নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলা আমার, আমি বাংলার

মস্টার মাইন্ড

আশাবাদী মানুষ আমি, মৃত্যুর সাথে সাক্ষাত না হউয়া পর্যন্ত আশা ছাড়ব না। একটা সুন্দর, সাজানো গোছানো নিরাপদ দেশ.....

মস্টার মাইন্ড › বিস্তারিত পোস্টঃ

আস্তিক নামের খুনি, আর জ্ঞানি নামের নাস্তিক দের কাছে আমার দুটো প্রশ্ন আছে.....

০৮ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:০৩



★হযরত মুহাম্মাদ (সা: ) কি নাস্তিক ছিলেন না??

বেশি কথা বলার ইচ্ছা আজ নেই। বয়স আমার কম হলেও পাঠ্য বই পড়ার চেয়ে ব্লগ বেশি পড়েছি। আস্তিকের ব্লগ দেখেছি পড়েছি নাসতিকের ব্লগও। শুধু পড়েছি আর ভাবেছি, একজন আরেক জনকে ঈশ্বর টপিক নিয়ে মারাত্মক ভাবে ঘাত করেছে। দেখে গেছি, কিছু বলি নাই, শুধু ভেবেছি....

অনেক ব্লগার মারা গিয়েছেন ইসলামের ধর্ষনকারীদের হাতে। শুধু মাত্র ঈশ্বরের অস্ত্বিত্ব নিয়ে প্রশ্ন করার জন্যই যদি তাদের মরতে হয়, নাস্তিকতার জন্য তাদের মরতে হয় তাহলে আমি বলতে চাই হযরত মুহাম্মাদ (সা: ) সে যুগের সব চেয়ে বড় নাস্তিক ছিলেন। তিনিও প্রচলিত ঈশ্বরে বিশ্বাস করেন নি। তাহলে কি তিনি নাস্তিক ছিলেন না তখনকার সমাজের মানুষের কাছে??

★ওই কিছু একটা কি??

কাল সাইকেল চালাতে চালাতে প্রশ্নটা মনে আসল, এই এক সাইকেলের দুট চাকা ঘুরাতে আমার হালুয়া টাইট হয়ে জাচ্ছে, আমার বল কমে আসছে সাইকেলও ধীরে যাচ্ছে। তখনই ভাবের উদয়, পৃথিবী একি গতিতে সূর্যের চারিদিকে ঘুরছে কি করে?? জানি ব্যাপারটা। কেন্দ্রমুখী বল তাই না??

স্যার প্রশ্ন এটা না প্রশ্ন হল এই বলের যোগান দিল টা কে?? নিউটন দাদু তো বলেই গেছেন বাহ্যিক বল প্রয়োগ না হলে স্থির বস্তু স্থির তাহলে ক্যামতে কি হইতেছে??

কিছুত একটা আছে যে চাবি মাইরা ছাইরা দিছে। ওই কিছু একটা কি??? ঈশ্বর নয় তো????

আশা করি উভয়ের কাছে আমার প্রশ্নের উত্তর পাব। উত্তর না পাউয়া পর্যন্ত আমার প্রশ্ন এই দুটাই।

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:১৪

হাসানুর বলেছেন: আপনার বয়স কম এখনও পড়ার অনেক বাকি...শুধু পড়লেই হবেনা বুঝতে ও হবে। বুঝতে হবে আস্তিক ও নাস্তিক এর পার্থক্য। তিনিও প্রচলিত ঈশ্বরে বিশ্বাস করেন নি তাই বলে তিনি নাস্তিক ?! বয়স কম , পাঠ্য বই পড়েন বেশি করে, কাজে লাগবে...

