নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বোকা মানুষের কথায় কিই বা আসে যায়

বোকা মানুষ বলতে চায়

আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১

বোকা মানুষ বলতে চায় › বিস্তারিত পোস্টঃ

সিমলা টু মানালি ভায়া পানদোহ লেক (সিমলা-মানালি-রোহটাং পাস ভ্রমণ ২০১৫)

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫১









সকালে ঘুম থেকে উঠে টের পেলাম, আজকের আবহাওয়া চমৎকার, রৌদ্রোজ্জ্বল দিন। আজ আমাদের গন্তব্য সিমলা থেকে মানালি। ড্রাইভার বিপিন আগেই বলে দিয়েছিল লম্বা যাত্রা, প্রায় দশ-এগারো ঘণ্টার পথ। আমাদের লাগেজ রাতেই গুছিয়ে রেখেছিলাম, নাস্তা সেরে আমরা হোটেল থেকে চেক আউট করে রওনা হলাম মানালি’র পথে। সিমলা থেকে মানালি প্রায় ২৫০ কিলোমিটারের বেশী পথের যাত্রা। আমাদের রুট ছিল সিমলা-বিলাসপুর-সুন্দার নাগার-মান্ডি-কোটলা-কুলু-মানালি। সিমলা থেকে নারকান্দা দিয়ে আরেকটা রুট আছে মানালি যাওয়ার। মজার একটা তথ্য দিয়ে রাখি, মানালি কিন্তু কুলু জেলার অন্তর্গত। কিন্তু পর্যটকেরা সবসময় বলে, মানালি গেলে কুলু যাবেন অবশ্যই। আসলে, কুলু যাবেন মানালি যাওয়ার জন্য, তাই না? ;)





যাই হোক, আমাদের গাড়ী চলতে লাগলো, আর সাথে চমৎকার সব গান। জানালার ফাঁক গলে ছবি তোলা, চারিপাশের সব দৃশ্যই ক্যামেরাবন্দী করে রাখার মত। আর আমি তো সামনে বসে ভিডিও করেই চলেছি, ঠাণ্ডায় হাত জমে যায় অবস্থা বাতাসের কারনে, তার সাথে দীর্ঘক্ষণ জানাল দিয়ে গাড়ীর ছাঁদের সাথে মোবাইল আটকে ধরে রাখা। আহ, কি সব ভিডিও ছিল; পুরাই মাথা নষ্ট। কিন্তু সব হারিয়ে গেল আমার মোবাইল চুরির সাথে সাথে। :( তবে সবার উদ্দেশ্যে বলি, দিল্লী বা সিমলা থেকে মানালি যাবেন দিনের বেলায়, রাতের গাড়ীতে নয়, প্রয়োজনে একটু বেশী টাকা খরচ করে প্রাইভেট কারে। তাহলে আসলেই দেখবেন হিমাচলের রূপ। নইলে রাতের আঁধারে সব হারাবেন। ;)









বেলা বারোটা নাগাদ আমরা পার হচ্ছিলাম অপূর্ব একটা জায়গা। পাহাড়ের ভাঁজে রাস্তা, মাঝে নীলাভ সবুজ রঙের পানির লেক আর তার অপর পাশেও সবুজে ছেয়ে থাকা পাহাড়। দেখে তো পুরাই মাথা নষ্ট, কিছুক্ষণ জানালা দিয়ে ফটো আর ভিডিও পালা চলার পর ড্রাইভারকে বললাম গাড়ী থামাতে। ও ব্যাটা, আরেক কাঠি সরেস, বলে অপেক্ষা কর, জায়গা মত থামাব। একটা ভিউ পয়েন্টে গাড়ী থামাল। অপূর্ব সেই জায়গা, শুধু চেয়ে দেখার। পোষ্টের একেবারে শুরুতে দেয়া ছবিটা তুলে আমার নিজেরই মাথা নষ্ট, তাও মোবাইল ফোন দিয়ে। খেয়াল করে দেখুন একটা কালো বিন্দুর মত রাস্তার শেষে, লেকের কাছে; সেটা একজন মানুষ, দাঁড়িয়ে আছে লেকের পারে... আহ, কি লোকেশন!! প্রায় আধঘণ্টা সেখানে যাত্রা বিরতি ছিল। এরপর আবার এগিয়ে যাওয়া।









