নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১
আগের পর্বঃ অবশেষে পৌঁছলুম পাহেলগাও!!! (মিশন কাশ্মীর এক্সটেন্ড টু দিল্লী-সিমলা-মানালিঃ ভারত ভ্রমণ ২০১৫)
টানা সত্তর ঘণ্টার যাত্রা শেষে স্বাভাবিকভাবেই দেহ ছিল ক্লান্ত, তার সাথে পরপর তিন রাত চলমান যানে রাত্রিযাপন এবং নিদ্রা। তিনদিন পর বিছানা-বালিশ তার সাথে ত্রিশের উপরের তাপমাত্রায় অভ্যস্ত শরীর হুট কর দশ-বারো ডিগ্রি সেলসিয়াসের পাহাড়ি শীতল আবহাওয়া। গায়ের উপর মোটা কম্বল চাপিয়ে দিয়ে হারালাম ঘুমের জগতে। হোটেল বয়ের আগাম পরামর্শে রুম হিটার চালু করে দেয়া হল, রাতে নাকি তাপমাত্রা আরও কমবে! যাই হোক, এই সকল অনুঘটকের কল্যাণে জটিল একখান ঘুম দিয়ে ভোরবেলা যখন চোখ খুললাম, রুমের জানালা গলে চোখ চলে গেল সোনারঙা পাহাড়ের চুড়ায়। আমরা যে হোটেলে ছিলাম তা ছিল পাহেলগাও-চণ্ডীগড় হাইওয়ের পাশে অবস্থিত বিখ্যাত পাহেলগাঁও ক্লাবের পাশে পাহাড়ের পাদদেশ ঘেঁষে। রুমের জানালা দিয়ে সকালের সেই স্বর্ণালী পাহাড় চূড়া দেখে গত তিনদিনের সকল ক্লান্তি, ঝুট-ঝামেলা, যন্ত্রণা ভুলে গেলাম। সিমপ্লি ওয়াও...
শারীরিক ক্লান্তিকে বিবেচনায় রেখে এদিন সবাইকে সকাল আটটা অবধি ঘুমিয়ে চাঙ্গা হওয়ার সুযোগ দেয়া ছিল। সাড়ে আটটা নাগাদ নাস্তা করে নয়টায় বের হয়ে যাব পাহেলগাও ভ্রমণে। কিন্তু সাতটা বাজতে না বাজতেই দেখি সবাই তৈরি হয়ে হোটেলের গ্রাউন্ড ফ্লোরের লিভিং লঞ্জে অথবা লাগোয়া ছোট্ট বাগানে রোদে চেয়ার পেতে বসে আছে। কয়েকজন মিলে হোটেলের সামনের রাস্তা ধরে বেশ কিছুক্ষণ ঘোরাঘুরি আর ফটোসেশন হয়ে গেল। সাড়ে আটটা নাগাদ নাস্তা শেষ হলে আমি রিসিপশনে গিয়ে ট্রান্সপোর্টের জন্য কল করতে বললাম। এখানে বলে রাখি, কাশ্মীরে ভ্রমণের সময় আপনাকে প্রতি এলাকায় স্থানীয় গাড়ী ভাড়া করতে হবে। আমাদের পুরো ট্যুরের জন্য সাহিল এবং তার টেম্পু ভাড়া করা থাকলেও সে আমাদের শ্রীনগরের বাইরে শুধু হোটেল পর্যন্ত ড্রপ করতে পেরেছে এবং সেখান হতে পিক করে পরিবর্তী গন্তব্যে নিয়ে গেছে। এটাই সেখানকার নিয়ম। যাই হোক, সেদিনের ট্যুরের জন্য অন্য একটা গাড়ী ভাড়া করা হল সারাদিনের জন্য, গন্তব্যঃ চান্দানওয়ারি, বেতাব ভ্যালী, আরু ভ্যালী; সেখান থেকে ফের হোটেল ড্রপ।
নয়টা নাগাদ আমরা রওনা হলাম চান্দানওয়ারি অভিমুখে। সর্পিল পাহাড়ি পথ ধরে একপাশে লিডডার নদীর পাথুরে খরস্রোতে তোলা মাদকতাময় মৃদু সুরধ্বনি, অন্যপাশে পাহাড়ের বুক জুড়ে সারি সারি পাইন গাছের ঝাড়, সাথে আরও কত নাম না জানা গাছ-গাছালির সমারোহ। ডিসেম্বর থেকে এপ্রিলের শুরুর দিক পর্যন্ত যে পাহাড়গুলো বরফে আবৃত হয়ে শ্বেতশুভ্র রূপ নেয়, আজ তা চিরহরিৎ। আধঘণ্টার মত নানান চোখ জুড়ানো, মন ভোলানো, হৃদয়ের বাম পাশে চিনচিনে ব্যাথা এনে দেয়া প্রকৃতির ষোড়শী তরুণীর রূপ দেখতে দেখতে পৌঁছে গেলাম প্রথম গন্তব্য চান্দানওয়ারি।
