নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১
সত্য কথা সবসময় তিতা লাগে, নির্মম হলেও এটাই কঠিন বাস্তব। গতকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ঘ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে এবছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা কার্যক্রমের সমাপ্তি ঘটল। ভর্তি পরীক্ষায় পাশের হার নিয়ে চারিদিকে চলছে তুমুল আলোচনা-সমালোচনা। কথা শুরুর আগে আসুন কিছু পরিসংখ্যান দেখে নেই। পরিসংখ্যান আপনাকে অনেক কিছু বলে দিবে।
প্রথমেই দেখা যাক গত দুই যুগে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার অন্যতম দুটি পরীক্ষা এসএসসি এবং এইচএসসি’র পাশের হারঃ
(সকল তথ্য "Bangladesh Bureau of Educational Information and Statistics" থেকে নেয়া, আগ্রহী যে কেউ চেক করে দেখতে পারেন)
SSC Examination
Year Appeared Passed Percentage
1990 435,918 138,317 31.73%
1991 475,261 308,676 64.95%
1992 522,174 321,675 61.60%
1993 661,908 404,402 61.10%
1994 685,831 490,099 71.46%
1995 765,135 560,114 73.20%
1996 464,267 197,811 42.61%
1997 716,865 368,803 51.45%
1998 722,300 346,435 47.96%
1999 837,220 457,252 54.62%
2000 918,045 381,762 41.58%
2001 786,220 276,903 35.22%
2002 1,005,937 408,969 40.66%
2003 921,024 330,762 35.91%
2004 756,387 363,270 48.03%
2005 751,421 394,993 52.57%
2006 784,815 466,732 59.47%
2007 792,165 454,455 57.37%
2008 743,609 526,576 70.81%
2009 797,891 537,878 67.41%
2010 912,577 713,560 78.19%
2011 986,650 810,666 82.16%
2012 1,048,144 904,756 86.32%
2013 992,313 885,891 89.28%
HSC Examination
Year Appeared Passed Percentage
1990 294391 87419 29.69%
1991 260437 132619 50.92%
1992 247050 162118 65.62%
1993 317695 147429 46.41%
1994 398540 161045 40.41%
1995 468801 217546 46.40%
1996 514668 127504 24.77%
1997 584962 229796 39.28%
1998 479028 220748 46.08%
1999 518648 290687 56.05%
2000 470541 181768 38.63%
2001 525755 149358 28.41%
2002 538296 145867 27.10%
2003 501507 192713 38.43%
2004 483481 230792 47.74%
2005 415088 245549 59.16%
2006 412024 263358 63.92%
2007 431835 277523 64.27%
2008 496139 371382 74.85%
2009 489102 344485 70.43%
2010 580623 416987 71.82%
2011 622277 450254 72.36%
2012 742448 567940 76.50%
2013 814469 579297 71.13%
SSC Examination HSC Examination
Year A+ Year A+
2001 76 2001 N/A
2002 327 2002 N/A
2003 1,389 2003 1,859
2004 8,597 2004 3,047
2005 15,631 2005 5,534
2006 24,384 2006 9,864
2007 25,732 2007 11,140
2008 41,917 2008 22,045
2009 45,934 2009 20,136
2010 62,134 2010 28,671
2011 62,288 2011 39,769
2012 82,212 2012 61,162
2013 91,226 2013 58,197
2014 142,276 2014 70,602
এখন একটু মূল কথায় আসা যাক। মানবসভ্যতা’র বিবর্তনে আমাদের দেশের ছেলেমেয়েদের বুদ্ধিবৃত্তি কি হঠাৎ করেই জ্যামিতিক হারে বাড়তে শুরু করেছে? তা না হলে রাতারাতি এতো পাশ আর জিপিএ ৫ এর ছড়াছড়ি কেন? উপরে দেয়া তথ্য থেকে দেখবেন ১৯৯২-১৯৯৫ সালে ভূতুড়ে এক হাস্যকর সিস্টেম লিমিটেড ৫০০ অবজেক্টিভ প্রশ্নব্যাংক দিয়ে ছেলেমেয়েদের পাশ করানোর অপচেষ্টা করা হয়। তখন অনেকেই এই সুবিধা নিতে স্কুলগুলোতে এক ক্লাস লাফ দিয়ে এসএসসি পরীক্ষায় বসে, বিশেষ করে ১৯৯৫ সালের এসএসসি পরীক্ষায়, কারণ ১৯৯৬ সাল থেকে এই সিস্টেম বাদ দেয়া হয়। ডাটাবেইজে দেখুন ১৯৯৫ সালের তুলনায় ১৯৯৬ সালে পরীক্ষার্থী সংখ্যা প্রায় অর্ধেক! কিন্তু এই ১৯৯০-২০০০ এর দশকে কি মেধাবী ছাত্রছাত্রী ছিল না? তখন যারা স্ট্যান্ড করতো, তারা যে কোন সময়েই স্ট্যান্ড করার যোগ্যতা রাখে। এখন যারা জিপিএ ফাইভ পাচ্ছে, গোল্ডেন এ+ পাচ্ছে তাদের অনেকেই সেই সময় পরীক্ষা দিলেও স্ট্যান্ড করতো। কিন্তু কতজন? এইটাই হল প্রশ্ন।
কেন এই ছেলে খেলা হচ্ছে দেশের আগামী প্রজন্মকে নিয়ে তা খোদাই জানেন। আপনি যদি আপনার ছেলেকে বিয়ে দিতে যান সে স্বাবলম্বী হওয়ার আগেই, তবে আপনার দায়িত্ব সেই ছেলের বিবাহ পরবর্তী জীবনের দায়-দায়িত্ব বুঝে নেয়ার। একইভাবে আপনি যে প্রায় দেড় লাখ পরীক্ষার্থী’কে জিপিএ ফাইভ পাইয়ে দিলেন, এখন এই দেড় লাখ সেরা স্টুডেন্টদের পড়ানোর জন্য সেই মানের কলেজ এবং সেখানে সীট কয়টি? কেউ কি একটু বলবেন আমাকে। যখন আপনার আমার আশেপাশে চেনাজানা, আত্মীয়-প্রতিবেশী কোমলমতি ছেলেমেয়েগুলো ভালো রেজাল্ট করেও কোন ভালো কলেজে পড়ার সুযোগ পায় না, তখন তাদের চেহারা দেখলে খুব কষ্ট হয়। সর্বোচ্চ রেজাল্ট করেও যদি আপনি কোন ভালো কলেজে সুযোগ না পান তবে দোষটা কার? একই কথা কলেজ পার করে এইচএসসি রেজাল্টের বেলায়ও প্রযোজ্য। এবার এইচএসসি’তে জিপিএ ফাইভ পেয়েছে প্রায় সত্তর হাজার। এই সত্তর হাজার সর্বোচ্চ রেজাল্টধারীদের উচ্চশিক্ষার জন্য কয়টি সীট রয়েছে? আসুন দেখি।
Dhaka University 5787
Rajshahi University 3690
Bangladesh Agricultural University 1100
Bangladesh University of Engineering and Technology 965
Chittagong University 3263
Jahangirnagar University 1940
Islami University 1420
Shahjalal Science and Technology University 1400
Khulna University 812
Bangabondhu Shekh Mujibur Rahman Agricultural University 145
Haji Mohammad Danesh Science and Technology University 628
Moulana Vashani Science and Technology University 590
Potuakhali Science and Technology University 467
Shere Bangla Agricultural University 450
Chittagong University of Engineering and Technology 581
Rajshahi University of Engineering and Technology 480
Khulna University of Engineering and Technology 660
Dhaka University of Engineering and Technology 445
Noakhali Science and Technology University 413
Jagannath University 2635
Comilla University 520
Kaji Nazrul Islam University 640
Chittagong veterinary and animal science university 110
Shylhet agricultural university 271
Jessore Science and Technology University 395
Begam Rokeya University 1200
Pabna Science and Technology University 200
Barisal University 400
Bangladesh Textile University 360
(ডুয়েট, চুয়েট, কুয়েট এবং রুয়েট এর নামে Engineering এর স্থলে প্রথমে Technology লেখা ছিল। অনিচ্ছাকৃত এই তথ্যত্রুটি'র জন্য আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত। ব্লগার শরীফ মাহমুদ ভূঁইয়াকে বিশেষ ধন্যবাদ এই ভুলটি ধরিয়ে দেয়ার জন্য। তথ্য বিভিন্ন উৎস থেকে নেয়া, ফলে হয়তো কিছু ত্রুটি বিচ্যুতি থাকতে পারে। কিন্তু মূল ফোকাস একুরেসি অব নাম্বারস/ফিগারস নয়। ধন্যবাদ ব্লগার আজান খুড়া )
সর্বমোট ৩১,৪০৭টি! সাথে রয়েছে পাবালিক মেডিক্যাল কলেজে আরও ১৬০০+ সীট। এরপর রয়েছে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়, প্রায় ৬০টি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় আর প্রায় ৫০টি প্রাইভেট মেডিক্যাল কলেজ। যদি পরিবারের আর্থিক সামর্থ্য থাকে তবে এগুলোই ভরসা, আর নই্লে রইল বাকী জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় নামের ভাগাড়খানি পরে।
এবার আসি পড়ালেখার কথায়। আমাদের সিলেবাস, পুস্তক আর শিক্ষা পদ্ধতি নিয়ে কিছু বলার নাই। এসএসসি লেভেলর আর এইচএসসি লেভেলের সিলেবাসের আকাশ-পাতাল ফারাক। আমি বিজ্ঞানের ছাত্র ছিলাম। ক্যালকুলাস নামে যে একটা জিনিষ আছে তা কলেজে ফিজিক্স এর ভেক্টর এনালাইসিস পড়ানোর দিন প্রথম জানলাম। এই ম্যাথ ছিল সেকেন্ড ইয়ারের সিলেবাসে আর এর এপ্লাই ভিত্তিক ফিজিক্সএর চ্যাপ্টার ছিল ফার্স্ট ইয়ারে!!!
