নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১
প্রতি রমজানের শুরুতেই সকল মিডিয়ার আলোচ্য খবর হয় পুরাতন ঢাকার চকবাজারের ইফতার। প্রথম কয়েকদিন এই খবরই দখল করে রাখে পত্রিকার প্রথম পাতার কিয়দংশ। আজকের দিনে পুরাতন ঢাকার ইফতার মানেই হল চকবাজারের ইফতার। কিন্তু সেখানে কি আসলেই ঢাকার ঐতিহ্যবাহী সব ইফতারের খাবারগুলো পাওয়া যায় অথবা বিক্রয় হয়? চকের ইফতারি বাজারের বয়স চার শ’ বছরের পুরনো। ইতিহাসবিদের মতে, ঢাকার বয়সের সমান চকবাজারের ইফতারির বাজার।
যতদূর জানা যায়, ১৭০২ সালে ঢাকার দেওয়ান মুর্শিদ কুলি খাঁ চকবাজারকে আধুনিক বাজারে পরিণত করেন। আর এই বাজারস্থ চকবাজারের শাহী মসজিদের সামনে একটি কূপ ছিল। তার চারপাশেই চেয়ার-টেবিল বিছিয়ে বিক্রি করা হতো ইফতারের বিভিন্ন উপকরণ। নাজির হোসেনের 'কিংবদন্তির ঢাকা' বইয়ে উল্লেখ আছে, ১৮৫৭ সালের আগেই চকবাজার জমজমাট হয়। রোজার সময় মোগলাই খাবার এবং রকমারি ইফতার বিক্রি করা হতো এখানে। বিশ শতকের প্রথম দিকেও ঢাকায় ইফতারির বাজার বলতে শুধু চকবাজারকে বোঝাত। বিংশ শতকের শুরুর দিকেও এই ধারাবাহিকতা বজায় ছিল। তবে চল্লিশের দশকে পরিস্থিতি বদলাতে থাকে। মহল্লায় মহল্লায় গড়ে উঠতে থাকে ইফতারির অস্থায়ী দোকান। এটা অবশ্য চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতেই হয়েছিল। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর ঢাকার মধ্যবিত্ত শ্রেণীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় ইফতারির সঙ্গে যোগ হয় গ্রামবাংলার পিঠা-পুলি। এরপর বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে রমজান ও ইফতারের আয়োজন ও বৈচিত্র্য বেড়ে যায় অনেক গুণ।
তো কি ছিল সেই ইতিহাসখ্যাত ইফতারের পদগুলো? আসুন দেখে নেই সেইসব ইফতার মেন্যুর খাবারগুলো আর মিলিয়ে নেই আজকের চকবাজার ইফতার বাজারে খুঁজে পাওয়া খাবারগুলোর সাথে।
ঢাকার খাবারের পুরো ইতিহাস জুড়েই রয়েছে মোঘলদের ছাপ। ষোড়শ শতকে মোঘল সাম্রাজ্য বিস্তৃত হয়ে ঢাকায় ডেরা ফেলার সময়টায় তারা সাথে করে নিয়ে আসে তাদের রাঁধুনি দলকে। কারণ, মোঘলদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য ছিল আরাম আয়েশ আর বিলাস বহুল জীবনাচার যার অন্যতম অনুষঙ্গ ছিল তাদের মুখরোচক নানান খাবার দাবার। আর এসব খাবারের অন্যতম উপাদান ছিল হরেক রকম মশলা আর তেলের যথেষ্ট ব্যবহার। আর মোঘলদের এই বিলাসী জীবন যাপনের জন্য সাথে করে বয়ে আনা কর্মচারী-খানসামা-বাবুর্চি একসময় যথেষ্ট হয়ে উঠে না, ফলে আশেপাশের লোকালয় হতে বহু লোকের চাকুরী জোটে মোঘল পরিবারসমূহে। অন্যান্য পদের মত হেঁসেলেও স্থান হয় কতিপয় রন্ধন কারিগরের। আর তাদের হাত ধরেই মোঘল খাবার প্রাসাদের বাইরে বিস্তৃতি পায়।
