নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

টুকরো কথা

হিসলা সিবা

লেফটেন্যান্ট জেনারেল ট্রাকের চাকার নিচে ফেটে যাওয়া দিপালী সাহার হৃদপিন্ডকে যারা ভ্যালেন্টাইন-বেলুন বানিয়ে বেচে দ্যায়, অথবা যাদের শুধুমাত্র শরৎবাবুই কাঁদাতে পারেন, একমাত্র গোপাল ভাঁড়ই হাসাতে পারে- সেই নিথর স্বাভাবিকতায় মৃত মানুষদের ব্যবচ্ছেদ ঘটে এক নীল ক্লিনিকে।

হিসলা সিবা › বিস্তারিত পোস্টঃ

অপেক্ষা করুণ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে ঘোষণা এলো বলে " রাব্বির গায়ে কোন গুলির চিহ্ন পাওয়া যায়নি । এটা বিরোধীদলের যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচানোর একটা অপচেষ্টা . . . "

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০০



“মা গোলাগুলি অইতাছে। আমি দাদীরে ডাকবার গেলাম।

দাদীরে নিয়ে আসতাছি।”

মাকে এ কথা বলে আজ দুপুরে বাড়ি থেকে বের হয় ১০ বছর বয়সী শিশু রাব্বী।



বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের জব্বার মোড় এলাকায় দাদী গরু চরাচ্ছিলেন। সেই দাদীকে ডেকে আনতে গিয়ে জব্বারের মোড় এলাকায় ছাত্রলীগের বন্দুকযুদ্ধে গুলিবিদ্ধ হয় সে।

পরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বিকেল সাড়ে ৩টায় সে মারা যায়।



কয়েক বছর যাবত এক আতঙ্কের নাম এই ছাত্রলীগ। এমন কোনো অপরাধ নাই যা তারা বাদ রাখলো।

ইতিহাসে তোমাদের নাম সোনার অক্ষরে লেখা থাকবে !!!!! এগিয়ে চলো -

বিশ্বজিৎ গেল রাব্বী গেল আর কতটা লাশ পড়লে সন্তুষ্ট হবে তোমরা ?

অপেক্ষা করুণ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে ঘোষণা এলো বলে



" রাব্বির গায়ে কোন গুলির চিহ্ন পাওয়া যায়নি ।

এটা বিরোধীদলের যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচানোর একটা অপচেষ্টা . . . "



void(1);

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৪

মদন বলেছেন: এই কথা যদি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলে তাইলে তাকে প্রকাশ্যেই জুতানো হবে।

২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৮

হারানো ওয়াছিম বলেছেন: মদন বলেছেন: এই কথা যদি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলে তাইলে তাকে প্রকাশ্যেই জুতানো হবে।

বাংলাদেশে যদি জুতানোর লোক থাকতো তাহলে কি আর বাংলাদেশের এই অবস্তা হয়।

৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৯

শার্লক বলেছেন: গ্রামবাসী যদি কিছু করতে পারে, সারা বাংলা জেগে উঠো।

৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৫

শুধু সন্দেহ বলেছেন:
খালি ছাত্রলীগের বদনাম, আর তরা সব ধোঁয়া তুলসী পাতা। এদেরকে যুগের পর যুগ কারা ক্ষমতায় বসাচ্ছে। আরে মূর্খের দল ডাকাইতের হাতে কি কখনো ক্ষমতা তুলে দিতে হয়?

কোন দলের ৫ বছরের ইতিহাসে যদি এমন একটা ঘটনা পাওয়া যায় যে এরা প্রকাশ্যে মারামারি করেছে; তাহলে ঐ একটি ঘটনাইতো যথেষ্টের চেয়ে বেশী ছিলো যে তাদেরকে আর কখনো যেন ক্ষমতায় না বসানো হয়। সেখানে এই দুইটা দল বলতে গেলে প্রতিদিন প্রকাশ্যে অস্ত্র নিয়ে মারামারি করছে, হাজারো যুবকের জীবন নষ্ট করছে তাদেরকে সন্ত্রাসী বানিয়ে, কত মায়ের বুক খালী করছে , কত মানুষকে আতুর লুলা বানিয়ে পথের ভিখারী বানাচ্ছে, পুরা দেশের ড্রাগসের ব্যবসা রাজনীতিবিদরা নিয়ন্ত্রণ করে, তারাই বিভিন্ন কৌশলে দেশের যুব সমাজের হাতে ড্রাগস তুলে দিচ্ছে, প্রতিদিন রক্ত ঝরাচ্ছে রাজপথে , প্রতিদিন শোনাচ্ছে অস্ত্রের ঝনঝনানি , হানাহানি, মারামারি, কাটাকাটি , হাঙ্গামা, গণ্ডগোল সব কিছুর মূলে এই দেশের এই দুই দলের রাজনীতি। এগুলো সব এদেশের মানুষ জানে। তারপরও জেনে বুঝে যুগের পর যুগ বারবার এদেরকেই ক্ষমতায় বসাচ্ছে।

এরকম মূর্খ, আবাল, অর্বাচীন জাতি পৃথিবীর বুকে যে এখনো টিকে আছে এটাই এক বিরাট বিস্ময়।

এই জাতির উপর ইংরেজরা শাসন চালিয়ে যেতো এটাই ছিলো এদের জন্য অনেক ভালো। আবাল, গরু-ছাগলের আবার কিসের স্বাধীনতা। এই গরু ছাগল গুলা স্বাধীনতা পাওনের পর থেকে খালি মারামারি আর হানাহানির মধ্যেই লেগে আছে। আবার ইংরেজদের বা আমেরিকানদের বা ইন্ডিয়ার অধীনে না যাওয়া পর্যন্ত এই গরু ছাগলের খোয়ারে কখনোই শান্তি আসবে না। গরু ছাগলের দল ছুটকারা পাইলে আর করবেটা কি?

এখনই দেখা যাবে কতগুলো গরু ছাগল হাউ মাউ করে চেচাচেচি শুরু করবে যে, এরে ধরো। এই ব্যাটা দেশদ্রোহী।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.