নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১
আগের পর্বঃ অতঃপর শ্রীনগর - ওয়াজওয়ান ভক্ষণ শেষে নাগিন লেকের ওয়াঙনু হাউজবোটে (মিশন কাশ্মীর এক্সটেন্ড টু দিল্লী-সিমলা-মানালিঃ ভারত ভ্রমণ ২০১৫)
হাউজবোটে চেকইন করে আধঘণ্টা সময় দিলাম সবাইকে তৈরি হয়ে নিতে, বিকেলবেলা নির্ধারিত ছিল ‘শিকারা রাইড’। আমাদের প্যাকেজে প্রথমে এক ঘণ্টা শিকারা রাইড কমপ্লিমেণ্টারি ছিল, আমার অনুরোধে সুমায়রা জারগার তা বাড়িয়ে দু’ঘণ্টা করে দিয়েছিলেন। সমস্যা হল দুটো শিকারা, মানুষ দশজন। এম্নিতে একটা শিকারায় সব মিলে ছয়জন বসতে পারে, কিন্তু আয়েশ করে ঘোরার জন্য তা অতিরিক্ত। তাই আমরা তিনশত টাকা ঘণ্টা চুক্তিতে একটা অতিরিক্ত শিকারা ভাড়া করে নিলাম। এখানে ধরা খেয়েছিলাম, শিকারাওয়ালাদের পরামর্শে আরও অতিরিক্ত এক ঘণ্টার জন্য চুক্তিবদ্ধ হলাম ওদের সাথে, একটি অতিরিক্ত শিকারা, সাথে দুই ঘণ্টার সাথে অতিরিক্ত একঘণ্টা, মোট তিন ঘণ্টা, এজন্য বাড়তি পেমেন্ট করতে হল তিন হাজার রুপী! পরে এই ঘটনা শুনে সুমায়রা খুব রাগ করেছিল, বলেছিল, ‘আপকো ফোন কারনা চাহিয়ে থা না মুঝে!’
যাই হোক, বাড়তি সময়ে শিকারাওয়ালা আমাদের নিয়ে গেল পুরাতন এলাকায়, ঘিঞ্জি সরু খাল, নোংরা পানি, দু’ধারে বাড়িঘর, দোকানপাট, শাল কারখানা, মধুর খামার।
আমাদের শিকারা গিয়ে থামল একটা মধুর খামারে। নানান ফুলের বাগানের লাগোয়া গেটের সিঁড়িতে আমাদের শিকারা ভিড়লে সবাই নেমে গেলাম।
সেখানে অনেক ফুলের ছবি তোলা হয়েছিল, আমার মোবাইল পুনরায় হারিয়ে সব ছবি-ভিডিও হারিয়েছি। তারপরও ভ্রমণ সাথী মিতা রায় এর তোলা ছবিগুলো শেয়ার করলাম বীথি আপুর জন্য। ছবিগুলো কামরুন নাহার বীথি আপুকে উৎসর্গ করা হল।
এবার একটু ডাল লেক সম্পর্কে জেনে নেই। ধারনা করা হয় শ্রীনগর শহরটি খ্রীষ্টপূর্ব তৃতীয় শতাব্দীর সময়কালে সম্রাট অশোকের দ্বারা নির্মিত হয়েছিল। আর এই শহরের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ ‘ডাল লেক’ এবং ‘নাগিন লেক’। ঝিলাম নদী এসে মিসেছে এই লেকদ্বয়ে; নাগিন লেক মূলত ডাল লেকের একটি অংশ। 26 বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে প্রসারিত, হ্রদ বা লেকটি চারটি ভাগে বিভক্ত রয়েছেঃ সুন্দরী ডাল-গাগরিবাল, লাকুতি ডাল, বড়াডাল—এই তিনের সমন্বয়ে ডাল লেক সাথে নাগিন লেক। পুরো লেকটির দৈর্ঘ্য সাত কিলোমিটারের বেশী আর প্রস্থ তিন কিলোমিটারের বেশী। লেকের সর্বাধিক গভীরতা ছয় মিটার বা বিশ ফিট। এই লেকে দুটি দ্বীপও আছে। সোনা লান্ক আর রূপা লান্ক।শীতকালে লেক এলাকার তাপমাত্রা মাইনাস এগারো ডিগ্রি সেলসিয়াসে চলে যায়। লেকের পানি তখন জমে বরফে পরিণত হয়।
ডাল লেক তার হাউসবোট, “শিকারা”-র জন্য অত্যন্ত জনপ্রিয় ও পূ্র্ণবিকশিত পদ্মফুল ও নির্মলতার জন্য সুখ্যাত।কায়াকিং থেকে সাঁতার এবং ক্যানোয়িং থেকে হাউসবোটে থাকার অভিজ্ঞতা সহ ডাল লেক গ্রীষ্মকালে প্রচুর চিত্তবিনোদনের সুযোগ প্রদান করে।বিভিন্ন দিক দিয়ে ডাল লেকের প্রকৃতি এবং জীবন বৈচিত্র্য অসাধারণ। লেককে ঘিরে কাশ্মীরের হাজারো মানুষ জীবিকা নির্বাহ করে। কেউ বিখ্যাত হাউসবোটের মালিক, কেউ ডাল লেকের বিশেষ নৌকা শিকারাতে পর্যটকদের নিয়ে পরিভ্রমন করে,আবার কেউবা ডাল লেক বাজারে সবজি বিক্রয় করে।