এবার ভর্তি পরীক্ষার পাশের হার নিয়ে যে এত কথা হচ্ছে, সে প্রসঙ্গে বলি। ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র যে লেভেলের করা হয় ঐ লেভেলের একাডেমিক পড়া কি কলেজগুলোতে হচ্ছে। উত্তর না। এই ফাঁকে আবির্ভাব কোচিং ব্যাবসায়িদের। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর একটি ইউনিটে দেড় হাজার সীট, সেখানে একটা কোচিং সেন্টার স্টুডেন্ট পড়াচ্ছে হাজার দশেক, সবাইকে ভর্তির গ্যারান্টি দিয়ে!!!
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র যে স্ট্যান্ডার্ডে করা হচ্ছে তা আমাদের গড়পড়তা কলেজগুলোর শিক্ষা কার্যক্রমের অধীনে এইচএসসি পাশ করা ছাত্রছাত্রীদের জন্য কতটা কঠিন কেউ কি একবার ভেবে দেখবেন? কিন্তু তাদের কি দোষ? আপনি তাদের ঐ লেভেলের, ঐ ষ্ট্যাণ্ডার্ডের পড়াশোনা করিয়ে পাশ করান, তারপর দেখি কয়জন ভর্তি পরীক্ষায় ফেল করে। আপনি ক্লাস টেনের প্রশ্নপত্রে যদি ক্লাস ফাইভের পরীক্ষা নেন, তবে ফেল করবে না, তো কি সব শতভাগ পাশ করবে? এসএসসি এবং এইচএসসি লেভেলের পুস্তক এবং সিলেবাস প্রণেতাদের সাথে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কি পরিমাণ কমিনিউকেশন গ্যাপ তা আজকের ভর্তি ফলাফলগুলো’র দিকে তাকালেই বুঝা যায়। নইলে জিপিএ ফাইভ পাওয়া স্টুডেন্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় পাশ মার্কও তুলতে পারছে না কেন? তিন মাসের ব্যাবধানে দুটি পরীক্ষায় সম্পূর্ণ বিপরীত ফলাফল কেন? দুটি পরীক্ষাই কিন্তু শিক্ষা জীবনের জাস্ট একটা লেভেল থেকে পরবর্তী লেভেলে যাবার জন্য। এখন এই মানসিকভাবে ধাক্কা খাওয়া ছেলেমেয়েগুলো হতাশায় যদি ধ্বংসের দিকে পা বাড়ায়? দায় দায়িত্ব কার? প্রযুক্তি আর ভোগ-বিলাসের স্বপ্ন জগতের হাতছানি দেখিয়ে, তাদের মনে উচ্চাশা আর স্বপ্ন গড়ে দিয়ে, একি পরিহাস? এই প্রজন্ম যদি ভবিষ্যতে ক্যারিয়ার গড়তে ব্যর্থ হয়ে অধঃপতনে নিমজ্জিত হয়, তাতে কি কারো কিছু যায় আসে?
এখন শেষ কথা, এতসব কাহিনী পার করে একজন যখন গ্রাজুয়েট হয়ে বের হয়, তখন তার ফিউচার! কতজন গ্রাজুয়েট প্রতি বছর বের হচ্ছে আর কতজনের জন্য নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হচ্ছে? দীর্ঘ ১৮-২০ বছরের সাধনা শেষে কয়জনার ভাগ্যে শিকে ছিঁড়ছে?
একটা বাস্তব ঘটনা বলে শেষ করি, আমার ছোট ভাইয়ের বন্ধু। মেধাবী ছেলে, দেখতে শুনতে মাশাল্লাহ, পারিবারিক অবস্থাও ভালো। ফলে কলেজ ছিল তার ইউডা আর ভার্সিটি নর্থ সাউথ, সাবজেক্ট টেলি কমিউনিকেশন। পাশ করে বের হওয়ার পর দুই বছর ঘুরে একটা যব পেল, বেতন মাত্র ১০০০০ টাকা। শেষে সেই ছেলে চলে গেল আমেরিকা, হাইয়ার স্টাডি করতে। প্রথম বছরেই ঐ টেলি কমিউনিকেশন ডিপার্টমেন্ট এর বেস্ট স্টুডেন্ট অফ দ্যা ইয়ার, সাথে তার কোর্স কো অর্ডিনেটর এর এসিস্টেণ্ট হিসেবে পার্ট টাইম যব। শুনলাম এই যবের টাকা দিয়েই তার পড়াশুনার খরচ চলে যায়।
সবাই কি আর তার মত ভাগ্য নিয়ে জন্মায়? ২০০১ সালে মানবিক বিভাগ থেকে সারা বাংলাদেশে মাত্র একজন জিপিএ ৫ পেয়েছিল, কেউ কি জানেন আজ সে কি করছে? আজ পাশের হার আর জিপিএ ফাইভের যে খেলায় বলি হচ্ছে আমাদের নতুন প্রজন্ম, তাদের পরিণতি কি হবে কেউ কি ভাবছে? আর বছর পাঁচ, অথবা দশ পরে আমরা কি দেখবো? প্রচণ্ড হতশায় নিমজ্জিত এক প্রজন্ম!!! কিন্তু কায়োমনে প্রার্থনা করি যেন না দেখতে হয় এমন কিছু। আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যেন অতল গহবরে ডুবে না যায়।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভাই এটা কোন দলীয় ব্যাপার না। গত চার দশকে আমাদের মাধ্যমিক আর উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষা ব্যাবস্থা’র খুব একটা অরগানাইজড ওয়ে’তে মডিফাই হয় নাই। যা হয়েছে তা বিক্ষিপ্ত, অপরিকল্পিতভাবে; কোন সামঞ্জস্য ছাড়া। আর তাই আজ উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের ছাত্রছাত্রীদের একাডেমিক নলেজ দিয়ে বুয়েট, মেডিক্যাল বা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা উতরে যাওয়া সম্ভবপর হচ্ছে না বেশীরভাগ ছাত্রছাত্রীদের পক্ষে। শুধু রাজনীতিবিদেরাই নয়, আমাদের শিক্ষা ব্যাবস্থার সাথে জড়িত প্রতিটি মানুষকেই এই ব্যর্থতার দায়ভার নিতে হবে।
পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন।
২| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ++++++++++++++++
আজকালকার ট্যালেন্ট (!) প্লাসধারী ছেলেপেলেদের দেখলে কষ্ট লাগে ভ্রাতা !
