![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাটহাজারী আমার প্রিয় জন্ম স্থান। ভালবাসি হাটহাজারী।
যারা দাবা খেলা জানেন তারাই একমাত্র বুজতে পারবেন দাবাখেলার গুটি চাল কাকে বলে, দাবা খেলার গুটি গুলোর মধ্যে শক্তির বিচার অনুসারে।
১) মন্ত্রী
২) কিস্তি
৩) ঘোড়া
৪) হাতি
৫) সৈন্য
দাবা খেলায় দেখা যায় প্রতি পক্ষের হাতি খেতে সৈন্য বির্সজন দিতে।
ঘোড়া খেতে হাতি বির্সজন দিতে।
কিস্তি খেতে ঘোড়া বির্সজন দিতে।
মন্ত্রী খেতে প্রয়োজনে একাদিক গুটি যেমন সৈন্য,হাতি, ঘোড়া , কিস্তি বির্সজন দিতে।
আমাদের দেশে রাজনীতির খেলায় এখন চলতেছে টিক দাবা খেলার মত নীতি ।
এখন দেশের এমন অবস্থা হয়েছে বি,এন,পি আর নির্বাচন হতে সড়ে যাবর আর কোন রাস্তা নেই। কারণ বি,এন,পি তাদের নেতা কর্মীদের আন্দোলন হতে সরিয়ে নির্বাচন মূখী করিয়েছেন, দেশের মানুষ এখন তত্ববধায়ক সরকার নিয়ে আলোচনা করতেছেনা, এখন প্রধান আলোচ্য বিষয় বড় বড় সিটি গুলোতে বি,এন,পির জয়। বড় বড় ৫ টি সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বি,এন,পি জয়ী হওয়ায় বি,এন,পি সহ ১৮ দলীয় সরকার বিরুধী আন্দোলন এখন সম্পূর্ণ স্তব্দ হয়ে গেছে। বিরুধী দলগুলোর ঘরে এখন নির্বাচনে জয়ী হবার অনন্দ , স্বাভাবিক ভাবে মানুষ যখন পেট ভরে ভাত খাবার পর পর নতুন করে আবার ভাত খেতে চায়না, বি,এন,পি বড় বড় ৫টি সিটি নির্বানে জয়ী হবার পর তাদের নেতা নেত্রীরা এখন অনেকটা স্বস্তির নিশ্বাস ফেলছে। আর বর্তমান সরকারের মেয়াদ আছে মাত্র ৬ মাসেরও কম। যদি এর মাঝে বিভক্ত হওয়া ঢাকার দুটি সিটি নির্বাচন দিয়ে বসেন সরকার তা হলে মজা আরো জমবে। আর যদি ঢাকা সিটি নির্বাচনে বি,এন,পি জিতে যায় আগামী জাতীয় নির্বাচনে তত্ববধায় সরকারের অধীনে হোক বা আওয়ামীলীগ সরকারের অধীনে হোক তাদের নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করা আর কোন বিকল্প নেই, কারণ নির্বাচন মুখী ও নির্বাচনের জন্য মানসিক প্রস্তুতি নেওয়া জনতাকে নির্বাচন হতে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া খুবই কঠিন। যদি আগামী নির্বাচন আওয়ামীলীগে অধীনে হয় আর তাতে যদি বি,এন,পি অংশ না নেন, তা হলেও বি,এন,পি তৃণমুল সাধারণ কর্মী সমর্তক ঘরে বসে থাকবেনা, তারা বি,এন,পির বিকল্প প্রার্থীকে ভোট দিবে, যেমনটি হয়েছিল ১৯৮৬ সালে, ১৯৮৬ সালে নির্বাচনে বি,এন,পি অংশ না নিলেও বি,এন,পির সাধারণ ভোটারগণ নাঙ্গল র্মাকায় ভোট দিয়েছিল।
প্রধাণ নির্বাচন কমিশনারকে নিয়ে বি,এন,পি আর এখন বিন্দুমাত্র প্রশ্ন তুলতে পারবেনা। কারণ এই নির্বাচন কমিশনারের অধীনে বি,এন,পি একাদিক বড় বড় সিটি নির্বাচনে অংশ নিয়েছে ইতি মধ্যে তাতে তারা জয়ীও হয়েছে।
বি,এন,পির সরকার বিরুধী আন্দোর কোন অবস্থায় চাঙ্গা করতে পাতেছিলনা, তায় তারা নিজেরাই আনেকটা নিরুপায় হয়ে সরকার বিরুধী আন্দোলন হিসাবে বড় বড় সিটি নির্বাচন গুলো বেচে নিয়েছেন।
আবার পক্ষান্তরে আওয়ামীলীগও কিছু দিন পর পর দফায় দফায় বড় বড় সিটি নির্বাচন দিয়ে দিয়ে গ্রাস করে স্তব্দ করতে চায় বিরুধী দলগুলোর সরকার বিরুধী আন্দোলনকে।
আগামীতে সামনে আসতেছে রমজান, তার উপর বর্তমান সরকারের মেয়াদের সর্বশেষ সময় এসেগেছে, আগামী নির্বাচনের ঘনিয়ে আসেছে, সময় খুবই কম। বি,এন,পি যা করার আগামীতে মাত্র ১/২ মাসের মধ্যে করতে হবে।
এখন দেখার বিষয় নির্বাচন মুখী জনতা ঢলকে কি ভাবে বি,এন,পি আন্দোলন মুখী করতে পারে।
২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৩৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: নির্বাচনের রায়েই তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থি দিতে সরকার বাধ্য।
কারণ তারা আদালতের আংশিক আদেশ স্বেচ্ছাচারিতায় বাদ করেছে- যা জনতা পছন্দ করেনি। নির্বাচনের রায়েই তাদের অপছন্দের কথা জানিয়ে দিয়েছে আম জনতা।
সো মিনিমাম আসন লইয়া বিরোধী দলে থাকতে হইলেও সরকারকে বিএনপির দাবী মানতে হবে!