হাউসবোট
কাশ্মীরের ডাল লেকের একটি প্রধান আকর্ষণ হলো হাউসবোট। পানির উপর ভাসমান বাড়ি। ডাল লেকে সাতশোর বেশী হাউসবোট আছে। এর ভিতরে অত্যাধুনিক হোটেলের মত নানান ব্যবস্থা করা। শোবার ঘর, বসার ঘর, বাথরুম সবই আছে। সবকিছুই সুসজ্জিত। সুন্দর কার্পেট বিছানো,পর্দা টানানো। আরো আছে বারান্দা, যেখানে বসে অনায়াসে বাইরের দৃশ্য অবলোকন করা যায়। হাউসবোটের ভিতরে কাঠের জাফরি কাটা দেয়াল অনিন্দ্য সুন্দর। মোট কথা এই হাউসবোটে পাওয়া যাবে সবধরনের ব্যবস্থা যা একজন পর্যটকের একান্ত প্রয়োজন।
শিকারা
ডাল লেকের পানিতে ভেসে বেড়ানো বিশেষ ধরনের নৌকাগুলোকে বলা হয় শিকারা। হাজার হাজার শিকারা প্রতিনিয়ত লেকে চলাচল করছে বিভিন্ন প্রয়োজনে। কখনও পর্যটকদের নিয়ে প্রদক্ষিন করতে, কখনও বা ব্যক্তিগত কাজে শিকারা ব্যবহৃত হয়। গায়ে, গায়ে দোকানদারদের শিকারা এসে আংটি, চুড়ি, হার, পাথর থেকে শাল, আখরোট, বাদাম, ভুট্টা, ফলমূল মায় ধূম, পানীয় বিক্রি করতে চাইবে। এক সময় জল ছেড়ে ডাঙায় উঠতেই হয়।
সন্ধ্যার পরে আঁধার নেমে এলে আমরা ফিরে এলাম আমাদের হাউজবোটে। ফ্রেশ হয়ে সবাই ডাইনিং রুমে জড়ো হলাম, শ্রীনগর শহরের বিখ্যাত ‘মুঘল দরবার’ রেস্টুরেন্ট হতে কিনে আনা কুলচা, নানখাতাই, ফ্রুট কেক, কোকোনাট কুকিজ সাথে কাশ্মীরি আপেল দিয়ে সারলাম বিকেলের নাস্তা, সন্ধ্যের অনেক পরে। খাওয়া শেষে গরম গরম চা পান করালেন হাউজবোট মালিক। হাউজবোটের পেছন অংশে উনার তেতলা পাকা দালান, সেখানেই সপরিবারে থাকেন। হাউজবোটগুলো মূলত লেকের পাড় ঘেঁষে দাঁড়ানো থাকে, ব্যক্তিগত জমির ভেতরে মাটি কেটে এই বোটের স্থান সঙ্কুলান করা হয়, সম্মুখভাগটা থাকে পানিতে। সারি সারি হাউজবোট সব বাতি জ্বালিয়ে যখন রাতের বেলা দাঁড়িয়ে থাকে, তখন দূর থেকে দেখতে অতীব চমৎকার লাগে।
রাতের খাবার নিয়ে পড়লাম যন্ত্রণায়, বেশীরভাগ ভ্রমণসঙ্গী বাংলা খাবার খেতে চায়, কি যন্ত্রণা! জনপ্রতি প্রায় তিনশত রুপীর উপরে পে করেছে এজেন্ট, বোট মালিককে, এই ডিনারের জন্য। শেষে বললাম সবাইকে, যদি বোট কর্তৃপক্ষ আপনাদের বাংলা খাবার দিতে পারে, তবে নিজ খরচে সবাই খেয়ে নেন। একজনের আবদারের কথা না বলে পারছি না, উনার বক্তব্য এমন, ‘দেখেন ভাই, আমার এতো ভাল ভাল খাবারের দরকার নাই। আমাকে চারটা ভাত, আলুভর্তা, ডিমভাজা আর মসুরের ডাল দিলেই হবে’। আহা! মামার বাড়ীর আবদার! শেষ পর্যন্ত সেই আগে থেকে অর্ডার করা খাবারই খেতে হয়েছে। এদের যন্ত্রণায় পরেরদিন দুপুরের খাবার এক কলকাতাইয়া বাংলা রেস্টুরেন্ট করতে হয়েছিল; আমি বঞ্চিত হয়েছিলাম আরও কিছু কাশ্মীরি ডিশের স্বাদ নেয়া থেকে।
যাই হোক রাতের খাবার শেষে ড্রইয়ং রুমে বসল আড্ডার আসর। এক ফাঁকে এক ভাসমান ফেরিওয়ালা তার ভাসমান নৌকা নিয়ে হাউজবোটে চলে আসল, টুকটাক কেনাকাঁটা করে নিলাম সবাই। হাতের তৈরি লেদার-কাপড়ের ব্যাগ, গহনার বাক্স সহ আরও কিছু গিফট আইটেম। কেনাকাটার পর্ব শেষ হলে, মুক্তার হোসেনের হোস্টিংয়ে শুরু হল ট্যুর নিয়ে সবার অভিব্যাক্তি প্রদান। সবার সন্তুষ্টি শুনে এবং দেখতে পেয়ে দলনেতা হিসেবে মনটা ভাল হয়ে গেল। টানা দুইমাসের পরিশ্রমের ফসল ছিল এই ট্যুর। পুরো এই সাক্ষাতকার পর্বের ভিডিওটি সঙ্গত কারনেই শেয়ার করলাম না। শুধু রওশন আপার উক্তিটি বলি, ‘ট্যুরের আয়োজন, থাকাখাওয়া থেকে শুরু করে ট্রান্সপোর্ট, স্পট ভিজিট সব দেখে, আমি ফিদা...’।