বাই দ্যা ওয়ে , মূল লেখা পোষ্টের ভিতরে রিপিট হয়েছে ভ্রাতা !
ভালো থাকবেন সবসময়
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় অপূর্ণ রায়হান।
সামু সার্ভারে যে কি হইল, পোস্ট করতে এতো প্যারা। পোস্ট অটো দুবার রিপিট হল, ছবি আপলোডতো পুরাই বন্ধ। মডুরা ঘুমায়া গত তিনদিন ধইরা। এডিট করলাম এই পর্যন্ত চারপাঁচ বার।
আপনিও ভালো থাকবেন।
৩| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১০
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: আমি পোস্ট মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে লেখি ভ্রাতা । সামুতে লেখা বহুত ঝামেলার ব্যাপার !
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:২৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমিও তাই লিখি, তারপরও পোস্ট করতে এসে পড়ি মহা যন্ত্রণায়
বার বার শুনি সামু নতুনরুপে আমাদের কাছে হাজির হচ্ছে, কিন্তু সে কবে?
৪| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন তথ্যভিত্তিক এক জ্বলন্ত প্রশ্নের খনি!!!
কিন্তু দেখারতো কেউ নেই ভ্রাত:
সবাই সুশীলপনায় ব্যস্ত্
জাতিগত দিকনির্দেশনা দেবার লোক কই? বিষয় ভিত্তিক রাষ্ট্রীয় কাউন্সিল বানানো দরকার। যারা সকল ক্ষেত্রে শিক্ষা, সংস্কৃতি, জাতীয় উন্নয়ন নীতি, সহ প্রযোজ্য সকল ক্ষেত্রে কাজ করবে। এবং দেশের বাকী বডি তা অনসরনে বাধ্য থাকবে। সুসমন্বয়ের সাথে।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃগু। আজ জাতি হিসেবে আমরা পিছিয়ে আছি যে সকল অন্যতম কারণে তার একটি হল আমাদের এই প্রচলিত শিক্ষা ব্যাবস্থা। যে দেশের প্রচলিত শিক্ষা ব্যাবস্থাই বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশের প্রথম এবং প্রধান প্রতিবন্ধকতা।
একটি রাষ্ট্র'র চারটি রিসোর্স (শুধু রাষ্ট্র নয়্, যে কোন প্রতিষ্ঠানেরই) থাকেঃ ফাইন্যান্সিয়াল, ইনফ্রাস্ত্রাকচারাল, হিউম্যান এন্ড ইনফরমেশন রিসোর্সেস। আমাদের বাকী তিনটি রিসোর্স অপ্রতুল হলেও হিউম্যান রিসোর্স শক্তিশালী হতে পারতো। কিন্তু পরিতাপের বিষয় তা হয় নাই। আমাদের পপুলেশন অনেক হতে পারে, বাট এটা হিউম্যান রিসোর্স হয়ে উঠতে পারে নাই। কেননা পপুলেশনকে হিউম্যান রিসোর্সে কনভার্ট করতে হয়, যার মূল হল একটি সুপরিকল্পিত আধুনিক সামঞ্জস্যপূর্ণ শিক্ষা ব্যাবস্থা।
যা আসলেই আমাদের দেশে অনুপস্থিত, অপ্রিয় হলেও এটাই সত্য।
ভালো থাকবেন প্রিয় বিদ্রোহী ভৃগু।
৫| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৭
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: আপনার লেখাটুকু ভালভাবেই পড়লাম কিন্তু কিইবা বলার আছে বলুন। এমন ভাব যেন সবার ---চলছে --চলুক। আমাদের দেশের পুরো শিক্ষা ব্যবস্থাতেই ত্রুটি ভরপুর। সরকার বদল হলে আমাদের সিলেবাস বদল হয়, ইতিহাস বদল হয়, নীতি বদল হয়। নিজের স্বার্থ নিয়েই ওরা ব্যস্ত আর ছাত্র ছাত্রীদের নিয়ে অত ভাববার সময় কই!
ধন্যবাদ আপনাকে তথ্যবহুল পোষ্টটির জন্য।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ নাসরিন চৌধুরী আপা। আমাদের একবারেই কিছু করার নাই, তা ঠিক নয়। প্রথমত প্রচলিত সিলেবাসের বাইরে গিয়ে নিজ আগ্রহে এডভান্স স্টাডিতে আগ্রহী করে তুলতে হবে আমাদের ছেলে-মেয়েদের। রেফারেন্স ম্যাটেরিয়াল এই প্রযুক্তির যুগে খুবই এভেইলেবল। জিপিএ'র সাথে সাথে কি শিখছি আর কতটুকু শিখছি, এগুলোও জানা দরকার, সাথে কতটুকু প্রয়োজন ছিল শেখার তাও। যেহেতু ভার্সিটি ভর্তি পরীক্ষায় উতরে গেলে পরেই একজন ছেলে বা মেয়ে তার ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার সম্পর্কে ভাবতে পারছে; সেহেতু ক্লাস নাইন থেকেই রেগুলার একাডেমীক স্টাডির বাইরে প্রতিদিন অল্প অল্প করে নিজেকে প্রস্তুত করা দরকার এই ভবিষ্যৎ প্রতিযোগিতার জন্য। এজন্য সন্তানদের সাথে সাথে গা্জিয়ানদেরও কিছু করণীয় রয়েছে। শুধু নামীদামী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াটাই ক্যারিয়ারের সব নয় এটা যেমন অভিভাবকদের বুঝতে হবে, তেমনি শিক্ষার্থীদের বুঝতে হবে জিপিএ ফাইভ বা গোল্ডেন পাওয়াটা মূখ্য নয়।
যেহেতু দেশের কর্তা ব্যাক্তিরা আমাদের আর আমাদের সন্তানদের কথা ভাবছে না, তাই নিজেদেরকেই বিকল্প ভাবনা ভাবতে হবে। নইলে দিন শেষে শুন্য ভাতের থালা হাতে আমাদেরই বসে থাকতে হবে যে......
অনেক কথা বলে ফেললাম। ভালো থাকবেন, শুভকামনা রইল।
৬| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫২
সুমন কর বলেছেন: দারুণ পোস্ট। অামিও ভাবছিলাম. এ ধরনের একটি লেখার। অাপনি করাতে অামার ভালই হলো। তথ্যবহুল পোস্ট, প্রিয়তে থাক।
অাজ ক্লাসেই অাপনার কথাগুলো, অামার ছাত্র-ছাত্রীকে বলছিলাম। দেশের শিক্ষাব্যবস্থা বলতে কিছু অাছে বলে এখন মনে হয় না। শুধু একমাস অাগে ১২টি বই ২দিন মানে ২৪দিন পড়ে, পরীক্ষার অাগে প্রশ্ন পেয়েই এ+ প্লাস পাওয়া যায়। সুতরাং, পড়াশুনা করে কি লাভ !!!
গতকাল প্রথম অালোতে অানিসুর হকে এ বিষয়ে একটি চমৎকার কলাম লিখেছেন।
অারো কিছু বলার ছিল, সময়ের অভাব !!! পরে হবে বন্ধু।
৩য় ভাল লাগা।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: প্রিয় সুমন, প্রথমেই একটা চিমটি দিয়ে নেই, এতো মনের মিল কেন? আজই ক্লাশে...