পাহেলগাও শহর থেকে ১৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত চান্দানওয়ারি; হিন্দুদের অন্যতম তীর্থযাত্রা, ‘অমরনাথ যাত্রা’ এখান থেকে শুরু হয়। চান্দানওয়ারি হল অনেকটা বেসক্যাম্প মত স্থান। গাড়ীতে করে এখানে এসে এখান থেকে যাত্রা শুরু হয়। সাধারণত জুন-জুলাইয়ের দিকে এই যাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। সমুদ্রপৃষ্ঠ হতে ২,৯২৩ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত পাহাড়ের মাঝে অবস্থিত এই ভ্যালি’র মাঝ দিয়ে বয়ে গেছে পাথুরে নদী ‘লিডডার’। এই নদীর পাড়ে পরে থাকা বড় বড় পাথরে বসে বরফ শীতল পানিতে পা ভিজাতে খুব করে মন চাইবে আপনার। গাড়ী পার্ক করার স্থান হতে অমরনাথ যাত্রা প্রবেশপথ এর আগেই পড়বে অস্থায়ী কিছু দোকান, যেখানে মিলবে বিখ্যাত কাশ্মীরী শাল, স্থানীয় গহনা সহ নানান সুভেন্যুর আইটেম। এই প্রসঙ্গে একটা কথা বলে রাখহি, কাশ্মীরী শাল দুইশত টাকা থেকে দুই লক্ষ টাকা পর্যন্ত মুল্যের হয়ে থাকে। কম মূল্যের মোটা কাপড়ের শাল নিম্নবিত্তের লোকেরা ব্যবহার করে থাকে, উচ্চ বিত্তের লোকদের পছন্দ পশমিনা, মধ্যবিত্তের জন্য আছে সেমি-পশমিনা। একটা ভালো মানের সেমি-পশমিনা শালের মুল্য পাঁচ থেকে আট হাজার টাকার মধ্যে হবে। তাই কাশ্মীর ভ্রমণে শাল কেনার আগে এই বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে। গিফট হিসেবে আটশত থেকে হাজার টাকায় মানসম্মত শাল পাবেন; তবে পশমিনা তো নয়ই, তা কিন্তু সেমি পশমিনাও নয়।
যাই হোক সেখানে ঘণ্টা খানেক সময় কাটালাম, পাথুরে নদী আর ঝিরিপথের রূপ দেখে। সেখানে ট্র্যাডিশনাল কাশ্মীরী ড্রেস ভাড়ায় পাওয়া যায়, আমাদের দলের রমণীত্রয় উহা অঙ্গে জড়াইয়া ফটোসেশন করিতে ভুলেন নাই। সেখান হতে কেউ কেউ শাল, কেউ আবার কাশ্মীরী গহনা, কেউবা উভয়ই সুভেন্যুর হিসেবে কেনাকাটা করল।
এবার চান্দানওয়ারি হতে রওনা হলাম বেতাবভ্যালীর দিকে। বেতাব ভ্যালী জম্মু-কাশ্মীরের আনানতাং জেলার অন্তর্গত একটি চিরসবুজ তৃণভূমি যা পেহেলগাঁও (Pahalgam) হতে ১৫ কিলোমিটার উত্তর-পূর্ব দিকে অবস্থিত। তৃণভূমির প্রান্ত ছুঁয়ে দাঁড়িয়ে থাকা বরফে ঢাকা সুউচ্চ পাহাড় আর তার নীচের ঘন গাছে ছেয়ে থাকা গাঢ় সবুজ আপনাকে সম্মোহনী ক্ষমতা দিয়ে টেনে নেবে তার মায়ার ভুবনে। এই ভ্যালীটি যে দুটি হিমালয় রেঞ্জের অন্তর্গত তার একটি হল পীর পাঞ্জাল (Pir Panjal) এবং অন্যটি ঝানসকার (Zanskar)। কাশ্মীরের অন্যান্য বেশ কিছু এলাকার মত এই এলাকাও ১৫ শতকের দিকে মোঘলরা শাসন করে। সেই মোঘল আমল থেকে অদ্যাবধি যুগে যুগে হাজারো পর্যটকের মন কেড়েছে পাহেলগাঁও আর তার এই বেতাব ভ্যালির সবুজ গালিচা আর কাঁকচক্ষুর ন্যায় টলটলে পরিস্কার হিমশীতল জলের প্রবাহ নিয়ে বয়ে চলা লিডডার (Lidder) নদী। বেতাবভালী পিকনিক স্পট এবং ক্যাম্পিং এর জন্য সুপ্রসিদ্ধ সারা দুনিয়া জোড়া পর্যটকের নিকট।
কাশ্মীরের সাথে যেন ভারতীয় চলচ্চিত্রের একটি অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক রয়েছে। সেই ষাটের দশক হতে বহু জনপ্রিয় এবং সফল ছবির চিত্রায়ন হয়েছে কাশ্মীরের নানান অংশে। এই তালিকায় সেই পুরানো আমলের Aarzoo, Kashmir Ki Kali, Jab Jab Phool Khile, Kabhie Kabhie, Silsila, Satte Pe Satta, Roti, Bobby থেকে শুরু করে হালের Rockstar, Jab Tak Hai Jaan, Yeh Jawani Hai deewani, Haider প্রভৃতি সিনেমা রয়েছে। মূলত কাশ্মীরের চমৎকার প্রকৃতি এবং এর মোহময়ী রূপের কারণে এখানে যুগে যুগে ছুটে এসেছেন ভারতীয় চলচ্চিত্র নির্মাতারা। আর এমনই একটি চলচ্চিত্র ছিল “বেতাব”, ১৯৮৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত এই চলচ্চিত্রটি ছিল তৎকালীন সময়ে ভারতীয় চলচ্চিত্রের সবচেয়ে ব্যয়বহুল এবং বৃহত্তর পরিসরে নির্মিত সিনেমা। সানি দেওল আর অমৃতা সিং অভিনীত এই সিনেমার শুটিং হয়েছিল কাশ্মীরের পাহেলগাম এর এই ভ্যালী’তে। সেই স্মৃতি চিরস্থায়ী করতে এই ভ্যালীর নামকরণ করা হয়েছে বেতাব ভ্যালী।
এখানে বেশ কিছু আনন্দঘন সময় কাটালাম। সম্মুখে তিনদিকে পাহাড় আর পেছনে তৃণভূমি ঘেরা এই ছবির বেঞ্চে একাকী বসে ছিলাম বেশকিছুটা সময়, কানে হেডফোনে বাজছিল জাগজিৎ সিং এর প্রিয় কিছু গজল।
বেতাব ভ্যালী থেকে বের হতে হতে দুপুর গড়িয়ে গেল, এখান হতে কিছু হালকা খাবার খেয়ে নিয়ে রওনা হলাম আরুভ্যালী। সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত হল আজ লেট লাঞ্চ হোক তব...।
বেতাব ভ্যালী হতে পাহেলগাও শহরের বিপরীত প্রান্তে অবস্থিত আরু ভ্যালী পৌঁছতে আমাদের ঘণ্টাখানেক সময় লেগে গেল। সেখানে পৌঁছে দেখা গেল ভ্যালী ঘুর দেখতে বেশ সময় লাগবে, সবচেয়ে ভালো হয় ঘোড়ায় সওয়ার হলে। প্রায় ১৩ কিলোমিটারের একটা ট্রেক আছে, এই ট্রেক ধরে পায়ে হেঁটে সারাদিনের একটা ট্যুর দিলে মাথা নষ্ট প্রাকৃতিক রূপের দেখা মিলবে। যার একঝলক কামাল ভাই, মিতা রয় আর শামিম ভাই দেখে এসেছেন; আমরা বাকীরা ভ্যালীর আশেপাশের প্রবেশমুখে ঘুরে বেড়ালাম।
