১| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:০৬

আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
এত সোনা ঝরলে "তত্ত্বাবধায়ক সরকার" দিতে এত ভয় কেন?

আত্মবিশ্বাস থাকলে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনে আসতে বলেন।

দুধ-কা-দুধ, পানি-কা-পানি হয়ে যাবে।
কত ধানে কত চাল বোঝা যাবে।

২| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:০৮

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: এইটাত সব্বাই জানে দিন যায় চাহিদা ও বাড়ে আয় ও বাড়ে,
সবইত দিলেন কতজন খুন হয়েছে, আর কত টাকা লুটপাট হয়েছে ও লোক সংখ্যা আজ কত তার একটা হিসাব দিলে বুঝতে পারতাম ভাই।

৩| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:১৮

এ হেলাল খান বলেছেন: তার পরও তাহারা বলবে আওয়ামিলীগ ভাল না। আওয়ামিলীগ খুভ খারাপ তারা আমাদের চাইতে বেশি উন্নয়ন করে ফেলছে। এখানে আরও একটা সংযুক্তি দিতে পারতেন যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিষয়ে বিএনপি এবং আওয়ামিলীগের অবস্থান।

পোষ্টে +++

৪| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:২১

নষ্ট ছেলে বলেছেন: ১৯৯১, ১৯৯৬ সালেরটা দিতেন!

৫| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:২৩

মুক্ত মণ বলেছেন: আবুলের সংখ্যা।

বি,এন,পি ২০০৬ = ০ টি।
আওয়ামীলীগ ২০১৩ = ২ টি।

৬| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৩১

জগ বলেছেন: বাল কুকুরের নৃত্যকলা

৭| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৪২

সাবু ছেেল বলেছেন: সময়োপযোগী দারুণ একটি পোস্ট,প্লাস দিলাম।+++++

মানুষকে বুঝতে হবে তারা হুজুগের মাথায় কোথায় রওনা দিতে চাচ্ছে! পোস্টের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর প্রতি আওয়ামী লীগের ব্যাপক অবদান আর বিশ্বের বড় বড় শক্তিগুলোকে নির্ভয়ের সাথে বুড়ো আঙ্গুল দেখানোর কথা উল্লেখ না করা।

বাংলাদেশের জন্মের পরে আর কোন সরকার আমাদের মহান সশস্ত্র বাহিনীকে এতটা শক্তিশালী করে তোলেনি যতটা এই আওয়ামী লীগ সরকার তার পাঁচ বৎসরে করেছে।

বাংলাদেশের জন্মের পরে আর কোন সরকার সারা জনমের কুচক্রী অ্যামেরিকাকে এতটা থাপ্পর মারেনি যতটা এই আওয়ামী লীগ সরকার মেরেছে।

জয়তু শেখ হাসিনা,ধন্য তাঁর সরকার।

৮| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৪২

নিশাচর্‌ বলেছেন: বিএনপি'র ২০০৬ সালের হিসাব দিলেন যে, বিএনপি কি ২০০৬'এর ৪ বছর আগে ক্ষমতা পাইছিল? বাল ফেলানি ঘেউ ঘেউ বন্ধ করেন।

৯| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৫:১৩

এম এস সোহেল বলেছেন: বিএনপিকে যারা ভোট দেয় তাদের ৯০ ভাগ মানুষ উপরের হিসেব গুলো বুঝেন এটা আপনি কিভাবে ভাবলেন?

ওনারা বুঝে খালেদা আগে থেকে কতটা ফর্সা হয়েছে।
ধান খেয়ে ধানকে ভোট না দিলে ধান হবেনা।
নদি নালা সুকিয়ে কাঠ এখন নৌকার কাজ নেই এসবের বিপক্ষে কোন যুক্তি আছে কিনা সেটা বলেন।

১০| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৫:২২

মাহির ফয়সাল শাহী বলেছেন: কোথায় ২০০৬ সাল কোথায় ২০১৩!! দিন দিন সারা দুনিয়ারই তো উন্নতি হচ্ছে!!!

১১| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৫:৫৭

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আবুল মামা,

এই বার আওয়ামীলীগের ১৯৯৭-২০০১ ও বিএনপি এর ২০০১-২০০৬ সময়কার জিডিপি প্রবৃদ্ধির গ্রাফটা দেখ তো একটু

১২| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:০৫

ইকবাল পারভেজ বলেছেন: আওয়ামী লুট-পাট কারী ও তাদের পোষ্য পোলা মাইয়ারা ব্লগে কি সব তথ্য সন্ত্রাস চালাইতাছে, লাভ হইবো?? এই সব বালের তথ্য ৫ সিটি কর্পোরেশনে পুটু দিয়া ভইরা দিছে, টের পাও না??




আম্লীগ আমলের শেয়ার বাজার লুট-পাট|
আম্লীগ আমলের ডেসটিনির লুট-পাট|
আম্লীগ আমলের সোনালী ব্যাংক লুট-পাট|
আম্লীগ আমলের পদ্মা সেতু লুট-পাট|
আম্লীগ আমলের ভিওাআইপি লুট-পাট|

১৩| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:০৬

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: এই বার এইটা দেখ তো :


বিএনপি ২০০৬ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি কোথায় রেখে গেছিল আর তোমার নেত্রী সেটা কোথায় তুলছে গত ৪ বছর ৮ মাসে

১৪| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:০৮

ইকবাল পারভেজ বলেছেন: উন্নয়ন হইছে একমাত্র আওয়ামী চোর-লুটেরাদের, কোন সন্দেহ নাই| তো ইলেকশন দিতে ডরাও কেন??

ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের ইলেকশনটা দিয়া ফালাও, তাত্তাড়ি

১৫| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:১১

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: বিএনপি ২০০৬ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি রেখে গেছিল ৬ দশকিম ৬।

গত ৪ বছর ৮ মাস ধরে কি বসে বসে বাল ছিড়লা যে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ২০১২ সালে কমে ৬ দশমিক ৩ এ নেমে আসল ????

১৬| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:১৮

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: ১৯৯৭-২০০১ সালে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের কি অবস্হা করে গেছিলা সেটা কি এত তারাতারি ভুলে গেল। এই নাও মনে করে দিলাম।

১৭| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:১৯

ইকবাল পারভেজ বলেছেন:
শুধু সোনালী ব্যাংক-শেয়ার বাজার-পদ্মা সেতু হইতে কত টাকা আম্লীগ চুরি করছে সেটা তোর মত আওয়ামী চোর লীগের সমর্থক লেখার যোগ্যতাও রাখোস না|

সারা দিন করস চান্দাবাজী আর লুট-পাট আর রাইতে আইসা কম্পিউটারে বালের মনের মাধুরী মিশাইয়া উন্নয়নের গল্প লিখস!!

চোরের লীগ নিপাত যাক!

১৮| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:২১

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: এত তারাতারি ভুলে গেলা যে বিদেশ থেকে মাল-পত্র আমদানি করে সেই পাওনা শোধ করতে পারনাই তোমার নেত্রী ১৯৯৭-২০০১ সালে। এই নাও সেটাও মনে করিয়ে দিলাম।

১৯| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:২৩

ইকবাল পারভেজ বলেছেন:
পলাশ ভাই:

আপনে উলু বনে মুক্তা ছড়াইতাছেন!! পোস্ট দাতা হইলো নিচু লেভেলের ছাত্রলীগের চান্দাবাজ, যেই কম্পিউটারে সে ব্লগ লিখতেছে সেইটাও চান্দাবাজী বা টেন্ডারবাজীর কামাই, সে জিডিপি কি জিনিষ জানে??

২০০৬ আর ২০১৩ সালের ডিফারেন্স বুজে?? বুজে না!!

খালি বুলে লুট-পাট আর চান্দাবাজী|

২০| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:৩২

মেহেদী_হাসান বলেছেন: ১। তথ্যসূত্র দেওয়া নাই।
২। জনশক্তি রপ্তানির বেপারটা পুরাপুরি ধাপ্পাবাজি। কারণ, আমেলিগ সরকারে আসার আগে প্রতিমাসে যে পরিমাণ লোক বাইরে কাজ করতে যেত, গত সাড়ে চার বছরে তত লোক যায় নি। এটা পত্রিকার নিউজ বা যারা বিদেশে কাজ করে তাদের যে কাউকে জিজ্ঞেস করলেই জানতে পারবেন।। সৌদি ভিসা গত সাড়ে তিন বছর ধরে বন্ধ। মালেসিয়ায় তেমন কোন লোক যায়নি।
৩। তথ্যসূত্র যদি দেওয়া থাকত, তবুও বাংলাদেশে করা অধিকাংশ পরিসংখান ধাপ্পাবাজি ছাড়া কিছুই না। এগুলার অধিকাংশ বিশ্বাসযোগ্য নয়; তারপরও এ ডাটাগুলাকে সত্য বলে বিশ্বাস করা নিলেও উপস্থাপনে বড় ধরণের চালাকি রয়েছে, যারা কারণে এ থেকে আসলে আমেলিগ ভাল করেছে কিনা বুঝা সম্ভব নয়।
৪। এখানে যে ডাটা গুলা দেয়া হয়েছে, সেটার রিপ্রেজেন্টেশনে বড় ধরণের চালাকি আছে। প্রত্যেকটা কেসে আমেলিগের ক্ষেত্রে ২০১৩ এর অবস্থা থেকে ২০০৮ এর অবস্থা বিয়োগ করে টোটাল জনসংখ্যা দ্বারা ভাগ করে প্রতি হাজার জনে কি অবস্থা সেটা বের করতে হবে। অনুরুপভাবে, বিএনপি ক্ষেত্রে ২০০৩ থেকে ২০০১ সালের বিয়োগ করে প্রতি হাজারে বের করতে হবে। শুধু তাই নয়, প্রতি ক্ষেত্রে প্রযোজ্য গ্রাফ দিতে হবে। ১৯৯১-১৯৯৬, ১৯৯৬-২০০১ এর চিত্রও পাশাপাশি দিতে হবে।
এখানে শুধু পজিটিভ সাইডগুলো তুলে ধরা হয়েছে। গুম, খুন, সন্ত্রাস, দুর্নিতি, বিরোধি দলের উপর নির্যাতন, গণবিমুখী সীদ্ধান্ত, পুলিশকে জনগন ও বিরোধিদলের উপর ব্য হিসাবটাও দিতে হবে।