মোঘলরা তাদের বিলাসী জীবনাচারের ধারাবাহিকতায় রমজানের ইফতারকে উৎসবে পরিণত করে। আর সেই ধারা ধীরে ধীরে ক্রমবিকশিত হয় তৎকালীন ঢাকা এবং এর আশেপাশের জনপদে। ইতিহাস পর্যালোচনা করে দেখা যায়, মোগল সেনাপতি মির্জা নাথানের বাহারিস্থান-ই-গায়বী গ্রন্থে লিখেছেন, ১৬১০/১৬১১ সালের দিককার কথা। মির্জা নাথান তখন এখানকার সেনাপতি। এই এলাকায় সেটা ছিল তার প্রথম রমজান। পরিবার পরিজনের কথা ভেবে তার মন খারাপ, পরিবারের সাথে ইফতারের কথা ভেবে মন বড়ই কাতর। দিল্লীর পুরনো সেই দিনের কথা ভেবে বিষণ্ণ মনে বন্ধু মির্জা আলম বেগের তাঁবুতে হাজির হলেন তিনি, সেখানে তার ইফতারের দাওয়াত ছিল। সেদিন সেখানে নানান গণ্যমান্যজনের ইফতারের দাওয়াত ছিল। মির্জা নাথানের সেখানে পৌঁছেতে একটু দেরী করে ফেলেছিলেন। পর্দা সরিয়ে তাঁবুর ভেতর প্রবেশ করে দেখলেন ইফতারের আয়োজন মোটেও মন্দ নয়, অনেকটা তার দিল্লীর ইফতার আয়োজনের স্বাদের মতন।
এরকম নানান ঐতিহাসিক সূত্র হতে প্রাপ্ত তথ্য হতে পুরাতন ঢাকার ইফতারের যে ইতিহাস পাওয়া যায়, সেখানে দেখা যায় নানান রুটি আর কাবাবের প্রাধান্য। রুটির মধ্যে সবচেয়ে বেশী জনপ্রিয় ছিল মোঘল সেনাদের তাবুর জনপ্রিয় পদ ‘নান তাফখান’, যা ছিল মূলত বাদামমিশ্রিত গমের একপ্রকার রুটি। এছাড়া আরও জনপ্রিয় ছিল সুজি দিয়ে তৈরি হওয়া রুটি শিরমাল, যা ‘শিরমালি রুটি’ নামে পরিচিত ছিল। এছাড়া থাকত আকবরি নানখাতাই যা শীতকালে বেশী খাওয়া হত। এছাড়া পরবর্তীতে ক্রমে যুক্ত হতে থাকে বাকরখানি, বোগদাদি রুটি, শবরাতি রুটি, কাকচা, কুলিচা, হরেক রকমের নানরুটি। এসবের খুব কম সংখ্যক পদই এখন আপনি পুরাতন ঢাকার ইফতার বাজারে খুঁজে পাবেন।
আসুন এবার দেখে নেই কাবাব, যা ছাড়া উপরের রুটিগুলো মুখে রুচবে না। সবচেয়ে আলোচিত যে কাবাবের নাম জানা যা যায়, তা ছিল ‘পাসান্দ কাবাব’। এটা মূলত তৈরি হত বিশাল ১০-১৫ সের ওজনের মাংসের টুকরো হতে, এর অপ্রভংশ রূপই বর্তমানের সুতি কাবাব। এছাড়া আরও যে সকল কাবাবের নাম পাওয়া যায় তার মধ্যে রয়েছে শামি কাবাব, জালি কাবাব, হাণ্ডি কাবাব, তাশ কাবাব, টিকা কাবাব, মোরগ কাবাব, মুরগী মোসাল্লাম প্রভৃতি। এসব মুখরোচক কাবাবের সাথে থাকত নানা পদের কারী আইটেম। রুটির সাথে এগুলো দিয়ে উদরপূর্তি করতেন শৌখিন ভোজনবিলাসীর দল।
ইফতারের আরেকটা অনুষঙ্গ ছিল পানীয়। গ্রীষ্মপ্রধান এলাকা হওয়াতে শরবত দিয়েই শুরু হত ইফতার পর্ব। আগেকার দিনে বরফকল না থাকাতে মাটি অথবা কাসা/পিতলের হাঁড়ি বা কলসে নানান পদের শরবত তৈরি করে তা মুখ বন্ধ করে কুয়োর ভেতর ডুবিয়ে রাখা হত। ইফতারের আগে আগে কুয়া হতে সেই হাঁড়ি বা কলস তুলে পান করা হত হিম শীতল শরবত। শরবত তৈরিতে দুধ প্রধান উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হত। এর