নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হরিণা-৭১

ব্লগিং করতে ভালোবাসি

হরিণা-১৯৭১

ইন্জিনিয়ার

হরিণা-১৯৭১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

এ, কে খন্দকার মুক্তিযোদ্ধা, উনিই সঠিক

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১৫

মুক্তিবাহিনীর ডেপুটি চিফ অভ আর্মি স্টাফ এ কে খন্দকার তাঁর বইতে যা লিখেছেন সবই সঠিক; তিনি মুক্তিযোদ্ধা, তিনি যা জানেনে তা সঠিভাবে জানেন, তিনি যা লিখেছেন, তা সঠিক।



তাঁর লেখার কারণে শেখ সাহেবের ঐতিহাসিক অবদান কোনভাবে ক্ষুণ্ণ হয়নি, বা হবে না; বিএনপি কোন সুযোগ নিতে পারবে না; কারণ তারা জামাতের সাথে একই অপরাধে অপরাধী: ওরা বাংলাদেশের বিপক্ষে যুদ্ধ করেছে, এবং বাংলাদেশ চাহেনি; ওদের বক্তব্য থাকতে পারে না। যুদ্ধের সময় ওরা পেলে জিয়াকে টুকরা টুকরা করে ফেলতো।



শেখ সাহেবের হয়ে যেসব চোরের বাচ্ছারা শিয়ালের ডাক দিচ্ছে, তাদের স্হান ছিল চোরের সারিতে, আজীবন থাকবে সেখানে; প্রতিটি মুক্তিযোদ্ধা আছেন খন্দকারের সাথে।



শেখ সাহেব জীবিত থাকাকালে কখনো বলেননি যে, তিনি ৭ই মার্চে স্বাধীনতা ঘোষনা করেছিলেন: ৭ই মার্চেও তিনি আশা করছিলেন যে, পাকিস্তানের সামরিক সরকার চাপের মুখে মানুষের দাবী মেনে নেবে, ভোটের রায় অনুসারে সরকার গঠন করতে দেবে; তিনি ছাত্রলীগের ছাত্রদের মত মগজহীনজীব ছিলেন না; তাঁর দায়িত্ব ছিল, তিনি দলের প্রধান ছিলেন।



আওয়ামী লীগের বিরাট অংশ স্বাধিনতা যুদ্ধের সময় সক্রিয় ছিল না, সক্রিয় ছিল মুক্তিযো্দ্ধারা: ১ লাখ ২০ হাজার মুক্তিযোদ্ধা অস্ত্র ধরেছিলেন, ২২ হাজার প্রাণ দিয়েছেন, তাঁরাই দেশ এনেছেন; তাঁরা যা করেছেন, তাঁরা যা দেখেছেন, সেটাই সঠিক।



শেখ সাহেব যা করেছেন জাতির জন্য সেটাই যথেস্ঠ, উনার নামে মিথ্যা যারা ছড়াচ্ছে, তারা চোর ডাকাত; মিথ্যা বলে উনাকে বড় বা ছোট করার দরকার নেই; উনার স্হানে উনি আছেন; আর খন্দকার যা দেখেছেন, যা করেছেন, তাই লিখেছেন, উনার ভাবনা সঠিক।



খন্দকার শেখ সাহেবকে ছোট করেনি, শেখ সাহেবকে ছোট করছে চোর ডাকাতেরা।



****** সামু আমাকে ৫ বার ব্যান করেছে, বর্তমানে 'জেনারেল ব্লগার' থেকে 'ওয়াচে' এনেছে; এটা ভয়ানক অন্যায়!



মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০৮

আহমেদ রশীদ বলেছেন: হরিণের বাচ্চা হরিণ তুই এতোদিন কোথায় ছিলি?

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৪

হরিণা-১৯৭১ বলেছেন: আমি সামুতে আছি, সামু আমাকে 'ওয়াচে' রেখেছে, ১ম পাতায় যেতে দেয় না; তাই লিখতে পারছি না।

খন্দকারের লেখায় শেখ সাহেবের ঐতিহাসিক ভুমিকার কোন পরিবর্তন হয়নি: শেখ সাহেবের দল ভোট পেয়েছিল, তিনি "তখনকার বাংগালীদের এক" করেছিলেন; সেসব বাংগালীরা যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছিলেন।

স্বাধীনতার পর, শেখ সাহেব নিজের কথামত দেশ চালাতে পারেননি; এগুলো বললে শেখ সাহেবের ঐতিহাসিক ভুমিকার কোন পরিবর্তন হবে না।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:১৪

