদের চরিত্রের মানুষের জন্য বিভ্রান্ত না হন, সেজন্যই করেছি, জীবিকার প্রয়োজন আমার সৃজনের স্পৃহাকে দমাতে পারেনি তাই আমি আমার মত করে সময় বের করে নেই, আর সেটাকে নিজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে হতাশাব্যাঙ্গক ধরে নেয়া থেকে বুঝতে পেরেছি আপনার অবস্থান, আমার জীবন নিয়ে আপনাকে না ভাবলেও চলবে, নিজেকে নিয়ে ভাবুন,আর নিজের সঙ্কীর্ণ চিন্তার আলোকে অবান্তর কথা বলার অভ্যাস ত্যাগ করুন, আমি সিএ পেশার পাশাপাশি কমনওয়েলথ এম বি এ কোয়ালিফাই করে একটি প্রতিষ্ঠানের হিসাব ও নিরীক্ষা বিভাগের দায়িত্বে আছি, পেশাগত কারনে নিয়োগ কমিটির সদস্য হিসাবে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের শিক্ষার নিম্নমান ও বাস্তব হতাশা জনক অবস্থা সরাসরি দেখার দুর্ভাগ্য আমার হয়েছে । যার কথা এই লেখাটিতেও এসেছে । তাই আপনি মনে হয় আমার লেখাটি ঠিকমত না পড়েই সিলমোহরের সমর্থনে গলাবাজিতে নেমে পড়েছেন । এই মন্তব্যটিও অনেকটা দিলাম আমার সামগ্রিক পাঠকদের জন্য, আপনার ঘোল আপনি খেতে থাকুন যত খুশী, যত ইচ্ছে screenshot নিতে থাকুন, আপনার মত যুক্তিহীন গলাবাজের সাথে আর কোন অপ্রয়োজনীয় আলাপচারিতার প্রয়োজন দেখছি না।
৩১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১২
মাসূদ রানা বলেছেন: চাকরির বাজারে ঢুকে এই শ্রেণীর ছাত্র ছাত্রীদের সার্টিফিকেট অনুসারে জ্ঞানের পরিসর প্রশস্ত না হওয়ায় প্রায়ই যেসব কথা শুনতে হয় একটি প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ কমিটির সদস্য হবার বাস্তব অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে তার থেকে কয়েকটা উল্লেখ করছি “কত টাকা দিয়ে সার্টিফিকেট কিনছেন”? বা “এসব ডিগ্রী তো এখন গরু ছাগলেও নেয়” ... ইত্যাদি ইত্যাদি ।
সময় বদলেছে, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সম্পর্কে প্রচলিত ধারনাও পাল্টেছে চাকরিক্ষেত্রে বিশেষ করে ব্যাংকিং সেক্টরগুলোতে সিলেক্টররা এখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরেই খোজে বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ছেলেমেয়েদের, কাস্টমারদের সাথে ডিলিং, জ্ঞান,পড়াশোনাতেও বেশ স্মার্ট হবার কারনে । বিসিএস এ তো কে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছে তার কোন ভেলুই নেই । ওকালতি, ডাক্তারী এসব পেশায়ও কে কোথা থেকে পাশ করেছে তা নিয়ে কারো মাথা ব্যথা নেই ।
তবে উচ্চ শিক্ষা অর্জন যেহেতু গরু, ছাগল নির্বিশেষে সকলেরই অংশগ্রহনের সুযোগ থাকে, তাই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতির ত্রুটিপুর্নতার দরুন অনেক গরু ছাগল যেমন সেখানে ঘাস খাবার সুযোগ পায় প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অতিমাত্রায় খোলামেলা হবার ফলে অনেক গরু ছাগল সেখানেও ঢুকে পড়ে ঘাস খায় ।