কাশ্মীরের সেরা চেইন আবাসিক হোটেল ‘গ্র্যান্ড মুমতাজ’ (চার তারকা) এর পাহেলগাও এর স্থাপনাটি এই আরু ভ্যালী’তেই অবস্থিত। সেই হোটেলের সামনের সবুজ মনে বসে কাটালাম পড়ন্ত দুপুর আর বিকেলের শুরুর সময়টা।
আরু ভ্যালী জম্মু-কাশ্মীরের আনানতাং জেলার অন্তর্গত জনপ্রিয় একটি টুরিস্ট স্পট। পাহালগাম শহর থেকে ১২ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত যা লিডডার নদী (Lidder River) থেকে ১১ কিলোমিটার উজানে। লেক আর পাহাড়ে ঘেরা সুবিস্তৃত তৃণভূমির জন্য এই জায়গা খুবই বিখ্যাত। উল্লেখ্য যে, ২০১৪ সালে বলিউডে আলোড়ন তোলা এবং অন্যতম ব্যবসাসফল ছবি "হাইওয়ে"র শুটিং হয়েছিল এই আরু ভ্যালীতে। কলহই হিমবাহ (Kolhoi Glacier) এবং তাসার লেকে ট্রেকিং এর জন্য এটা বেসক্যাম্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। উল্লেখ্য যে, কলহই হিমবাহ (Kolhoi Glacier) কাশ্মীরের সবচেয়ে বড় হিমবাহ। এই এখানকার শান্ত মনোমুগ্ধকর পরিবেশ এবং চারিদিকের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের টানে প্রতি বছর কয়েক লাখ পর্যটক এই আরু ভ্যালী ভ্রমণ করে থাকেন। এখানে প্রায় বিশটির মত এলপাইন লেক, পাহাড় চূড়া, তৃণভূমি রয়েছে। শীতে তুষারপাতের সময় এখানে স্কিয়িং করতে হিড়িক পড়ে যায় পর্যটকদের মাঝে। নদী তীরে অবকাশ যাপন, যাদের শারীরিক সক্ষমতা আছে তাদের জন্য ট্রেকিং, হাইকিং। বাকীদের মন খারাপ করার কিছু নেই, তাদের জন্য রয়েছে ঘোড়ার পিঠে চড়ে ঘুরে বেড়ানোর ব্যবস্থা। এছাড়া এখানেই অবস্থিত সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৩০০০-৫৪২৫ মিটার উঁচুতে অবস্থিত প্রায় ৫১১ কিমি বিস্তৃত অভেরা-আরু সংরক্ষিত বনাঞ্চল (The Overa-Aru Biosphere Reserve) যেখানে বেশ কিছু বিলুপ্তপ্রায় এবং দুর্লভ প্রাণীর দেখা পাওয়া যায়।
আরু ভ্যালী হতে আমরা ছুটলাম ফের হোটেলের দিকে। শেষ বিকেলে এক কাশ্মীরী রেস্টুরেন্টে কাশ্মীরী খাবার দিয়ে লাঞ্চ সেরে নিয়ে পায়ে হেঁটে পাহেলগাও শহর দেখতে দেখতে হোটেলের দিকে রওনা হলাম, সেই ‘হোটেল আবসার’। এই হোটেলটা ২০১৪ সালের "বেষ্ট বাজেট হোটেল ইন পাহেলগাও" অ্যাওয়ার্ড উইনার ছিল।
পরের পর্বঃ "meadow of flowers" খ্যাত "গুলমার্গ" এর পানে, গণ্ডোলা'র টানে (মিশন কাশ্মীর এক্সটেন্ড টু দিল্লী-সিমলা-মানালিঃ ভারত ভ্রমণ ২০১৫)
এই পর্বের ছবিঃ
বোকা মানুষ বলতে চায়
মিতা রায়
রওশন আরা ইয়াসমিন
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হ্যাপী ভাই, ছবি দিয়েছি, তবে রেজুলেশন ভালো না।
২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৯
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: এখন দেখে গেলাম শুধু।
ছবি পোষ্ট হয়ে গেলে উপভোগ করব ভ্রমণের সময়টুকু!