হরিণা-১৯৭১ বলেছেন: @আহমেদ রশীদ ,

প্রসংগক্রমে: "হরিণা" শব্দটির সাথে জড়িত চট্টগ্রাম ও নোয়াখালীর ২১ হাজার মুক্তিযোদ্ধা; হরিণা ছিল ১৯৭১ সালের সেই ২১ হাজারের হেড-কোয়ার্টার; মেজর জিয়া, মেজর রফিকের কার্যস্হল।

২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৭

হরিণা-১৯৭১ বলেছেন:



@আহমেদ রশীদ ,

প্রসংগক্রমে: "হরিণা" শব্দটির সাথে জড়িত চট্টগ্রাম ও নোয়াখালীর ২১ হাজার মুক্তিযোদ্ধা; হরিণা ছিল ১৯৭১ সালের সেই ২১ হাজারের হেড-কোয়ার্টার; মেজর জিয়া, মেজর রফিকের কার্যস্হল।

৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১৮

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: "ছাত্রলীগের ছাত্রদের মত মগজহীন জীব ছিলেন না; তাঁর দায়িত্ব ছিল, তিনি দলের প্রধান ছিলেন"-এখানেই আমার আপত্তি। হয়তো ভুলও হতে পারে আমার জানায়। কারন আমি জানি দলীয় প্রধান সাধারনতঃ দলের মাউথপিস হন। মূল মগজ থাকে ধরা-ছোয়ার বাইরে।।এটাই রাজনীতির মূলমন্ত্র,অন্ততঃ আমার হিসাবে।।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:১৩

হরিণা-১৯৭১ বলেছেন: ৭ই মার্চের দিন ছাত্রলীগের রব, বব সবাই স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা তুলেছিল; ওরা ছাত্রলীগ।

শেখ সাহেব কথা বলেছেন নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে, তাদের নেতা হিসেবে; ফলে উনি স্বাধীনতার কথা বলেননি; উনি শেষ চেস্টা করেছেন পাকিস্তানকে বুঝাতে যে, সরকার গঠন করতে দিতে হবে।

উনি সঠিক পথে ছিলেন; যা করেছিলেন, সেটা সঠিক চিল।

খন্দকার যা বলেছে টাও সঠিক; শেখ সাহেবের সাথে কোন কন্ট্রেডিকশন নেই।

এখানে রাজাকার ও বিএনপি'র জন্য পোড়া আলু নেই।

আওয়ামী লীগের চোরেরা শেখের প্রতি অতি ভক্তি ডেখাচ্ছে; কারণ সবাই সবাই চুরি করছে।

৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:২৯

এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন: আহমেদ রশীদ(!) আবার তোরা মানুষ হ।

৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:২৯

এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন: আহমেদ রশীদ(!) আবার তোরা মানুষ হ।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:১৮

হরিণা-১৯৭১ বলেছেন: আহমেদ রশীদ এর মত কোটী হতভাগা বাংগালীতে দেশ ভরে গেছে; এরা নিজের ভালো নিজে বুঝে না; এরা পুরো জাতিকে চোর ডাকাতদের হাতে তুলে দিচ্ছে শেখ সাহেবের নামে।

শেখ সাহেবকে হাসির খোরাক বানাচ্ছে চোর ডাকাতেরা; চোর ডাকাতেরা মুক্তিযোদ্ধাদের ছোট করতে চেস্টা করছে।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:১৯

হরিণা-১৯৭১ বলেছেন: আহমেদ রশীদ এর মত কোটী হতভাগা বাংগালীতে দেশ ভরে গেছে; এরা নিজের ভালো নিজে বুঝে না; এরা পুরো জাতিকে চোর ডাকাতদের হাতে তুলে দিচ্ছে শেখ সাহেবের নামে।

শেখ সাহেবকে হাসির খোরাক বানাচ্ছে চোর ডাকাতেরা; চোর ডাকাতেরা মুক্তিযোদ্ধাদের ছোট করতে চেস্টা করছে।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:২৬

হরিণা-১৯৭১ বলেছেন: কয়েক কোটী আহমেদ রশীদ দেশকে চোর ডাকাতের হাতে তুলে দিয়েছে, যারা মুক্তিযোদ্ধাদের বিপাকে ফেলার চেস্টা করছে; কিন্তু রেজাল্ট হবে ভয়ানক।

যারা শেখ সাহেবের নামে ডাকাতি করছে, তারা বাংগালীদের হাতে ধরা খাবে।

৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:২৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমার বয়স ৬০ বছর। ১৯৭১ সালে আমার বয়স ছিল ১৬ বছর। ইন্টারমিডিয়েট ফার্স্ট ইয়ারের ছাত্র ছিলাম। তখনকার সব ঘটনাই কম বেশি আমার মনে আছে। আপনাদের এসব তর্ক বিতর্ক দেখে দুঃখ প্রকাশ করা ছাড়া কিছু করার নেই।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:২৮