সাথে থাকতো নানান রসালো ফলের নির্যাস, আর নানান বাদাম, কিশমিশ, পেস্তা, জাফরান প্রভৃতির সমাহার। তোকমার শরবত, বেলের শরবত, বেদানার শরবত, লেবু ও তেঁতুলের শরবত ইত্যাদিও তখন থেকেই জনপ্রিয় ছিল। তোকমার শরবতের মধ্যে জনপ্রিয় ছিল তাখসে রায়হান। শরবতের পাশাপাশি থাকত ফালুদা, ফিরনী সহ নানান পদের মিষ্টান্ন। এছাড়া মোঘল ইফতারের তালিকায় হালিম সদৃশ খাবারের উপস্থিতির কথাও জানা যায়। মাংস, মসলা, লেবুর রস ও গম দিয়ে তৈরি সেই খাবারও বেশ জনপ্রিয় ছিল। এর বাইরে ছিল নানান পদের বিরিয়ানি আর পোলাও এর সমাহার যার মধ্যে অন্যতম ছিল শাহী মোরগ পোলাও, খোরাসানি পোলাও, কাচ্চি বিরিয়ানি, কোপ্তা পোলাও, সাদা পোলাও, তেহারি, মাসালা বিরিয়ানি সহ আরও অনেক নাম।
চকবাজারের ইফতার, ঐতিহ্য-বাস্তবতা-অপপ্রচার এবং কিছু প্রাসঙ্গিক আলোচনা। শিরোনামের এই পোস্টটি গত রমজানে লিখেছিলাম, যা তখন ভাল সাড়া পেয়েছিল পাঠকের কাছ থেকে। মজার ব্যাপার আজ এই লেখা লিখতে গিয়ে কয়েকটা তথ্য খুঁজতে খুঁজতে দেখি আমার সেই লেখাটি হরেক জায়াগায় হরেকভাবে কপি পেস্ট করা হয়েছে। কোথাও নামকা ওয়াস্তে মূল লেখার লিংক দিয়ে, আবার কোথাও কোন কিছুর বালাই না করে। যাই হোক, মূল কথা হল তথ্য ছড়িয়ে দেয়া, সেটা যদি সফল হয় তবে এই লেখার পরিশ্রমও সফল। আজ এখানেই শেষ করছি, সামনে আবার কোন লেখায় পুরাতন ঢাকার কোন নতুন ইতিহাস নিয়ে লিখবো আশা রাখি। পবিত্র রমজান সবার জীবনে বয়ে আনুক সংযম ও ধৈর্য, সাথে শান্তি ও সমৃদ্ধি।
২৪ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ইমতিয়াজ ভাই, অনেকদিন পর আপনাকে পেলাম। আসলে ঠিক বলেছেন, মোঘলদের খাদ্যাভ্যাস আমাদের উপর সুতীব্র প্রভাব রেখে গেছে। বিশেষ করে পুরাতন ঢাকাবাসীদের উপর।
ভালো থাকুন সবসময়, আর খাবার আয়োজনের কথা শুনে আজ ইফতার বুঝি ভালই হল
২| ২৪ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:০৬
বলাকা মন বলেছেন: দারুন।
২৪ শে জুন, ২০১৫ রাত ৮:১৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ বলাকা মন, ভালো থাকুন সবসময়।
৩| ২৪ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:২৬
সুমন কর বলেছেন: বন্ধুর কাছে এমন একটি চমৎকার পোস্ট পাবো ভেবেছিলাম। কারণ গত বছর এমন একটি পোস্ট পেয়েছিলাম। এত খাবারের নাম শুনেইতো ক্ষিধে পেয়ে গেল। খেলা দেখছি আর এ পোস্ট পড়লাম। ৩টা তুলে নিয়েছি। এবার বাংলাওয়াশটা বাকি।
চমৎকার পোস্ট।
২৪ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:৩১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ বন্ধু, আমারও খাবারগুলোর নাম দেয়ার পর থেকে খেতে মন চাচ্ছে। কিন্তু এগুলো এরেঞ্জ করা যায় কেম্নে? সাথে আবার বাংলাওয়াশ হইল না...