বিয়াস এবং সাতলুজ নদী দুটি হিমালয় থেকে প্রবাহিত যার মধ্যে বিয়াস (বিশাখা) এর স্রোত প্রায় সারা বছরই প্রবাহিত হয়। আর এই প্রবাহকে কাজে লাগিয়ে বৈদ্যুতিক শক্তি উৎপন্ন'র নিমিত্তে এই পানদোহ ড্যাম তৈরি হয়। এখান হতে প্রায় এক হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপন্ন করার প্ল্যান্ট স্থাপিত হয়েছে এই ড্যামের দ্বারা তৈরি স্রোত ব্যবহার করে। ১৯৫৭ সালে এই প্রজেক্ট নিয়ে ভাবনা শুরু হয়ে ১৯৭৭ সালে বাস্তবায়ন সম্পন্ন হয়। বিয়াসের গতিপথ পাল্টে দিয়ে প্রায় ৩৮ কিলোমিটারের টানেল-চ্যানেল দিয়ে এই পানিকে প্রবাহিত করা বিয়াস থেকে সাতলুজ নদীতে, যার পরিমান প্রতি সেকেন্ডে প্রায় নয় হাজার কিউসেক পানি!









এর মাঝে মান্ডি থেকে আমাদের দলের বাকী সদস্যরা ডলার ভাঙ্গিয়ে নিল। এটা নিয়ে ছিল মজার ঘটনা। আমি আমার সকল ডলার কলকাতা থেকেই ভাঙ্গিয়ে নিয়েছিলাম, রেট পেয়েছিলাম যতদূর মনে পড়ে ৬৬ রুপীর কাছাকাছি। দলের বাকী সবাই আরও ভাল রেটে ভাঙ্গানোর আশায় সাথে বয়ে বেড়াল। কাশ্মীরে ভাঙ্গাল ৬৪ রুপী করে, আর সিমলা এসে রেট পেল আরও কম ৬২। শেষে ড্রাইভারের পরামর্শে মান্ডি’তে স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া’র শাখায় নিয়ে গেল। তবে ওখানে না ভাঙ্গাতে পারলেও, ব্যাংকের লাগোয়া একটা গভঃ এপ্রুভড মানি এক্সচেঞ্জে ওরা পাঠাল, রেট মন্দ দিল না, ৬৪ রুপী, সাথে মানি রিসিপটও দিল।









এরপর আমাদের যাত্রা বিরতি ছিল দুপুরের লাঞ্চের। একটা ধাবা টাইপ রেস্টুরেন্টে আমরা লাঞ্চ সারলাম, আজও ড্রাইভার বিপিনের ব্রত ছিল, ও সাথে ক্যারি করা ফলার দিয়ে লাঞ্চ সারল, সাথে চা। আবারো যাত্রা। মাঝে পার হলাম সিমলা-মানালি পথের জালরি পাস অতিক্রম করে ২.৮ কিলোমিটার লম্বা একটি টানেল। সিমলা থেকে মানালি যেতে হয়ে এই টানেল অতিক্রম করে। এমন কি স্থানীয় লোকেরা কাজের জন্য টানেলের একপ্রান্ত থেকে আরেক প্রান্ত হেঁটে অতিক্রম করে। আমাদের গাড়ী যখন যাচ্ছিল, আমি এক হাতে যথারীতি মোবাইল ধরে আছি গাড়ীর ছাঁদে আর সম্মুখে দৃষ্টি। তখন দেখি এক লোক সুন্দর হেঁটে যাচ্ছে, ফুটপাথ ধরে। টানেলের ভেতর ফুটপাথ আছে। ভেতরটা অত্যাধিক ঠাণ্ডা এবং স্যাঁতস্যাঁতে, তা হওয়াটাই স্বাভাবিক। ড্রাইভার বিপিন জানাল, মানালি-লেহ এর মাঝে প্রায় নয় কিলোমিটার দীর্ঘ টানেল তৈরির কাজ জোরেশোরে এগিয়ে চলছে, ২০১৭-২০১৮ সালের দিকে খুলে দেয়া হবে। তখন মানালি থেকে লাদাখ একদিনে চলে যাওয়া যাবে। টানেলটির নাম দেয়া হয়েছে “রোহটাং টানেল”। ২০১০ সালে এটার নির্মাণ কাজ শুরু হয়। গতমাসে নিউজ দেখলাম, এক বছর পিছিয়ে এটা এখন ২০১৯ সাল নাগাদ কাজ শেষ করে খুলে দেয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।