একসময় আড্ডা সাঙ্গ হলে সবাই যার যার রুমে চলে গেলাম ঘুমের খোঁজে। আমি আর মুক্তার ছিলাম দ্বিতীয় হাউজবোটে, মধ্যরাত পর্যন্ত হাউজবোটের সম্মুখের ব্যালকনিতে আড্ডা দিলাম। মধ্যরাতে দূর পাহাড়ে হঠাৎ বেশ কয়েকবার গুলির শব্দ শুনলাম, চিন্তায় পড়ে গেলাম আবার কোন ঝামেলা এসে উপস্থিত হল!
পরের পর্বঃ শ্রীনগর এর দুই বিস্ময় - নাগিন এবং ডাল লেক (মিশন কাশ্মীর এক্সটেন্ড টু দিল্লী-সিমলা-মানালিঃ ভারত ভ্রমণ ২০১৫)
এই পর্বের ছবিঃ
মিতা রায়
রওশন আরা ইয়াসমিন
বোকা মানুষ বলতে চায়
শেষের ছবিগুলো নেট থেকে সংগৃহীত
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ছবি আপলোড করছি, বুঝলাম না, ছবি আপলোড করতে ঝামেলা হচ্ছে কেন!! শিরোনাম ঠিক করে দিয়েছি, ধন্যবাদ ভ্রাতা।
২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: টাইপোঃ
শ্রীনগররে দুই বিস্ময় - নাগিন এবং ডাল লেক (মিশন কাশ্মীর এক্সটেন্ড টু দিল্লী-সিমলা-মানালিঃ ভারত ভ্রমণ ২০১৫)
< শ্রীনগরের দুই বিস্ময় - নাগিন এবং ডাল লেক (মিশন কাশ্মীর এক্সটেন্ড টু দিল্লী-সিমলা-মানালিঃ ভারত ভ্রমণ ২০১৫)
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আহ! অবশেষে ছবি আপলোড করতে পারলাম, দীর্ঘ দুই ঘণ্টার অক্লান্ত পরিশ্রমের পর!!!
৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৩
সোহানী বলেছেন: আহ্ ছবি দেখে মনে হয় এখনি দৈাড় দেই........... আর আমাদের এক স্বভাব অজায়গায় ভাত খোঁজা। এরকম ঝামেলায় আমি একবার পড়েছিলাম, সুইসের এক অজ পাড়া স্পটে ভাতের জন্য অস্থির হয়ে পড়লো আমার টিম মেম্বাররা.... যাইহোক ৩২ সুইস ফ্রা মানে ৩২০০ টাকা দিয়ে ২টা ডিম পোজ খাওয়ার পর ৩দিন আর ভাত ভাত করেনি...হাহাহা
বরাবরের মতোই ++++++++++++++++++
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: এখন দৌড় দিতে পারেন,মন্দ না; তবে সবচেয়ে ভাল হয় এপ্রিলের ১ম সপ্তাহে যাবেন। বেষ্ট টাইম টু ভিজিট কাশ্মীর; বিশেষ করে টিউলিপ গার্ডেন শুধু এপ্রিল মাসেই খোলা থাকে। আমার দলের একজন মানালি'তে বাংলা খাবার খেতে গিয়ে প্রাইস দেখে আর খায়ই নাই, হাহাহা।
আছেন তো প্রবাসে, মাসে দু'একটা ভ্রমণ কাহিনী কি লিখতে পারেন না? অপেক্ষায় রইলাম।
ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইল।
৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমি ছবি আপলোড করি ড্রাফট পোস্টে। সব ছবি আপলোড করার পর মুল পোস্ট শুরু করি। আর ইমেজ কোড কপি করে পেস্ট করি।
আপনিও তাই করতে পারেন ভাই।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: সেভাবেই ইদানীং ছবি আপলোড করি। শেষে একটা একটা করে ছবি আপলোড কর লিঙ্ক কপি পেস্ট করার মাধ্যমে পোস্ট কমপ্লিট করেছিলাম গতকাল রাতে।
ধন্যবাদ গেম চেঞ্জার ভাউ
৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৫
সাহসী সন্তান বলেছেন: বোকা ভাই,
আজকের পোস্টে খাবার-দাবারের ছবি নাই ক্যান......? 'মুঘল দরবার' রেস্টুরেন্টে যা যা খাইছেন তার ছবি জাতি দেখবার চায়?