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আর বলিয়েন না, ব্রডব্যান্ড বাদ দিয়ে জুম আলট্রা নিছি একটা; মনে হয় এক্সপ্রেস ট্রেন থেকে নেমে ঠেলাগাড়ী'তে উঠেছি ((
৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২০
প্রামানিক বলেছেন: হুদা ছালুন দিছেন ছবি কই?
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভাত হইতে দেরী হইচ্ছিল, হেল্লাই হুদা ছালুন আগে দিছিলাম।
৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩৫
প্রামানিক বলেছেন: ছবি ছাড়াই পুরোটাই পড়লাম। শালের এত দাম শুনে খুশি হলাম। এইবার বুঝতে পারলুম কলিকাতা থেকে যে সব শাল সবাই কিনে আনে এসব শাল নামে - - -।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: তবে সব শালই কাশ্মীরী, যদি কাশ্মীর থেকে কেনেন। ওদিকে কুলু (মানালি যে জেলার অন্তর্গত) শালও কিন্তু খুব বিখ্যাত। আসলে ফেব্রিক্সের উপর নির্ভর করে শালের মুল্য। ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই, ভালো থাকুন সবসময়।
৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:০৬
সোহানী বলেছেন: আ'ম গেটিং লস্ট... সিম্পলি লস্ট.......... আ'অনা গো দেয়ার........ ওহ মাই গড... হোয়াট্ আ নাইস প্লেইস..........
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হা হা হা, হোয়াট অ্যা সিনেমাটিক ডায়লগ! ওহ নো সরি, কমেন্ট
৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৫
অগ্নি সারথি বলেছেন: ছবি আর বর্ননা মিলিয়ে চমৎকার। যাওনের ইচ্ছা হইতাসে। দেখি সময় পেলেই ফুড়ুত...।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভালো বলেছেন, সময় পেলেই ফুড়ুত। আমিও একটা প্ল্যান করছি, একটা বাজেট ট্যুর দেয়ার, চেন্নাই-কেরালা'র দিকে, ১২ দিনের। দেখা যাক, ভিসা-সময়-অর্থ-ভ্রমণ সাথী ম্যানেজ করতে পারি কি না। যদিও আমার দিনকাল খুব খারাপ যাচ্ছে।
৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অসাধারন বললেও ভুল হবে!!! খুব চমৎকার হচ্ছে। সাথেই আছি। খাবার টাবারের ছবি আপ করেন না কেন! আমি তো ভ্রমন ও ভোজন রসিক। ভ্রমনের সাথে সাথে যদি ট্রেডিশনাল ফুড দুইটার আমার আগ্রহের জায়গা।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: প্রথমেই রইল জোরালো একটা চিমটি। কেন? কারন, আমিও একজন ভ্রমণ ও ভোজন রসিক যে!
কাশ্মীরের খাবার নিয়ে পৃথক একটা পোস্ট দেয়ার ইচ্ছে আছে, তাই খাবারের ছবি কম পোস্ট দেয়া হচ্ছে। একপোস্টে সব পুষিয়ে দেয়ার ইচ্ছে আছে। আমিও লোকাল এন্ড ট্র্যাডিশনাল ফুডের ব্যাপারে বরাবরই আগ্রহী। এত মিল ক্যান?
অনেক ধন্যবাদ সুপ্রিয় কা_ভা, ভালো থাকুন সবসময়।
৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
মনোঃমুগ্ধকর +++
তবে শুধু প্রকৃতি দেখাইলেই হবে ? ভ্রমণ পোষ্ট কিছু কাশ্মীরি মানুষজন, তাদের বাড়ি ঘর, খাওয়া, দাওয়া, পোশাক সবই দেয়া উচিত। নইলে কেমনে হবে ভ্রাতা ?
