নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বোকা মানুষের কথায় কিই বা আসে যায়

বোকা মানুষ বলতে চায়

আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১

বোকা মানুষ বলতে চায় › বিস্তারিত পোস্টঃ

\\"লালাখাল\\" এর সবুজ-নীলের জাদুর জগতে

১৯ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩২



নীল জলের লালাখাল যেন সবসময়ই হাতছানি দিয়ে ডাকে প্রকৃতিপ্রেমী আর সৌন্দর্য পূজারী পর্যটক সকলকে। আর তাইতো শীত গ্রীষ্ম বারো মাসই অসংখ্য পর্যটকের আনাগোনা লালাখালের কোলে। মজার ব্যাপার, একেক ঋতুতে একেক রকম তার সৌন্দর্য, বর্ষার রূপ যদি আপনাকে সম্মোহিত করে দিবে, ওদিকে শীতের সময়ের ঘন নীল জল আপনাকে ধাঁধায় ফেলে দেবে। এমনই এক পর্যটন কেন্দ্র লালাখাল আর তার সংলগ্ন লালাখাল চা-বাগান। আজকের পোস্ট দুই বছর আগে ঘন বর্ষায় লালাখাল আর লালাখাল চা-বাগান ভ্রমণকে কেন্দ্র করে। আবার বর্ষা এসেছে, মন বারবার ছুটে যেতে চাচ্ছে সিলেটের অপার সৌন্দর্যের সব প্রকৃতির মাঝে। কিন্তু মন চাইলেই তো আর সব হয় না, কিছু ব্যক্তিগত সীমাবদ্ধতার দরুন নিজ ঘরে বসে বসে এই স্মৃতির জাবর কাটা।







সিলেট সীমান্ত থেকে অতি সন্নিকটে ভারতের মেঘালয়ের চেরাপুঞ্জি, সারা পৃথিবীর সবচেয়ে বেশী বৃষ্টিপ্রবণ এলাকা। আর সেই এলাকার জইন্তা পাহাড় হতে নেমে আসা জলধারা এই লালাখাল হয়ে এসে মিলিত হয় সিলেটের সারি নদীর সাথে। জানা যায়, ভারতের পারায়ার তর সারং ঝর্ণা থেকে প্রবাহিত জলধারাই এই লালাখাল এবং সারি নদীর পানির উৎস। অসমর্থিত সুত্র মতে, এই সারং ঝর্ণা হতেই সারি নদীর নামকরণ করা হয়েছে। লালাখালের নীলাভ-সবুজ জলের মোহময়ী রূপ, তার সাথে দুই পাশের ছোট ছোট চিরহরিৎ টিলা, আর পুরোটা জায়গা জুড়ে মাথার উপর নীলাকাশ, আপনাকে মুগ্ধ হতে বাধ্য করবে। আর তাইতো প্রতিনিয়ত অসংখ্য পর্যটক ছুটে যান এই মনকাড়া পর্যটন স্পটে।







২০১৩’র আগস্ট-সেপ্টেম্বরের দিকের কথা। ঢাকা থেকে রওনা হওয়ার সময় থেকেই ঝরছিল বারিধারা। সিলেট শহরে যখন গিয়ে পৌঁছলাম ভোরবেলা, তখনো তুমুল বর্ষণ অব্যাহত রয়েছে। এই বৃষ্টি মাথায় নিয়ে একটা রেস্টুরেন্টে ঢুঁকে এই সাতসকালে একটু ফ্রেশ হয়ে নিলাম আমরা চারজনের ছোট দলটি। এতো সকালে কেউই নাস্তা করতে রাজী হল না। সোজা চলে এলাম সোবহানিঘাট, সেখান থেকে জাফলংগামী বাসে করে সোজা চলে এলাম সারিঘাট। এখান থেকে চলে গেলাম সিএনজি নিয়ে নৌকা ঘাটে, সেখান থেকে হাজার টাকায় একটা নৌকা ভাড়া করে আমরা চারজনে ভাসিয়ে দিলাম আমাদের তরী লালাখালের নীল জলে। আকাশ কিন্তু তখন কেঁদে চলেছে ঝিরিঝিরি।