কয়েকদিন পর ইফতার বাজার সহ খাবার দোকানে চলমান ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান নিয়ে একটা লেখা লিখব।
ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইল।
৪| ২৪ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৭
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: যাহ, মাইনষে এইটা কোন কাম করলো? না জিগাইয়াই কপি পেস্ট মারলো? আমি কইলাম অনুমতি নিয়া রাখতেছি।
পোষ্ট ভালো হইছে।
২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ১০:৩৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: প্রথমেই ধন্যবাদ পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য। আসলে শেয়ার করা এক জিনিশ আর লেখা পুরোটা কপি করে এমনভাবে পোস্ট দেয়া যাতে মনে হয় লেখাটি পোস্টদাতার দুটো কিন্তু এক নয়। আমাদের সামু ব্লগের বহু লেখা প্রতিনিয়ত এভাবে চুরি হচ্ছে; এক্ষেত্রে কিছুই করার নেই আমাদের। এই ধরেনের ফিচার লেখার কন্টেন্ট কপি করলে দোষের কিছু নেই হয়ত, কারন এসব তথ্য ইতিহাসের অংশ, তাই এটা কোন মৌলিক লেখা নয়। কিন্তু দেখা যায় মৌলিক যে সকল গল্প, কবিতা প্রভৃতি পোস্ট হয়, তাও কিছু ব্যক্তি অনায়াসে কপি পেস্ট কর নিজ নামে চালিয়ে দেয়। ব্লগার মাইনুদ্দিন মঈনুল ভাই ২০১৩ সালের দিকে একটা পোস্ট দিয়েছিলেন, গুগলে নিজের লেখার একটা অংশ কপি করে সার্চ দিলে দেখা যাবে আপনার কত লেখা কত জায়গায় কপি হয়েছে। তাই, আমার ঐ পোস্টটা দেখে এসব কথা মনে হওয়াতে উল্লেখ করা; অন্য কিছু নয়। আর আমি যে সব ছাইপাশ লিখি এগুলো কপি পেস্ট করলেও কোন কিছু কি ক্ষতি হবে।
আর আপনার কপি পেস্টের জন্য অনুমতি!!! মজা লন
৫| ২৪ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৭
হালি্ বলেছেন: ভাই তারা বড় বাপের পোলায় খায় খাইতোনা দেখতাছি , আজব তো !
২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:১৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হ ভাই, চকের ইফতারে অনেক কিছুই আজব ব্যাপার আছে তবে চকের ইফতারের এই ক্রেজ আগামী দশ/বারো বছরেও কমবে না। শুধু যদি একটু সচেতন হওয়া যেত, আর পুরনো ব্যবসায়ী বা তাদের উত্তরসূরিদের পুনঃরায় এই ব্যবসায় ফিরিয়ে আনা যেত, তবে তা আমাদের ইতিহাসের এক চলমান প্রবাহ হিসেবে বহুকাল বেঁচে থাকতো। কিন্তু, এসব দেখার তো কেউ নেই।
ভালো থাকুন সবসময়, অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
৬| ২৪ শে জুন, ২০১৫ রাত ৯:০১
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: খাওয়ার ইচ্ছে করছে এখন! একটা জিনিস দেখলাম, কপির শিকার সামুর অনেকেই| কপি করে নিজের নামে দিব্বি চালিয়ে দিচ্ছে
২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:৪৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমারও প্রায়ই সেইসব খানাখাদ্য খাইতে বড়ই মুঞ্চায় আহারে... যদি পাইতাম!!!
৭| ২৪ শে জুন, ২০১৫ রাত ৯:২৪
জামাল হোসেন (সেলিম) বলেছেন: মোঘলদের খাবার দাবার কত কিছুই তো আমরা কপি করছি। আমাদের লেখা কপি করে ওরা কি আর এমন দোষ করছে? যেতে দিন! চোর ইতো!!! @ আরণ্যক রাখাল
পোষ্টের জন্য লেখককে ধন্যবাদ। অনেক না জানা কথা জানলাম আজ।
২৬ শে জুন, ২০১৫ রাত ১২:২৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: না ভাই, কপি করলে দোষ নাই। চোর তো চোরই...
পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন। অনেক অনেক ধন্যবাদ, ভালো থাকুন সবসময়।
৮| ২৪ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:৪৩
ইমরান আশফাক বলেছেন: বাংলাওয়াস আর হলো না এবার, দেখা যাক অন্যসময় হয় কিনা। তবে আপনি আমাদের কিছু মোগলাই খাবারের গল্প শুনান তো, শ্রবনেই অর্ধভোজন।
২৬ শে জুন, ২০১৫ রাত ১:১৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: এতোগুলা খাবারের গল্প বললাম, আরও শুনতে চান!!!
আইচ্ছা রমজান শেষ হউক, দেখা যাইব... কি করা যায়...