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭
হাটহাজারী, চট্ট্রগাম। বলেছেন: এতো কনফিডেন্ট হয়ে কথা না বলা ভালো, গাজীপুর নির্বাচন নিয়ে আওয়ামীলীগ অনেক কনফিডেন্ট নিয়ে কথা বলেছিল , নিশ্চিত জিতে যাবে আওয়ামীলীগ।
গাজীপুরে হেরে হেছে বলে আওয়ামীলীগ শেষ হয়ে গেছে এই কথা চিন্তা করলে বি,এন,পি ভুল করবে।
২০০১ সালে বি,এন,পি জামাত সহ চার দল মিলে পেয়েছিল ৪১.৪০% ভোট। আর আওয়ামীলীগ একক ভাবে পেয়েছিল ৪০.০২% ভোট। তখন ভোটের ব্যবধান ছিল খুবই কম। তার পরও আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসতে পারেনি । কারণ তখন আওয়ামীলীগ অতিমাত্রায় কনফিডেন্ট ছিল
২০০৮ এ আওয়ামীলীগ সহ মহাজোট ভোট পেয়েছিল ৪৯% আর বি,এন,পি সহ চার দলীয় জোট পেয়েছিল মাত্র ৩৩.২০%
ব্যাবধান বিরাট।
২০০৮ সালে মত মহাজোট যদি ঐক্যবদ্ধ থাকেন আমার মনে হয় বি,এন,পিকে আবার বিরুধী দর আসনে বসতে হবে এটা মোটমুটি নিশ্চিত।
হয়তো হতে পারে বি,এন,পির আসন সংখ্যা অনেক বাড়বে হয়তো তারা ১০০+ আসন পাবে। যেমনটি পেয়েছিল ১১৫টি আসন ১৯৯৬,
৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
বি.এন.পি মহানির্বোধ হলেই আওয়ামী লীগ দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাবে।
বলাই বাহুল্য, ঐ নির্বাচনে বি.এন.পি'র ধ্বস-নামানো- বিজয় ছিনিয়ে নেয়া হবে। ছোঁ মেরে কেড়ে নেয়া হবে। বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই।
পরবর্তীতে আওয়ামী সরকার বি.এন.পি-কে প্রায় নিশ্চিহ্ন করে ফেলবে। সাথে জামাত তো থাকবেই।
হ্যালো বি.এন.পি, সাবধান!
হ্যালো বেগম খালেদা জিয়া, সাবধান!
হ্যালো বি.এন.পি'র নীতিনির্ধারক, সাবধান!
হ্যালো বি.এন.পি'র তৃণমূল নেতা-কর্মী-সমর্থক, মহা সাবধান!
এইবার ভুল করলে আর মাথা তুলে দাড়াতে হবে না!!!
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৫৯
হাটহাজারী, চট্ট্রগাম। বলেছেন: ঐ নির্বাচনে বি.এন.পি'র ধ্বস-নামানো- বিজয় ছিনিয়ে নেয়া হবে। ছোঁ মেরে কেড়ে নেয়া হবে। বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই।
যদি তায় হতো সদ্য সমাপ্ত বড় ৫ টি সিটি নির্বাচনের ফল উল্টো হতো।
৪| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:০৩
আবু শরীফ মাহমুদ খান বলেছেন: আমার খুব জানতে ইচ্ছা করে
ব্লগারদের কতজন ভোটার?
ভোটারদের কতজন ব্লগারদের লেখা পড়ে?
ভোটারদের কতজন ব্লগারদের লেখা পাত্তা দেয়?