বিকেল বেলা আমাদের ড্রাইভার বিয়াস নদীর পাশ ঘেঁষে কুলু’র কাছাকাছি এলাকায় যাত্রা বিরতি দিল। একটা রোড সাইড ক্যাফে, অপর পাশে একটা হোটেলের নির্মাণ কাজ চলছে। চমৎকার একটা জায়গা, সেইরকম ভিউ। দুঃখের ব্যাপার এখানকার তেমন কোন ভাল ছবি তুলতে পারি নাই। একটা ছবি একজন ভ্রমণ সাথী তুলেছে, আমার ব্যক্তিগত ছবি বলে দেয়া হল না। তবে ছবিটা অসাম। পায়ের উপর পা তুলে আয়েশি ভঙ্গীতে চা খাচ্ছি বিয়াস নদীর পাশে। নীচে পাথরের ফাঁক গলে কুলকুল রবে বয়ে চলছে খরস্রোতা নদী, অপর পাশে পাহাড়ের ঢালে সাজানো সব বাড়ীঘর। ছবিটা দেখলেই মন ভাল হয়ে যায়। আমার জীবনের অন্যতম সুন্দর একটি বিকেল আর অতি অবশ্যই সেরা বৈকালিক চা-পান। :P







সন্ধ্যে প্রায় হয় হয় এমন সময় আমরা মানালি এসে পড়লাম। মানালি মল হতে বারো’শ মিটার দূরে ছিল আমাদের হোটেল। হোটেলে এসে চেক ইন করলাম, এবারের সফরের সবচেয়ে লম্বা সময় এই হোটেলেই থাকতে হবে, চারদিনের ডেরা। মাঝারি মানের হোটেলটি খুব একটা মন্দ ছিল না। মানালি’তে দেখলাম শীত ভালই, আর কিছুদিনের মধ্যেই বরফ পড়া শুরু হবে। তো কি আর করা, আজ আর মানালি মলে যাওয়ার আগ্রহ নেই, প্ল্যান করলাম কাল না হয় যাওয়া যাবে। তাই, আজ বিশ্রাম নেয়া যাক।

বিঃদ্রঃ আমার মোবাইল হারিয়ে যাওয়ায় প্রচুর ফটো সংকটে ছিলাম, তাই আট দশটি ছবি নেট থেকে ধার নেয়া, ধার নেয়া ছবিগুলো দিলাম, সিমলা-মানালি রোডের কিছু স্বাদ পাবার জন্য। আমার মোবাইলে আরও সেইরাম অনেক ছবি ছিল, দুঃখ আর দুঃখ!!! :((











আগের পর্বগুলোঃ
সিমলা - ফ্রম শ্রীনগর ভায়া দিল্লী (সিমলা-মানালি-রোহটাং পাস ভ্রমণ ২০১৫)
সিমলা - কুফরি-ফাগু ((সিমলা-মানালি-রোহটাং পাস ভ্রমণ ২০১৫)
সিমলা শহর দর্শন (সিমলা-মানালি-রোহটাং পাস ভ্রমণ ২০১৫)

মন্তব্য ৬০ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৬০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:২০

বিজন রয় বলেছেন: অসাম অসাম।
+++

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ বিজন রয়, প্রথম হলেন, শরবত পান করুন। :)