সৌভাগ্য বা দুর্ভাগ্য যেটাই বলি না কেন, নিজের ক্যারিয়ার গড়ার গোলক ধাঁধাঁয় পরে, আশ্চর্যজনক হলেও সত্য যে, আমাকে স্নাতক বা স্নাতকোত্তর লেভেলের বিজ্ঞান, কলা এবং মানবিক অনুষদ তিনটাতেই পড়তে হয়েছে (এই জন্যই তো আমি বোকা মানুষ হয়ে গেছি)। ফলে প্রায় ২০-২২টি সাবজেক্টের ঐ লেভেলের স্টাডির সাথে কিছুটা হলেও পরিচয় হয়েছে। সাথে দীর্ঘ ১৫ বছরের প্রাইভেট টিউটর হিসেবে তিনটি ডিসিপ্লিনের স্টুডেন্টই পড়িয়েছি। ফলে আমি বিশদে বলতে পারি কোন ষ্টেজে আমাদের শিক্ষা ব্যাবস্থায় কি গলদ আছে। সেই ছোট বেলায় ভাব-সম্প্রসারন মুখস্ত করতে হয়েছে, কিন্তু সম্প্রসারনের অর্থ বুঝেছি বহু পরে। যুগ যুগ ধরে এক জীর্ণ শিক্ষা ব্যাবস্থার অধীনে কাদামাটির কোমলমতি শিশুরা যখন গড়ে ওঠে হাইয়ার স্টাডির জন্য, তখন তারা এবড়ো-থেবড়ো একেকটা বাঁকা ইট, যা দিয়ে কোন স্থাপনার দেয়াল গাঁথা যায় না। তবে হ্যাঁ, এই ইট ভেঙ্গে সুরকী’তে পরিণত করে আরও কিছু উপাদান মিশিয়ে মজবুত কংক্রিট তৈরি করা যায়। কিন্তু এই ভাঙ্গা-গড়া’র খেলা বড়ই কঠিন এবং সময়সাপেক্ষ। ফলে এই বাঁকা ইটে গড়ে ওঠে রাষ্ট্রের কাঠামো, আর তার ফলে কি হয় নাই বা বললাম।
অনেক কথা বলে ফেললাম, কিছুটা ব্যাক্তিগত কথাবার্তাও হয়ত। কেউ ভুল বুঝবেন না, ঢোল পিটাইনি; কারণ পেটানোর মত ঢোল আমার নেই। আর তার কারণ এই প্রচলিত শিক্ষা ব্যাবস্থা।
সুমনের অনেক মঙ্গল কামনায় -
অধম বোকা মানুষ।
৭| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৭
কলমের কালি শেষ বলেছেন: চারদিকেই হতাশার বানী, কে মুছে দিবে এই গ্লানি !
A+ এবং পাশের হার বাড়িয়ে শিক্ষার হার উন্নত করার যে অপচেষ্টা সেটা হয়তোবা ক্ষনিকের সুখ কিন্তু চুলকাতে চুলকাতে দীর্ঘ মেয়াদী যে ক্ষতের সৃষ্টি হচ্ছে সেই দিকে শিক্ষাব্যাবস্থায় সম্পৃক্ত ব্যক্তিবর্গের কোন মাথা ব্যথা নেই ।
তারা এই কাজটি না করে শিক্ষাব্যবস্থার অবকাঠামোগত এবং যুগোপযুগী উন্নয়নের দিকে নজর দেওয়াটা যে বেশী জরুরী সেটাই বুঝে না । এই উন্নয়নের ফলে পাশের সাথে মেধার ব্যলেন্স বজায় থাকে এবং সিট সংখ্যাও সমানভাবে বজায় থাকবে ।
কিন্তু এইসব কথা আমি বলে তো লাভ নেই । যারা বুঝার দরকার তাদেরকে কে বুঝাবে !!
পোষ্টে পিলাচ । সুন্দর দৃষ্টিপাত ।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চারদিকেই হতাশার বানী, কে মুছে দিবে এই গ্লানি ! কথা সত্য। আর তাইতো কেউ মুছে দিবে না বলেই আমাদের নিজেদের উদ্যোগ নিতে হবে গ্লানি মুছার। ঘরের দোরে নোংরা নিয়ে রোজ ঘর করা যায় না। কাউকে না কাউকে একদিন সেই নোংরা পরিস্কার করতে হবে।
সীটের ব্যাপারে একটা কথা বলতে চাই। পোস্টের তথ্য থেকে দেখবেন, ১৯৯০ এর এসএসসি পরীক্ষায় যেখানে পরীক্ষার্থী ছিল ৪.৩৫ লাখের মত, সেখানে আজ দুই যুগ পরে ১০ লাখের উপরে। প্রায় আড়াই গুণ হয়েছে। এইচএসসি’তে আরও বেশী, প্রায় সাড়ে চার গুণেরও বেশী পরীক্ষার্থী সংখ্যা দুই যুগের ব্যাবধানে। এটা অবশ্যই পজেটিভ সাইন। কিন্তু পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সীট কি বেড়েছে সেই অনুপাতে। ইচ্ছা এবং উদ্যোগ নিলে এখনো বিদ্যমান পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ২০-৩০ শতাংশ সীট বাড়ানো যেতে পারে। ইভিনিং সেশনে মোটা অঙ্কের টাকা নিয়ে কোর্স আয়োজন হচ্ছে, তো এভিনিং শিফটে রেগুলার স্টুডেন্ট পড়ানো হোক। জাহাঙ্গীরনগরের মত বিশ্ববিদ্যালয় সম্পূর্ণ আবাসিক করে রাখাটা এই যুগে হাস্যকর। বৃহত্তর ঢাকা এখন ঐদিকে মানিকগঞ্জ পর্যন্ত ছাড়িয়েছে, ঐদিকে ময়মনসিংহ আর গাজীপুর। প্রয়োজনে আরও অবকাঠামোগত উন্নয়ন আর লোকবল বৃদ্ধি করতে হবে। তাতেও অনেক ছেলেমেয়ে একটু সুযোগ পাবে নিজের মেধা যাচাইয়ের সাথে সাথে ভাগ্য উন্নয়নে। আমাদের মত উন্নয়নশীল দেশে পড়ালেখা’র মুখ্য উদ্দেশ্যই যেখানে ক্যারিয়ার গড়ার মাধ্যমে নিজের, পরিবারের এবং রাষ্ট্রের ভাগ্যোন্নয়ন।
অনেক কথা বলে ফেললাম, কিছু মনে নিয়েন না। অনেক ভালো থাকবেন, ভালো ভালো কবিতা উপহার দিতে থাকবেন। শুভকামনা নিরন্তর।
৮| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৭
আমিনুর রহমান বলেছেন:
যতদিন যাচ্ছে আমরা ততই পিছিয়ে পড়ছি, মেধা থাকা সত্ত্বেও শুধুমাত্র শিক্ষা ব্যবস্থার কারনে পিছিয়ে পড়ছি আমরা।
দারুন পোষ্ট +++
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: যতদিন যাচ্ছে আমরা ততই পিছিয়ে পড়ছি, মেধা থাকা সত্ত্বেও শুধুমাত্র শিক্ষা ব্যবস্থার কারনে পিছিয়ে পড়ছি আমরা। পুরোপুরি সহমত আমিনুর রহমান ভাই। আমাদের ছেলেমেয়েদের মেধা বিকাশের সব পথ বন্ধ করে রাখা হচ্ছে। আমাদের দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ সারা বিশ্বে তো পরের কথা এশিয়ার সেরা ১০০তে নাই, কিন্তু কেন? আমাদের সিলেবাস, পড়ানোর ধরন, পরীক্ষার ধরন এবং কোর্স কমপ্লিট করার পর স্টুডেন্টদের নলেজের ডেপথ দেখেই তো বিচার করা হয় আপনি কোন লেভেলের একাডেমীক স্ট্যান্ডার্ড মেইনটেইন করছেন।
আমরা যারা ঢাকায় জন্ম, ঢাকায় বেড়ে উঠেছি, তাদের তেমন ভারী বোঝা বইতে হয় নাই। একবার বাসার বাজারের একটা ২০ কেজি ওজনের বোঝা তিনতলায় তুলে তিনদিন ভুগেছি। অথচ আমার সমবয়সী কুলি ছেলেটি দুই মণ ওজনের চালের বস্তাটি অবলীলায় নিয়ে আসলো। তাহলে ঘটনাটা কি? ঘটনা হচ্ছে অভ্যস্ততা। তেমনি আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার দৈন্যতা আমাদের আন্তর্জাতিক মানে পৌঁছতে পারার পথে বিরাট অন্তরায়। কে কাকে বলবে? জেনারেশনের পর জেনারেশন তলিয়ে যাচ্ছি, হারিয়ে যাচ্ছি।
অনেক ধন্যবাদ, শুভকামনা রইলো।
৯| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:২৮
আবু শাকিল বলেছেন: আজকাল যে হারে এ+ পাচ্ছে । দেখে অবাক হই।যাকেই জিজ্ঞেস করি সেই বলে এ+।
এ+ প্লাস নিয়ে আমার কোণ আপত্তি নাই।কিন্তু সরকার শিক্ষার সুনাম দেখাতে গিয়ে যে রেজাল্ট দেখাচ্ছে তার ফলাফল ভয়াবহ ।
বাস্তব অভিজ্ঞকতা দেখেছি
স্নাতকোত্তর পাশ করে বিদেশ এসে ভাল চাকরী বাজার থাকা সত্ত্বেও নিজের দক্ষতা দেখাতে পারছে না।