আপনার ঝরঝরে বর্ননা এবং চমৎকার ছবির বদৌলতে পোস্ট একদম ঝকঝক করছে! পোস্টে ছবি সংখ্যা কম দেখে (মানে খাবারের ছবি নাই তাই!) ভাবছিলাম প্লাস দেবো না! তবে বীথিপু কে উৎসর্গ করা ফুলের ছবি গুলো দেখে মত বদলাতে হলো! ফুলকে আমি সত্যিই অনেক ভালবাসি! আর সেজন্যই পোস্টে প্লাস......!!
চমৎকার পোস্টের জন্য ধন্যবাদ! শুভ কামনা জানবেন!
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: 'মুঘল দরবার' এ যা যা খেয়েছিলাম, সবকিছুর ছবি তো আগের পর্বেই দিয়ে দিয়েছিলাম। তাই এই পর্বে খাবারের ছবি নাই, আছে ফুলের ছবি।
২৪ নম্বর মন্তব্যে বীথি আপু কিছু বলেছেন, চেক ইট।
৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২১
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: জানলাম অনেকই।। আর মন জুড়ালো ছবিগুলি দেখে।। ভাল তো লাগারই কথা।। এতদিন পড়েছি আজ দেখলাম তার ছবি।।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমিও সারাজীবন গল্প শুনেছিলাম, আল্লাহর কৃপায় কিভাবে যেন কিছুটা দেখা হয়ে গেল চর্মচক্ষুতে।
৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এর আগে সাদা মনের মানুষ ভাইয়ের পোষ্টে নাগিন লেক সম্পর্কে জেনেছি, আজকে আপনার পোষ্টে জানলাম। এখন দেখতেছি জীবনে একবার হলেও যাওয়াই লাগে ।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ কান্ডারি অথর্ব ভাইজান। আগের দুই পর্বে আপনাকে আর কা_ভা'কে মিস করেছি, কোথায় ছিলেন? আপনাদের দুজনের জন্য এত্ত এত্ত খাবারের ছবি দিলাম...
ঐ খাবারগুলো চেখে দেখবার জন্য হলেও একবার কাশ্মীর বেড়াতে যাওয়া দরকার।
৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ভাই আপনার জিনিস পত্র যেমনে হারানো যাইতেছে, সেটা খুবই চিন্তার বিষয়! মোবাইল, মানিব্যাগ, ল্যাপটপ!
আপনাকে দ্রুত কারো আঁচলের সাথে বেঁধে দেয়ার জন্য পরিবারের প্রতি আর্জি রইল। নইলে কবেই না আপনি হারিয়ে যান!!
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হারাবো, হারাবো, দূর অজানায়; কবে কবে কবে? এখন তো আঁচল থাকেনা, টি-শার্ট আর জিনসের যুগ বলে কথা।
আগের পর্বগুলোতে আপনার জন্য খাবারের ছবি পোস্ট করা হয়েছে।
৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৪
অগ্নি সারথি বলেছেন: শিকারায় করে এত্ত ফুল নিয়ে এরা কোথায় যায়? যেখানেই এই ছোট্ট ডিঙ্গি গুলোর ছবি দেখি সেখানেই ডিঙ্গি ভর্তি ফুল দেখি। এট্টু ঝাইর্যা কাশেন দেখি। বিষয়ডা কিলিয়ার হোউক।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনার প্রশ্নের উত্তর নীচের কমেন্টে গুল্টু ভাই দিয়ে দিয়েছেন।
ধন্যবাদ অগ্নি সারথি ভাই, ভালো থাকা হোক সবসময়।
১০| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৪
গুল্টু বলেছেন: অগ্নি সারথি, ফুলগুলো বিক্রয় করার জন্য তারা হাউস বোটের কাছে নিয়ে যায়।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইজান
১১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৭
হাসান মাহবুব বলেছেন:
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন:
১২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৬
কাবিল বলেছেন: সব ছবি গুলোই সুন্দর। সন্ধায় হাউজবোটের ঝলকানি আলোসহ ছবি আরও চমৎকার লাগছে।
আর ফুলগুলো তো পুস্পরানী "কামরুন নাহার বীথি" আপুর জন্য তাই আমি দেখুম না।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ কাবিল।
২৩ নম্বর কমেন্টে বীথি আপু এইয়া কি বলিল?
১৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৯
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ওয়াও এত সুন্দর সব কিছু
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আসলেই সব কিছু অনেক সুন্দর ছিল, বিশেষ করে মুঘল গার্ডেনগুলো (আগামী দুই পর্বে সেগুলো দেখতে পাবেন)।
অনেক ধন্যবাদ রুহী আপু, ভালো থাকুন সবসময়।
১৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমারে ফুল উৎসর্গ করেন্নাই দেইখা খালি কান্দোন আইতাছে, বিথী আপুর প্রতি আন্তরিক হিংসা
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কাইন্দেন না ভাই, ২২ নম্বর কমেন্টে বীথি আফায় আন্নেরে একখান সমবেদনা জানাইছে।
১৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার পোষ্টগুলো ভবিষ্যত বাংলা আর্কাইবকে সমৃদ্ধ করবে নিঃসন্দেহে
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চাল ঝুটে কাহি কা...
১৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৭
জুন বলেছেন: কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ভাই আপনার জিনিস পত্র যেমনে হারানো যাইতেছে, সেটা খুবই চিন্তার বিষয়! মোবাইল, মানিব্যাগ, ল্যাপটপ!
আপনাকে দ্রুত কারো আঁচলের সাথে বেঁধে দেয়ার জন্য পরিবারের প্রতি আর্জি রইল। নইলে কবেই না আপনি হারিয়ে যান!!
অনেক ভালোলাগলো শিকারা ভ্রমন । হা সবাই বেড়াতে গেলে এমন একটু আধটু ধরা খায় । এটা ব্যপারনা । মনে ভাবি পরেরবার শুধরে নেবো । কিন্ত দ্বিতীয়বার যাওয়া না হলে মুশকিল বোকামানুষ । এমন হয়েছিল মানালী ভ্রমনে । উঠেছিলাম নির্বান্ধবপুর ওল্ড মানালী ভিলেজের কাছে মানালী ক্লাব হাউজের পাশে এক হোটেলে । বিকেল হতেই নিঝুম মৃত্যুপুরীর মত হয়ে আসতো শহর থেকে বেশ খানিকটা দূর সেই নিরিবিলি জায়গাটা । কিন্ত দ্বিতীয়বার মানালী যাবার কথা ভাবি না ।
ফুলগুলো যথার্থ উৎসর্গ হয়েছে । সহ ব্লগার কামরুন্নাহার বিথী ফুল ভালোবাসেন অনেক । কিছু ছবি মনে হয় দুবার এসেছে ।
অনেক অনেক ভালোলাগা ।
++
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হাহাহা
তবে আমি কিন্তু আবার দু'এক বছরের মধ্যেই কাশ্মীর-সিমলা-মানালি বেড়াতে যাব ল্যান করেছি
অনেক ধন্যবাদ জুন আপু, ভালো থাকুন সবসময়।
১৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২০
কল্লোল পথিক বলেছেন: চমৎকার ছবি ও বর্নণা
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
১৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২১
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
অনবদ্য ভ্রমণ পোস্ট। ভ্রমণের স্বাদ পেলাম। ছবিগুলো অমূল্য!
তবে কাল্পনিক ভালোবাসার পরামর্শটুকু মাথায় রাখবেন
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ মইনুল ভাই।
সমস্যা হল আঁচলযুক্ত প্রাণী'গুলো সব ধরাছোঁয়া'র বাইরেই রয়ে গেল যে
কাল্পনিক ভালবাসার পরামর্শ কল্পনায় হলেও বাস্তবায়ন করা হবে প্রতিটি ট্যুরের আগে, কথা দিচ্ছি
১৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৪
প্রামানিক বলেছেন: একজনের আবদারের কথা না বলে পারছি না, উনার বক্তব্য এমন, ‘দেখেন ভাই, আমার এতো ভাল ভাল খাবারের দরকার নাই। আমাকে চারটা ভাত, আলুভর্তা, ডিমভাজা আর মসুরের ডাল দিলেই হবে’। আহা! মামার বাড়ীর আবদার! শেষ পর্যন্ত সেই আগে থেকে অর্ডার করা খাবারই খেতে হয়েছে। এদের যন্ত্রণায় পরেরদিন দুপুরের খাবার এক কলকাতাইয়া বাংলা রেস্টুরেন্ট করতে হয়েছিল; আমি বঞ্চিত হয়েছিলাম আরও কিছু কাশ্মীরি ডিশের স্বাদ নেয়া থেকে।
এই আলু ভর্তাওয়ালা লোকদের কারণে আপনার কাশ্মীরি খাবারের স্বাদ থেকে বঞ্চিত হওয়াটা কষ্টেরই বটে। তবে আপনার এত হারানো কাহিনী শুনে মনে হচ্ছে বাসায় কাউকে বেজার করে গেছেন নাকি? তার মনোবেজারের কারণেও হয়তো আপনার এই দুর্দশা হতে পারে, আবার মনোবেজার নাও হতে পারে। যাক এসব কথা ছবি খুব ভাল লাগল। টাকা পয়সা ম্যানি বেগ হারায় হারাক আপনি নিজে না হারালেই হলো।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আসলেই আমি বড় যন্ত্রণায় ছিলা খাবারদাবার নিয়ে, নিজের না, অন্যদের। ভেতো বাঙ্গালী উপাধি কি আর এমনি এমনি আবির্ভূত হয়েছে!