২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৩৮

এন.এ.আনসারী বলেছেন: অসাধারন ফটোগ্রাফি ভাই, খুব খুব খুব ভাল লাগলো

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৩৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। ফটোগ্রাফি'র চাইতে ফটোশপ বেশী আছে। অনেক সময় দিয়ে ছবিগুলো এডিট করে ঠিকঠাক করতে হয়েছে। তবে ফটোশপ বলতে এখন যে বিকৃতি বুঝায়, সেটা হয়েছে কি না জানি না। তবে আমার দেখা দৃশ্যের কাছাকাছি নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছি ছবিগুলোকে। ভালো থাকুন সবসময়। শুভকামনা জানবেন।

৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:১০

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আর দেখা বা যাওয়া হবে না।। সময়ের সাথে সাথে গতি কম যায়।।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:১০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: নির্মম সত্য কথা বললেন বড় ভাই। সময়ের সাথে সাথে গতি কমে যায় :(

৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৪২

কালনী নদী বলেছেন: ছবিগুলা ভ্রমনভিত্তিক সুন্দর।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভ্রমনভিত্তিক সুন্দর!!! ব্যতিক্রমী উপমা... +++

৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:৪৩

সুমন কর বলেছেন: সুন্দর সব ছবিগুলো দেখে গেলাম।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বন্ধু, ভালো থাকা হোক সবসময়।

৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৪১

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ছবি ও বর্ণনা অসাধারণ !!!!

মোবাইলটা কি ভাবে হারালেন তা তো বললেন না?

ভাল থাকুন। সবসময়।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ শামছুল ইসলাম ভাই। সেই জুলাই মাসে বাসা হতে ল্যাপটপ এবং মোবাইল চুরি যায়। এরপর কাশ্মীর-দিল্লী-সিমলা-মানালি ভ্রমণে যাওয়ার আগে একটা ওয়ালটন মোবাইল কিনি, খুব ভাল ছবি উঠত আর ভিডিও তো কথাই নাই। ভারতে গিয়ে আমার ক্যামেরায় সমস্যা দেখা দেয়, কোন মেমরি কার্ড সাপোর্ট দিচ্ছিল না। শেষে মোবাইলেই পুরো ট্যুরের ভিডিও আর ছবি তুলি। ঢাকায় ফিরে সপ্তাহখানেক পরে বনানী কাকলী বাস স্ট্যান্ড হতে জাস্ট বাসে উঠেছি ভিড় ঠেলে, জিন্সের পকেট থেকে মোবাইল হাওয়া; মাত্র মিনিট খানেকের মাঝে। এই হল মোবাইল হারানোর গল্প, যা ইতিমধ্যে অনেকবার বলেছি এই ব্লগে। দেখেন না সাহসী ভাই থ্রেট করে গেছেন, এই বারের মত দুঃখ প্রকাশ করলাম, এর পর হারাইলে আর দুঃখ করতে পারবো না! একজনের জন্য বারবার দুঃখ করতে করতে টায়ার্ড হয়ে যাচ্ছি! ;) (২২ নম্বর মন্তব্য দ্রষ্টব্য)।

আপনিও ভাল থাকুন, শুভকামনা সবসময়।

৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৪৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার মোবাইল হারানোতে আপনার যতখানি না আফসোস হচ্ছে, তার চেয়ে বেশি আফসোস হচ্ছে আমার। :( কত কি মিস করলাম। ধুর! এইটা কাম করলেন!!

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:১২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমি যেদিন বাসে মোবাইলটা হারালাম, মন চাইছিল ভরা বাসে ভ্যা ভ্যা করে কাঁদি। সারা জীবন আফসোস থেকে যাবে। আমি নিজেই প্রতিদিন হোটেলে ফিরে বসে বসে ভিডিওগুলো দেখতাম... আহ, থাক ভাই দুঃখ কইরেন না। আল্লাহ চাহে তো, আগামী বছর, নইলে তার পরের বছর আবার যাব, একেবারে লাদাখ পর্যন্ত। যদি আল্লাহ বাঁচায়ে রাখে এবং তৌফিক দেয়। আমিন। :)

৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৮

বিদ্রোহী চাষী বলেছেন: আসলে আরো পেতে পারতাম।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হুমম, সবই হল কপাল, কপালের নাম গোপাল!!! :(

৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০০

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: চোখ আর মন, কিছুই ফেরাতে পারছি না!!! হতবাক আমি!!!
প্রকৃতি এতই সুন্দর হয়!!!!!!
আর আপনার বর্ণনা শুধু লোভী করে তোলে!!!!