তবে আমার দৃষ্টিতে দেশের প্রতিটা নাগরিকেরই উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হবার অধিকার রয়েছে, সে গরুই হোক আর ছাগলই হোক
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩১
হাসান ইমতি বলেছেন: আমার লেখাটি ছিল সামগ্রিক অবস্থার উপরে, কিছু ব্যাতিক্রম যে নেই তা নয়, আপনি যে যুক্তি দিয়েছেন তা কিছু কিছু ক্ষেত্রে সত্যি হলেও এটি সামগ্রিক অবস্থা নয়, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার সামগ্রিক দুরবস্থা, শিক্ষা ব্যবস্থাকে বাণিজ্যিকিকরনকে কোন ভাবেই সমর্থন দেয়া যায় না। তবে বেসরকারি শিক্ষা ব্যবস্থাকে আর্থিক ও মানগত মনিটরিং করা গেলে হয়তো চিত্র বদলাতে পারত । ধন্যবাদ ।
৩২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪২
মাসূদ রানা বলেছেন: এখনো সময় পার হয়ে যায় নি .............. বেসরকারি বিশ্ববিদ্যলয়গলোকে নিয়ে কিছু শক্তিশালী পরিকল্পনা দরকার । কিন্তু শিক্ষা মন্ত্রনালয় এব্যপারে দক্ষতার পরিচয় দিতে ব্যার্থ হয়েছে ।
আপনার মুল প্রস্তাবনার সাথে সহমত ............ অত্যন্ত সময়োপযোগী ভাবনা
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৩২
হাসান ইমতি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, এই ব্যর্থতা ইচ্ছাকৃতও হতে পারে কারন এর সাথে অর্থনৈতিক ও আরও অনেক হিসাব নিকাশ জড়িত, সুবাতাসের অপেক্ষায় রয়েছি আমরা অনেকেই ।
৩৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:১৫
লিখেছেন বলেছেন: apnar ei faltu post e montobbo kora ta oronne rodok oi ki, tarpor o jehetu kotha diyechi ghol khawaba tai aslam.
ojacit vabe apnar "commonwealth qualified mba" ( jodio jinis ta ki bujhlam na?? commonwealth schorshop jodi hoy, tahole mantei hobe apni ostad lok, mane e dhoroner ek ta award ke e rokom hassokor vabe upsthapna shudu apnar pokhkhei somvob.
apnar আমি সিএ পেশার পাশাপাশি কমনওয়েলথ এম বি এ কোয়ালিফাই করে একটি প্রতিষ্ঠানের হিসাব ও নিরীক্ষা বিভাগের দায়িত্বে আছি- ei dabita sotto dhorei agai - apnar vibinn post gulor timeline e dekhlam sobi workdays er guruttopurn working hour e kora, orthat apni kaje faki mere bloggin ( jodio eta blogging kina sondeh hy!), korchen. orthat apni apnar company ke dhoka dichechen.
jodi kon hr manager ei jinista dekhen, tahle apnar moto commonwealth qualified kauke shoje niben kina ta niye ami shondihan.
jai hok desher ei osthir smye esb tucho bishoy niye kotha bolte ( tao abar apnar sathe), moteo mon shay dichchena, tao gt post e kotha diyechi bidhay aslam.
ar o ghol khete chele janan.