প্রথমেই আমাদের নিয়ে নৌকা চলে এল জিরো পয়েন্টে, যেখানে রয়েছে ভারত বাংলাদেশ সীমান্ত চৌকি। একটা পাথর দেখিয়ে আমাদের নৌকার মাঝি বলল এটা সীমান্ত। আমরা নৌকা থেকে নেমে ছবি তুলতে ব্যস্ত হয়ে গেলাম। কিন্তু সীমান্ত আসলে ডানে, বামে না সোজা কোথায় শেষ হয়েছে বুঝতে পারি নাই আমরা। আমাদের একজন সোজা ছবি তুলতে তুলতে এগিয়ে গেল সামনে এবং সীমানা ক্রস করে ফেলল। আমরা তখনো বুঝি নাই, হঠাৎ দেখি ডান পাশের এক বাঁশঝাড় থেকে চারজন বিজিবি সদস্য এগিয়ে আসছে। এসে তো মহা ঝাড়ি, আমরা কারা, এখানে কেন এসেছি, পরিচয়পত্র দেখা ইত্যাদি হট্টগোল শুরু হল। সব শেষে তারা বুঝতে পারলো আমরা টুরিস্ট এবং না বুঝে সেখান পর্যন্ত চলে গিয়েছিলাম। পরে জানা গেল, ঐ বাঁশঝাড়ের পেছনে আছে ক্যাম্প, সেখানে বিজিবি-বিএসএফ মিটিং চলছিল। তখন একজন বিএসএফ প্রথমে আমাদের দেখতে পায়, সে সাথে সাথে উত্তেজিত হয়ে তার অফিসারদের জানায়। সেখানে বিজিবি অফিসার থাকায় আমরা সে যাত্রায় মহা বিপদ থেকে বেঁচে গেছি, না হলে ওরা নাকি গুলি চালাত!!! বিজিবি অফিসাররা আমাদের মাঝি’কে অনেক বকা দিল, পারলে মারধর করে। কেন আমাদের ঐখানে নৌকা থেকে নামতে দিল? পরে আমরা উনাদের বুঝিয়ে বললাম যে, উনার দোষ নাই, উনি না করেছিলেন। কিন্তু আমরাই জোর করে নেমেছি কিছু ছবি তুলব বলে, পরে সীমান্ত পাথর দেখে বুঝতে পারি নাই কোন দিকে সীমানা শেষ হয়েছে। যাই হোক, সেখান থেকে ভালোয় ভালোয় বিদায় নিয়ে আমরা আমাদের নৌকা বিপরীত দিকে চালনা করে চলে এলাম পরবর্তী গন্তব্য লালাখাল চা-বাগান।

এই সেই সীমানা পাথর, বলেন এটা দেখে কীভাবে কেউ বুঝবে এটা দুই দেশের সীমান্ত চিহ্নিত করার পাথর

তাইতো আমার ভ্রমণসঙ্গী ভদ্রলোক দেশ-কালের সীমানা অতিক্রম করে পাড়ি দিতে মগ্ন ঐ দূরের মায়াবী পাহাড়ের পানে। উনার ডান দিকে ছিল সেই বাঁশঝাড়।

ঐ ভদ্রলোকের আর কি দোষ বলেন? চোখের সামনে এমন মনোমুগ্ধকর প্রকৃতি থাকলে কার বা হিতাহিত জ্ঞান থাকে বলেন?

শতবর্ষী এই চা-বাগানের নিজস্ব একটা সৌন্দর্য রয়েছে। এর কাঁচা মাটির পথ ধরে ছোট-বড় টিলা আর তার মাঝে মেঘেদের ভেলার ভেসে বেড়ানো যে কোন সৌন্দর্য পিপাসু’র জন্য স্পেশাল কিছু। যেমন নীচের এই গাছটা, যার সৌন্দর্য আমাকে সম্মোহিত করে দিয়েছিল খানিক সময়ের জন্য।



আর আমরা গিয়েছিলাম বৃষ্টি মাথায় নিয়ে, যখন লালাখাল চা বাগানে প্রবেশ করলাম, তখন বৃষ্টি থেমে গিয়ে আকাশে হালকা সূর্যের আলো দেখা দিয়েছে। সবেমাত্র বৃষ্টির পানিতে ধুয়ে মুছে পরিস্কার পরিবেশে চারিদিকের সবুজ প্রকৃতি আর ছোট ছোট মেঘের ছেয়ে থাকা টিলাগুলো সত্যি বিমোহিত করছিল প্রতিক্ষণে।