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: সত্যি কথা বলতে, কাশ্মীরি জনজীবনের সাথে পরিচিত হওয়ার খুব একটা সুযোগ হয় নাই, যতটুকু হয়েছে তা আগামী পর্বগুলোতে দেখতে পাবেন। আরা খানা-খাদ্য'র ব্যাপারে উপরে কা_ভা'র মন্তব্যের প্রতিত্তর দ্রষ্টব্য। আমি চেষ্টা করছি যতটুকু পারা যায় সবদিক কাভার করতে। আপনার পরামর্শ সামনের পর্বগুলোতে কাজে লাগবে, অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৬
শামছুল ইসলাম বলেছেন: ছবি গুলো দেখেই তো মন ভরে গেল!
ওয়াও, কি দারুণ বর্ণনাঃ
//রুমের জানালা দিয়ে সকালের সেই স্বর্ণালী পাহাড় চূড়া দেখে গত তিনদিনের সকল ক্লান্তি, ঝুট-ঝামেলা, যন্ত্রণা ভুলে গেলাম। সিমপ্লি ওয়াও...//
আপনার বর্ণনার মধ্যে একটা কিছু আছে, ভাল লাগে পড়তেঃ
//নয়টা নাগাদ আমরা রওনা হলাম চান্দানওয়ারি অভিমুখে। সর্পিল পাহাড়ি পথ ধরে একপাশে লিডডার নদীর পাথুরে খরস্রোতে তোলা মাদকতাময় মৃদু সুরধ্বনি, অন্যপাশে পাহাড়ের বুক জুড়ে সারি সারি পাইন গাছের ঝাড়, সাথে আরও কত নাম না জানা গাছ-গাছালির সমারোহ। ডিসেম্বর থেকে এপ্রিলের শুরুর দিক পর্যন্ত যে পাহাড়গুলো বরফে আবৃত হয়ে শ্বেতশুভ্র রূপ নেয়, আজ তা চিরহরিৎ। আধঘণ্টার মত নানান চোখ জুড়ানো, মন ভোলানো, হৃদয়ের বাম পাশে চিনচিনে ব্যাথা এনে দেয়া প্রকৃতির ষোড়শী তরুণীর রূপ দেখতে দেখতে পৌঁছে গেলাম প্রথম গন্তব্য চান্দানওয়ারি।//
মন অবশ্য চাইছে, উপায় নাইঃ
//সমুদ্রপৃষ্ঠ হতে ২,৯২৩ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত পাহাড়ের মাঝে অবস্থিত এই ভ্যালি’র মাঝ দিয়ে বয়ে গেছে পাথুরে নদী ‘লিডডার’। এই নদীর পাড়ে পরে থাকা বড় বড় পাথরে বসে বরফ শীতল পানিতে পা ভিজাতে খুব করে মন চাইবে আপনার।//
পেহেলগাঁও, বেতাব ভ্যালীর চমৎকার বর্ণনাঃ
//বেতাব ভ্যালী জম্মু-কাশ্মীরের আনানতাং জেলার অন্তর্গত একটি চিরসবুজ তৃণভূমি যা পেহেলগাঁও (Pahalgam) হতে ১৫ কিলোমিটার উত্তর-পূর্ব দিকে অবস্থিত। তৃণভূমির প্রান্ত ছুঁয়ে দাঁড়িয়ে থাকা বরফে ঢাকা সুউচ্চ পাহাড় আর তার নীচের ঘন গাছে ছেয়ে থাকা গাঢ় সবুজ আপনাকে সম্মোহনী ক্ষমতা দিয়ে টেনে নেবে তার মায়ার ভুবনে।//
..........