৯| ২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ২:১০
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমার জন্ম ইসলামপুরের নবরায় লেনে।। নানাবাড়ি বংশীবাজারের জুম্মন ব্যাপারী লেনে।। স্বভাবতই রমজানের অর্ধেকের বেশী কাটতো মেঝমামার বাড়িতেই।।(বলাই বাহুল্য উনার ঘরও ছিলো সন্তানে ভরপুর) ঘরে ইফতার বানানো সত্বেও মামার মন ভরতো না।। চকের ইফতার তার চাই-ই।। বিশাল ঘরের মাঝখানটা ভরে থাকতো হরেক রকম ইফতারিতে।। যার নামও তখন জানা সম্ভব ছিলো না পিচ্চি ছিলাম বলে।। খাওয়া হতো কিন্তু অর্ধেকের মত।। বাকীটা চলে যেত রশুই ঘরে।। বাবুর্চি ও তার সহকারীদের জন্য।।
সেই ইফতার আবার ফিরে এলো মামাকে(আল্লাহ বেহেস্ত নসীব করুন) সাথে নিয়ে,আপনার লেখায়।।কতকথাই যে মনে পরে গেল।। আজ আমরা বিচ্ছিন্ন দ্বীপের মত।। বিয়ে,উৎসবে আর মৃত্যুতে কারো কারো সাথে দেখা হয়।। খালাতো ভাই-বোনদের বেলায়ও একই কথা।। শুধু হয় না আমার।। মাঝে মাঝে স্মৃতি বিজরিত হয়ে সেখানে গেলেও নীচতলার দোকান থেকেই চা-নাস্তা খাইয়ে ভাইয়েরা বিদায় করতে পারলেই বাচে।। অথচ মনটা টানে যে বাড়িতে একসময় দাপাদাপি করে বেড়াতাম,তার প্রতিটি কোন।। ইচ্ছেকে চাপিয়ে ফিরে আসি।।
আসলেও "অচছুৎদের" কোন সমাজ নেই।।কিন্তু কেউ বুঝে নাই,কার বা কাদের এবং কিজন্য আমার গায়ে এই তকমা!! শুধু আমিই না ,আছে আমার মত অ-নে-ক।।
না ভাই ধান ভানতে শীবের গীত শুরু করেছি নিজেরই অজান্তে।। যা অপ্রাসঙ্গিক।। আমি দুঃখিত।।
তবে সেই শৈশব-কৈশরের জীবনে নেওয়ার জন্য আপনাকে শুভেচ্ছা,হোক না তা.....।।
২৬ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:২৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কি বলব ভেবে পাচ্ছি না। গতকাল সেহেরির আগ পর্যন্ত জাগ্রত ছিলাম, বেশ কয়েকবার আপনার মন্তব্যের প্রতিত্তর লিখতে গিয়েও হাত থেমে গেছে। "অচছুৎদের" কথাটা খুব হার্ট করেছে, নিজেকে এভাবে বলবেন না প্লিজ। আমি মনে করি পৃথিবীটা একান্ত নিজের, এক জীবনে আপনি নাই তো অন্য কোন কিছুর অস্তিত্ব নাই আপনার ভুবনে। তাই আপনাকে যারা এমনটা মনে করে তাদের কথা ভেবে কষ্ট পাওয়া কেন? আমি ব্যক্তিগত জীবনে একটা জিনিশ মেইনটেইন করি, তা হল, "valued those who know your value"। তাই, যার বা যাদের কাছে আমার মূল্য নেই, সে বা তাদের কোন অস্তিত্ব আমার পৃথিবীতে থাকতে পারে না। আর মানুষগুলো এমনই হয়, কেউ বুঝে না, বুঝতে চায় না কাদের জন্য বা কোন সে উদ্দেশ্যে অনেক সময় অনেক কিছু ঘটে যায় অন্য কারো জীবনে।
আর ধান ভানতে শীবের গীত কেন বললেন? ভার্চুয়াল হলেও সম্পর্কগুলো অনেক আপন হয়ে যায় এই ব্লগীয় আঙ্গিনায়, তাই না? তাই আপনজনকেই মানুষ এসব দুঃখব্যাথা শেয়ার করবে, এটাই স্বাভাবিক।
অনেক অনেক ভালো থাকুন, শুভকামনা রইবে সর্বদা।
১০| ২৫ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৯:২৬
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: দারুণ তথ্যমূলক পোস্ট।++
২৬ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:৫১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ বঙ্গরঙ্গ ভাই, রমজানের শুভেচ্ছা রইল। ভালো থাকুন সবসময়।
১১| ২৫ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৯:৫৪
জুন বলেছেন: ইফাতারের সাথে সাথে ছবিটা মন কেড়ে নিল । কবে আমার ঢাকা এমন ছিল । এত নিরিবিলি নির্জন । অনেক দু:খ হয় আমার ঢাকাকে নিয়ে যখন লোকজোন তাকে বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করছে আবার সমালোচনা করছে ।
যাক আামিও প্রসংগ ছেড়ে অপ্রাসংগিক কথা বললাম বোকামানুষ। ক্ষমা করে দিও। তবে বর্তমান চকের ইফতার আর মানুষের পাগলামি দেখলে আামার ভয়ই করে ।