সদ্য শেষ হওয়া পরিস্কার নীলাকাশের নীচে চোখ ধাঁধানো সবুজ চা-বাগানের চারিপাশটা তখন অপার্থিব মনে হচ্ছিল। আমরা চারজন নিঃশব্দে ঘুরে বেড়াচ্ছিলাম সেই চা-বাগান জুড়ে। হিম শীতল বাতাসে শিরশির অনুভূতিতে ছুঁয়ে যাচ্ছিল মনঃপ্রাণ। টিলাগুলোর চুড়ায় উঠার পর দেখি মেঘে ঢাকা টিলা, যেন মেঘেদের দেশে জন্মেছে সবুজ চারাসকল। এমন সুন্দরের মাঝে বারবার ফিরে যেতে চাই।





















সেই প্রকৃতির মাঝে ঘণ্টা খানেক কাটিয়ে আমরা ফিরে এলাম নৌকোয়, এবার যে ফিরতে হবে। ঘড়ির কাটায় প্রায় বেলা এগারোটা, সারা রাত জার্নি করে এখনো যে হালকা বিস্কিট আর পানি ছাড়া কিছু পেটে ভেট হিসেবে প্রদান করা হয় নাই। তো আর কি? আবার সেই মায়াবী নীল জলের বুক চিরে এগিয়ে যাওয়া আর মুগ্ধ দৃষ্টিতে চেয়ে থাকা।





মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: খুব সুন্দর।

২০ শে মে, ২০১৫ সকাল ১১:৪৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান মাহবুব ভাই। :)

২| ১৯ শে মে, ২০১৫ রাত ৮:০৯

কসমিক- ট্রাভেলার বলেছেন:









+++++++++++++






২০ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১:২৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ কসমিক-ট্রাভেলার :)

৩| ১৯ শে মে, ২০১৫ রাত ৮:২৮

সুফিয়া বলেছেন: সিলেটে অনেকদিন থেকে এসেছি আমার স্বামীর চাকুরির সুবাদে। অথচ এই জায়গাটা দেখা হয়নি কেন বুঝতে পাচ্ছিনা। আমি তো অনেক জায়গা ঘুরেছি এখনও ঘুরে দেখছি বাংলাদেশের নানা জায়গা। তবে যাবার ইচ্ছে রইল।

আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য। পোস্টে +++++++++++

২০ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:০৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনি ভাগ্যবতী, সিলেটের মত সুন্দর এলাকায় অনেকদিন বসবাস করার সুযোগ পেয়েছেন। আমার সামর্থ্যে থাকলে আমি আগেকার দিনের মত আমার বর্ষাকালীন নিবাস বানাতাম সিলেট অঞ্চলে।

লালাখাল কিন্তু সিলেটের খুব প্রখ্যাত একটা পর্যটন স্পট। সময় সুযোগ করে একসময় ঘুরে আসতে পারেন। সবচাইতে ভাল সময় হল অক্টোবর/নভেম্বর এর দিকে। সবুজ গাছে তখনো পাতা থাকবে, আবার নীল জলও পাবেন।

৪| ১৯ শে মে, ২০১৫ রাত ১১:৩৫

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: সিলেটের জাফলং বা শ্রীপুর গেলে নদীর মাঝে সীমারেখা খুজে পাওয়া সত্যই মুশকিল।। কোথাও পাহাড়টা ভারতে কিন্তু ঝর্নার শেষটা বাংলাদেশে।।
দেশের বেশীরভাগ পারই সংগৃহিত হয় এখান থেকে।। ভরত ঝর্নামুখে বাঁধ দিয়ে অনেক চেষ্টা করেছে বলে শুনেছি।। কিন্তু পানি এবং পাথরের মিলিত আক্রমনে পরাস্ত।। অর্থাৎ গাছ তোমার ঠিকই আছে,ফল কিন্তু আমর!! =p~ ।।

২০ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:২৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: খুবই সত্য কথা বলেছেন, মজা পেলাম ভাই। আসলে কি জানেন, আমি বৃহত্তর সিলেট জেলার প্রেমে পড়েছি। মেঘালয়ের কোল ঘেঁষে সেই সুনামগঞ্জের জাদুকাটা নদী এবং তার তীরবর্তী বারিক্কার টিলা হতে শুরু করে হবিগঞ্জের সাতছরি-রেম-কালেঙ্গা পর্যন্ত প্রতি বর্গ কিলোমিটারে রয়েছে প্রকৃতির অপরূপ রূপের ডালি। আর তাই বারবার ফিরে যেতে চাই এই প্রকৃতির মাঝে। ইদানীং একটু খারাপ সময় যাচ্ছে, তাই ঘোরাঘুরি বন্ধ, খুব শীঘ্রই আবার পুরো দমে বেড়িয়ে পড়ব ইনশাল্লাহ।