০৮ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:২৯

মস্টার মাইন্ড বলেছেন: আমি উল্লেখ করে বলেছি তখনকার নাস্তিকের কাছে..... বয়স দিয়ে অভিজ্ঞতার হিসাব না করাই শ্রেয়।

২| ০৮ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:২৭

আপেক্ষিক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার প্রশ্নের জন্য। আমিও আপনার মতই। বেশি কথা বলার ইচ্ছা আজ নেই। তবে আপনার প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করছি।


নাস্তিক্যবাদ (ইংরেজি ভাষায়: Atheism; অন্যান্য নাম: নিরীশ্বরবাদ, নাস্তিকতাবাদ) একটি দর্শনের নাম যাতে ঈশ্বর বা স্রষ্টার অস্তিত্বকে স্বীকার করা হয়না এবং সম্পূর্ণ ভৌত এবং প্রাকৃতিক উপায়ে প্রকৃতির ব্যাখ্যা দেয়া হয়। আস্তিক্যবাদ এর বর্জন কেই নাস্তিক্যবাদ বলা যায়।[১] নাস্তিক্যবাদ বিশ্বাস নয় বরং অবিশ্বাস এবং যুক্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত। বিশ্বাসকে খণ্ডন নয় বরং বিশ্বাসের অনুপস্থিতিই এখানে মুখ্য।[২] [wiki : Click This Link ]
এটা যদি নাস্তিকের সঙ্গা হয় তবে মহানবী(সঃ) নাস্তিক ছিলেন না। ধন্যবাদ। অন্য প্রশ্নটা আমার জন্য না। ভাল থাকবেন। শুভকামনা রইল।

০৮ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:৩৭

মস্টার মাইন্ড বলেছেন: আপনি যেটা বললেন আমি তার সাথে একমত, কিন্তউ আপনিও আমার সাথে এক মত হতেন যদি ভাল করে খেয়াল করেন আমি বলেছি তখনকার মানুষের কাছে তিনি নাস্তিক ছিলেন। যতদিন তিনি নবি হন নি তত দিন তিনি নাস্তিক তখনকার আস্তিকদের কাছে।

আর আমারা যাদেরকে নাস্তিক বলি তারা তো বিজ্ঞান কে বিশ্বাস করেন।

মুহাম্মাদ বিশ্বাস করে আল্লাহ পেয়েছে, আমাদের নাস্তিক গুলা বিশ্বাস করে বিজ্ঞান পেয়েছে।

তারা নাস্তিক হলে মুহাম্মাদ কেন নয়???

৩| ০৮ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:৫২

আপেক্ষিক বলেছেন: আপনি বুঝেন নি আমি কি বলতে চেয়েছি। নাস্তিকতা কোন নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠীর সাপেক্ষে হয় না। আপনি যদি কোন স্রষ্টার বিশ্বাসই না করেন তবে আপনি নাস্তিক হবেন। মহানবী (সঃ) স্রষ্টার বিশ্বাস করতেন। তিনি বিশ্বাস করতেন সূর্য চন্দ্র যে নির্দিষ্ট নিয়মে ওঠে ও অস্ত যায় সেটা আল্লাহর নিয়ন্ত্রনে হয়।
এখন যদি তিনি নাস্তিক হতেন (নাউজুবিল্লাহ) তবে তিনি বিশ্বাস করতেন যে চন্দ্র সূর্য এগুলো শুধুমাত্র পৃথিবীর বা সূর্যের ভরের কারণে যে আকর্ষণ বল (ডিটেইলস বললাম না) তার টানেই পৃথিবী সূর্যের চারিদিকে এবং চন্দ্র পৃথিবীর চারিদিকে ঘোরে। বাহ্যিক কারো নিয়ন্ত্রন নেই। সেটা ওই জনগোষ্ঠীর বিশ্বাসের উপর নির্ভরশীল না।

বুঝতে পেরেছেন? ধন্যবাদ।

৪| ০৮ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:১০

মস্টার মাইন্ড বলেছেন: ভাইয়া ভুল করে আপনার কমেন্ট ডিলিট হয়ে গেছে।।। আমি তার জন্য লজ্জিত।

আপনি যে মহা শক্তির কথা বলেন সেই শক্তি কি আপনা আপনা সৃস্টি হয়েছে??? বিজ্ঞানের মতে এটা কি সম্ভব?????

