![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেফটেন্যান্ট জেনারেল ট্রাকের চাকার নিচে ফেটে যাওয়া দিপালী সাহার হৃদপিন্ডকে যারা ভ্যালেন্টাইন-বেলুন বানিয়ে বেচে দ্যায়, অথবা যাদের শুধুমাত্র শরৎবাবুই কাঁদাতে পারেন, একমাত্র গোপাল ভাঁড়ই হাসাতে পারে- সেই নিথর স্বাভাবিকতায় মৃত মানুষদের ব্যবচ্ছেদ ঘটে এক নীল ক্লিনিকে।
স্ত্রী : টেলিফোন ধরেন না ক্যান।
সাঈদী : কেবলই তো আসলো তোমারটা।
স্ত্রী : একটু আগেও তো আইছে। আচ্ছা শুনেন আমি একটা কথা বলি। আমার উপর আপনার কি এমন আক্রোশ হেইডা আমি জানতে চাই।
সাঈদী : আক্রোশতো তোমার বেশি। তুমি তো উঠাই দিলা। আমি তো তোমার পা চাপা থেকে শুরু করে সমগ্র খেদমতে প্রস্তুত ছিলাম। তুমি কার টেলিফোন কোন কুত্তার বাচ্চার টেলিফোন পাইয়া টেলিফোনের উপর বিশ্বাস করো, তুমি আমার কথা বিশ্বাস করো না।
স্ত্রী : লাইলী মজনুর প্রেম এগুলা কি মিথ্যা?
সাঈদী : মিথ্যা না তো কি? আমার কথা বিশ্বাস করতে হবে। তুমি উপরে চলে আসো কথা বলি।
স্ত্রী : না উপরে আমি যাইতে পারবো না। আমার কথা শুনেন, আমি আস্তে আস্তে কথা বলতাছি। আপনি আমার মুখ দেখতে চান না।
সাঈদী : তুমিই দেখতেই চাও না। তুমি সরাই দাও।
স্ত্রী : আপনি বলেন কেন? আমারে বলতে দেন। আপনি কালকে বিকালে ঘাড় ধাক্কা দিয়া নামাইতে চাইছেন।
সাঈদী : কারে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে নামাইতে চাইছি।
স্ত্রী : কেউরে না। আমার কথা শুনেন।
সাঈদী : বাজে কথা বলো কেন।
স্ত্রী : আমার কথা শুনেন। আমি একা এক জায়গায় আছি। বেশি সময় কথা বলতে পারবো। আমার কথাগুলো শুনতে হইবে। ..............আমনে. আমি যে নাম্বারটা টেলিফোনে আসছে। সে নম্বরটা তো আপনি জানেন। আপনার কাছেই আমি শোয়া। আমি এমনও করি নাই যে, আমি টেলিফোন করছি। সেই করছে আর কথাগুলো বলছে। এই কথাগুলো আমি আপনারে শুনাইছি।
সাঈদী : আমি সেটা অস্বীকার করলাম যে এগুলো সত্য না।
স্ত্রী : বিশ্বাস অবিশ্বাস তো পরের কথা। আগে কথা শুনে নিবেন তো। আগেই যদি এতো কথা কন, সারা দুনিয়ার কথা কন। আমি তো ওতো কথা বলতে পারবো না। আমার কথা হইছে এইডা যে আপনি বিশ্বাস করলেন কি না করলেন, আমি কইছি আমার শরীর খারাপ না মন খারাপ। কি এই এই ঘটনা হইছে। আপনি কথা কইয়া লাথি দিয়া গ্লাসটা ভাইঙা থুইয়া চইল্লা গেলেন। আপনার এত্তো লাথি আসে কেন। স্বামী স্ত্রী এক জায়গায় বইয়া দুইডা পাঁচটা কথা কয়, একটু ঝগড়া বিবাদও হয়। ভাঙ্গা, চুড়া, গালাগালি দেওয়া এইগুলান তো আপনার অভ্যাস আছে এইগুলা আমি জানি। কিন্তু ঐসময় তো আমি আপনারে কোন খারাপ কথা কই নাই।
সাঈদী : আমার কথা তুমি বিশ্বাস কর নাই কেন।
স্ত্রী : বিশ্বাস করুম কেমনে? প্রমাণ তো কত আছে?