ভালো কাটুক প্রতিটি দিন এই কামনা করছি। :)

৫| ২০ শে মে, ২০১৫ রাত ১:৪৭

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আপনাদের ভাগ্য ভালো গুলি খান নাই।

২০ শে মে, ২০১৫ রাত ১১:১২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ঠিক বলেছেন। আসলে তখন তো বুঝি নাই, পরে বুঝতে পারছি কোন ঝামেলায় পড়েছিলাম। আল্লাহর রহমত ভালোয় ভালোয় ফিরেছি, শুকরিয়া। আসলে ঐ দিন বিজিবির বৈঠক ছিল বলে বাঁচোয়া। :)

৬| ২০ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১:৫৫

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: সীমান্তে ভাই সাবধান!! সবসময় এতো সহজে ফাড়া কাটেনা।

দারুন ছবিব্লগ। ভালোলাগা রইলো। +

২১ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:০৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হুমম... ধন্যবাদ শতদ্রু, ভালো থাকুন সবসময়। :)

৭| ২০ শে মে, ২০১৫ দুপুর ২:০৬

পাজল্‌ড ডক বলেছেন: চমৎকার! :)

২৩ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ পাজল্‌ড ডক, ভালো থাকুন সবসময়।

৮| ২১ শে মে, ২০১৫ রাত ১২:৩৮

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: পাহাড় এবং সমতলে ঘেরা পুরো সিলেটই আমাকে আশ্রয় দিয়েছে প্রায় দশটি বছর।। আমার ভালবাসা তাই বিশেষ করে,শুধু আপনারই নয়।।
চলে যান টিলাগড় ছাড়িয়ে।। পাহাড়ের খাজ কেকে কেটে "দু'টি পাতা,একটি কুড়ির" বিশাল সব বাগান পড়বে।। শ্রীমংগলে দেখতে পাবেন আবার ভিন্ন দৃশ্য,আনারসের বাগান।।
তবে জাফলং এর পথের দু'ধারের তুলনা নেই।। পাহাড় কাটা রাস্তা থেকে অপূর্ব সব দৃশ্য।।
সমস্যা কাটিয়ে বেড়িয়ে পড়ুন।। এখনই সময় বেড়ানোর।।

২৩ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ঠিক বলেছেন, আসলে সিলেটের তুলনা সিলেট নিজে, তার সাথে বাংলাদেশের আর কোন অঞ্চলের তুলনা নেই। ইনশাল্লাহ, আল্লাহ্‌ চাহে তো খুব শীঘ্রই সকল সমস্যা কাটিয়ে উঠে বেড়িয়ে পরবো পথের পাণে। দোয়া করবেন ভাই।

৯| ২৩ শে মে, ২০১৫ রাত ১২:০৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ইচ্ছে হচ্ছে এখুনি যেভাবেই পারিনা কেন চলে যাই। যদি পারতাম আপনার মতো ঘুরতে!
পোস্টটা দারুন। ছবিগুলো আরো সুন্দর

২৩ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হা হা হা... আমারও এমনটা হয়। যখনই কোন চমৎকার লোকেশন দেখি মনে হয় এখনই ছুটে যাই, বেড়িয়ে পড়ি ঘর হতে অজানার পথে।

ধন্যবাদ আরণ্যক রাখাল, ভালো থাকা হোক সবসময়।

১০| ২৩ শে মে, ২০১৫ রাত ১২:৩৫

জেন রসি বলেছেন: চমৎকার ছবিব্লগ।

লালাখাল যাইতে মন চাইতেছে। :)

২৩ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:১৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ জেন রসি। সময় সুযোগ থাকলে দৌড় দেন, বর্ষাকালেই লালাখাল বেড়াতে বেশী মজা। সেখান থেকে চলে যেতে পারেন বিছানাকান্দি অথবা লালাখাল অথবা জাফলং কিংবা রাতারগুল। সবগুলোই মোটামুটি একই রকম দূরত্বে লালাখাল থেকে, তবে ভিন্ন ভিন্ন পথে।

ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইল।

১১| ২৬ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:২৩

এহসান সাবির বলেছেন: প্লাসের বন্যায় ভাসায়ে দিলাম..............!!!


শুভেচ্ছা।

২৬ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:০৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বর্ষণমুখর দিনে বন্যায় ভাসায়া দিলেন, এইটা কিছু হইল? ইয়ে, আপনার ভ্রমণ পোস্ট কোথায়? অপেক্ষায় আছি কিন্তু...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.