ভোটারদের কতজন ব্লগারদের লেখা পড়ে মনে মনে ছাগু বলে?
৫| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:০৮
সেমিবস বলেছেন: বড় বড় ৫ টি সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বি,এন,পি জয়ী হওয়ায় বি,এন,পি সহ ১৮ দলীয় সরকার বিরুধী আন্দোলন এখন সম্পূর্ণ স্তব্দ হয়ে গেছে।
আপনার এই মতের সাথে একমত হবার কোনো কারন নেই। গতকালই খালেদা জিয়া বলেছে, ঈদের পরে তত্ত্বাবধায়কের দাবি কঠোর হবে।
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:২১
হাটহাজারী, চট্ট্রগাম। বলেছেন: ঈদের পর সরকার ঢাকা সিটি নির্বাচন দিবে।
৬| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:১০
রাকি২০১১ বলেছেন: ৩ নং কমেন্টের উত্তর থেকে:
যদি তায় হতো সদ্য সমাপ্ত বড় ৫ টি সিটি নির্বাচনের ফল উল্টো হতো
মামা, এটা তো লীগদের টোপ। আসলরূপ ওরা নির্বাচনে দেখাইবে।
তাই, বি এন পির রুই-কাতলারা, সাবধান হও।
৭| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:১৩
তিক্তভাষী বলেছেন: ধরে নিচ্ছি সিটি কর্পোরেশন বিজয়ে উজ্জীবিত বিএনপি সামনের সংসদ নির্বাচনে অংশ নিলো। আরো ধরে নিচ্ছি গণজোয়ারকে কাজে লাগিয়ে এবং কারচুপির বিরুদ্ধে সর্বাত্মক সতর্কতা অবলম্বন করে সংসদ নির্বাচনে জয়ী হয়ে বিএনপি সরকার গঠন করলো। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, তারপর সেই বিএনপি সরকারের অধীনে সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে আওয়ামীরা রাজী আছে কিনা?
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯
হাটহাজারী, চট্ট্রগাম। বলেছেন: আপনাকে একটি অতীত মনে করিয়ে দিই।
১৯৯১ সালে বি,এন,পি ক্ষমতায় গিয়েছিল তখন ভোলায় ২টি আসনে তোফায়েল জয়ী হয়। পরে ১টি আসন ছেড়ে দেন তোফায়েল আহম্মদ। যে আসনটি তোফায়েল ছেড়ে দিয়েছিল সেটিতে মুল নির্বাচনের সময় বি,এন,পি প্রার্থী জামানাত হারিয়েছিল , কিন্তু মজার বিষয় ছিল যে প্রার্থী জামানত হারিয়েছিল মাত্র কয়েক মাস ব্যাবধানে উপনির্বাচনে সেই বি,এন,পির জামানত হারা প্রার্থী জয়ী হয়, তখনই দেখা দেয় তত্ববধায়ক সরকারের প্রযোজনীতা।
বর্তমান সরকারের আমলে সেই রকম কোন ঘটনা এখনো পর্যন্ত গটেনি।
সময় বলে দিবে আগামীতে কি ভাবে নির্বাচন হবে।
৮| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:১৭
মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: তিক্তভাষী-এক কথা না
৯| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৩২
গারো হিল বলেছেন: হারুইন্না ভাই কিতা খপর :> পেমেন্ট দিয়া কি রমজান চলপে
১০| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৪০
নয়ামুখ বলেছেন: সুলতান ভাই, হারুন ভাইয়ের মতো আপনিও দেখি ব্যাপক গিয়ানী । চালাইয়া যান । আপনার লেখা পড়ে পাবলিক আবার আওয়ামীলীগের দিকে মুখ ফেরায় !!!!!!!!!