আমাদের শিক্ষা ব্যাবস্থার মান নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।
সময়পয়োযোগী পোষ্ট ।আলোচনায় আবার আসছি পরে।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আবু শাকিল ভাই। বিদেশতো পরের কথা, দেশেই যবে ঢুকে যে পারফরমেন্স দেখায়, মূর্ছা যেতে হয়। মুখস্থবিদ্যা আর শর্ট সাজেশন, এই করে করে ক্লাস টেস্ট, মিড টার্ম, সেমিস্টার ফাইনাল, এসাইনমেণ্ট, প্রেজেন্টেশন, রিপোর্ট ইত্যাদি। জিপিএ ফাইভের মান আমরা কোথায় নামিয়ে এনেছি বলার বাইরে। আপনার অব্জেকশন নাই, আমার আছে। একটা এভারেজ মানের স্টুডেন্টও যখন অবলীলায় জিপিএ ফাইভ পেয়ে যায়, তখন প্রকৃত মেধাবী আর পরিশ্রমী স্টুডেন্টটির কি একটুও কষ্ট হয় না? দুয়েক দিন পর একটা ছোট গল্প পোস্ট করবো, সাথে থাকবেন আশা করি, এই জিপিএ ফাইভ নিয়ে।
১০| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৩
অর্বাচীন পথিক বলেছেন: সুন্দর একটা সমীক্ষা দিয়েছেন। প্রিয়তে রাখলাম
ভাল থাকবেন
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা পোস্টটাকে মুল্যবান মনে করায়।
আপু, আপনিও ভালো থাকবেন, অনেক শুভকামনা রইল।
১১| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৮
যমুনার চোরাবালি বলেছেন: দাদা, টার্গেট একটাই। ভবিষ্যত প্রজন্ম যেন মেরুদন্ডহীন হয় তার জন্য যথাসম্ভব সুব্যবস্থা করা। না ছাড়া আমাদের দেশের রাজনীতিবিদরা শতশত বছর টিকে থাকবেন কি করে? প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে পারিবারিক রাজনীতি চলবে কি করে। ছাগল পাঁঠা গাধায় দেশ না ভরালে সেসব হবে কি করে? শুভেচ্ছা।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ যমুনার চোরাবালি। টার্গেট কি কেম্নে কই, বোকা মানুষ বলে কথা। যাই হোক, নিজেদের গরজেই নিজেদের এই জিপিএ ফাইভের পেছনে ছোটায় মনোযোগ না দিয়ে, আরও বেশী পড়ালেখায় মন দিতে হবে। নাসরিন আপার মন্তব্যের উত্তরে বলে এসেছি কয়েকটি কথা, হয়ত খেয়াল করবেন।
ভালো থাকবেন।
১২| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১৭
শরীফ মাহমুদ ভূঁইয়া বলেছেন: @ লেখক Chittagong University of Science and Technology
Rajshahi University of Science and Technology
Khulna University of Science and Technology
এ তিনটি ইউনিভার্সিটি কোখায় পেয়েছেন আমিতো গুগুল ও সার্চ দিয়ে পাই নাই।
যখন একটা বিশদ লেখা লিখবেন ইনফরমেশনগুলো সঠিকভাবে দিবেন।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: যখন একটা বিশদ লেখা লিখবেন ইনফরমেশনগুলো সঠিকভাবে দিবেন।!!! এই তিনটা মূলত চুয়েট, রুয়েট এবং কুয়েট নামে পরিচিত। "Science and Technology" এর জায়গায় "engineering and technology" হবে মূলত। কিন্তু আপনি এমন এগ্রেসিভ বাক্য কেন ব্যাবহার করলেন জানি না। আমি যে সোর্স থেকে এগুলো নিয়েছি, সেখানে মূলত এই নামে ছিল। আমার আরেকটু সচেতন হওয়া উচিত ছিল। কিন্তু আপনার কমেন্টের ধরন ভালো লাগে নাই। দুঃখিত।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমি তথ্যগুলো যে সাইট থেকে নিয়েছি তা হলঃ varsity Education Information: Click This Link
১৩| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৩
মুদ্দাকির বলেছেন:
এই সব ভেল্কিবাজি আর ভালো লাগে না !!
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: এই সব ভেল্কিবাজি আর ভালো লাগে না, আসলেই সত্য।
এইমাত্র ইন্ডিপেনডেন্ট টেলিভিশনে ‘আজকের বাংলাদেশ’ অনুষ্ঠানে রাশেদা কে চৌধুরী, শিক্ষা সচিব আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি হিসেবে শ্রদ্ধেয় শিক্ষক জনাব, সদরুল আমীন এর তর্ক-বিতর্ক আর গুরুগম্ভীর আলোচনা শুনে এলাম। মাথার ভেতর নাকি ব্রহ্মতালু কিছু একটা থাকে, হেইটা সহ রাগে জ্বলতাছে। দুনিয়ার থিওরি কপচায় সবাইই। আজ আবার শিক্ষামন্ত্রী নতুন থিওরি দিছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষাতেই গলদ, এসএসসি বা এইচএসসি’তে নয়!!! হাসুম না কান্দুম? ভাই মাথা পুরা গরম হয়ে আছে। আরে ব্যাটা প্রশ্ন আরও সহজ কর যেন ফাইভে পইড়াই মেট্রিক পাশ করা যায় আর ইন্টার পাশ করতে পারলে সোজা ঢাকা ইউনিভার্সিটি, আর গোল্ডেন অ্যা পিলাচ পাইলে অক্সফোর্ড বা ক্যামব্রিজে সরকারী খরচে পড়তে পাঠাবে। তাইলেইতো ল্যাঠা চুকে যায়।
১৪| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২১
ইসতিয়াক অয়ন বলেছেন: অসাধারন লেখা । পত্রিকায় লেখাটি কলাম হিসেবে যাওয়া উচিত । চোখ বুজে থেকে কেউ আমাকে দেখছে না- ভাবনার সরকারগুলির ভাবনা পরিবর্তনের হয়ত কিছু সুযোগ আসতো তাহলে ।
আর একটা ব্যাপার ভাই । শিরোনামের 'শিক্ষাব্যবস্থা' শব্দে য-ফলা'য় আকার এসেছে । বানানটা দৃষ্টিকটু লাগছে । পরিবর্তন করে নেবেন ।
লেখায় অজস্র প্লাস । ভাল থাকবেন !
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই, আজ রাতে শিক্ষা সচিবের কথাবার্তা শুনে রাগে গা জ্বলছিল। উনি চল্লিশে পাশ মার্ক করতে চান, সদরুল আমীন স্যার বললেন, সবাই যেখানে জিপিএ ফাইভ পাচ্ছে, সেখানে চল্লিশে পাশ দিলেই কি আর পঞ্চাশেই বা কি? চোখ বোজার একটা গল্প বলি-
আমাদের পাড়ায় একটু পাগল টাইপের সমবয়সী একটা ছেলে, সবাই তাকে পাগলা রনি বলে ডাকে। একদিন এক বড় ভাই দেখে সে মেইন রোড দিয়ে চোখ বুঝে সিগারেট ফুঁকতে ফুঁকতে চলছে। উনি তাকে থামিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘ঐ ব্যাটা মেইন রোডে চোখ বন্ধ কইরা হাটোস ক্যান?’। রনির উত্তর, ‘ছাড় ব্যাটা, দেহস না, সামনে থেইক্যা আমার মামু আইতাছে। হেতে দেইখ্যা ফালাইবো না আমি সিগারেট খাইতাছি…’
মরালঃ সামাঝদার কে লিয়ে ইশারাই কাফি হ্যায়।
অনেক ধন্যবাদ আর ভালোবাসা জানবেন।
১৫| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৯
ইউনুস আহমেদ কোমল বলেছেন: "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর একটি ইউনিটে দেড় হাজার সীট, সেখানে একটা কোচিং সেন্টার স্টুডেন্ট পড়াচ্ছে হাজার দশেক, সবাইকে ভর্তির গ্যারান্টি দিয়ে!!