সাঈদী : কোথাকার কে টেলিফোনে বললো, সেটা তোমার বিশ্বাস হয়; অথচ আমি বলি তোমার বিশ্বাস হয় না। এটা কেমন কথা।
স্ত্রী : বিশ্বাস হবে কেমনে? এতো অবিশ্বাস হয়ে গেছে।
সাঈদী : তাহলে উপায় নাই, তুমি অবিশ্বাস করতেই থাকো।
স্ত্রী : এইযে আমি কইছি এগুলো কি অবিশ্বাস। ঐইযে একটা পরমহিলা পরপুরুষের বাড়িতে যাইয়া রাত কাটাইছেন, তার বেডরুমে ঘুমাইছেন কি শোয়ার রুমে ঘুমাইছেন বা ড্রয়ংরুমে ঘুমাইছেন?
সাঈদী : বাজে কথা বলবা না।
স্ত্রী : ভালো কথা, আমি বললাম না।
সাঈদী : বাজে কথা বলবা না, মোটেই বলবা না।
স্ত্রী : এভাবে রাত কাটাইছেন, এগুলা তো শুনা কথা।
সাঈদী : সারা প্লেনেও তো রাত কাটাইতে।
স্ত্রী : ঐ মহিলাগো বাড়ি।
সাঈদী : শোন, আমার বেশি মেজাজ গরম করবা না।
স্ত্রী : না মেজাজ গরম করবো না।
সাঈদী : এই বাড়িতে একবার গেছি, জীবনে তার সামনে যাওয়া তার বাড়িতে যাওয়া জীবনে আর কোনদিন হবে না। এটা বলার পরেও তুমি আমারে জালাইতোছো।
স্ত্রী : আপনে কোরআন শরীফের জোরেই এইডা করেন।
সাঈদী : এইতো কোরআন শরীফ আমার সামনে। আমি তো কোরআন শরীফ নিয়ে বসে আছি। তুমি আসো উপরে দেখ। আর যেটা ধরে বলতে বলবা সেটা ধরেই বলি। পবিত্র কোরআনের উপর যদি তোমার বিশ্বাস থাকে, তবে সে কোরাআন শরীফ সামনে দাও, আমি হাত দিয়ে বলি, জিন্দেগীতে সে বাড়িতে ওর সামনে কোনদিন যাবো না। দেখা হবে না।
স্ত্রী : মনের থেকে তো ফালান যায়না।
সাঈদী : এতো বড় আশ্চর্য কথা। রোগ ঢুকছে তোমার মনে, যে রোগের কোন উপশম নাই।
স্ত্রী : আপনে পারবেন মুখ দিয়ে মধুর মধুর কথা কইয়া ঐ মহিলারে পাগল করতে পারবেন। রাতের যে কাজটা তা ঐ মহিলারে দিতে পারবেন।
সাঈদী : কোন দুখে সে পাগল, তার নিজের বাড়ি আছে।
স্ত্রী : পারবেন তো মধুর কথা দিয়ে, আর রূপ যৌবন দিয়ে ভুলাইতে পারবেন। আর কি পারবেন। আপনার কি ঐডা আছে। পারবেন। আমি পারুম। আমি যদি ১০১ টা মহিলা ক্যান পুরুষের কাছে যাই আল্লাহর রহমতে আমি পুরুষরে সবকিছুই দিতে পারমু।
সাঈদী : আল্লাহর রহমতে ১০১ টার কাছে যাও।
স্ত্রী : যামুই তো। আপনি যদি এরকম করতে থাকেন তো আমি যাবো।
সাঈদী : আমি তো পরিষ্কার বলার পর তুমি এই ধরণের কথা বাড়াবাড়ি করতাছো কেন?
স্ত্রী : এরপর পর মহিলাগোর মতো দুয়ারে দুয়ারে গিয়া তাগোর ধারে জিগাই। আমি কি পর?
সাঈদী : তুমি আমাকে তালাক দিছো কেন আমাকে?
স্ত্রী : আমি কি মরছি (কেদে কেদে), আপনের এই মহিলার জন্যই আমার এই অবস্থা। ....গজব নাজিল হইবে। জাহান্নামের আগুনে জলতে হবে। আমি জাহান্নামের খুটি হইয়া আপনাকে অনেক বাচাইছি। আমরে আর জালাইয়েন না। ঘাড় ধাক্কা দিয়া নামাই দিবেন। আমি কি নদীত ভাসাই আসছি।
সাঈদী : মিথ্যা কথা বলো কেন?