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কামাল ভাই কি তাহলে সত্য কথা বলে? আপনি লোভী!!! :P

১০| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ভয়ঙ্কর সুন্দর, জানিনা কবে যাবো

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আগামী বছর ইনশাল্লাহ। দিল্লী-সিমলা-মানালি-রোহটাং পাস-লেহ-লাদাখ-কারগিল-শ্রীনগর হয়ে ঢাকা। রেডি থাইকেন, পরে কিন্তু পিছাইলে খবর আছে... হুহ। ;)

১১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৬

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: একটা ছবি একজন ভ্রমণ সাথী তুলেছে, আমার ব্যক্তিগত ছবি বলে দেয়া হল না। তবে ছবিটা অসাম। পায়ের উপর পা তুলে আয়েশি ভঙ্গীতে চা খাচ্ছি বিয়াস নদীর পাশে। নীচে পাথরের ফাঁক গলে কুলকুল রবে বয়ে চলছে খরস্রোতা নদী, অপর পাশে পাহাড়ের ঢালে সাজানো সব বাড়ীঘর। ছবিটা দেখলেই মন ভাল হয়ে যায়। আমার জীবনের অন্যতম সুন্দর একটি বিকেল আর অতি অবশ্যই সেরা বৈকালিক চা-পান। :P -----------

এমন একটা ছবি দেখা থেকে বঞ্চিত করলেন আমাদের!!!
আপনি মানুষটা ভাল না, এক্কেবারেই না!!!! :P

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ঐ ছবিটা দেখতে এক্কেবারে পঁচা... তাই দেয়া হয় নাই। ;) পোঁচা পোঁচা ছোঁবি নিজের কাচে লেখে দিতে হয় :P

১২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কিরে কামাল ভাই, গরমের দিনে এসব চা-বিস্কুট চলে নাকি? তাও রঙ চা... নেন গরমে খান ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা ফালুদা

১৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১১

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আমার মোবাইল হারিয়ে যাওয়ায় প্রচুর ফটো সংকটে ছিলাম, তাই আট দশটি ছবি নেট থেকে ধার নেয়া, ছবিগুলো দিলাম, সিমলা-মানালি রোডের কিছু স্বাদ পাবার জন্য। আমার মোবাইলে আরও সেইরাম অনেক ছবি ছিল, দুঃখ আর দুঃখ!!! :((
----------

হুম্ম, হলোতো অকাজ একটা!!!
এইসব ছেলেপেলে কেন যে একা ঘুরতে বেরোয়!!!
এরপর থেকে আমার মত একজন মুরুব্বী সাথে রাখবেন!!! :P

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: দাদী মা, আপনে এরপর থেকে আমার ট্যুরের কেয়ারটেকার হবেন। নিয়োগপত্র কবে নিবেন বলেন, সাদা মনের মানুষ স্যারের কাছে আগে একটা ইন্টারভিউ দিতে হপে কিন্তু :P

১৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমাকে সবচেয়ে আকর্ষণ করছে ২য় ছবিটা..........