চমৎকার কথা বলেছেন +++++++++++
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৫৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কে কাকে সুধাবে ভাই। পরীক্ষা সিস্টেম একটু টাইট দিছে, তাতেই ইংরেজি বিভাগে মাত্র দুইজন ভর্তি পরীক্ষায় পাশ করছে। বুঝেন ঠ্যালা। কোচিং ব্যাবসা বন্ধ হবে কীভাবে? যে ষ্ট্যাণ্ডার্ডে ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র তৈরি হয়, তার উত্তর করার মত বিদ্যাতো আগে শেখা হয় না। ফলে কোচিং সেন্টারে গিয়ে সেই অপচেষ্টা। কোচিং মালিক গান গায়, ‘ঝাঁকে ঝাঁকে ঝাটকা, কারেন্ট জালে আটকা’।
১৬| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪১
ডি মুন বলেছেন: কেন এই ছেলে খেলা হচ্ছে দেশের আগামী প্রজন্মকে নিয়ে তা খোদাই জানেন।
এখন এই মানসিকভাবে ধাক্কা খাওয়া ছেলেমেয়েগুলো হতাশায় যদি ধ্বংসের দিকে পা বাড়ায়? দায় দায়িত্ব কার? প্রযুক্তি আর ভোগ-বিলাসের স্বপ্ন জগতের হাতছানি দেখিয়ে, তাদের মনে উচ্চাশা আর স্বপ্ন গড়ে দিয়ে, একি পরিহাস? এই প্রজন্ম যদি ভবিষ্যতে ক্যারিয়ার গড়তে ব্যর্থ হয়ে অধঃপতনে নিমজ্জিত হয়, তাতে কি কারো কিছু যায় আসে?
আর বছর পাঁচ, অথবা দশ পরে আমরা কি দেখবো? প্রচণ্ড হতশায় নিমজ্জিত এক প্রজন্ম!!!
শেয়ার দিলাম। ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ লেখা। কিন্তু যাদের এগুলো জানা উচিত তারা কি আদৌ জানবে!!!!!!!
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:২৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ডি মুন। কিন্তু যাদের এগুলো জানা উচিত তারা কি আদৌ জানবে!!!!!!! অবাক হলাম প্রশ্ন শুনে!!! আপনি কি মনে করেন তারা জানেন না এগুলো। ফাটকা কারবারীর মত সাময়িক বাহবা কুড়ানোর জন্য আজ পাশের হার বাড়াতে বাড়াতে কোথায় নিয়ে গেছেন উনারা... সব আইওয়াশ। আজ ইন্ডিপেনডেন্ট টেলিভিশনে রাশেদা কে চৌধুরী ভালো একটা কথা বললেন, ‘শিক্ষার্থী, অভিভাবক থেকে শুরু করে অনেক শিক্ষক পর্যন্ত বেশী বেশী নম্বর দেয়ার কথা বলেছেন’। আমরা অসহায়, জাতি হিসেবে বড় অসহায়। নইলে এই ছেলেখেলা কখনো হতো না। এসব নিয়ে জোরালো কথা কেউ বলে না, কারণ এতে সমসাময়িক কোন লাভ নাই। তাই এটা নিয়ে আরও কথা বলা উচিত, আওয়াজ তোলা দরকার চারিদিকে। আর তাই নির্লজ্জের মত কমেন্ট করে সামু কর্তৃপক্ষকে পোস্ট স্টিকি করতে অনুরোধ করেছি। হলাম না হয় বেহায়া, নির্লজ্জ। বোকা মানুষের আবার লাজ-লজ্জা! আগামী প্রজন্মকে বলতে পারবো, তোমাদের ভালোর জন্য ক্ষুদ্র একবিন্দু হলেও আওয়াজ তুলেছিলাম। হয়তো সেই আওয়াজ শোনার কেউ ছিল না।
অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ডি মুন। পোস্ট শেয়ার দেয়াতে অনেক ভালোলাগা আর ভালোবাসা। সবসময় সাথে থাকার জন্য আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে গেলাম। ভালো থাকবেন, সবসময়।
১৭| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪২
ঢাকাবাসী বলেছেন: অসাধারণ ভাল একটা রিসার্চ পেপার। এত এত তথ্য পড়ে মাথা খারাপ হবার যোগার। দেশ থেকে শিক্ষিত মানুষ নেই করার চেস্টা! কোচিং সেন্টারগুলো ভাল টাকা দেয় 'জায়গামত'। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। পোস্টে ++++++++++++++++++++++
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভাই আজ শিক্ষামন্ত্রী কি বললেন? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতিতেই গলদ রয়েছে! আর উনার মাধ্যমিক আর উচ্চ মাধ্যমিক লেভেল ফার্স্টো-কেলাস!! ভাই কোন লেভেলে বলবেন, সবখানেই গলদ আর গলদ, তার সাথে আরও বেশী বেশী গলদ না জুটালে চলছে না। তাই যা খুশী চলছে, বলার বা দেখার কেউ নাই। একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অধিকার অবশ্যই আছে, ভর্তি’র সময় স্টুডেন্টের কোয়ালিটি টেস্ট করে যাচাই করার। হয়ত এবার একটু বেশী কঠিন হয়েছে, কিন্তু যে সিস্টেমে অংক ভুল করলেও ৫০% মার্কস দেয়া হয়, যে পদ্ধতিতে আমি নিজে প্রাইভেট টিউটর আমার স্টুডেন্টের অভাবনীয় রেজাল্টে খুশী না হয়ে হতবাক হয়ে যাই, সেই স্টুডেন্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মত প্রতিষ্ঠানে সুযোগ পেলে আমি নিজে দুঃখ পেতাম। মেধার দিক দিয়ে পঙ্গু করে দেয়া হচ্ছে আমাদের দেশটাকে। আজ থেকে এক যুগ বা কয়েক যুগ পর এর মাশুল দিতে হবে আমাদের।
শুভকামনা জানবেন।
১৮| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪১
আজান খুড়া বলেছেন: Nice post.
Correct ur varsity seat list
Bangladesh Agricultural University 1100
Begum rokeya 1200+
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ব্লগার আজান খুড়া, এডিট করে দিয়েছি। অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা পোস্ট পাঠ এবং মূল্যবান মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকবেন।
১৯| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪২
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: এই সময় এবং তার ও পরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট - যতদিন পর্যন্ত এই
শিক্ষা ব্যবস্থা নামক প্রহসন বলবত থাকে।
এই জাতি কি এই পোষ্টকে কখনো গুরুত্বহীন করতে পারবে ?
জানা নাই ।
ভাল থাকবেন ভাই ।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মাহমুদ০০৭ বলেছেন: এই সময় এবং তার ও পরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট - যতদিন পর্যন্ত এই
শিক্ষা ব্যবস্থা নামক প্রহসন বলবত থাকে।
এই জাতি কি এই পোষ্টকে কখনো গুরুত্বহীন করতে পারবে ?