স্ত্রী : কাইল কন নাই আপনি।
সাঈদী : মিথ্যা কথা বললে একেবারে জবান বন্ধ হইয়া যাবে। জবান বন্ধ আমার হইবে না।
স্ত্রী : যারা কোরআন শরীফের তাফসীর করে, হেরা যদি এরম বেঈমানী করে, তাহলে হেগোই হইবে।
আমি তো র্মূখ্য মানুষ। আমি লেখা জানি না, পড়া জানি না। আমি একটা মূর্খ। জেনে শুনে যদি কেউ পাপ করে, হেই পাপ কাউরেও ছাড়বে না। এই হইলো কথা। আমার সাথে কোন খারাপ ব্যবহার করতে পারবেন না, যদি করেন আমি চইলা যাই। আমারে আল্লার ওয়াস্তে বিদায় করেন।
সাঈদী : খুশি তোমার
স্ত্রী : না, আমার খুশি না। খুশি হইয়া কোনদিন আমি স্বামীর বাড়ি হইতে রাগ হইয়া আমি যাই নাই।
সাঈদী : তুমি একশো পুরুষের সাথে যাইতে চাও,,, এটা কি?
স্ত্রী : একশো ক্যান আমি দুইশো পুরুষের সাথে যাইমু, আপনি যদি দুইশো, পাঁচশো মহিলার লগে কথা কইতে পারেন, তো আমি পারি না।
সাঈদী : আপনে কোন মহিলার সাথে কথা কন না।
স্ত্রী : মহিলা দেখলেই একেবারে মধুর কথা রস বাইয়া বাইয়া পড়ে। আর আমি কইলেই দোষ।
সাঈদী : না বলো, বলতে থাকো। তোমার ইচ্ছা হইলেই সারাক্ষণ ঝগড়া বাধাই রাখা।
আপনার অসুখের সময় আমি দুয়ারে দাড়াইয়া, আমার ধারে যাইতে কি নাজায়েজ। আমার কাছে যাইতে নাজায়েজ। পাপ হইছে। দুয়ারে খাড়াইয়ে কথা কইছেন। আর ঐ মহিলার বাড়ি গিয়া কথা কইতে পারতেন।
সাঈদী : মুখ সামলাইয়া কথা বলবা। আমি তোমার পা বানানো থেকে শুরু করে সমস্ত খেদমতে নিয়োজিত ছিলাম। তুমিই তো আমারে বাহির কইরা দিলা।
সাঈদী : খালি একা একা কথা বলো, আরে কথা শোনো। আমি তোমার পা বানানো থেকে শুরু করে সমস্ত খেদমতে নিয়োজিত ছিলাম।
আপনারে করি নাই।
সাঈদী : আশ্চর্য,কথা শেষ করতে দাও না কেন? এই পা বানানো থেকে শুরু করে সমস্ত খেদমতে নিয়োজিত ছিলাম, হাসি মুখে ছিলাম, দিন রাত কাজে ছিলাম। হঠাত করে মাথার মধ্যে কি ঢুকলো কোন বান্দরে কি করছে?
স্ত্রী : কোন খানকির বাচ্চা করছে হেইডারে ধরতে পারেন না।
সাঈদী : আমি ধরবো কেন? আমার সাথে করে সে। সে তো টেলিফোন করে তোমাকে। আর এরপর আমি যখন বলি তুমি বিশ্বাসই করো না। আমার কথা তোমার বিশ্বাসই হয় না, এখন আমি কি করবো।
স্ত্রী : এগুলা মনে হয় আপনি কওয়ান।
সাঈদী : বেয়াদব মহিলা।
স্ত্রী : আমি কইলেই ঐসময় বেয়াদব হইয়া যায়।
সাঈদী : আমি বলতাছি কোরআন শরীফ স্পর্শ করে বলবো আমি জীবনেও ঐ মহিলার সামনে যাবো না, তার স্ত্রী : বাড়ি যাবো না। বারবার বলতাছি তারপরেও তুমি জোর করে পাঠাও কেন।
সাঈদী : বিশ্বাস না করলে আমার কোন উপায় নাই, যা মন চায় তাই করো।
স্ত্রী : আমার স্বামীরে আমি ফেরেশতার মতো বিশ্বাস করছি।
সাঈদী : এখন তো শয়তানের মতো মনে করো। আমি কোন মুখে তোমার সামনে যাবো।
স্ত্রী : দেখা দেয় না, কথা কয় না।
সাঈদী : আর তুমি আমারে অবিশ্বাস করো কেন?
স্ত্রী : আচ্ছা আমি কি ইচ্ছা করেই অবিশ্বাস করছি? কন
সাঈদী : টেলিফোনে কে কি বললো সেটা বিশ্বাস হইলো, আর আমি যে কসম করে বললাম সেটা বিশ্বাস হইলো না।
স্ত্রী : টেলিফোনে কত হাজার হাজার মানুষ করছে আগে, আমি কি বিশ্বাস করছি। কিন্তু এখন, মনে মধ্যে ঘা আছে, এতো পরিষ্কার প্রমাণ আছে। এর উপর আর কি থাকতে পারে।
মাসুদ জানে, শামীম জানে। মাসুদ ঐ বেডির মোবাইল দিয়া ওর স্বামীর মোবাইলে কতো অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ দিয়ে মেসেজ দিছে, আপনি জানেন কিছু।
সাঈদী :আমি জানি না।
স্ত্রী : শামীমরে ঐ মহিলা ফোন করছে ওর বাসায় যাওয়ার জন্য, ও কইছে ওই বাজে মহিলার বাসায় আমি যামু না।
সাঈদী : আমি তো বলতাছি আমিও যামু না। তারপরে আর কথা থাকে কি?