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৪২
হাটহাজারী, চট্ট্রগাম। বলেছেন: গাজীপুরে হেরে হেছে বলে আওয়ামীলীগ শেষ হয়ে গেছে এই কথা চিন্তা করলে বি,এন,পি ভুল করবে।
২০০১ সালে বি,এন,পি জামাত সহ চার দল মিলে পেয়েছিল ৪১.৪০% ভোট। আর আওয়ামীলীগ একক ভাবে পেয়েছিল ৪০.০২% ভোট। তখন ভোটের ব্যবধান ছিল খুবই কম। তার পরও আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসতে পারেনি । কারণ তখন আওয়ামীলীগ অতিমাত্রায় কনফিডেন্ট ছিল
২০০৮ এ আওয়ামীলীগ সহ মহাজোট ভোট পেয়েছিল ৪৯% আর বি,এন,পি সহ চার দলীয় জোট পেয়েছিল মাত্র ৩৩.২০%
ব্যাবধান বিরাট।
২০০৮ সালে মত মহাজোট যদি ঐক্যবদ্ধ থাকেন আমার মনে হয় বি,এন,পিকে আবার বিরুধী দর আসনে বসতে হবে এটা মোটমুটি নিশ্চিত।
হয়তো হতে পারে বি,এন,পির আসন সংখ্যা অনেক বাড়বে হয়তো তারা ১০০+ আসন পাবে। যেমনটি পেয়েছিল ১১৫টি আসন ১৯৯৬,
১১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৪১
অজানা এক আমি বলেছেন: হারুইন্না ভাই কিতা খপর :> পেমেন্ট দিয়া কি রমজান চলপে
১২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৪১
মাহমুদুর রাহমান বলেছেন: জনগণ এর বড় অংশটা শুধু একটা সিল মারার অপেক্ষায় আছে। কোন যুক্তি, অজুহাত দিয়ে কিছুই হবে না, বড় জোর এরস্বাদ এর মত কিছু ব্যবধান কমাতে পারে মাত্র।অনেক হয়েছে, গন ধিক্রিত হাইব্রিড নেতাদের মাথায় তোলা, আর ত্যাগী নেতাদের অপমান আগামীর পরাজয়ের অপমানকে ২ গুন করবে।
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬
হাটহাজারী, চট্ট্রগাম। বলেছেন: ২০০১
বিম্পি - ১৯০
আলীগ - ৬৪।
২০০৮
বিম্পি - ৩০
আলীগ - ২৬৪
২০১৪
বিম্পি হয়তো - ২৪০/২৫০
আলীগ হয়তো ১০/১৫
২০১৯ যা হবে।
বিম্পি - ২/৩
আলীগ ২৬০/২৭০
১৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৪২
মাহমুদুর রাহমান বলেছেন: অজানা এক আমি বলেছেন: হারুইন্না ভাই কিতা খপর পেমেন্ট দিয়া কি রমজান চলপে
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭
হাটহাজারী, চট্ট্রগাম। বলেছেন: র্ধমের নাম নিয়ে রাজনীতির করে টাকা কামানো
বা রাজনীতি করে র্ধমীয় কাজে সেই টাকা ব্যাবহার
সেটা একমাত্র জামাত শিবিরের কাজ।
১৪| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪
ডাক্তার আমি বলেছেন: খালেদার মাথায় গোবর থাকলেও কিছু সবজি ফলানো যেত।
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮
হাটহাজারী, চট্ট্রগাম। বলেছেন: আপনি সবজিকে অপমান করলেন।
১৫| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯
গারো হিল বলেছেন: ফাব্লিক কমেন্টস করে কি আর হারুইন্না ভাই রিপ্লাই দেয় কি :>
আইজকা শিশি না শুকনা খায়ছে মনে অয়
১৬| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯
ভিটামিন সি বলেছেন: আইজকা শিশি না শুকনা খায়ছে মনে অয়
ঈদ আসতেছে। হারুইন্নার মনে হয় পেমেন্ট কিছু বাকি পড়ছে। তাই প্রতিদিনই পোষ্টাইতাছে। দাবা যারা খেলে তারা জাননে, কেমনে মন্ত্রী আর রাজাকে অবরুদ্ধ করতে হয়। আগে হাত পা কেটে ফেলতে হয় (সৈন্য,ঘোড়া, হাতি, কিস্তি - রাজশাহী, চিটাগাং, সিলেট, গাজীপুর, খুলনা, বরিশাল ও বিভিন্ন পৌর নির্বাচন), তারপর রাজার বাড়ির দিকে আক্রমন (ঢাকা) এরপর বন্ধী। আপনার চিটাগুড়ের মতো বুদ্ধি নিয়া চললে তো আওয়ামীলিগের অবস্থা এমনই হবে।
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:২০
হাটহাজারী, চট্ট্রগাম। বলেছেন: ২০০১
বিম্পি - ১৯০
আলীগ - ৬৪।
২০০৮
বিম্পি - ৩০
আলীগ - ২৬৪
২০১৪
বিম্পি হয়তো - ২৪০/২৫০
আলীগ হয়তো ১০/১৫
২০১৯ যা হবে।
বিম্পি - ২/৩
আলীগ ২৬০/২৭০
১৭| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩
নয়ামুখ বলেছেন: অনুমতি দিলে আমি আপনার এই পোস্টটি ফেইসবুকে শেয়ার করতে চাই. আমার মনে হয় আপনার এই লেখাটি গাজীপুরে গো-হারা হেরে যাওয়া আওয়ামিলিগকে ঘুরে দাড়াতে সহযোগিতা করবে. !!!!!!!!!!!!!!!!!
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:২৯
রোহান খান বলেছেন: এটাতো বাইরের খবর ভিতরে কিছু থাকলে জানায়েন