জানা নাই ।
অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটি কমপ্লিমেন্টের জন্য। কি বলব, খুব কষ্ট হয়। জিপিএ নামক রাঙ্গামুলো দেখিয়ে দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে পঙ্গুত্বের দিকে ঠেলে দিচ্ছে আজ। কোন প্রতিবাদ নেই, কারো পক্ষ থেকে। আজ থেকে দশ কি বারো বছর পর এই প্রজন্মের সন্তানেরাই রাষ্ট্রীয় কাঠামোর হাল ধরবে। এই পদ্ধতিতে পাশ আর জিপিএ নিয়ে বেড়ে ওঠারা কি সেই গুরুদায়িত্ব বইতে পারবে? জানি না ভাই। সত্যি খুব মনঃকষ্টে আছি। তাই নির্লজ্জের মত পোস্ট স্টিকি করার দাবী পর্যন্ত করে বসলাম। গল্প-কবিতা-গান অনেক হল, এবার বাঁচার তরে কিছু বলতে চাই। বোকা মানুষ বলতে চায়।
২০| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৫
অপ্রতীয়মান বলেছেন: তথ্যবহুল পোষ্ট, এবং সময়ের যুক্তিসঙ্গত সমালোচনায় ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম।
বড় ব্যাপার বিশ্ববিদ্যালয় আর কলেজ পর্যায়ে সিলেবাসের মধ্যে সমন্বয় আনতে হবে, আর শিক্ষা পরবর্তী কার্যক্ষেত্র নিশ্চিত করতে হবে। নয়তো হতাশায় ডুবতে বাধ্য প্রজন্ম।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৫৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বড় ব্যাপার বিশ্ববিদ্যালয় আর কলেজ পর্যায়ে সিলেবাসের মধ্যে সমন্বয় আনতে হবে, আর শিক্ষা পরবর্তী কার্যক্ষেত্র নিশ্চিত করতে হবে। নয়তো হতাশায় ডুবতে বাধ্য প্রজন্ম।
আমি পুরো পোষ্টে শুধু সমস্যা’র কথা বলেছি, আপনি তিনটি বাক্যে সব সমাধান বলে গেলেন। সত্যি অসাধারণ। সেই ছোট বেলা থেকে সারাংশ মুখস্ত করে করে পেরেশান হয়েছি, আপনি দেখালেন সারাংশ কীভাবে লিখতে হয়।
অনেক ভালোলাগা পোস্ট পাঠ আর কমেন্টের জন্য, সাথে কৃতজ্ঞতা। ভালো থাকবেন, সবসময়।
২১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১৪
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: কি বলবো ? আমি ছোট মানুষ !
পোষ্ট ভালো হয়েছে
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:০০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ছোটদের, বড়দের, সকলের
এটা নিয়ে কথা বলা প্রয়োজনের
কথা বলার দাবী যে সময়ের
কবি অভি কিছু বল মনের
গোপনে জমা শিক্ষা ব্যাবস্থা নিয়ে ক্ষোভের।
প্রিয় অভি, আমরা নাহয় ব্যর্থ ক্যারিয়ার নিয়ে যেন তেন ভাবে জীবন পার করে দিলাম। কিন্তু ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে বুঝতে পারছেন। যারা প্রফেশনাল লেভেলে রিক্রুটমেণ্ট এর সাথে জড়িত হয়েছেন, তারা জানেন কি আউটপুট ডেলিভার করছে আমাদের এই শিক্ষা ব্যবস্থা। হতাশা, হতাশা আর হতাশা। তাই, কথা বলতে হবে সবাইকে।
অনেক ভালোলাগা আর ভালোবাসা রইল প্রিয় অভি’র প্রতি। ভালো থাকবেন, সবসময়।
২২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৪
খাটাস বলেছেন: এ এক অনন্য পোস্ট বোকা ভাই। আপাতত প্লাস সহ প্রিয়তে রাখলাম। পোস্ট অসাধারণ। প্রতিটা কথায় সহমত।
সময় করে মন্তব্য গুলো ও পড়ব।
অনেক অনেক ধন্যবাদ জানবেন এমন এক পোস্টের জন্য।
আলোচনা চলুক, পথ কোন না কোন সময় বের হবেই.।.।।।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৩৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার। আলোচনা চলুক, পথ কোন না কোন সময় বের হবেই.।.।।। পুরোপুরি একমত। আলোচনা না হলে সমস্যাগুলো সামনে আসবে না। আর তাইতো বোকা মানুষও সাহস করলো এতো সিরিয়াস ইস্যু নিয়ে পোস্ট করতে। ভালো থাকবেন, অনেক ভালো। আর দোয়া করবেন আমাদের দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য, তারা যেন কোন অদৃশ্য অতল গহবরে তলিয়ে না যায়।
২৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৪
আমি তুমি আমরা বলেছেন: তথ্যগুলো দিয়ে ভাল করেছেন। প্রকৃত চিত্রটা তাতে বুঝতে সুবিধা হয়।
তবে কেবল বিশ্ববিদ্যালয়ের দোষ দিয়ে লাভ নেই। এই বছর যে পরিমান প্রশ্ন ফাস হয়েছে তাতে যোগ্যদের চেয়ে অযোগ্যরাই এ প্লাস বেশি পেয়েছে। দুর্নীতি করার সুযোগ না পাওয়ায় ভর্তি পরীক্ষায় এদের রেজাল্ট খারাপ হবেই।
আর তাছাড়া যেসব শিক্ষক বোর্ড পরীক্ষার খাতা কাটেন তাদেরকেও ইন্সট্রাকশান দেয়া অল্প উত্তর লিখলেই যেন পুরো নম্বর দিয়ে দেয়।
মোটামুটি জোর করেই এসএসসি আর এইচএসসি তে ছাত্রছাত্রীদের এ প্লাস পাইয়ে দেয়া হয়। এরা ভর্তি পরীক্ষায় ভাল করবে কি করে?
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৪৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমি তুমি আমরা অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আসলে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় এই ত্রিমুখী চক্রপাকের অলিতে গলিতে অনেক সমস্যা। আর এগুলো যাদের দূর করার কথা, তারা দূর করাতো পরের কথা, আরও ঘোঁট পাকাচ্ছেন। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে আরও ক্যাপাসিটি বাড়াতে হবে, একই সাথে সরকারের সাথে আলোচনায় বসতে হবে। এখন চলছে কাঁদা ছোঁড়াছুঁড়ি। বলি হচ্ছে কোমলমতি শিশুগুলো। যদি প্রাথমিক থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত শিক্ষা ব্যাবস্থাকে ঢেলে সাজানো যেত, আর তাতে সঠিক একটা দিক নির্দেশনা আসতো বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে, তবে আজকের এই উদ্ভূত পরিস্থিতি দেখতে হতো না। শিক্ষামন্ত্রী আর শিক্ষা সচিব যত কথাই বলুন না কেন, দিন শেষে আপনারা কিন্তু এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্যই ইনপুট ম্যাটেরিয়াল প্রডিউস করছেন। তাই যেই সর্বোচ্চ প্রতিষ্ঠান হল শিক্ষার্থীদের চূড়ান্ত লক্ষ্যস্থল, সেই প্রতিষ্ঠানগুলোর সাথে সামঞ্জস্য রেখে প্রণীত হওয়া উচিত মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের সিলেবাস, পরীক্ষা পদ্ধতি এবং নিরীক্ষা পদ্ধতি। নইলে আজ যেমনটা হচ্ছে, তেমনটাই হবে বারংবার।
ভালো থাকবেন, সবসময়।
২৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৫২
ডি মুন বলেছেন: পোস্ট স্টিকি করা হোক।
বিজ্ঞ মডারেটরদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
বোকামানুষ ভাই, আপনি ঠিকই বলেছেন, এসব নিয়ে জোরালো কথা কেউ বলে না, কারণ এতে সমসাময়িক কোন লাভ নাই। তাই এটা নিয়ে আরও কথা বলা উচিত, আওয়াজ তোলা দরকার চারিদিকে।
বিজ্ঞ মডারেটরদের উদ্দেশ্যে এর আগেও বলেছিলাম, আবারো বলি, সময় গেলে সাধন হবে না
পোস্ট স্টিকি করা হোক।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৪৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: পোস্ট স্টিকি করা হোক... এমনতর দাবী করে আমি যে হাস্যকর কমেন্টখানি করেছিলাম, তা মুছে দিয়েছি। আপনি যদি অনুমতি দেন তো এই কমেন্টটাও মুছে দিতে চাই। আশা করি বুঝবেন।
২৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৫:২১
ডি মুন বলেছেন: আমার কমেন্টটা থাক প্রিয় বোকা মানুষ ভাই। আমিও নাহয় একটা হাস্যকর দাবী করলাম।
তবু যদি একান্তই মুছে দিতে চান, তাহলে কিছু বলার নাই।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: :!> :#>
আচ্ছা রইলো এই কমেন্টটা, আসলে গতকাল কমেন্ট করে পোস্ট ষ্টিকি করার দাবী করে নিজেই খুব লজ্জায় ছিলাম। অনেক ভালোলাগা আর ভালোবাসা জানবেন প্রিয় ব্লগার ডি মুন।
২৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২০
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: যারা প্রফেশনাল লেভেলে রিক্রুটমেণ্ট এর সাথে জড়িত হয়েছেন, তারা জানেন কি আউটপুট ডেলিভার করছে আমাদের এই শিক্ষা ব্যবস্থা। ?