//যুগে যুগে হাজারো পর্যটকের মন কেড়েছে পাহেলগাঁও আর তার এই বেতাব ভ্যালির সবুজ গালিচা আর কাঁকচক্ষুর ন্যায় টলটলে পরিস্কার হিমশীতল জলের প্রবাহ নিয়ে বয়ে চলা লিডডার (Lidder) নদী। বেতাবভালী পিকনিক স্পট এবং ক্যাম্পিং এর জন্য সুপ্রসিদ্ধ সারা দুনিয়া জোড়া পর্যটকের নিকট।//
আরু ভ্যালির ট্রেকঃ
// প্রায় ১৩ কিলোমিটারের একটা ট্রেক আছে, এই ট্রেক ধরে পায়ে হেঁটে সারাদিনের একটা ট্যুর দিলে মাথা নষ্ট প্রাকৃতিক রূপের দেখা মিলবে। যার একঝলক কামাল ভাই, মিতা রয় আর শামিম ভাই দেখে এসেছেন; আমরা বাকীরা ভ্যালীর আশেপাশের প্রবেশমুখে ঘুরে বেড়ালাম।//
দূর থেকে কাশ্মীরের আকন্ঠ সৌন্দর্য পান করার অনাবিল অনুভূতির জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
বিজয়ের শুভেচ্ছা।
ভাল থাকুন। সবসময়।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: এতো সুন্দর করে কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনি পোস্টকে যেন পূর্ণতা এনে দেন। অনেক অনেক ভাল্লাগে আপনার সরব উপস্থিতি। ধন্যবাদ ভাই, ভালো থাকুন সবসময়।
১০| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৩
বৃতি বলেছেন: পোস্টে ++++ ছবি, বর্ণনা ভালো লেগেছে
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বৃতি, বেশ কিছুদিন ব্লগে দেখা যায় নাই আপনাকে, কেমন আছেন? আশা করি ভাল, শুভকামনা জানবেন।
১১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৪
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আমি বিস্ময়ে হতবাক, এই পোষ্টে কোন মন্তব্য করার ভাষা আমার নেই!!
শুধু দোয়া করি সুস্থ থাকুন, আরো আরো দেশ ভ্রমণ করুন।
আমাদের চোখের তৃষ্ণা মেটান!!!
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনার এমনতর মন্তব্যে আমি আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞতা কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। আপনিও ভালো থাকুন, প্রতিদিন... প্রতিক্ষণ...।
১২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪২
সাহসী সন্তান বলেছেন: বোকা ভাই ঘুরছেন আর সেই সাথে আমরা সবাইও তার সাথে সাথে ঘুরছি! চমৎকার বর্ননা সহ তৎসংশ্লিষ্ট প্রত্যেকটা ছবিই অসাধারণ! ভ্রমণ গল্প এত সুন্দর ভাবে বর্ননা করেছেন যে, যেয়ে দেখার প্রায় অর্ধেকটাই পূরণ হয়ে গেছে!
পোস্টের জন্য ধন্যবাদ! শুভ কামনা জানবেন!
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, চমৎকার মন্তব্যে ভালোলাগা রইল। ভালো থাকুন সবসময়।
১৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ষোড়শী দেখলে আপনার হৃদয়ের বাম পাশে চিনচিনে ব্যাথা এনে দেয় কেনো জাতি জান্তে চায়
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বোঝে না, সে বোঝে না
১৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কাশ্মীরের যেটুকু দেখেছি, তার মধ্যে আ্যরো ভ্যলীটাকেই আমার কাছে সব চেয়ে স্বর্গীয় মনে হয়েছে।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আসলেই তাই, ইউরোপিয়ান টুরিস্টের দল ব্যাগপ্যাক-তাবু নিয়ে তিন-চার দিন থেকে এক সপ্তাহের ট্রেকিং এ বের হয় এই আরু ভ্যালী'তে। এরপর পাহেলগাঁও গেলে তিনদিন থাকব, একদিন শুধু আরু ভ্যালী, আরেকদিন তুলিয়ান লেক, যেটা এবার মিস করেছি। সময়ের স্বল্পতার কারণে আগে থেকে জানা সত্ত্বেও প্ল্যান থেকে বাদ দিতে হয়েছিল।
১৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪১
তুষার কাব্য বলেছেন: অনেক দিন পর এসেই মিশন কাশ্মির পেলাম !বেশ সময় নিয়ে পড়তে হবে ! আপাদত হাজিরা দিয়ে গেলাম ।পরে এসে রসিয়ে রসিয়ে পড়ব
আর ছবি গুলোর কথা কি বলব ! হারিয়ে যাই কেবল হারিয়ে যাই ।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: এর মাঝে বেশ বেড়ানো হয়েছে নিশ্চয়ই? সিপ্পি'র পোস্ট দেখলাম
১৬| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৯
সুমন কর বলেছেন: বর্ণনা এবং ছবি মিলিয়ে অসাধারণ পোস্ট।
এবার কিন্তু পড়েই প্লাস দিলাম...