২১| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:৩৩

মেহেদী_হাসান বলেছেন: ১। তথ্যসূত্র দেওয়া নাই।
২। জনশক্তি রপ্তানির বেপারটা পুরাপুরি ধাপ্পাবাজি। কারণ, আমেলিগ সরকারে আসার আগে প্রতিমাসে যে পরিমাণ লোক বাইরে কাজ করতে যেত, গত সাড়ে চার বছরে তত লোক যায় নি। এটা পত্রিকার নিউজ বা যারা বিদেশে কাজ করে তাদের যে কাউকে জিজ্ঞেস করলেই জানতে পারবেন।। সৌদি ভিসা গত সাড়ে তিন বছর ধরে বন্ধ। মালেসিয়ায় তেমন কোন লোক যায়নি।
৩। তথ্যসূত্র যদি দেওয়া থাকত, তবুও বাংলাদেশে করা অধিকাংশ পরিসংখান ধাপ্পাবাজি ছাড়া কিছুই না। এগুলার অধিকাংশ বিশ্বাসযোগ্য নয়; তারপরও এ ডাটাগুলাকে সত্য বলে বিশ্বাস করা নিলেও উপস্থাপনে বড় ধরণের চালাকি রয়েছে, যারা কারণে এ থেকে আসলে আমেলিগ ভাল করেছে কিনা বুঝা সম্ভব নয়।
৪। এখানে যে ডাটা গুলা দেয়া হয়েছে, সেটার রিপ্রেজেন্টেশনে বড় ধরণের চালাকি আছে। প্রত্যেকটা কেসে আমেলিগের ক্ষেত্রে ২০১৩ এর অবস্থা থেকে ২০০৮ এর অবস্থা বিয়োগ করে টোটাল জনসংখ্যা দ্বারা ভাগ করে প্রতি হাজার জনে কি অবস্থা সেটা বের করতে হবে। অনুরুপভাবে, বিএনপি ক্ষেত্রে ২০০৩ থেকে ২০০১ সালের বিয়োগ করে প্রতি হাজারে বের করতে হবে। শুধু তাই নয়, প্রতি ক্ষেত্রে প্রযোজ্য গ্রাফ দিতে হবে। ১৯৯১-১৯৯৬, ১৯৯৬-২০০১ এর চিত্রও পাশাপাশি দিতে হবে।
এখানে শুধু পজিটিভ সাইডগুলো তুলে ধরা হয়েছে। গুম, খুন, সন্ত্রাস, দুর্নিতি, বিরোধি দলের উপর নির্যাতন, গণবিমুখী সীদ্ধান্ত, পুলিশকে জনগন ও বিরোধিদলের উপর ব্যবহার, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ইত্যাদির হিসাবটাও দিতে হবে।

২২| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৭:১৫

শিপন মোল্লা বলেছেন: আসুন দেখুন আর হাসুন
হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা
হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা

২৩| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:২১

wrongbaaz বলেছেন: চোখ দিয়া পানি আইসা গেলু......... এইদেশের লোক মুর্খ, বেইমান, দেশদ্রোহি...... আউমীলীগের এই ব্যাপক উন্নয়নের পরেও ৫ টা রাম বাঁশ দিয়া খাড় করাইয়া দিল...... হে মহান প্রধানমন্ত্রী... আপনি ভাড়ত চইল্যা যান, আপনার মত দেশ প্রেমিকের যোগ্য সম্মান এই দেশে হইব না..... :'( :'( :'(

২৪| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:০২

মাহির ফয়সাল শাহী বলেছেন: ব্যাপক বিনোদন!!

২৫| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:০৭

ভাল ছাত্র বলেছেন: আওয়ামী গর্ভেন্টের সবচেয়ে বড় আর্জন কৃষি খাততে স্বয়ং সম্পূর্ন করা।

২৬| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯

কলাবাগান১ বলেছেন: কৃষি আর শিক্ষা খাতের কথা বলা উচিত

"বিএনপিকে যারা ভোট দেয় তাদের ৯০ ভাগ মানুষ উপরের হিসেব গুলো বুঝেন এটা আপনি কিভাবে ভাবলেন?

ওনারা বুঝে ধান খেয়ে ধানকে ভোট না দিলে ধান হবেনা।
নদি নালা সুকিয়ে কাঠ এখন নৌকার কাজ নেই এসবের বিপক্ষে কোন যুক্তি আছে কিনা সেটা বলেন। "

২৭| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৫০

সাদা পাখি বলেছেন: ভাল ছাত্র বলেছেন: আওয়ামী গর্ভেন্টের সবচেয়ে বড় আর্জন কৃষি খাততে স্বয়ং সম্পূর্ন করা।

২৮| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩

বিডি আইডল বলেছেন:

আজকে মুগদায় এক জনসভায় নৌকায় ভোট চাইলেন আমাদের চোখের মণি, স্বপ্নদোষের খনি শেখ হাসিনা। সেইখানে তিনি কিছু মজার মজার কথা বলেছেন:

১. বিদ্যুত্ সমস্যা এখন আর নেই (জ্বী, এইজন্যই এখন গড়ে ৪ ঘন্টা আর রোজার পরে গড়ে ৮ ঘন্টা লোডশেডিং দেয়ার নির্দেশ আপ্নে দিয়ে রেখেছেন। পাবলিকরে লোডশেডিং কারে বলে সেই শিক্ষা দেয়ার জন্য)।
২. উনি (খালেদা) একটি ইহুদি মালিকের পত্রিকায় আমাদের পোশাকশিল্পের বিরুদ্ধে লিখেছেন (জ্বী, এইজন্যই আপ্নার ছেলে-মেয়ে, নাতি-পুতির সবাই ইহুদী, খ্রীস্টান, শিখ, পান্জাবী, হিন্দু সবাইরে বিয়ে কর্তাছে। খালেদার এক তথাকথিত আর্টিকেলেই যদি আমেরিকা জিএসপি সুবিধা বাতিল করে, আপ্নার মত জ্ঞাণী-গুণী বাল ফালাইণ্যা প্রধানমন্ত্রী ডজনখানেক চিঠি লিখে সেইটারে ফেরত আনেন এখন)।
৩. ওরা (বিএনপির সরকার) মা বোনদের নির্যাতন করবে (জ্বী, এইজন্যই '৭১ থেকে ২০০৯ যখনই আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে লীগের লুকজনরা এমনকি শিশুদেরও ধর্ষণের হাত থেকে রেহাই দেয় না। নারীদের দিয়ে নেতাদের মনোরজ্ঞন আর পতিতা ব্যবসার কথা বাদই দেয়া যায়)।
৪. আমরা (মানবতাবিরোধী) বিচারের রায় পেতে শুরু করেছি (জ্বী, এইবার এগোরে ঝুলাইয়া দেন। এই মূলা আর ঝুলাইয়া রাইখেন না)।
৫. আমরা বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই (জ্বী, সেইটা দেশের আপার শিক্ষিত-অশিক্ষিত জনগণ দেখছে গত ৪ বছর। এই জন্যই চট্রগ্রাম সহ ছয় সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে জনগণ আপ্নার পশ্চাতে কষে লাথি দিয়েছে)