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪৫
হাসান ইমতি বলেছেন: আমার পেশার কথা অপ্রাসঙ্গিক ভাবে বলা হয়নি, আপনাকে আন্দাজে ঢিল ছোড়াছড়ির কষ্ট থেকে মুক্তি দিতেই বলেছি, দেখা যাচ্ছে মূল প্রসঙ্গে যুক্তিতে না পেরে আপনি পাশ থেকে আন্দাজে ঢিল ছোড়াছড়ির কাজটি আবার শুরু করলেন, আপনাকে আগেই বলেছিলাম "জীবিকার প্রয়োজন আমার সৃজনের স্পৃহাকে দমাতে পারেনি তাই আমি আমার মত করে সময় বের করে নেই" কিন্তু আপনি আমার কথা বুঝতে পারেননি, আপনার মন্তব্য থেকে আমার পাঠকরা যাতে ভুল কোন মেসেজ না পান তাই বিষয়টি একটু সহজ করে বুঝিয়ে দিচ্ছি, আমার কাজ বেশীর ভাগ প্লানিং ও ডিসিশন লেভেলের, ফিজিক্যাল লেভেল জব নয়, আমার কাছ থেকে প্রতিষ্ঠান তার কাজ বুঝে নেয়, টপ এক্সিকিউটিভদের কোন প্রতিষ্ঠান মিড বা লাইন লেভেলের স্টাফদের মত সারাক্ষণ টাইম মনিটরিঙে রাখে না, তাদের নিজে থেকেই দায়িত্ব পালন করতে হয়, অন্যদের মনিটর করতে হয়, তাই কাজের ভেতরও কিছু সময় বের করে নেবার সুযোগ আমার রয়েছে, প্রতিষ্ঠান প্রধান ও এইস আর হেড দুজনের সাথেই আমার সম্পর্ক ভালো, তারা আমার লেখালেখির বিষয়টি ভালো করেই জানেন এবং এজন্য আমাকে সন্মানও করেন, অফিশিয়াল কাজের বাইরেও আমাকে অনুরোধে তাদের কিছু কন্সাল্টিংও করে দিতে হয়, আর এখানে যে লেখাগুলো পোষ্ট দিয়েছি তার কোণটিই অফিসে বসে লেখা নয়, আমার ওয়েবসাইট ও অন্যকিছু ব্লগের জন্য লেখা, এখানেও পোষ্ট দিয়েছি । আজ আপনার পাতাটিও দেখলাম, আপনি তো কোন ব্লগারই নন, একটি মাত্র পোষ্ট আছে তাও একটা লিংক, মনে হল প্রেসিং বা স্প্যাম জাতীয় কিছু, তাই সতর্কতা বশত ওটাতে ঢোকা নিরাপদ মনে করিনি । আপনার সাথে কথা বলে আর সময় নষ্ট করতে চাচ্ছি না । ভালো থাকুন আপনি ।
৩৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৮
লিখেছেন বলেছেন: এ ধরনের তৃতীয় শ্রেণির বাহাসে লিপ্ত হওয়াটা আমার ব্যক্তিগত নীতি পরিপন্থী হলেও , আপনার "লেখার(!)" "পাঠক (!) " দের ভুল ভাঙ্গাতে ( আদতে যদি কেউ এ ধরনের প্রলাপ আদৌ আমলে নেয়) আজকের এই চেষ্টা আমার-
* আপনি আপনার মূল্যবান সময়ে অফিসের জন্য বরাদ্দকৃত সময়ে "ব্লগ" এ অতন্দ্র প্রহরী হওয়াকে জায়েজ করতে গিয়ে অযথাই ধান ভান্তে শিবের গীত গাওয়ার মত নিজের উদ্ভট কর্ম তত্ত্ব পেশ করেছেন। যেকোনো দপ্তরেই , সে যেই রথি মহারথীই হন না কেন, কাজের সময় তা কাজে ব্যয় না করে ( এখানে কাজ বলতে শুধু কায়িক শ্রমকেই বঝাই নি , আশা করি এটা বঝার মত grey matter আপনার পাঠকদের (!) অবশ্যই আছে)কম্পিউটার এ ব্যক্তিগত পাগলামি করে , তা যে একটি অফিসের জন্য কত ক্ষতিকর তা ভাবতেও শিউড়ে উঠি