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কামাল ভাই, আপনে সারাজীবন আফসুস করবেন, খালী আফসুস। সিমলা-মানালি-কুফরি-মানিকারান-মানালি-রোহটাং পাস-মানালি-দিল্লী এই রুটের রাস্তার দুইধারের দৃশ্য দেখে চোখ ফেরাতে পারবেন না। আমি মোট ৩০ জিবি ভিডিও করছিলাম... থাকলে আপনার লোভ আরেকটু বাড়াতে পারতাম ;)

১৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৩

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ৫ নাম্বার ছবিটা দেখে, আফগানিস্তান চোখে ভেসে উঠল।
বাগ - এ -বাবর (বাবরের কবর যে বাগানে) -এর চারপাশে, পাহাড়ের ওপরে এমন ম্যাচবক্সের মত সাজানো বাড়ীঘর।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: পুরো সিমলা শহরটাই এমন পাহাড়ের ঢালে ঢালে ম্যাচবক্সের মোট সাজানো বাড়ীঘরে তৈরি। দেখতে অদ্ভুত সুন্দর লাগে।

১৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৯

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: লেখক বলেছেন: দাদী মা, আপনে এরপর থেকে আমার ট্যুরের কেয়ারটেকার হবেন। নিয়োগপত্র কবে নিবেন বলেন, সাদা মনের মানুষ স্যারের কাছে আগে একটা ইন্টারভিউ দিতে হপে কিন্তু ----------

দাদুভাই, কামডা ভাল হইল!!!!
কামাল ভাই যে কঞ্জুস, আমাকে একটুও পাশ করাবে না!!!! :P

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৪৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কামাল ভাই কঞ্জুস!!! এইডা কি কইলেন আপনি!! কামাল ভাই কিন্তু আমারে রঙ চা দিছে। ;)

১৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৪

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: লেখক বলেছেন: ঐ ছবিটা দেখতে এক্কেবারে পঁচা... তাই দেয়া হয় নাই। ;) পোঁচা পোঁচা ছোঁবি নিজের কাচে লেখে দিতে হয় :P --------

হুম্ম, বলেছে নিজের কাচে লেখে দিতে হয় ------ হুতুম প্যাঁচা একটা!!!! :P

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কি??? !!!

১৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৬

জুন বলেছেন: আমাদের ক্যমেরাও হারিয়েছিলাম যখন এক মাস ব্যাপী ভারত ট্যুর দিয়ে ফিরে আসবো তখন । দিল্লী স্টেশনে ব্যাগ কেটে পাসপোর্ট সহ নিয়ে গিয়েছিল । সেই ঘটনার কথা মনে হলে আজও গা শিউড়ে উঠে । কত যে হয়রানি হয়েছিলাম ঢাকা ফিরতে তা এক ইতিহাস বোকা মানুষ ।
যাক নিজের দুখের কথা । আপনার ছবি দেখে এই প্রচন্ড দাবদাহে প্রানটা শীতল হলো । কুলুতে যেখানে থেমেছিলেন চা খেতে সেখানকার বিয়াশ নদীর রূপের তুলনা হয় না । যদি সে জায়গাটা আমাদের যাত্রা বিরতির জায়গাটিই হয়ে থাকে ।
সব স্মৃতি ভেসে উঠলো মনের পর্দায় । আপেল প্যকিং ফ্যক্টরীতে থামেন নি ? আর পাহাড় খুদে বের করা ভয়ংকর রাস্তাটা আবার দেখে নিলাম ।
অনেক অনেক সুন্দর বর্ননা আর ছবি ।
+

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:১১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনি বুঝলেন আমার দুঃখটা। তবে আপনাদের হারিয়েছল ভারতেই, তাও আবার পাসপোর্টসহ... ভোগান্তির চরম হয়েছিল বুঝায় যাচ্ছে। আপেল প্যাকিং ফ্যাক্টরিতে থামা হয় নাই, কুলুর বিখ্যাত শাল ফ্যাক্টরিও ঘুরে দেখা হয় নাই। এগুলো ভবিষ্যতের জন্য তুলে রেখেছি। :P আসলে দ্রষ্টব্য লিস্ট এত বিশাল ছিল যে, চারদিন মানালিতে থেকেও কাভার হয় নাই সব।

তবে মন ভরে উপভোগ করেছি রাস্তার সৌন্দর্য। তার উপর আমি আবার পারশিয়ালিটি করে ড্রাইভারের সাথের সম্মুখের সিটখানি দখল করে ছিলাম। :)

ধন্যবাদ জুন আপু, ভালো থাকুন সবসময়। অনেক অনেক শুভকামনা আর বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল (ফরমালিন দেয়া, তাই বাসি হয় নাই :P )।

১৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৮

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: দারুণ! আমিওতো সিমলা থেকে মানালি দিনের বেলা গাড়িতে করে গিয়েছিলাম, কিন্তু ঐ লেকটা তো চোখে পড়েনি! ড্রাইভার কি তাহলে অন্য পথে নিয়ে গিয়েছিল??!!