আমি কাউকে বেজার করি না ভাইডি, সবাই আমারে বেজার করে যায়, বুঝছেন নি?
দোয়া করিয়েন, যেন কখনো আপনাদের থেকে হারিয়ে না যাই, মৃত্যু ব্যাতিত।
ভালো থাকুন সুপ্রিয় ব্লগার, অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
২০| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪১
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ভ্রমণ সাথী মিতা রায় এর তোলা ছবিগুলো শেয়ার করলাম বীথি আপুর জন্য। ছবিগুলো কামরুন নাহার বীথি আপুকে উৎসর্গ করা হল।
প্রথমেই ফুলের ছবির জন্য আমার বাগানের গাজানিয়া ফুলের শুভেচ্ছা!!!
ভ্রমণ সাথী মিতাদিকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা!!!!
বিস্তারিত পড়ছি পরে!!!
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: 'গাজানিয়া' ফুলতো বড়ই সৌন্দর্য!!! পছন্দ হয়েছে খুব। +++
২১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দুধের স্বাদ ঘোলেই মিটাই!!!!
আপনাদের সাথৈ ভার্চুয়াল ট্যুর করে!
আহ কি দারুন সব স্থান, অভিজ্ঞতা, ভ্রমন..!!
আপনার উপস্থাপনা যেন একেবারে সাথৈ সাথেই রেখেছে আমাদের ভার্চুয়াল ট্যুরেও।
++++
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমি আপনাদের এই ভার্চুয়াল ট্যুর করাতে পেরে যারপরনাই উৎফুল্ল, আনন্দিত। আর পোস্টে আপনার উপস্থিতি সত্যি বিশেষ কিছু। ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃগু, অনেক অনেক ভালো থাকা হোক।
২২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৯
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমারে ফুল উৎসর্গ করেন্নাই দেইখা খালি কান্দোন আইতাছে, বিথী আপুর প্রতি আন্তরিক হিংসা! ---------
হিংসুটে কোথাকার!!!
এর আগে আপনাকেও পোষ্ট উৎসর্গ করা হয়েছিল, আমি বুঝি হিংসে করেছিলাম!!!
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চিন্তা করেন আপু, হিংসা তো করেই, তার উপর আপনার মুরোদ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে!!! জাতি এটা কি সহ্য করবে?
(আহারে ঝগড়া লাগাইতে কত্ত মজা লাগে রে... কেনু? কেনু/ কেনু?)
২৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৩
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: কাবিল বলেছেন: সব ছবি গুলোই সুন্দর। সন্ধায় হাউজবোটের ঝলকানি আলোসহ ছবি আরও চমৎকার লাগছে।
আর ফুলগুলো তো পুস্পরানী "কামরুন নাহার বীথি" আপুর জন্য তাই আমি দেখুম না। ---------
দেইখেন না, আমার বয়েই গেল!!!
আমিই বেশী বেশী করে দেখি!!!!!
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কাবিল ভাইডি ফুলের ছবি দেখার সময় বুঝি কালো চশমা পরিহিত ছিল
দেইখেন না, আমার বয়েই গেল!!! +++
২৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৭
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: সাহসী সন্তান বলেছেনঃ ভাবছিলাম প্লাস দেবো না! তবে বীথিপু কে উৎসর্গ করা ফুলের ছবি গুলো দেখে মত বদলাতে হলো! ---------
এইতো গুড বয়!!!!!!
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনি বললেন গুড বয়,
সাহসী দেখি ভিন্ন কথা কয়,
আমার তো এখন লাগছে ভয়
এখন আবার কি জানি হয়?
২৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩০
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ভাই, হাউজবোটগুলোতে লেকে ঘুরে বেড়ানো যায় না???
লেকে বেড়ানো কী যে মজার!!! আপনার এই পর্ব তুলনাহীন!!
ছবিগুলোর দিকে শুধু চেয়েই থাকতে ইচ্ছে করে!!
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: নারে আপু, এগুলো মূলত বোট শেপের তিন-চার রুমের টানা ফ্ল্যাটের মত, একেবারে সম্মুখে ব্যালকনির মত খোলা অংশ, তারপর ড্রয়িংরুম, ডাইনিং রুম, এরপর বেডরুমগুলো। বেডরুম আর ডাইনিং এর মাঝ দিয়ে একটা প্রবেশ পথ, আর একেবারে সম্মুখের ব্যালকনি দিয়ে আরেকটা। বোটের প্রায় আশি শতাংশ থাকে স্থলভাগে, বাকী বিশ শতাংশ জলে। কেরালার হাউজবোট'গুলোর মত এগুলো মুভ করে না। প্ল্যান একটা করেছি, ফেব্রুয়ারি'র দ্বিতীয় সপ্তাহে কেরালার দিকে একটা ব্যাকপ্যাক ট্যুর দেয়ার, দেখি ভিসা আর সঙ্গী যোগাড় হয় কি না!
