নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্যের পক্ষে বাতিলের বিপক্ষে বলিষ্ঠ কন্ঠঃস্বর

বন্ধু তোমাকে – -হিদায়াতুল্লাহ বিপদের সময় বন্ধুকে তুমি- কর পরীক্ষা ! সুখের সময় দরদী সাজিলে- পাবেনা সমীক্ষা । জনৈক যদি গায়ে পড়ে- করে উপকার , অপার মহিমায় হয়ে যায়- বন্ধুত্তের কারবার । প্রতারণা কর যদি তুমি- কর আমার সাথে, বিনিময় অশ্রুআঁখি ও বন্ধুত্ত- পাবে আমা

হিদায়াতুল্লাহ্‌

বন্ধু তোমাকে – -হিদায়াতুল্লাহ বিপদের সময় বন্ধুকে তুমি- কর পরীক্ষা ! সুখের সময় দরদী সাজিলে- পাবেনা সমীক্ষা । জনৈক যদি গায়ে পড়ে- করে উপকার , অপার মহিমায় হয়ে যায়- বন্ধুত্তের কারবার । প্রতারণা কর যদি তুমি- কর আমার সাথে, বিনিময় অশ্রুআঁখি ও বন্ধুত্ত- পাবে আমার কাছে । সুখের পায়রা হয়না বন্ধু- শত্রু সে যে ভাই, মানিক জোড়ের মর্মার্থ বন্ধু- তুমি বুঝ নাই । কবিতা মাধ্যম তাইতো আমি- তোমাকে বলিতে চাই; যোগ্য মনে করিলে আমাকে- রাখিও কথাটি ভাই, কোমল হৃদয়ে দিওনা আঘাত- করিওনা শঠতা । হৃদয়ের ভাষা হৃদয়াঙ্গম কর, পাবে মমতা ।

হিদায়াতুল্লাহ্‌ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কই আমার জাহেলে হাদীস ৮রাকাত তারাবির দাবিদার ভাইয়েরা???

২৯ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৩৭

কোরআন শরীফ-ই প্রমাণ : তারাবীহ ৮ নয় ২০ রাকাআত!!!
বিরোধীদের প্রতি চ্যালেঞ্জ রইলো দেখে নিন।
---------------------------------------------
-----------------------------------
---------------------------------------------
----------------------------------------
পবিত্র কোরআন শরীফে সূরা, আয়াত ও রুকু রয়েছে। কোরআন শরীফের যে সব বিষয় বস্তুর নাম রয়েছে, সে গুলোকে সূরা বলে, আর যে সব বাক্যের ভিন্ন ভিন্ন নাম নেই, সে গুলোকে আয়াত বলা হয়। কিন্তু রূকু কে রূকু কেন বলা হয় তা জানা দরকার। কেননা সূরার অর্থ হলো কোন বিষয়কে পরিবেষ্টন করা, আর আয়াত অর্থ হলো চিহ্ন, যেহেতু সূরা একটি বিষয় বস্তুকে অন্তর্ভুক্ত করে, যেমন সূরা বাক্বারা, সূরা বালাদ ইত্যাদি। আর আয়াত আল্লাহ’র কুদরতের চিহ্ন হিসেবে বিবেচ্য, তাই এ নাম করণ যথার্থ হয়েছে। কিন্তু কোরআনের রূকুকে রূকু কেন বলা হয় তা বিশ্লেষণ করে দেখা দরকার। রূকু অর্থ নত হওয়া। তাজবীদের কিতাব সমূহ দ্বারা জানা যায় যে, হযরত ওমর ও উছমান রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুমা তারাবীহ’র নামাজ যে পরিমান কোরআন পাঠ করে রূকু তে যেতেন, সে অংশের নাম ‘রূকু’ রাখা হয়েছে। জেনে রাখা ভালো আল কোরআনে ৫৪০ রূকু আছে।
তারাবীহ’র নামাজ ২০ রাকাআত এবং রামাদানের ২৭ তারিখে কোরআনের খতম হিসেব ধরলে, কোরআন পাকে মোট ২৭*২০=৫৪০ টি রূকু হওয়ার কথা।আর কোরআন শরীফে ৫৪০ টি রূকু রয়েছে। যদি ৮ রাকাআত তারাবীহ’র নামাজ হতো, তাইলে রূকুর সংখ্যা হতো ৮*২৭=২১৬, ৮*৩০=২৪০ ইত্যাদি হত।
সুতরাং কোরআনের রূকুর সংখ্যাই প্রমাণ করে তারাবীহ’র নামাজ ২০ রাকাত। কোন আহলে হাদীছ বা সালাফী-নজদী ৮ রাকাআত তারাবীহ’র সমর্থনে কোরআন শরীফের রূকুর কোন ব্যাখ্যা কিয়ামত পর্যন্ত দিতে পারবেন?????

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৪৫

এ আর ১৫ বলেছেন: আমরা তো জানি খতমে তারাবী হয় ২০ রাকাত এবং সুরা তারাবী হয় ৮ রাকাত !!!! ভুল কোথায় দুইটাই তো ঠিক ।

২| ২৯ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:২৯

ওনাসিস বলেছেন: বলদ

৩| ২৯ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:৫০

গোধুলী রঙ বলেছেন: একখান ছোট হিসাব দেই। আল কোরান নাজিল হয়েছে ২৩ বছর ধরে, শেষ হয়েছে রাসুল(সঃ) ওফাতের কিছুদিন পূর্বে। এখন আপনি যে হিসাব দিলেন ২৩ বছর ধরেই রাসুল (সঃ) রমজানে নামাজ পড়েছেন, তখন রুকুর হিসাব কই ছিলো।

আপনি ২০ রাকাত পড়বেন ভালো কথা, যে আট রাকাত পড়তেছে তারে জাহেল / কাফের ইত্যাদি মতামত আপনেরে কে দিতে কইছে। সৌদিতে হেরেম শরিফ আর মসজিদে নববী সহ অল্প কিছু জায়গায় ২০ রাকাত পড়ে(এটা আমি নির্ভরযোগ্য সুত্রে শুনেছি) আর অনেক জায়গায়ই ৮ রাকাত পড়ে। কই তারা কি আপনার মতন জাহেল / কাফের কইয়া কামড়াকামড়ি করতেছে নাকি গিয়া ঘাড় মটকাইতেছে একজন আরেকজনের। ওদের ইমান খুব দূর্বল আমাদের টা এক্কেবারে খাড়া।

আরেকজনের পিছোয়াড়া চাবকানোর আগে দয়া করে নিজের পিছোয়াড়ায় বাড়ি পড়বে কিনা একটু চিন্তাভাবনা করে ব্লগ লিখেন।

৪| ২৯ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৬

আব্দুল্যাহ বলেছেন: আমার আর মন্তব্য জানানো দরকার নেই, তবুও ঘৃণাটুকু জানিয়ে গেলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.