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:২৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আসলে এই লেকে সাধারণত টুরিস্টরা থামে না। পথে যেতে যেতে এর বাহারি রূপ দেখে ড্রাইভারকে বলেছিলাম গাড়ী থামাতে, যেটা পুরো ট্যুরেই আমরা করেছি। আর তাই পেয়েছিলাম এর এই অপরূপ ড্যামের দেখা। অবশ্য সিমলা থেকে আরকেটা রুট আছে, তবে সবাই মান্ডি-কুলু হয়েই সিমলা-মানালি যাতায়াত করে থাকে।

ধন্যবাদ ভাইয়া, ভালো থাকুন সবসময়।

২০| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
একি ভ্রমন আলোয় ব্লগ ভরিয়ে দিলে ওগো বন্ধু
ভাল থেকো ভাল থেকো...:)

:):):)

+++++++++++++



১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৫৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আহা, আহা, আহা, একি গান শোনালে ওগো বন্ধু, ওগো ভৃগু

One more, One more, One more

=p~ =p~ =p~

২১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:০৩

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: লেখক বলেছেন: কামাল ভাই কি তাহলে সত্য কথা বলে? আপনি লোভী!!! :P --------

ওই বান্দরের কথা আপনি বিশ্বাস করেন!!!!!!! :P

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:০৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন:

২২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫৭

সাহসী সন্তান বলেছেন: ভাই, আপনার নিক নেমটা স্বার্থক! !:#P

এত জিনিস থাকতে খালি মোবাইল হারান কেন কন তো? এর আগেও মোবাইল, ল্যাপটপ, ঘড়ি আরো কি কি জানি হারাইছিলেন? মন কোথায় থাকে? এত ভুলো মনা হইলে কি চলে? :(

এই বারের মত দুঃখ প্রকাশ করলাম, এর পর হারাইলে আর দুঃখ করতে পারবো না! একজনের জন্য বারবার দুঃখ করতে করতে টায়ার্ড হয়ে যাচ্ছি! ;)

চমৎকার পোস্টে ভাল লাগা রইলো! শুভ কামনা জানবেন!

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: লন ভাই মুখে তালা দিলাম এক্কেবারে... ;)

২৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:০৫

আমিই মিসির আলী বলেছেন: ছবি ও বর্নণ দুটাই ভালো লাগিলো।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৩৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ মিসির আলী সাহেব। আপনাকেই তো আমার দরকার, আমার এতো জিনিষপত্র চুরি যাচ্ছে কেন এই রহস্য সমাধানের জন্য। ;)

২৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:২৯

প্রামানিক বলেছেন: কি আর বলবো। যেমন ছবি তেমন বর্ননা। আপনার মোবাইলসহ আরো কিছু হারালেও ভ্রমণ সার্থক। ধন্যবাদ আপনাকে।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৪০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই, আসলেই ভ্রমণ সার্থক ছিল। ভালো থাকুন সবসময়। শুভকামনা।

২৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:১৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: বোকা মানুষ বলতে চায় ,




অনেকগুলো ছবিতেই টারকুইশ ব্লু জলের নদী আর নীল আকাশ চোখ ও মন ধাঁধিয়ে দিয়ে গেলো । কুলু মানালীকে আমি চোখে দেখিনি , তার অনেক গল্প পড়েছি । আর গল্প পড়েই তারে একটু একটু ভালো বেসেছি ।
এত্তো সুন্দরও হয় প্রকৃতি !!!!!!!!!!!!!! ++

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:১৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যে এত্তগুলান +++ এবং ভালোলাগা ভাইয়া। ভারতের উত্তরের দিকটা, হিমাচল-কাশ্মির-উত্তরখণ্ড এলাকাটা আসলেই অন্যরকম সুন্দর।