২৬ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:১৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ জুন আপু, ছবিটা সংগৃহীত, কিন্তু সোর্স কেউ জানাতে পারে নাই; তাই কার তোলা ছবি আমি নিজেও বলতে পারবো না। তবে ১৯৭০ সালের ঢাকার এই ইফতারের দোকানের ছবিটা দেখলেই মনে কেমন একটা প্রশান্তি চলে আসে, অন্যরকম এক অনুভূতি। ঢাকা'র অধিবাসী হিসেবে আপনার কথার সাতেহ একমত, অনেক দু:খ হয় আমার ঢাকাকে নিয়ে যখন লোকজোন তাকে বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করছে আবার সমালোচনা করছে। শুধু ঢাকাকেই নয়, ঢাকার অধিবাসীদের কটাক্ষ করতেও কিন্তু অনেকে পিছু পা হয় না।
আর অপ্রাসাঙ্গিক কথা, ক্ষমা... এইসব কি বলেন, এমন কথা বললে কিন্তু খেলব না... আড়ি, আড়ি, আড়ি
১২| ২৫ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১০:৫৭
মো কবির বলেছেন: খুব সুন্দর লেখা। অসংখ্য ধন্যবাদ।
২৬ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ কবির ভাই, ভালো থাকুন সবসময়, রমজানের শুভেচ্ছা।
১৩| ২৫ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১১:০৪
রিকি বলেছেন: বোকা ভাই সব সাবজেক্টে লেটার মার্ক নিয়ে নেয়া একমাত্র মানুষ--- কবিতাতে এ+, গল্পতে এ+, ফিচারে এ+, রিভিউতে এ+ ভাই এটাতেও এ+ ...... অনেক অনেক ভালো লাগা রইল সামুতে একটা মন্তব্য পোস্ট করার জন্য ইদানিং যুদ্ধ করা লাগছে--- ক্রোম দিয়ে হয়না, ফায়ারফক্স ভুস হয়ে লেজ গুটিয়ে পালায়--- এই মন্তব্য আমি কালকেই লিখেছিলাম, পোস্ট করতে পারিনি !!!!
২৬ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:১৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: রিকিমনি রিকিমনি
একি করলে শুনি
এ+ দিলে না গুনি
এখনতো গুনতেই
আমার পেরেশানি।
সবটাতে এ প্লাস
তবে কি গোল্ডেন?
কি করার? নিলাম মেনে
রিকিমনি যবে বললেন।
১৪| ২৫ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১১:২৪
শাশ্বত স্বপন বলেছেন: বোকা ভাই, ধূপখোলায় থাকি আর চকবাজারের কাছে কাজ করি। না ভাই, এসব খাবার থেকে ৫০ হাত দূরে থাকি। তবে ছোট বেলায় মজা করে খেতাম। অকারণে বা মজা করে খাওয়ার জন্য, ফূর্তি করার জন্য, ধর্মের নামে নির্বিচারে পশু-পাখী হত্যার ঘোর বিরোধী আমি।
২৬ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমার বাসা থেকে চকবাজার পাঁচ মিনিটের হাঁটা দূরত্ব, কিন্তু বোম্বের কিছু আইটেম (জিলাপি, সমুচা, কচুরি), ডিসেন্টের হালিম আর নিয়াজের জিলাপি এসব ছাড়া আর কিছু চকে তেমন খুঁজে পাইনা মুখরোচক। আনন্দ কনফেক্শনারির কিছু আইটেম আছে অবশ্য। পশু-পাখী হত্যার যে কথা বলেছেন সে প্রসঙ্গে কোন কথা না বলি, এটা যার যার বিচারভঙ্গী। কিন্তু প্রকৃতির খাদ্যচক্র বলে যে, একটি শ্রেণী অন্য শ্রেণীর খাদ্যে পরিণত হবে। তবে অবশ্যই তা অপ্রয়োজনে নয়, জীবনধারনের জন্য।
ভালো থাকুন সবসময়, অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
১৫| ২৫ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:১৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: পুরান ঢাকার ইফতার সেভাবে খাওয়া হয় নাই। দূরত্ব একটা কারণ। পোস্ট খুব ভালো লেগেছে।
২৬ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:১৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান মাহবুব ভাই। ইচ্ছে হচ্ছে আপনাকে পুরাতন ঢাকার ইফতার খাওয়ানোর।
ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা জানবেন।
১৬| ২৫ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:৩৭
মিলটন বলেছেন: আহা কি যে ভালো লাগলো!!!!