* আমার তীক্ষ্ণ , ক্ষুরধার , শানিত যুক্তির বিরুধে হালে পানি না পেয়ে নিজের সম্পর্কে অহেতুক জাহির করার মানসিকতা শুধু হাসসস্পদ ও কৌতুক করই ন্য, বরঞ্ছ এক বালখিল্লি বাগাড়ম্বরের এক নগ্ন প্রদর্শনীও বটে। আমি নিশন্দেহাতিত ভাবে বিশাস করি , একটু প্রে আপনি সুযোগ পেলে আপনি মাস শেষে ৫০০/১০০০ টাকার কয়টা নোট পান, তা ও বলতে বিন্দুমাত্র ইতস্তত বা লজ্জা বোঢ কড়বেণ ণা । আমী আপণাকে সেই সুযোগ কড়ে দিতে পেরে আপনার হৃদয়ে এক্টূ হলেও মিথ্যা ষূখেড় দোলা দিতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে কড়ছি । আপার পাঠকরাও খুশী হবেণ কীণা সেই অবান্তর প্রশ্নের অবতারণা আজ ণা হয় নাই করলাম ।
আর আপনার পাঠকের ব্যাপারে শেষ stat টা দিয়ে আপনার পাঠক কজন তা বলছি -
ব্লগ লিখেছেন: ২ বছর ৯ মাস
ব্লগটি মোট ২২৫০ বার দেখা হয়েছ
আর আমার টা নীচে দেখুনঃ
ব্লগ লিখেছেন: ১ বছর ৫ মাস
ব্লগটি মোট ৬৬৩৯ বার দেখা হয়েছে
অর্থাৎ ব্যপার টা কি দাঁড়ালো ? আপনার অরদেক সময় ব্লগে থেকেও আপনার চেয়ে ৩ গুন বেশি পাঠক আমার।
আর এই পোস্টেই ম্নে হয় আপনার ১/২ এর বেশি হিট।
সেডিক ডিয়ে চিনটা করলে মহা সফল লেখক বল ৎে হয় াপনাকে
এই ব্যাপার নীয়ে আড় FURTHER কোন মন্তব্য ণা করার নীতিগত DECISION নিলেও আপনার পাঠকদের কথা ভেবে আবাড় ফিরেও আসতে পারি ।
ততোক্ষণ পর্যন্ত ভাল থাকুন, সুনডর ঠাকুন, । সুখী থাকুন, চাকুরিৎে ঠিক মট মোনোজোগ ডিন, এই প্রত্যাশায় আজ এ পর্যন্তই কেমন ।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:০৭
হাসান ইমতি বলেছেন: আপনার এই মন্তব্যটিকেও অফ টপিক, অপ্রাসঙ্গিক ও ব্যক্তিগত আক্রমণমূলক বলেই মনে করছি, তাই অবান্তর প্রশ্নের উত্তর দেবার কোন প্রয়োজন দেখছি না, শুধু একটি কথাই বলব, নিজের বর্তমান অবস্থানে আমি সন্তুষ্ট, আমার কাউকে তার ব্যাখা দেবার প্রয়োজন নেই । আর একটি বিষয় আমার ব্লগের বয়স ২ বছর ৯ মাস হলেও ১৪ই মে ২০১২ থেকে ১৪ই জানুয়ারী ২০১৫ অর্থাৎ ০২ বছর ০৮ মাস আমি সামুতে ছিলাম না, সেটা যে কেউ আমার পোষ্ট দেখলেই বুঝতে পারবে । দয়া করে আর কোন অফ টপিক, অপ্রাসঙ্গিক ও ব্যক্তিগত আক্রমণমূলক মন্তব্য করবেন না । ধন্যবাদ ।
৩৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০৫
লিখেছেন বলেছেন: অবান্তর প্রসঙ্গ বোধহয় আপনিই অবতারণা করেছেন। জেনে ভাল লাগল, আপনার সন্তুষ্টির ক্তহা, যদিও স্রাধ্যার সাথেই ( আপনাকে যতটা করা সম্ভব ) বলছি , আমার অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি অপরকে খোঁচা যারা মারার ( বা কোন শ্রেণি বা গোষ্ঠীকে ) তালে যারা থাকে, তারা নিজেরাই হয়ত কোন খোঁচায় আহত। ব্যথা ভোলার জন্য অন্নকেও ব্যথিত ক্রতে চায়। আর ব্যক্তিগত আক্রমণ আপনি নিজেই বধ হয় সুরু করেছেন , আমি ব্লগার না কি এই জাতিয় অপ্রাসঙ্গিক কথা ব্লে । জাক এ নিয়ে আর কথা বারাতে চাই না। ভাল থাকুন এই শুভ কামনায় ।। দ