২৯| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: জনাব @কলাবাগান, এই দেখেন আপনার সরকারের সাফল্য উপচাইয়া পড়তাছে। আজকের দৈনিক প্রথম আলো:


"গত সাত বছরের চিত্র:

২০০৭ সালে আট লাখ ৩২ হাজার এবং ২০০৮ সালে আট লাখ ৭৫ হাজার কর্মী বিদেশে যান। ওই দুই বছরেরই প্রথম ছয় মাসে প্রায় সাড়ে চার লাখ করে কর্মী বিদেশে যান।

কিন্তু বর্তমান সরকারের প্রথম বছর ২০০৯ সালে জনশক্তি রপ্তানি কমে যায়। ওই বছর পৌনে পাঁচ লাখ কর্মী বিদেশে গেছেন। এর মধ্যে প্রথম ছয় মাসে গেছেন দুই লাখ ৫০ হাজার ৯০০।

পরের বছর এ সংখ্যা আরও কমে দাঁড়ায় তিন লাখ ৯১ হাজার, এর মধ্যে প্রথম ছয় মাসে ছিল দুই লাখ দুই হাজার ৮৭৮ জন। তবে পরের বছর থেকে পরিস্থিতি ভালো হতে থাকে। ২০১১ সালে পাঁচ লাখ ৬৮ হাজার ৬২ জন এবং ২০১২ সালে ছয় লাখ সাত হাজার ৭৯৮ কর্মী বিদেশে যান।


কিন্তু এবার প্রথম ছয় মাসে জনশক্তি রপ্তানির যে ধারা তাতে বছর শেষে এ সংখ্যা চার লাখ হবে কি না, তা নিয়ে শঙ্কায় আছেন ব্যবসায়ীরা।"

৩০| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: "বাংলাদেশের জনশক্তি রপ্তানির সবচেয়ে বড় বাজার সৌদি আরব। একসময় বছরে দেড় থেকে দুই লাখ কর্মী সেখানে গেলেও গত সাড়ে চার বছরে গেছেন ৬০ হাজার কর্মী।"


আপনার সরকারের সাফল্য দেইখা

৩১| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:০১

মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: মোস্তফা কামাল পলাশ ভাই ধন্যবাদ আপনাকে তথ্যভিত্তিক প্রমাণ দেওয়ার জন্য। তবে দিয়ে লাভ নেই ভাই এরা বালের অন্ধ সমর্থক।

লেখক ভাই বাংলদেশের মানুষদের কি আপনার বালের নেতাদের মত আবাল পাইছেন? ২০০৬ এ দেশের জনসংখ্যা আর ২০১৩ এর দেশের জনসংখ্যা এক নাকি? চিন্তা করেন না বাল বাদে সামনে যে সরকারই আসুক না কেন আপনার মত হিসাব করলে সমনের সরকারের উন্নয়নের গ্রাফ আপনার বাল সরকারের চেয়ে বেশী হবে। তাই আগামীবার আর যারেই ভোট দেয় আপনার বাল সরকারকে দিব না এবং সবাইকে দিতে নিষেধ করব।

৩২| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:০৬

বিডি আইডল বলেছেন: দীপু মণি বিদেশে ঘুরাঘুরির যতই বিশ্বরেকর্ড করুক...দুর্বল পররাষ্ট্রনীতি আর কূটনীতির কারণেই যেভাসে ধ্বসে গেছে বিদেশে বাংলাদেশের শ্রমবাজার এই সরকারের সময়ে:

২০০৭ সালে ৮,৩২০০০
২০০৮ সালে ৮,৭৫০০০
২০০৯ সালে ৪,৭৫০০০
২০১০ সালে ৩,৯১০০০
২০১১ সালে ৫,৬৮০১২
২০১২ সালে ৬,০৭৬৯৮
২০১৩ সাল ৪,০০০০০ (বিশেষজ্ঞরা বলছেন এই সংখ্যা পূরণ হবে না)

খেয়াল করলে দেখবেন ২০০৭-০৮ সালে বিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দার সময় যেখানে সাড়ে আট লক্ষের কাছাকাছি লোক গেছে, সেখানে মন্দা কাটিয়ে উঠা পরের সময় ব্যার্থ আওয়ামী লীগ সে সংখ্যা বাড়ানোর তুলনায় কমিয়ে এনেছে কিভাবে। এর মধ্যে মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশীদের জন্য শ্রমজাবার পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে এবং এই সরকার তার কিছুই করতে পারেনি। বিশাল ঢাকঢোল পিটিয়ে গত বজর মালয়েশিয়ায় লোক পাঠানোর নাটক হয়ে এখন পর্যন্ত লোক গেছে ২০০ এরও নীচে।

৩৩| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:০৬

বিডি আইডল বলেছেন: আওয়ামী লীগ দেশের শিক্ষা ব্যবস্হাকে পঙ্গু করে শুধু উচ্চ হারের সিপিএ ৫ আর পাশের হার দেখিয়ে যে বাহবা কুড়াতে চাচ্ছে, তার পিছনের ইতিহাস শুনুন এক প্রধান পরীক্ষকের মুখ থেকে:

"আমার নেতৃত্বে প্রায় সাড়ে ৮ হাজার উত্তরপত্র মূল্যায়ন হয়েছে। কিন্তু আমরা সঠিকভাবে উত্তরপত্র মূল্যায়ন করতে পারিনি। ওই ৮ হাজার উত্তরপত্রে একজনও ফেল করেনি। আমাদের আগেই নির্দেশ দেয়া হয় ‘ফেল করলে পাস নম্বর দিতে’। এছাড়া একটু লিখলেও পুরো নম্বর দিতে বলা হয়। এ কারণেই আকাশচুম্বী ফল হয়েছে। বোর্ডের নির্দেশ মতো কাজ না করলে আমাদের নানা সমস্যা আছে। পরের বছর আর উত্তরপত্র দেয়া হবে না। পদোন্নতি হবে না। নানাভাবে হয়রানি করা হবে। এভাবে শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করা হচ্ছে।"

অন্য এক প্রধান পরীক্ষক কি বলছেন দেখেন:

"এবারের ফল ভাল হওয়ার পেছনে কয়েকটি কারণ রয়েছে। প্রথমত সহানুভূতির দৃষ্টিতে উত্তরপত্র মূল্যায়নে আমাদের নির্দেশ দেয়া হয়। এছাড়া কোনভাবে উত্তর লিখলেও তাতে নম্বর দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়। ফল ভাল হয়েছে কিন্তু এতে শিক্ষার্থীদের ধ্বংস ডেকে আনা হচ্ছে। এখন থেকে শিক্ষার্থীরা আগের মতো পড়ালেখা করবে না। মনে করবে একটু লিখলেই নম্বর দেয়া হয়।"

৩৪| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭

এস এইচ খান বলেছেন: বাঈ কই পালাইলা লুকজনতো ক্যারাব্যারা লাগাই দিছে

৩৫| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৪২

ক্লিকবাজ বলেছেন: বালের চাপা না থাকলে শিয়াল-কুত্তায় করে টাইন্না লইয়া যাইতো।

৩৬| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৪৯

বিডি আমিনুর বলেছেন:

৩৭| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫

প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: সেধে কেউ পুন্দানি খেতে চাইলে কী আর করা । নেন, পুন্দানি খান ।

৩৮| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৫৬

নেয়ামূল হক বলেছেন: মুক্ত মণ বলেছেন: আবুলের সংখ্যা।

বি,এন,পি ২০০৬ = ০ টি।
আওয়ামীলীগ ২০১৩ = ২ টি।

৩৯| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭

মেদভেদ বলেছেন: আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
এত সোনা ঝরলে "তত্ত্বাবধায়ক সরকার" দিতে এত ভয় কেন?

আত্মবিশ্বাস থাকলে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনে আসতে বলেন।

দুধ-কা-দুধ, পানি-কা-পানি হয়ে যাবে।
কত ধানে কত চাল বোঝা যাবে।

৪০| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩

মেদভেদ বলেছেন:

৪১| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: সেধে কেউ পুন্দানি খেতে চাইলে কী আর করা । নেন, পুন্দানি খান ।


আর দুর্নিতিতে যে উন্নতি হয়েছে তাও দিতেন। ভাল হত।

তারপর মনে করেন গুম, মানুষ হত্যা এইসব ও দিতেন।

৪২| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮

মদন বলেছেন: সাত বছরের মধ্যে এবারই সবচেয়ে কম শ্রমিক বিদেশে যাচ্ছেন  সরকার বলছে সংখ্যা নয়, মানের দিকে নজর
জনশক্তি রপ্তানির দুঃসময়