২৬ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:৫৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ মিলটন, ভালো থাকুন সবসময়।
১৭| ২৫ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:১৯
বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: শখের বসেই একদিন নিকুঞ্জ থেকে চক বাজার গিয়েছিলাম ইফতার কিনতে। বড় বাপের পোলায় যা খাই তা'ই কিনলাম এছাড়াও সুতী কাবাব আর জালি কাবাব কিনে ইফতার করেছিলাম সেদিন, বেশ ভালোই তবে আহামরি কিছু মনে হয়নি।
ছবিটা খুব চেনা মনে হলো, বছর পাঁচেক আগে এক গ্রামে (চব্বিশ নগর) গিয়েছিলাম সেখানে ঠিক এইভাবে, এমনই ইফতার বিক্রি হতে দেখেছি। পার্থক্য শুধু ব্যাক গ্রাউন্ডে ইটের দালানের জায়গায় মাটির দালান ছিল।
২৭ শে জুন, ২০১৫ রাত ১২:৫৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: যাক একজন কাউকে পেলাম যার কাছে বড় বাপের পোলায় খায় খাবারটা আহামরি না হলেও বেশ ভালই মার্কস পেয়েছে। সাথে সুতি কাবাব আর জালি কাবাব, দারুণ। আপনার ভাগ্যে তাহলে ভালো কোন কাবাব বিক্রেতাই পড়েছিল। কারণ বেশীরভাগ কাবাব যা চকবাজারের ইফতার বাজারে বিক্রয় হয়, একেবারে অখাদ্য।
ছবিটা ঢাকা শহরের ১৯৭০ সালের, সংগৃহীত... কিন্তু সোর্স খুঁজে পাই নাই।
ধন্যবাদ আপনাকে পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইল।
১৮| ২৫ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৩৪
প্রামানিক বলেছেন: ভাল লাগল। ধন্যবাদ
২৭ শে জুন, ২০১৫ রাত ১:২৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই, পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা রইল।
ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা।
১৯| ২৫ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:২২
ফালতু মিয়া বলেছেন: রোজা নষ্ট হইবার উপক্রম হইল, জিভে লালা আসিল।
২৭ শে জুন, ২০১৫ রাত ১:৪২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হায় হায়, রোজা নষ্ট করার উপক্রম করা তো ভীষণ অন্যায় হয়ে গেল থাক দুঃখ করিয়েন না রোজা শেষে ইচ্ছামত ভোজন বিলাস করিয়ে লইবেন না হয়।
২০| ২৫ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৯
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক কিছু জানতে পারলাম...
২৭ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:১৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম ভাই, ভালো থাকুন সবসময়। পবিত্র রমজানের শুভেচ্ছা রইল।
২১| ২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ১০:৫১
কলমের কালি শেষ বলেছেন: অসাধারণ ইতিহাস । কালের বিবর্তনে আমরা অনেক কিছুই হারিয়ে ফেলেছি ।
ভাল থাকুন বোমা ভাই ।
২৭ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:১৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ককাশে, আসলেই কালের বিবর্তনে আমরা অনেক কিছুই হারিয়ে ফেলেছি।
ভালো থাকা হোক সবসময়, পবিত্র রমজানের শুভেচ্ছা রইল।
২২| ২৬ শে জুন, ২০১৫ রাত ১:৪১
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: দারুণ পোস্ট।
ভালো লাগা সহকারে প্রিয়তে নিলাম। ইফতারির শুভেচ্ছা।
২৭ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ প্রবাসী পাঠক ভাই। ইফতারির শুভেচ্ছা দিলে হবে? ইফতারি খাওয়াবেন কবে সেটা বলেন?