ভালো থাকুন সবসময়, অনেক অনেক শুভকামনা।

২৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:২১

এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: শুধুই মুগ্ধতা বোমা ভাই -
ইন শা আল্লাহ একবার হলেও সিমলা -মানালি যেতে চাই।
দারুন বর্ণনা এবং ছবি শেয়া র করার জন্য ধন্যবাদ

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, ভালো থাকুন সবসময়।

২৭| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৮

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:১৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন:

২৮| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৫

দীপংকর চন্দ বলেছেন: বিশাখা

মন জুড়িয়ে যায় নদীর নাম শুনলেই!!!

মন জুড়ানো আয়োজন বরাবরের মতো!!

প্রিয়তে থাকছে।

অনিঃশেষ শুভকামনা।

অনেক ভালো থাকবেন ভাই। সবসময়।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:০২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে বরাবরের মত সাথে থাকার জন্য। আসলেই জায়গাটা দেখলে মন জুড়িয়ে যায়, নামটাও সেরকম। আপনিও ভাল থাকুন সবসময়, শুভকামনা জানবেন।

২৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:০০

সোহানী বলেছেন: আমি প্রকৃতিতে বেড়াতে সবচেয়ে বেশী পছন্দ করি, তাই আজকের ছবিতে ভালোলাগা সাথে অনেক হিংসা।

এরপর মোবাইল বা ক্যামরা হারালে আপনাকে পানিশমেন্ট দেয়া হবে। আপনার হারানো বাতিকের কারনে অনেক ভালো ছবি দেখতে পারলাম না X(( X((

উপদেশনামা:
১) একটা হার্ডড্রাইভ কিনেন, প্রতিদিন বেড়ানোর শেষে হার্ডড্রাইভে ট্রন্সফার করবেন।
২) বিকল্প ছবিতোলার ব্যবস্থা রাখবেন, ২টায়ই ছবি তুলবেন
৩) ক্যামরা নিজের কাছে না রেখে সঙ্গী-সাথীর কাছে রাখুন
৪) প্রতি দু'মিনিট পরপর মোবাইল বা ক্যামরা আছে কি না চেক করবেন
৫) এবার আসি আসল কথায়, আরেকটু সাবধান হোন, এভাবেতো আপনাকে নিয়ে পারা যায় না X( X(

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:১৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কানে ধরে মাফ চাওয়ার ইমোটিকন খুঁজে পেলাম না। কানে ধরে মাফ চাইছি, পানিশমেন্ট দিয়েন না পিলিজ।

মজার ব্যাপার হল, আমার ছোট ভাই আমাকে একটা এক টেরার হার্ডডিস্ক গিফট করছে বছর দুয়েক হবে; উদ্দেশ্য আমার ঘোরাঘুরির ছবি রাখার জন্য। কিন্তু প্রতিবার বেড়ানো শেষে কেমন এক আলস্য ধরে যে, ছবি ট্রান্সফার করতে দেরী হয়ে যায় অনেক। এবার বিকল্প ব্যবস্থা ছিল মোবাইল, সেটাই চুরি হল।

আমাকে নিয়ে আসলেই আর পারা যায় না, আমি নিজেই নিজের উপর বিরক্ত। শনির দশা কারো এতো লম্বা হয় নাকি? বলেন?

অনেক ধন্যবাদ দোস্ত আপনাকে, এতো সুন্দর মন্তব্য করার জন্য। অনেক দিন পর এমন মন্তব্য পেলাম আপনার কাছ থেকে। :)

ভাল থাকুন সবসময়, ভালো কাটুক প্রতিটি দিন, প্রতিটি ক্ষণ। শুভকামনা।

৩০| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৫৪

হাসান রাজু বলেছেন: হারানো মোবাইলের জন্য আমারই কষ্ট লাগতাছে । /:) সহানুভূতি রইলো ।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:১৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: দুক্ষু দুক্ষু আর দুক্ষু রে ভাই :((

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.