২৬| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৩
সাহসী সন্তান বলেছেন: বোকা ভাই, বিথীপুর লগে আমার পুরানো শত্রুতা এইটা সবাই জানে! সামনা সামনি গুড বয় কইছে না, পিছনে কি ভাবছে জিজ্ঞাসা করে দেখেন........?
বোকা ভাই, বিথীপুর ফুলের বাগানে আমার আর আমার জান্টুস কইতরির একটা স্যুটিং করার কথা-বার্তা চলছে! ভাবছি উক্ত স্যুটিংয়ে ক্যামেরা ম্যান হিসাবে আপনারে রাখবো? যা ঝাক্কাস ছবি উঠাইতে পারেন না (?) মাইরি বলছি, হেব্বি লাগে!
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনাদের শত্রুতা কি নিয়ে? জাতি জানতে চায়।
আপনাদের জাণ্টুস কইতরির ইতিহাস জানা নেই বলে কাহিনী ধরতে পারলাম না, আন্তরিকভাবে দুঃখিত। আর ছবিসব কি আমি তুলি?
২৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১১
নীল-দর্পণ বলেছেন: ওরে আল্লাহ! বরাবরের মতই সুন্দর !
এর পরের ট্যুরে ভেতো বাংগালী টাইপ পাবলিকদের বাংলার মাটিতেই রেখে যাবেন
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ফেব্রুয়ারিতে ভেতো বাঙ্গালীমুক্ত একটা ট্যুর দেয়ার ইচ্ছে আছে চেন্নাইয়ের দিকে, দেখা যাক পারি কি না।
ধন্যবাদ নীল-দর্পণ, মন্তব্য খুব ভালো লাগলো, ওরে আল্লাহ! বরাবরের মতই সুন্দর ! +++
২৮| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৩
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: সাহসী সন্তান বলেছেন: বোকা ভাই, বিথীপুর ফুলের বাগানে আমার আর আমার জান্টুস কইতরির একটা স্যুটিং করার কথা-বার্তা চলছে! ভাবছি উক্ত স্যুটিংয়ে ক্যামেরা ম্যান হিসাবে আপনারে রাখবো? যা ঝাক্কাস ছবি উঠাইতে পারেন না (?) মাইরি বলছি, হেব্বি লাগে! -------
বোমা ভাই যদি আপনাদের ছবি তুলতে আমার বাগানে আসেন, তাহলে মিথ্যেবাদী সাস -এর সাত খুন মাফ!!!!!!
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনাদের ঝগড়ার মাঝে বোকা মানুষ শেষে ফেঁসে যাবে!
২৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৫
সাহসী সন্তান বলেছেন: সইত্য কইলে যে ঠাকুর বেজার হয় সেইটা তো দেখছেন বোমা ভাই......? আমি কখন, কোথায় মিথ্যা কথা বললাম সেইটা বিথীপুর কাছে জাতি জানতে চায়? স্বদুত্তর না পাইলে বিথীপুর খবর কইরালামু.......!!
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কোন ঠাকুর? রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নাকি টোকন ঠাকুর?
৩০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৯
শায়মা বলেছেন: পুস্পতরী দেখে তো মুগ্ধ হয়ে গেলাম ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমরাও মুগ্ধ হয়েছিলাম এমন পুষ্পতরী দেখে। কেমন আছেন আপনি? অনেকদিন পর এই গরীব ভাইয়ের বাড়িতে পদধূলি দিতে দেখে ভাল লাগলো।
ভালো থাকুন সবসময়
৩১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: প্রামানিক ভাই বলেছেনঃ এই আলু ভর্তাওয়ালা লোকদের কারণে আপনার কাশ্মীরি খাবারের স্বাদ থেকে বঞ্চিত হওয়াটা কষ্টেরই বটে। তবে আপনার এত হারানো কাহিনী শুনে মনে হচ্ছে বাসায় কাউকে বেজার করে গেছেন নাকি?
........প্রামানিক ভাই, এই লুকের বাসা তো খালি
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হাড়ি ভাংগবেন ভাল কথা, তাই বলে এমন করে হাঁটে হাড়ি ভাঙ্গা! খেলুম না কিন্তু সাদা মনের পচা ভাই
৩২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: এর আগে আপনাকেও পোষ্ট উৎসর্গ করা হয়েছিল, আমি বুঝি হিংসে করেছিলাম!!!
..........আপনার হিংসে করার মুরোদ থাকলে তো?
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বীথি আপা ক্ষেপেছে, সবাই ভয়ে কেঁপেছে।
সাআআআআআবববববববধাধাধানননননননন
৩৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৩
প্রামানিক বলেছেন: খালি বাসা থেকে রওনা দিলে এত হারানো বিপদ ঘটতেছে ক্যান? তাইলে টেলিফোনে কাউরে বেজার কইরা গেছে মনে হয়।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: টেলিফোনে যখন ফিসফিস কথা হয় দুজনা'র,
মন্দ লোকে যদি আড়ি পেতে শুনে ফেলে, বল কি উপায়?