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: পড়ার জন্য এত্তগুলান ধইন্যা(পাতা)
১৭| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৫
রাজীব বলেছেন: বেতাব ভ্যালী নামটি দেখেই আমার বেতাব সিনেমাটির কথা মনে পড়ে গেল। সিনেমাটির একটি গান আমার খুবই প্রিয়।
ছবি দেখে অনেক ভালো লাগলো। আল্লাহ চায় তো কোন একদিন কাশ্মীর যাবার ইচ্ছা রইলো।
ধন্যবাদ।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বেতাব ছবির নাম অনুসারেই এই ভ্যালীর নামকরণ করা হয়, ছবিটির একটি জনপ্রিয় গানসহ বেশকিছু দৃশ্যের চিত্রায়ন এখানে হয়েছিল।
ধন্যবাদ রাজীব, ইনশাল্লাহ যাবেন একদিন কাশ্মীর।
১৮| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫২
রাজীব বলেছেন: ভেড়া দেখলাম, ঘোড়া দেখলাম কিন্তু গাধা কই। শুনেছি পাহাড়ি এলাকায় মালামাল পরিবহনে গাধা ব্যবহার হয়।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কেন? আমাদের চোখে পড়ে না?
১৯| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৬
সারাফাত রাজ বলেছেন: ভাই হিংসা লাগছে, আমি পেহেলগাও গেছি কিন্তু আরু ভ্যালি যায়নি। আর আপনারা ট্যর মেম্বাররা কন আরু ভ্যালি সবচেয়ে সুন্দর। ক্যান ক্যান ক্যান?
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: পাহেলগাঁও গেলে বেতাবভ্যালী'র সাথে আরুভ্যালী, তুলিয়ান লেক, চান্দানওারি ধরে ট্রেকিং, লিডডারওয়াত, সান টেম্পল অবশ্যই দ্রষ্টব্য, যার অর্ধেক দেখা হয় নাই। নেক্সট টাইম ইনশাল্লাহ।
২০| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৭
জুন বলেছেন: অনেক ভালোলাগছে বর্ননা আর সাথে ছবিগুলো। কিন্ত বোকামানুষ ছবিগুলোর সাথে ক্যপশন দিলে আরো ভালো হতো। বেশ আগে দেখা। স্মৃতিরা প্রতারনাও করতে পারে বৈকি
+
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জুন আপু, আসলে ছবির সাথে পৃথক ক্যাপশন না দেয়া আমার একটা বদভ্যাস, সামনে থেকে এটি কাঁটিয়ে উঠার চেষ্টা করতে হবে।
২১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: যা প্রসংশা করবার ছিল তা তো উপরে করা হয়ে গেছে। তাই আমি নাহয় একটু বদনামই করি। হাঃ হাঃ হাঃ
(কিছু ছবি ঝাপসা দেখায় ভ্রাতা)
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হা হা হা, বয়স হইছে ছবির, চালশে রোগ হইছে বুঝি
২২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অজুহাত অ্যাকসেপ্টেড!!
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হা হা হা, ছবিগুলো ধার করা ছিল। যারা তুলেছে, একেতো ফোকাস ঠিক হয় নাই এবং রেজুলেশন কম ছিল। আর আমি আবার সেগুলো ফেবু থেকে নামিয়ে নিয়েছি অথবা ওয়েবসাইট থেকে।
২৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৪
এহসান সাবির বলেছেন: অদ্ভুত সুন্দর ছবি।
+++++++++
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: একসাথে সিরিজ পড়ার মজাই আলাদা, তাই না?
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৩
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আপনার সাথে ঘুরতে ভালই লাগছিলো।। বর্ননা ছবির মতই।। সেটা পেলে সোনায়-সোহাগা।।