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:০১
হাসান ইমতি বলেছেন: এই লেখায় শেষে আমি বলেছি "কারো সাথে আমার কোন বিরোধ নেই বা আমার এই লেখার উদ্দেশ্য ব্যাক্তিগত ভাবে কাউকে ছোট করা নয়। শিক্ষার নামে ব্যাঙয়ের ছাতার মত গজিয়ে উঠা বেশীর ভাগ বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আজ যে ব্যবসা ও ভণ্ডামি চলছে তার প্রকৃত অবস্থা তুলে ধরা । ব্যাবসায়িক স্বার্থে বেসরকারী শিক্ষা ব্যবস্থার নামে লেখাপড়ার মান নষ্ট করে দিয়ে যেভাবে সার্টিফিকেট সর্বস্ব আগামী প্রজন্ম গড়ার পাঁয়তারা চলছে তার প্রতিবাদ জানানো" । আবারও বলছি কাউকে খোঁচা মারা আমার উদ্দেশ্য নয়, শিক্ষার নামে ব্যাবসা ও শিক্ষার মানগত অবনমন আমাকে শঙ্কিত করেছে, ব্যাথিত করেছে, তার স্বরূপ তুলে ধরে প্রতিবাদ জানানোই ছিল আমার উদ্দেশ্য, কাউকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করা নয়, কাউকে ছোট করা নয়, তবু নিজের অজান্তে যদি কাউকে আহত করে থাকি সেজন্য আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত । ভালো থাকুন আপনিও ।
৩৬| ০৯ ই মে, ২০১৫ সকাল ৯:৫৭
লিখেছেন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও । আমিও খচা মারার জন্য কোন মন্তব্য করিনি, বাস্তবতার পরিপ্রেক্ষিতে কিছু কঠিন সত্যকে নির্মম ভাবে তুলে ধরেছি ।তবু নিজের অজান্তে যদি আপনাকে আহত করে থাকি সেজন্য আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত ।ভালো থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:১২
নিরব বাংলাদেশী বলেছেন: চালুনি সুইকে বলে ব্যটা তোর পিছে কেন ছেদা,
১।ঢাকা বি্শ্ববিদ্যালয়ের world/asian/south aisan rank যেন কত
২।বুয়েটের টাও বলবেন
৩।দেশে যত বড় বড় আমলা/ইন্জিনিয়ার/ডাক্তার সবই সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের দুর্নীতিতে তারাইতো সবচেয়ে উপরে, যদিও ব্যাতিক্রম আছে
৪।এছাড়া বুয়েটের বাকি যারা থাকে তারা সব বাইরে যাওয়ার জন্য একপা দিয়ে ই রাখে, কারন দেশ তাদের কি দিয়েছে?
৫।নিজের বাপের টাকার পড়লে যদি সে রাজপুত্র হয়ে যায় তাহলে জনগনের টাকার পড়লে তাদের কে প্রাইভেট ইউনিভার্সিটির কেউ মাদ্রাসার এতিমদের সাথে তুলোনা করে না
৬।সর্বশেষ যে শিক্ষা মানুষকে মানসিক চিন্তাচেতনায় উন্নত করতে না পারে, কুয়ার ব্যাঙ হয়ে থাকতে শিখায় সে শিক্ষার চেয়ে রাজপুত্র হয়ে থাকাই কি ভাল নয়?