৩৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০২
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ..........আপনার হিংসে করার মুরোদ থাকলে তো? ---------------- কীই ই ই ই ই ই ই ইহ!!!!!!!!!!
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ওমা!!! বীথি আপুর এত্ত রাগ! তবে রাগটা অনেক কিউটি।
৩৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৩
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: সাহসী সন্তান বলেছেন: সইত্য কইলে যে ঠাকুর বেজার হয় সেইটা তো দেখছেন বোমা ভাই......? আমি কখন, কোথায় মিথ্যা কথা বললাম সেইটা বিথীপুর কাছে জাতি জানতে চায়? স্বদুত্তর না পাইলে বিথীপুর খবর কইরালামু.......!! -----
আমার দেয়া ফুল নিয়ে দ্যায় কইতরি বেগমকে, আর আমার সাথে নাকি পুরাতন শত্রুতা!!!
কত বড় মিথ্যে কথা!!!!! আমার খবর করলে, সাস কত দূর যায় আমিও দেখে নেব!!!
আর একটা কথা, আর একটা ফুলও কোনদিন দেব না, হুম্ম!!!!! এই আমি বলে দিলাম!!!
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনার দেয়া ফুল নিয়ে আরেকজনকে দেয়! এত্ত সাহস!!! অবশ্য নামই সাহসী সন্তান, কি আর করার!!!
দেখা যাক আপনাদের যুদ্ধ কদ্দুর যায়, বোকা মানুষ দেখতে চায়।
৩৬| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৫
শায়মা বলেছেন: আমি ভালো আছি ভাইয়ু!!!!!!!!!!!
আর তুমি তো মহানন্দে আছো পুস্পতরীতে ভেসে ভেসে!!!!!!!!!
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আছি না আপুনি, ছিলাম। দুই মাস আগের ভ্রমণ গল্প সব। এখন আছি খুব খারাপ, এত্ত এত্ত পচা অবস্থায়
৩৭| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৮
সাহসী সন্তান বলেছেন: ফুল না দিলে আমার বয়েই গেছে! আমি ফুল না নিলে বিথীপুর ফুল ঐ বাগানেই শুকাবে, কেউ ফিরেও চাইবে না! কত্ত বড় সাহস, আমারে ফুল না দেওয়ার হুমকি দেয়.......!! খালি কইতরিেে আমারে ধইরা রাখছে বলে রক্ষা, নইলে এতক্ষণে বিথীপুর খবর কইরা দিতাম না!
আমি একটা কথা পরিষ্কার অক্ষরে বলে দিবার চাই, বিথীপু আমারে ফুল না দিলে; উনার বাগান উপড়াইয়া (জমিন সহ) সব আমার জান্টুস কইতরির বাড়ির সামনে এনে রাইবো কিন্তু?
বোকা ভাই আপনিই কন? ঝগড়াটা বাঁধাচ্ছে কে? আমি না বিথীপু? আমিতো আরো ওনাকে ভালবেসেই বলেছিলাম বিথীপুর জন্যই পোস্টে প্লাস! অথচ ফল হলো কি? হায়রে আমার কপাল, যার জন্য করি চুরি সেই বলে চোর! ভাল মাইনষের ভাত এই জগতে নাইরে ভাই (গভির দীর্ষ নিঃস্বাশের ইমো হবে)........!
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: এককাজ করেন, বীথি আপু, কইতরি এবং আপনি মিলা একটা ট্রিট দেন আমারে, খাওয়া-দাওয়া কইরা আমি একটা সমাধান দিবানি।
ফুলের কাহিনী নিয়ে কমেন্টগুলো পড়ে বারবার একটা গানই মনে আসে,
'তুমি রোজ বিকেলে আমার বাগানে
ফুল নিতে আসতে....'
৩৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৪
এহসান সাবির বলেছেন: ফুলের নাম গুলো কি ছিল?
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বলতে পারি না ভাইজান। কিছু দেশীয় পরিচিত ফুল ছাড়া আমি ফুল অনেক কম চিনি।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: শিকারা ব্যাপারটার কনসেপশনটা প্রথমে না দেয়াতে বিভ্রান্ত হচ্ছিলাম। আমি এটার নাম শুনে ৬০% সিউর ছিলাম যে, এটা এক প্রকার খাদ্যবস্তু। পরে তো দেখি নৌকা। হাঃ হাঃ
মধ্যরাতে দূর পাহাড়ে হঠাৎ বেশ কয়েকবার গুলির শব্দ শুনলাম, চিন্তায় পড়ে গেলাম আবার কোন ঝামেলা এসে উপস্থিত হল!
ঘটনা কি? শিকার-টিকার নাকি ভায়োলেন্স, অশান্তি।
(সব ছবি বোধহয় দেন নাই।)