গত সাত বছরের চিত্র: ২০০৭ সালে আট লাখ ৩২ হাজার এবং ২০০৮ সালে আট লাখ ৭৫ হাজার কর্মী বিদেশে যান। ওই দুই বছরেরই প্রথম ছয় মাসে প্রায় সাড়ে চার লাখ করে কর্মী বিদেশে যান। কিন্তু বর্তমান সরকারের প্রথম বছর ২০০৯ সালে জনশক্তি রপ্তানি কমে যায়। ওই বছর পৌনে পাঁচ লাখ কর্মী বিদেশে গেছেন। এর মধ্যে প্রথম ছয় মাসে গেছেন দুই লাখ ৫০ হাজার ৯০০। পরের বছর এ সংখ্যা আরও কমে দাঁড়ায় তিন লাখ ৯১ হাজার, এর মধ্যে প্রথম ছয় মাসে ছিল দুই লাখ দুই হাজার ৮৭৮ জন। তবে পরের বছর থেকে পরিস্থিতি ভালো হতে থাকে। ২০১১ সালে পাঁচ লাখ ৬৮ হাজার ৬২ জন এবং ২০১২ সালে ছয় লাখ সাত হাজার ৭৯৮ কর্মী বিদেশে যান। কিন্তু এবার প্রথম ছয় মাসে জনশক্তি রপ্তানির যে ধারা তাতে বছর শেষে এ সংখ্যা চার লাখ হবে কি না, তা নিয়ে শঙ্কায় আছেন ব্যবসায়ীরা।
বন্ধ রয়েছে ইউএইর বাজার: বাংলাদেশের গত কয়েক বছরের জনশক্তি রপ্তানির অন্যতম বাজার ছিল ইউএই। ১৯৭৬ সাল থেকে প্রতিবছরই সেখানে কর্মী যাওয়া বেড়েছে। ২০০৭ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত প্রতিবছর গড়ে আড়াই লাখ কর্মী গেছেন দেশটিতে। কিন্তু গত বছরের শেষ দিকে বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেওয়া বন্ধ করে দেয় দেশটি। গত ছয় মাসে মাত্র পাঁচ হাজার ৭১৩ জন কর্মী সেখানে গেছেন। ব্যবসায়ী ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, জনশক্তি রপ্তানি কমে যাওয়ার মূল কারণ এটিই।
ইউএই বলছে, বাংলাদেশি কর্মীদের অপরাধপ্রবণতার কারণেই তারা বাজার বন্ধ করে দিয়েছে। আর সরকার বলছে, এই বাজার চালুর চেষ্টা চলছে।
কুয়েতের বাজারও বন্ধ: বাংলাদেশের আরেক বৃহৎ শ্রমবাজার কুয়েতে ২০০৮ সাল থেকেই কর্মী যাওয়া কমে যায়। ২০০৯ সালের পর বাজারটি বন্ধ হয়ে যায়। বর্তমান সরকারের গত সাড়ে চার বছরে মাত্র ৮৯ জন কুয়েতে গেছেন। গত ছয় মাসে একজনও যাননি।
জনশক্তি রপ্তানির সমস্যা সমাধানে ২০১০ সালের ফেব্রুয়ারিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কুয়েত সফর করেন। তিনি সফরকালে কুয়েতের আমিরকে বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার অনুরোধ জানান। কিন্তু এখনো ইতিবাচক সাড়া মেলেনি।
অগ্রগতি নেই মালয়েশিয়ায়: ২০০৭ ও ২০০৮ সালেও মালয়েশিয়ায় চার লাখ কর্মী গেছেন। কিন্তু প্রতারণাসহ নানা অনিয়মের কারণে ২০০৯ সালের মার্চে বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেওয়া বন্ধ করে দেয় দেশটি। দীর্ঘ কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পর গত নভেম্বরে মালয়েশিয়া এই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে। ২৬ নভেম্বর দুই দেশের মধ্যে সরকারিভাবে কর্মী আদান-প্রদানের বিষয়ে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। প্রবাসীকল্যাণমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন ঘোষণা দিয়েছিলেন, মালয়েশিয়া প্রতি মাসে ১০ হাজার করে কর্মী নেবে। আগামী কয়েক বছরে পাঁচ লাখ কর্মী নেবে। ঢাকঢোল পিটিয়ে এ বছরের এপ্রিলে প্রথম সরকারিভাবে কর্মী যাওয়া শুরু হয় মালয়েশিয়ায়। কিন্তু এ পর্যন্ত পাঠানো হয়েছে মাত্র ১৯৮ জন কর্মী।
বিএমইটির হিসাব অনুযায়ী, গত ছয় মাসে এক হাজার ১০৭ জন কর্মী গেছেন মালয়েশিয়ায়।
সৌদি বাজার চালু হলেও গতি নেই: বাংলাদেশের জনশক্তি রপ্তানির সবচেয়ে বড় বাজার সৌদি আরব। একসময় বছরে দেড় থেকে দুই লাখ কর্মী সেখানে গেলেও গত সাড়ে চার বছরে গেছেন ৬০ হাজার কর্মী। এর মধ্যে এ বছর গেছেন ১০ হাজার ১৫৭ জন।
সরকার বলছে, বর্তমানে সৌদি আরবে অবৈধ বিদেশিদের জন্য সাধারণ ক্ষমা চলছে। এই সাধারণ ক্ষমা শেষে সৌদি বাজার আবার স্বাভাবিক হবে।


Click This Link

৪৩| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:০২

নষ্ট শয়তান বলেছেন:

হেফাযতের গনহত্যার ব্যাপারটা লিষ্টে আনলাম না।

১. বিডিআর বিদ্রোহে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তা হত্যা।
২. জিয়া বিমানবন্দরের নাম পরিবর্তন।
৩. নিজেরগুলোসহ আওয়ামী নেতা-কর্মীদের খুন,ধর্ষন ডাকাতি, লুটপাটের হাজার হাজার মামলা প্রত্যাহার।
৪. বেগম খালেদা জিয়াকে তার তিন যুগের ক্যান্টনমেন্টের বাড়ি থেকে ঈদের পূর্বদিন অমানবিকভাবে উচ্ছেদ।
৫. ভারতের সঙ্গে অধীনতামূলক মিত্রতা চুক্তি সই।
৬. গোপন চুক্তির মাধ্যমে অথবা কোনো চুক্তি ব্যতীত ভারতকে রাষ্ট্রবিনাশী করিডোর প্রদান।
৭. টিপাইমুখ বাঁধ নির্মাণের বিরোধিতার পরিবর্তে সরবে তার পক্ষে ওকালতি।
৮. দেশের জনগণকে তিস্তা পানি চুক্তির আশা দিয়ে ভারতের ইচ্ছার কাছে আত্মসমর্পণ।
৯. ভারতকে বাংলাদেশের জমি একতরফা প্রদান।
১০. বিচারবিভাগসহ প্রতিটি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান নগ্ন দলীয়করণ।
১১. শেয়ারবাজার থেকে সাধারণ বিনিয়োগকারীর লাখো-কোটি টাকা ডাকাতি।
১২. পঞ্চম সংশোধনী বাতিল।
১৩. সংবিধান থেকে আল্লাহ্র প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস উঠিয়ে দেয়া।
১৪. কথিত ইসলামী জঙ্গিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার নামে সারা দেশে ইসলাম বিরোধী আবহ তৈরি।
১৫. ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীদের জোর করে বাঙালি বানিয়ে পিতার মতো পুনরায় পার্বত্য অঞ্চলকে অশান্ত করা।
১৬. তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিল।
১৭. বিরোধী মতাবলম্বীদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রযন্ত্রের ভয়াবহ নির্যাতন।
১৮. মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন।
১৯. সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতার ওপর আক্রমণ।
২০. সরকারে সর্বগ্রাসী দুর্নীতির ভয়াবহ বিস্তার।
২১. ড. ইউনূসসহ সমাজের সম্মানিত ব্যক্তিবর্গকে অপমান ও নিগ্রহ।
২২. পারিবারিক জমিদারির মতো করে রাষ্ট্রকে ব্যবহার।
২৩. জাতীয় সংসদকে অকার্যকর, একদলীয় করে তোলা।
২৪. বিরোধী দলীয় চিফ হুইপকে প্রকাশ্য রাজপথে অর্ধউলঙ্গ করে লাঠিপেটা এবং পুলিশের গাড়ি থেকে লাথি মেরে ফেলে প্রাণনাশের চেষ্টা করা।
২৫. নাটোরের বাবু, নরসিংদীর লোকমান, ঢাকার চৌধুরী আলমের মতো জনপ্রতিনিধিদের সরকারি পেটোয়া বাহিনী কর্তৃক প্রকাশ্যে হত্যা অথবা গুম-খুন।
২৬. দ্রব্যমূল্যের অসহনীয় বৃদ্ধি।
২৭. আইন-শৃঙ্খলার ভয়াবহ অবনতি।
২৮. দেশের সার্বিক অর্থনীতিতে ধস সৃষ্টি।
২৯. দেউলিয়া পররাষ্ট্র নীতির মাধ্যমে বাংলাদেশকে ইসলামী বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন করা।
৩০. আমাদের গর্ব ও ঐতিহ্যের রাজধানী ঢাকা ভাগ।
৩১. ডেস্টেনি/ইউনিপেটুইউ কেলেংকারী।
৩২. হলমার্ক কেলেংকারী।
৩৩. বিসমিল্লাহ গ্রুপ কেলেংকারী।
৩৪. পদ্মা সেতু কেলেংকারী।
৩৫. রেলওয়ের কালো বিড়াল কেলেংকারী।
৩৬. বিশ্বজিৎ হত্যা।
৩৭. একদিনে ৬০ জন মানুষ হত্যার রেকর্ড।
৩৮. রামুতে বৌদ্ধবিহারে আগুন কেলেংকারী।
৩৯. ইলিয়াস আলী সহ বিরোধী দলের অনেক নেতা গুম।
৪০. এমসি কলেজে আগুন।
৪১. বহদ্দার হাট ফ্লাইওভার ট্র্যাজেডি।
৪২. আশুলিয়ায় তাজরিন ফ্যাশন ট্রাজেডি।
৪৩. সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যার বিচার না হওয়া এবং গণমাধ্যমের উপর অব্যহত নিপীড়ন।
৪৪. ব্যাংকিং খাত সহ আর্থিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংসকরন।
৪৫. শিশুদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল কেলেংকারী।
৪৬. পাঠ্যপুস্তকে ধর্ম অবমাননামূলক বিষয় অর্ন্তভুক্ত করা

৪৪| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:০৮

নষ্ট শয়তান বলেছেন: কি আরো লাগবে?

৪৫| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৪০

চাঁন মিঞা সরদার বলেছেন:
আওয়ামী হায়েনা লীগের বিদায় ঘন্টা বেজে গেছে।

অপশক্তি শীঘ্রই রাষ্ট্র ক্ষমতা থেকে বিদায় নবে।

৪৬| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯

সকাল-সারিকা বলেছেন: ভাইয়েরা তো লেখক রে পুরাই ল্যাংটা করে ছাইড়া দিলেন। তাড়াতাড়ি একটা লুঙ্গি দেন, নাইলে লজ্জা ঢাকবো কেমনে।

৪৭| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪০

wrongbaaz বলেছেন: একেতো সিটি কর্পোরেশনের দুষ্টু বখাটে ভোটাররা আউমীলীগ্রে শিটি দিয়া বেইজ্জত কইর‍্যা লেংটি পড়াইয়্যা ছাইড়া দিসে তারপরও আপনাগো দিলে রহম হয় না কেন ? শেষ সম্বল নেংটি খানা খুইলা নিলেন সবাই আমি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই।আউমিলীগিধার লংঘনের ব্যাপারে মিছ ছুলতানা আপু ও মিছটার মিছান ভাইয়ের দৃষ্টি আকর্ষন করছি।

৪৮| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩

বিডি আমিনুর বলেছেন: হাম্মা ডা গেল কই ?
ঘাস খাইয়া এখনও গোয়ালে ফিরেনাই

৪৯| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪

সাবু ছেেল বলেছেন: অথচ এই অসভ্যটাকে নিয়ে আমাদের সময় আর বিম্পি-জামাত কতটাই না সন্তুষ্ট!একেই বলে,"কুত্তায় চিনে পচা ফ্যান!"

৫০| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৫১

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: এই জন্যই তো বলা হয় যে ছাগল দিয়া কি হাল চাষ হয় ????