২৩| ২৬ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬
এহসান সাবির বলেছেন: চমৎকার একটি পোস্ট ভাই।
এক গুচ্ছ ভালো লাগা।
অট- নানাবিধ কারনে একটু ঝামেলাতে আছি। কোন ভাবেই নিয়মিত হতে পারছি না আর সামুতে সমস্যা লেগেই আছে... লগইন হতে দেয় না, লগইন হলে মন্তব্য করতে দেয় না, পোস্ট দিতে দেয় না- খালি ভুল পায়....! নোটিফিকেশন আসে না...!!
আশা করছি সামু ঠিক হয়ে যাবে, আমিও নিয়মিত পাশে থাকবার চেস্টা করব।
শুভ কামনা সব সময়।
২৭ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ এহসান সাবির ভাই।
ব্যস্ততা আপনাকে দেয় না অবসর
সামুর টেকনিক্যাল ত্রুটি তার উপর
পদে পদে দেয় বাঁধা
তাইতো অনিয়মিত দাদা
সামুর ব্লগ পাতায়...
২৪| ২৬ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৩৮
জেন রসি বলেছেন: পুরান ঢাকার মানুষজন খাওয়া দাওয়া অনেক উপভোগ করে। শুধু খওয়ার জন্য খওয়া এই নীতিতে তারা বিশ্বাসী না। তারা এই ব্যাপারটাকে একটা উৎসবের মত করে ফেলে।
চোররা কিন্তু মূল্যবান জিনিসই চুরি করে! আপনার লেখা চুরি হয়ে যাওয়া দেখেই বুঝা যায় আপনার লেখা কতটা মূল্যবান।
বরাবরের মতই চমৎকার পোস্ট।
২৭ শে জুন, ২০১৫ রাত ৮:১১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কথা সত্য, পুরাতন ঢাকার লোক আর কিছু না পারুক, খাবার বেলায় অপ্রতিদ্বন্দ্বী। যে কোন সাধারণ ব্যাপারকেও খাবার-দাবারের ঘনঘনটায় উৎসব উৎসব ভাব চলে আসে। লেখা চুরির ব্যাপারে কিছু বইলতাম না।
ধন্যবাদ জেন রসি, ভালো থাকুন সবসময়।
২৫| ২৭ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৫
রিকি বলেছেন: আপনি গোল্ডেন পার করে প্লাটিনামে আছেন এখন ভাই
২৭ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:৩১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভাইরে... এতো উপরে উঠায়েন না রে ভাই। পরে আছাড় খাইলে সহ্য হইবে না। আর উঠাইলেন যখন নামানোর আগে একটু আওয়াজ দিয়েন, সাবধান হয়ে যামুনে
ধন্যবাদ রিকি। আমি খুব সাধারণ একজন ব্লগার রে ভাই। মন যা আসে তাই লিখি, লিখতে ভাল লাগে তাই লিখে যাই। কত কিছু নিয়ে যে লিখতে মন চায়, তার কোন সীমা পরিসীমা নাই।
ভাল থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইল।
২৬| ০৩ রা জুলাই, ২০১৫ সকাল ৭:০৭
মন্জুরুল আলম বলেছেন: দেশের ইফতারি খুব মিস্ করি।
চক বলেন আর যাই বলেন, আমাদের দেশের ইফতারির তুলনা নাই ভাই (স্বাস্হ্যমান যাই হোক)
০৩ রা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:২৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ মন্জুরুল আলম, পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন। আসলে দেশের বাইরে থাকলে দেশের সবকিছুই খুব টানে, খুব মিস করে প্রতিটি মানুষ। আর তাই স্বাস্থ্যমান আপনার কাছে মুখ্য নয়, কিন্তু কিছু খাবার মুখে দিলে আপনি নিজেও ফেলে দিতে বাধ্য হবেন, এমন জঘন্য খাবার বিক্রয় হয় এখন চকবাজারে। তার সাথে যে কোন একটা খাবারকে পুরাতন ঢাকার ঐতিহ্যবাহী খাবার বলে চালিয়ে দেয়ারও একটা মানসিকতা ইদানীং দেখা যাচ্ছে।
ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইল।
২৭| ০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:০৯
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: চমৎকার পোস্ট!
০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৩১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ প্রোফেসর সাহেব, বহুদিন পর আপনাকে আমার ব্লগে পেলাম। আছেন কেমন? আশা করি ভাল।
ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইল।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:৩২
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: নানান খাবারের আয়োজনের কথা শুনে কেমন কেমন লাগছে।
মুঘলদের খাবার সংক্রান্ত পুরো অভ্যাসটাই ভর করেছে আমাদের উপর।