হরিণা-১৯৭১ বলেছেন: আপনি দেখেছেন ১৯৭১ সাল; আমি তাতে অংশ নিয়েছি; এখানে কোন তর্ক নেই; মুক্তিযোদ্ধারা যা বলছেন, সেটাই সত্য; বাকীরা সবকিছু দেখার সুযোগ পাননি।

৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০৯

মুদ্‌দাকির বলেছেন:
পোষ্টে সহমত

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৮

হরিণা-১৯৭১ বলেছেন: বর্তমান সরকারের নাহিদ ও মতিয়া ব্যতিত সবাই ডাকাতী করছে, ওরা শেখ সাহেবের ছবি সামনে টাংগায়ে রেখেছে নিজেদের রক্ষা করার জন্য।

ফলে, শেখ সাহেব নিয়ে এত বাড়াবাড়ি

৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪০

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
কুড ইউ প্লিজ ডিলিট মাই কমেন্টস অ্যাবাভ?

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৬

হরিণা-১৯৭১ বলেছেন: ঠিক আছে।

৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৬

হরিণা-১৯৭১ বলেছেন:

জ্ঞান

১০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫২

হরিণা-১৯৭১ বলেছেন: প্রথমত: এ,কে খোন্দকার মুক্তিযোদ্ধা, দ্বিতীয়ত তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড ছিলেন; সুতরাং কিছু লেখার আগে, মতামত দেয়ার আগে ভেবেচিন্তে দেবেন। আপনি যদি মনে করেন যে, আপনি শেখ সাহেবকে রক্ষা করছেন, তখন ভেবে দেখবেন যে, আপনি শেখ সাহেবের ভাবনার মানুষ কিনা; আপনি শেখ সাহেবের জন্য ভালো কিছু করছেন, নাকি শেখ সাহেবের বর্তমান ইমেজকে নস্ট করছেন। যদি ৬ দফা ও 'বাকশালে' বিশ্বাস করেন, তখন আপনি শেখ সাহেবের ভাবনার মানুষ; না'হলে কিন্তু আপনি শেখের কেহ নন।

১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চের পর, জাতির অনেক প্রয়োজনের মাঝে সবচেয়ে বড় প্রয়োজন ছিল অস্ত্রধারী যোদ্ধা। জাতির দেড়কোটী মানুষ স্বাধীনতা চায়নি, কিংবা বিরোধীতা করেছে; বাকী ৬ কোটী থেকে ১ লাখ ২০ হাজার মানুষ অস্ত্র হাতে নিয়েছেন, যুদ্ধ করেছেন; ২২ হাজার জীবন দিয়েছেন, স্বাধীনতা চিনিয়ে এনেছেন। যাঁরা সেদিন অস্ত্র হাতে লড়েছেন, তাঁরা বিশেষ মনোভাবে মানুষ ছিলেন, সবাই যু্দ্ধে যায় না, সবাই যুদ্ধ করতে চায় না, সবাই যুদ্ধ করেনি।

খোন্দকার যুদ্ধ করেছেন, এদেশ তাঁর কাছে অনেকের চেয়ে প্রিয়, শেখ সাহেব তাঁর কাছে নেতা।

তাঁর লেখার কারণে শেখ সাহেবের ঐতিহাসিক অবদান কোনভাবে ক্ষুণ্ণ হয়নি, বা হবে না; বিএনপি, জামাত কোন সুযোগ নিতে পারবে না; কারণ তারা বাংলাদেশ চায়নি বা জাতির বিপক্ষে যুদ্ধ করেছে; ওদের বক্তব্য থাকতে পারে না। ওয়া জেনারেল জিয়ার পক্ষে কথা বলে, কিন্তু যুদ্ধের সময় ওরা জিয়াকে পেলে টুকরা টুকরা করে ফেলত জিয়া ওদের কেহ নন,জিয়া ওদেরকে ব্যবহার করেছে মাত্র; কিন্তু জিয়ার অকাল মৃত্যু এসব ক্রীতদাসদের ক্ষমতায় নিয়ে গেছে।

খোন্দকার যা লিখেছেন, সেটার আলোকে ভেবে দেখেন, আপনার লজিক কি বলে, আপনার এ্যানালাইসিস কি বলে; অকারণে কোন মুক্তিযোদ্ধার বিপক্ষে কিছু বলবেন না, এটা ভালো কিছু নয়।

১১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৫৮

কাঙাল বলেছেন: ভাল বলেছেন,
বইটা পড়েছি। খুবই তথ্যবহুল, সাবলিল লেখা বই।
বইটাতে বঙ্গবন্ধুকে মোটেই খাটো করা হয়নি কোথাও। এটা মুজিব বাহিনীর সদস্যদের সমস্যা হতে পারে, যেমন তোফায়েল আহমেদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.