আবাল প্রত্যেকটা গ্রাফের নিচে স্পষ্ট করে লিখা আছে তথ্য সুত্র বাংলাদেশ ব্যান্ক ও International Monetary Fund (IMF)।

থ্ক্কু, আমি তো ভুইলা গেছিলাম তোর শিক্ষাগত যোগ্যতা ব-কলম। International Monetary Fund (IMF) কি খায় না মাথায় দেয় সেটা তো তোর বোঝার কথা না।

৫১| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১৫

আলাপচারী বলেছেন: মিথ্যা ৩ প্রকার।
১। মিথ্যা
২। ডাহা মিথ্যা
৩। পরিসংখ্যান

৫২| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:২০

নিকষ বলেছেন: খুশি থাকেন

৫৩| ২১ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৪৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হ্যা। গত টার্মে ও তত্তাবধায়ক টার্মে বিদেশে আদম বেশী গেছে।
বেশী গেছে ঠিকই, কিন্তু দুইনম্বরি ছিল, বেশী টাকাও খরচ হয়েছিল, যে কারনে বেশীরভাগই ফেরত আসছিল, নতুবা জেলে গেছিল।

কিন্তু এইবার সংখ্যার দিকে নয়, মানের দিকে নজর দেওয়া হয়েছে। প্রতি বছর ৫-৬ লাখ শ্রমিক বিদেশে যাচ্ছেন। এরা দক্ষ কিন্তু খুব কম খরচে যাচ্ছেন। নতুন করে যাঁরা যাবেন, তাঁরা যেন কম খরচে দক্ষতা নিয়ে বেশি বেতনে চাকরি নিয়ে যেতে পারেন, তা নিশ্চিত করার চেষ্টা হচ্ছে। এ কারণে জনশক্তি রপ্তানি কিছুটা কমতে পারে। তবুও এ বছর চার লাখ লোক বিদেশ যাবেন। প্রতারনা, দুইনম্বরি নেই বললেই চলে। 0 শুন্য ভাগ!

এর চমকপ্রদ ফলাফলও পাওয়া গেছে! রেমিটেন্স আসছে ৪ গুন বেশী!
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ১৩ বিলিয়ন থেকে বেড়ে ৫০ বিলিয়ন!

বিদ্যুত উৎপাদিন বিএনপি ৫ বছরে বৃধি মাত্র ৩০০ মেঃ
আম্লিগ বিএনপির ৩,০০০ থেকে বেড়ে ৮,৫২৫ মেগাওয়াট। বৃধি = ৫,৫২৫ মেঃ

উপরে কিছু মন্তব্যকারিদের বলছি -
আপনাদের কি ধরনা বিএনপি আসলে দেশ দুর্নিতিমুক্ত হয়ে সব ভাল হয়ে যাবে?
আচ্ছা আপনারা বিএনপির ভেতর পেয়েছেন টা কি!
দলছুট চোরচোট্টা নিয়ে গঠিত দলটির আদর্শহীন একটি দল! যে দলের এজেন্ডা ও লক্ষ্য বেশিরভাগ নেতাদের কাছেই অস্পষ্ট। এদের অর্জন হল নেগেটিভ ভোট।
নিজস্য ভোট অর্জন =০। ছাগু ভোট আর নেগেটিভ ভোটই এদের সম্বল।
মহান মুক্তিযুদ্ধ, যুদ্ধাপরাধ নিয়ে তাদের অবস্থান- অস্পষ্ট। ধরি মাছ না ছুই পানি ... ঘুরান্ন্যা কথা।

নেত্রী একজন বকলম, যার দাপ্তরিক কাজ এমনকি ভাষণটা পর্যন্ত আরেকজনকে লিখে দিতে হয়।

আর এদের দুর্নিতির ইতিহাস বলতে গেলে কলমের কালি শেষ হয়ে যাবে ....

এরা আবার যদি আসতে পারে দেশটি হবে পাকিস্তানের চেয়েও খারাপ বোমাবাজ, তালেবানি, সন্ত্রাসি, বর্বর একটি রাষ্ট্র!

৫৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:০৬

আই লাভ ইউ, ম্যান বলেছেন: ল্যাংটা করার পর দগদগে দাউদ-ছুলি দেখা যায়

৫৫| ২৫ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৪

ফুরব বলেছেন: আওয়ামীলিগ ক্ষমতা আসলেই দেশে একটা অস্থির পরিবেশ তৈরি হয়। যেটা অন্য কোণ দল আসলে হয় না।

ছাত্র লীগ চরম বেপরোয়া আচরণ শুরু করে। আইন শৃঙ্খলা সরকারের কনট্রোলের বাহিরে চলে যায়।

সাধারন মানুষ চরম নিরাপত্তা হীনতায় ভোগে।

ইন্ডিয়া বাংলাদেশকে একটা অঙ্গ রাজ্য হিসাবে ব্যাবহার করে। নানা রকম চুক্তির ফিরিস্তি নিয়ে হাজির হয়।

কথায় কথায় মানুষ খুন হয় কোণ বিচার নাই।

খাদ্য মুল্য চরম আকার ধারন করে সাধারন মানুষ হিমশিম খায়।।

২৪টা আবুল মন্ত্রীর দায়িত্ব পায় যা হাস্যকর।

কথায় কথায় মুক্তিযুদ্ধের বুলি আওড়ায় আর কাজের বেলায় ডাকাতি করে।

এভাবে হাজারটা বলা যায় কত আর বলব??

৫৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪

সরকার৮৪ বলেছেন:

৫৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৩৭

নষ্ট শয়তান বলেছেন: আরে দুস্ত বাল বৈশাখী পুরা বকনা বাছুরের মত দৌড়াইয়া আইচ ল্যাঞ্জা মাতায় তুইলা। ওরে বুড়া হাম্বা একটা কথার উত্তর দাও তুমাগো শেখ সাব মানে শেক মুজিব কি পাশ ছিল জান? নাকি এই পাব্লিক সমক্ষ্যে কইয়া ল্যাংডা কইরা দিমু। আর বলদের মত ম্যাৎকার দিও না তুমি না আমার দুস্ত? মাইনষে কয় তুমি নাকি পাডা, আমার তো শরম আছে।