![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আশাবাদী মানুষ আমি, মৃত্যুর সাথে সাক্ষাত না হউয়া পর্যন্ত আশা ছাড়ব না। একটা সুন্দর, সাজানো গোছানো নিরাপদ দেশ.....
দুইজন প্রাপ্তবয়স্ক নারী-পুরুষ নাম নিজেদের সম্মতিতে যেকোন রিসোর্টে রাত্রী যাপন করতে পারে৷ বাংলাদেশের স্টেট ল এর এর কোন সাজা নেই৷ অর্থাৎ বিয়ে না করেই প্রাপ্ত-বয়স্ক নারী পুরুষ স্ব-ইচ্ছায় একসাথে থাকলেও আইনের বাধা দেয়ার ক্ষমতা নেই৷ যাকে পাশ্চাত্যের ভাষায় লিভ টুগেদার বলে৷ সোজা কথায় আমদের দেশে আইন-দ্বারা লিভ টুগেদার নিষিদ্ধ নয়৷
এবার আসি ইসলামি শরীয়াহ আইনে৷
একবার বনি আসলাম গোত্রের এক ব্যক্তি হজরত আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহুর নিকট এসে বলল, আমি ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছি। আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু জিজ্ঞাস করলেন, তুমি এ কথা আর কাউকে বলেছ? সে উত্তর দিল না। তখন আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু বললেন, তুমি আল্লাহর কাছে মাফ চাও এবং গোপনীয়তা রক্ষা কর। আল্লাহ তোমার দোষ গোপন রাখবেন এবং তোমার তাওবা কবুল করবেন।
এ কথায় আশ্বস্ত না হয়ে সে হজরত ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু নিকট গেলেন এবং পূর্বের মতো বললেন। ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু তাকে আবু রাদিয়াল্লাহু আনহুর মতো বললেন। কিন্তু সে কিছুতেই আশ্বস্ত হতে পারল না।অগ্যতা সে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নিকট এসে বলল আমার দ্বারা ব্যভিচার সংঘটিত হয়েছে।
রাসুল মুখ ফিরিয়ে নিলেন। যখন সে তার কথা ওপর জিদ ধরে রইল, তখন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তার পরিবারের লোকদের ডাকলেন এবং জিজ্ঞেস করলেন, এ কি পাগল? এখনও কি পাগলামি করছে? তারা উত্তর দিল না, হে আল্লাহর রাসুল!, সে সম্পূর্ণ সুস্থ।রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাকে জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কি বিবাহত না অবিবাহিত? সে উত্তর দিল, আমি বিবাহিত। তখন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাকে পাথর নিক্ষেপে মৃত্যুদণ্ড দিলেন।’ এক মহিলা সাহাবি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নিকট এসে বলল, আমি জিনা করেছি। জিনার কারণে গর্ভবর্তী হয়েছি।
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাকে বললেন, তুমি চলে যাও। সন্তান হলে এবং তার দুধ পান করানোর সময় অতিবাহিত হলে এসো। যখন তার সন্তানের দুধ পানের মেয়াদ শেষ হলো, তখন সে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের দরবারে এসে উপস্থিত হলো। তিনি বললেন, তোমার এ সন্তানকে কারো দায়িত্বে দিয়ে দাও। যখন সে সন্তানকে অন্য একজনের দায়িত্বে রেখে এলো। তখন তাকে পাথর নিক্ষেপে হত্যার নির্দেশ দেয়া হলো। তার জন্য বুক সমান গভীর এক গর্ত খুঁড়া হলো এবং তাকে সেখানে দাঁড় করিয়ে পাথর নিক্ষেপে হত্যা করা হলো।
এখন দেখাযাক এদেশে ইসলামের হেফাজত হয় নাকি দেশিও আইনের ফাকফোকর খোজা হয়৷
১০ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৮:১৪
মস্টার মাইন্ড বলেছেন: স্টেট ল আর শরীয়াহ আইনের সামান্য তুলনা করলাম মাত্র৷
২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:২৪
সোনালি কাবিন বলেছেন: শুধুমাত্র দন্ডবিধির ৪৯৭ ধারা মানি চলিয়েন।
১০ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৮:১৩
মস্টার মাইন্ড বলেছেন: সেটা যদি অন্যের স্ত্রী হয় তবেই ৪৯৭৷ যদি অবিবাহিত কোন মেয়ে হয় তবে এই ধারা কার্যকর হবে না৷
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:১২
শাহ আজিজ বলেছেন: বেশি কপ্লেক্সফুল করে ফেললেন ।