স্ত্রী : আপনার পবিত্রতা তো নষ্ট কইরা দিছে, আর কি থাকবে?
সাঈদী : আশতাগফিরুল্লাহ।
আমাকে যদি বিশ্বাস না হয়, তাহলে আমার সঙ্গে কথা বলা বন্ধ করে দাও।
স্ত্রী : বিশ্বাস আমি করবো যদি আমার এইগুলো যদি আমার কানে না আসে। আর যদি আমি আপনারে সেই আগের মতো দেখি ।
সাঈদী : আমারে আগের মতোই দেখ। আমি কসম করে বলছি ঐ মহিলার সামনেও যাবো না।
স্ত্রী : আমি তো বোকা না, আমি তে বুঝি। এক্কেবারে বোকা না, যে একটা মানুষ প্রেমে পড়লে কি করে, কি না করে, কি রকমে চলে, কি রকমে না চলে এইগুলা আমি আমার চোখ এড়ায় না।
সাঈদী : সেই বয়স নাই আমার।
স্ত্রী : বয়স আছে ঠিকই। বয়স না থাকলেও মন আছে। মন দিয়ে তো ভোলান যায় না। কতক্ষনের জন্য মন দিয়ে ভুলবেন।
সাঈদী : কথা তো বিশ্বাস করতে হবে। বিশ্বাস না করলে আমি যাবো কোথায়।
পাপে জর্জরিত হয়ে যাবেন, মন দিয়ে ভুলাইবেন। কিন্তু আসল কাজ কিচ্ছুই হইবে না। কিন্তু এগুলা তওবা করেন, তওবা করেন, আল্লাহর কাছে কোরআন শরীফ সামনে নিয়ে শপথ করেন জীবনে আর কোন মহিলাগোর লগে কথা কইবেন না। মহিলাগোর লগে এতো কথা ক্যান।
Click This Link
২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৯
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: একটার পর একটা ধর্ষণের ঘটনায় আমি বাকরুদ্ধ!! ৪র্থ শ্রেনির এক ছাত্রীকে গনধর্ষন করে হত্যা!! সকলের একান্ত প্রচেষ্টা ছাড়া বিজয় সম্ভব নয়, ধর্ষণ রোধে দল-মত-অবস্থান নির্বিশেষে এগিয়ে আসুন!! বিবেক কে জাগান, এখনি সময়, আর বসে থাকার উপায় নেই....
৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫২
রবিন-৭৭ বলেছেন: অনেক পরিশ্রম করেছো আরিফ। ধন্যবাদ।
তোমার মত সহযোদ্ধা আমরা চাই....চলুক
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৫
হিসলা সিবা বলেছেন: ভাই আপনি আমার নাম জানলেন ক্যামনে ??
৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫২
আবদুল্লাহ আল জাফর মালেক বলেছেন: বগম সাঈদী বলেছেন : আপনে পারবেন মুখ দিয়ে মধুর মধুর কথা কইয়া ঐ মহিলারে পাগল করতে পারবেন। রাতের যে কাজটা তা ঐ মহিলারে দিতে পারবেন?
৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:০৫
শয়ন কুমার বলেছেন: খালেদার সঙ্গে হাসিনার একটা কাল্পনিক কথোপকথনের একটি উদাহরণ প্রকাশ হইলেই এটা থেমে যাবে ।কিন্তু সেধরনের কোন কথোপকথন আদৌ.................................
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২২
অজানামন বলেছেন: তোমার রাহে একই দোয়া
একই মোনাজাত;
দাও হে খোদা মেশিন আমায়
ইঞ্চি সাড়ে সাত |
দেখাও সব মুজিজা
দেখাও তোমার জাদু ;
দাও গো মোরে করে আমায়
লালদাড়ি এক দাদু |
জিভটি আমার নিশিরাতে
করেগো নিশপিশ;
আমার লাগি নাতনী কখন
রাঁধবে লইট্টা ফিশ |
রক্ষা করো লাহোর আমার
ধ্বংস করো ভারত;
চাইছি আজই তোমার কাছে
লইট্টা ফিশের আড়ত |
(আখতারুজ্জামান আজাদ)