আমার ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতায় ধরতে গেলে কিছুইনা ! কর্মদক্ষতা শুধু মাত্র সচেতন ছাত্রদের জন্য তোলা থাকে , যেটা নিজ যোগ্যতায় অর্জিত হয় , সিস্টেম এই কৃতিত্ব নিতে আসবেনা লজ্জায় ।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কর্মদক্ষতা শুধু মাত্র সচেতন ছাত্রদের জন্য তোলা থাকে , যেটা নিজ যোগ্যতায় অর্জিত হয় , সিস্টেম এই কৃতিত্ব নিতে আসবেনা লজ্জায় । চমৎকার কথা বলেছেন।সিস্টেম আমাদের এগিয়ে না নিয়ে পিছিয়ে দিতে যথেষ্ট সজাগ।
২৭| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৮
সোহানী বলেছেন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির রেজাল্টের পর সবাই বুঝলো আমাদের মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রী মহোদয় বা উনার জ্ঞানী লোকবল শিক্ষা ব্যবস্থাকে কিভাবে ধ্বংস করার পায়তারা করছে....
ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা শেয়ার করি.... আমার বোনের ছেলে অসম্ভব মেধাবী। এমন মেধাবী যে আমি ওর সাথে পড়াশুনার ডিসকার্শানে তাজ্জব হয়ে যেতাম। তারপর ক্লাস নাইনে উঠার পর সে কিছুদিন পর পুরোপুরি পড়াশুনা ছেড়ে দিল। কারন জিজ্ঞাসা করতেই বললো যে কিছু না পড়েই যদি এ প্লাস পাওয়া যায় তাহলে পড়ার দরকার কি !!! এবং কোন ভাবেই তাকে পড়াতে বসাতে পারিনি আমরা গত দু'বছরে.........। যাহোক রেজাল্ট বের হলে অামাদের তাজ্জব হবার পালা কারন সত্যই এবার সে গোল্ডেন এ প্লাস পেয়েছে। এবং পুরো দু'বছর তাকে আমি গেইম/হেকিং/নেট নিয়েই পড়ে থাকতে দেখেছি.... অন্তত পড়তে দেখিনি।
তাহলে আমাদের মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রী কি বলবেন??? এসব মেধাবী ছেলে মেয়েদের ধ্বংসের দায়িত্ব কি উনি নিবেন???
+++++++++
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: নাথিং টু সে... কষ্ট লাগে বেশীরভাগ অভিভাবক আর শিক্ষার্থী জিপিএ ফাইভ পেয়ে উল্লাসে ফেটে পড়ছে। হায়রে, তারা যদি বুঝতো, হীরার নামে তাদের হাতে এক টুকরো ভাঙ্গা কাঁচ ধরিয়ে দেয়া হয়েছে...
২৮| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩৫
জাফরুল মবীন বলেছেন: বেশ কিছুক্ষণ আগে ব্লগার মদনের শিক্ষা সংক্রান্ত এক পোস্টে গিয়ে বলে আসলাম পরিসংখ্যানসহ পোস্টটি রিরাইট করে ব্লগ আলোচনার জন্য স্টিকি করার জন্য ব্লগ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য।এখন দেখি বোমা ভাই সে কাজটি নিঁখুতভাবে করেই রেখেছেন!
জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হওয়ায় পোস্টটি স্টিকি করার জন্য ব্লগ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আর বলিয়েন না ভাই, বোকা মানুষ কত কিছুই না বলে। ঘরের মানুষজনই তার কথা শোনে না, আর অন্যদের কথা বাদই দিলাম। লেখায় কিন্তু আফটার গ্রাজুয়েশন, সেই সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পাওয়া সৌভাগ্যবানদের কয়জনা সম্মানজনক ক্যারিয়ার গড়তে সক্ষম হয় সেই হিসেব কিন্তু দেয়া হয় নাই।
সবই হল জাদুর খেলা
বুঝবা সাধু কাটলে পরে
তোমার এই রঙ্গমেলা
কি লাভ তাতে, রইবে না যে
শুধাবার একটু বেলা।
- কবি বোমাবচা
২৯| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৭
বৃতি বলেছেন: পোস্টটা পড়েছিলাম আগেই- অফলাইনে ছিলাম বলে মন্তব্য করতে পারিনি তখন। খুব ভালো লেগেছে লেখাটা।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বৃতি। আপনার এই সৌজন্যতা ভালো লেগেছে। ভালো থাকবেন।
৩০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৮
বৃতি বলেছেন: পোস্টটা পড়েছিলাম আগেই- অফলাইনে ছিলাম বলে মন্তব্য করতে পারিনি তখন। খুব ভালো লেগেছে লেখাটা বোকা মানুষ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যনাদ।
৩১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৪
ডি মুন বলেছেন:
লেখক বলেছেনঃ
লেখায় কিন্তু আফটার গ্রাজুয়েশন, সেই সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পাওয়া সৌভাগ্যবানদের কয়জনা সম্মানজনক ক্যারিয়ার গড়তে সক্ষম হয় সেই হিসেব কিন্তু দেয়া হয় নাই।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন:
৩২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৩০
আহমেদ জী এস বলেছেন: বোকা মানুষ বলতে চায়,
মন্তব্যে আপনার করা একটি জবাব -
একটি রাষ্ট্র'র চারটি রিসোর্স (শুধু রাষ্ট্র নয়্, যে কোন প্রতিষ্ঠানেরই) থাকেঃ ফাইন্যান্সিয়াল, ইনফ্রাস্ত্রাকচারাল, হিউম্যান এন্ড ইনফরমেশন রিসোর্সেস। আমাদের বাকী তিনটি রিসোর্স অপ্রতুল হলেও হিউম্যান রিসোর্স শক্তিশালী হতে পারতো। কিন্তু পরিতাপের বিষয় তা হয় নাই। আমাদের পপুলেশন অনেক হতে পারে, বাট এটা হিউম্যান রিসোর্স হয়ে উঠতে পারে নাই। কেননা পপুলেশনকে হিউম্যান রিসোর্সে কনভার্ট করতে হয়, যার মূল হল একটি সুপরিকল্পিত আধুনিক সামঞ্জস্যপূর্ণ শিক্ষা ব্যাবস্থা।
যা আসলেই আমাদের দেশে অনুপস্থিত, অপ্রিয় হলেও এটাই সত্য।
নিজস্ব অভিজ্ঞতা থেকে বলছি একদম খাঁটি বাস্তবতাই তুলে ধরেছেন এখানে ।
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:০০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আহমেদ জী এস। আসলে আমরা যতই বলি না কেন, উনাদের কর্ণকুহরে তা বিন্দুমাত্র করাঘাত করে না। তাই জনগণকে, দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে যার যা খুশী করে যায়, যুগের পর যুগ আমরা জনগণ তামাশা দেখি। এর বেশী কিছু আর কিইবা আছে বলার?
ভালো থাকবেন, শুভকামনা রইল।
৩৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৩২
জুন বলেছেন: আর বছর পাঁচ, অথবা দশ পরে আমরা দেখবো প্রচণ্ড হতশায় নিমজ্জিত এক প্রজন্ম। কিন্তু কায়োমনে প্রার্থনা করি যেন না দেখতে হয় এমন কিছু।
সত্যি এমনটি দেখতে চাইনা কেউ বোকা মানুষ
+
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:১০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জুন আপু। কিন্তু আমরা দেখতে না চাইলেও কিছু মানুষ সেই আয়োজনেই মহা ব্যস্ত, সদা তৎপর। আমরা অসহায় হয়ে শুধু চেয়ে চেয়ে দেখি।
ভালো থাকবেন আপু, প্রতিটি মুহূর্ত ভালো কাটুক।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৩
কপোতাক্ষের তীরে এক অসামাজিক বলেছেন: ভালো মানুষ নামের বালছাল গরু গাধারে উপরে তুললে তার ফল এরকম হবে তাতে আর নতুন কি?
বালের শিক্ষা পদ্ধতিই সেরা, লাগবা বাজী।