০৮ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:২৬

মস্টার মাইন্ড বলেছেন: আমার প্রথমেই বলে রাখা উচিত ছিল, মুহাম্মাদকে নাস্তিক প্রমান করা আমার উদ্দেশ্য নয়।

আমার দুট প্রশ্ন একসাথে ভাবার চেস্টা করলে দেখতে পাবেন, মুহাম্মাদ কে কেন আমি নাস্তিক বলেছি।

আজকের দিনের নাস্তিকেরা যেমন সত্যের সন্ধানে আছে মুহাম্মাদ ও সত্যের সন্ধানে ছিলেন। তখন মানুষ যাদেরকে ঈশ্বর বলে মানতেন তাকে মুহাম্মাদ ঈশ্বর মানেন নি।

বরতমান নাস্তিকেরাও তো তাই, এখনকার যুগেগে মানুষ যাকে ঈশ্বর ভগবান মানেন তাকে না মেনে বিজ্ঞণের ক্ষমতাকে মানা যদি নাস্তিকতা হয় তাহলে উক্ত সময়ে প্রচলিত ধরম পালন না করে আল্লাকে খোজা কি নাস্তিকতা নয়?

ভুল করে একটি মন্ত্যব্য মুছে গেছে, তাতেই ঈশ্বরের অস্তিত্তের কথা বলা মধ্য দিয়ে প্রমান করে আসলে নাস্তিকতা বলতে কিছু নেই! আমি বিষয়টা ক্লিয়ার করে বলার চেস্টা করব পরের পোস্টে ইনশায়াল্লাহ।

৫| ০৮ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:১৫

আপেক্ষিক বলেছেন: বিজ্ঞানের ব্যাখ্যা আছে এসম্পর্কে। নেট ঘাঁটলে পাবেন আশা করি।

০৮ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৩৫

মস্টার মাইন্ড বলেছেন: সব লিখাতে এক অসজ্ঞাইত শক্তির উল্লেখ আছে, এটাই কি সেই না মানা ঈশ্বর????

৬| ০৮ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:২২

সত্যের অন্বেষণকারী বলেছেন: ভাই কি কথা বললেন হযরত মুহাম্মদ (সঃ) তখনকার যুগে নাস্তিক কিভাবে ছিল! তিনি তো আল্লাহকে বিশ্বাস করতেন আর নাস্তিক হলো যে কোন ‍সৃষ্টিকর্তাকে বিশ্বাস করে না আর হযরত মুহাম্মদ (সঃ) তো সৃষ্টিকর্তাকে( মহান আল্লাহ ) কে বিশ্বাস করতেন ।

০৮ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৩০

মস্টার মাইন্ড বলেছেন: বরতমান নাস্তিকেরাও তো বিশ্বাস করে বিগ ব্যাং এক শক্তির সাহায্যে হয়েছিল। সেই শক্তি টা কি ছিল??

জদি ঈশ্বর হর তাহলে নাস্তিকতা বলতে কিছু নেই।

৭| ০৮ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৩২

নতুন বলেছেন: স্যার প্রশ্ন এটা না প্রশ্ন হল এই বলের যোগান দিল টা কে?? নিউটন দাদু তো বলেই গেছেন বাহ্যিক বল প্রয়োগ না হলে স্থির বস্তু স্থির তাহলে ক্যামতে কি হইতেছে??

হাতে যখন ইন্টারনেট আছে... তখন প্রশ্নটা গুগুলকে করেন...ইউটিউবে হাজারো ভিডিও আছে...হাজারও সাইট আছে এই প্রশ্নের উত্তরের জন্য...

বিজ্ঞানের ব্যক্ষা গুলি পড়তে থাকলে ধমের অনেক কাহিনির উপরেই প্রশ্ন তৌরি হবে মনে... :)

জানতে থাকুন... সত্য খুজতে থাকুন...

০৮ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৪১

মস্টার মাইন্ড বলেছেন: প্রশ্ন করেছি উত্তর ও পেয়েছি, আমার মনে হয়েছে নাস্তিকতা বলতে কিছুই নেই।

৮| ০৮ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৩৩

সাদী ফেরদৌস বলেছেন: বাচ্ছা মানুষ তো এই জন্য উল্টা পাল্টা বকতেছ । বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদুর।তুমি বলতেছ কেউ একজন চাবি মাইরা দিছে ওটা ঈশ্বর নয় তো ? আমি তোমাকে বলবো হ্যাঁ ওটা অবশ্যই ঈশ্বর এর নির্দেশেই ঘটছে। সর্বশক্তিমান মহান আল্লাহ্‌ পাক। আর হ্যাঁ আমি তোমার সাথে একমত বর্তমানে যারা ইসলাম নিয়ে কথা বলে তারা অধিকাংশই অতি জঘন্য চরিত্রের আর কেউ বা ইসলাম নিয়ে বিজনেস করে

০৮ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৪৬

মস্টার মাইন্ড বলেছেন: ওইটা যদি ঈশ্বর হয়ে তাহলে অভিজিত মরল কেন?? জাফর স্যারের ওপর আক্রমন হল কেম????

তারা তো নাস্তিক নন। তারা তাদের ভাষায় ঈশ্বরকে মানেন।

৯| ০৮ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:১৬

সাদী ফেরদৌস বলেছেন: দেখো kid',অভিজিত হত্যা আর জাফর ইকবাল সারের উপর আক্রমনে ঈশ্বরের অস্তিত্ব নির্ভর করছে না।আমার জানা মতে এবং আমি পুরোপুরি নিশ্চিত অভিজিৎ একজন নাস্তিক ছিলেন এবং তিনি বিশ্বাস করতেন ঈশ্বর বলে কিছু থাকতে পারে না, সেই জন্য তিনি আল্লাহ কে নিয়ে অনেক বাজে বাজে কথা বলেছেন।সেই জন্যই তাকে হত্যা হতে হয়েছিল।জাফর ইকবাল সারের উপর কবে আক্রমন হল ? যাই হোক আমাদের দেশে দুই ধরণের মানুষ আছে ১।আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের
২।আমাদের স্বাধীনতার বিপক্ষের
জাফর ইকবাল স্যার স্বাধীনতার পক্ষের মানুষ। আমাদের দেশে যারা স্বাধীনতার বিপক্ষের মানুষ তারা ধর্ম নিয়ে বাবশা করেন, কারণ ধর্ম বেশ শক্তিশালি আবেগের একটা জায়গা সাধারণ মানুষের কাছে।আমাদের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু হত্যার পর থেকেই এদের জন্ম। এদের প্রধান কাজ দেশের মানুষের কাছে ধর্ম নিয়ে বাণিজ্য করা।মুহম্মদ জাফর ইকবাল দের মত মানুষ এদের মত মূর্খ দের দলে একজন ও জন্ম হয় না এবং কখনো হবেও না। তার এরা সাধারন মানুষ দের কাছে বুঝাচ্ছে জাফর ইকবাল স্যার দের মত আরও যারা স্বাধীনতার পক্ষের মানুশজন আছেন এরা সবাই নাস্তিক।এবং এই কাজে তারা বেশ সফল। শোন দোষটা ঈশ্বর বা আল্লাহ পাকের না, মানুষের।
আল্লাহ পাক তোমাকে বলছেন মদ খেও না , তুমি তাকে মান্য করে কিন্তু মদ খেলে। এটার দায়ভার কিন্তু তোমার ঈশ্বরের না ।

০৮ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:১০

মস্টার মাইন্ড বলেছেন: ধন্যবাদ :)

১০| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৮:৫৭

আপেক্ষিক বলেছেন: সাদী ফেরদৌস ভাইয়ের সাথে সহমত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.