![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার অনুর্ভর মস্তিষ্কে তেমন কোন লেখাই আসেনা যাহা আদৌতে প্রকাশ যোগ্য তাই বিভিন্ন সূত্র থেকে সংগ্রহ করে সবার জন্য উপকারী লেখাগুলো তথ্যসূত্র সহ \'কপি-পেষ্ট\' করি। পোষ্ট \'হিট\'- হলো কি-না হলো এতেও আমার কিছু যায়-আসে না, এককথায় আমি, \'হিটাকাঙ্ক্ষী\' নই, তবে নিঃসন্দেহে সবার \'হিতাকাঙ্খী\'। (তথ্য অথবা তথ্যসুত্রগুলো যদি কারো কাছে নির্ভরযোগ্য মনে না হয়, তবে এড়িয়ে যাবার বিনীত অনুরোধ রইল। পোষ্টগুলোতে আপনার বিরক্তি সাদরেই গৃহীত হবে)
১. চীনারা লিচুকে ভালোবাসা ও রোমান্সের ফল হিসেবে মর্যাদা দেয়। তাদের বিশ্বাস, যারা লিচু মুখে পুরবে, তারাই এর প্রেমে পড়বে।
২. লিচুতে রয়েছে ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম ও প্রোটিন। প্রতি ১০০ গ্রাম লিচুর ৬৬ ভাগই হলো ক্যালরি।
৩. এটি শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। খাদ্য হজমকারী আঁশ, ভিটামিন এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শরীরে জমা করে।
৪. লিচুতে রয়েছে অলিগোনল নামের এক ধরনের উপাদান। একে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লুয়েঞ্জা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ উপাদান রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে, ত্বকে ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মির প্রভাব নিয়ন্ত্রণ করে এবং ওজন কমায়।
৫. লিচু ক্যান্সার থেকে মানবদেহকে দেয় সুরক্ষা। এটি ক্যান্সার তৈরিকারী কোষ ধ্বংস করে। এতে অবস্থিত ফ্ল্যাভনয়িডস বা ভিটামিন ‘পি’ স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
৬. শরীর সুস্থ থাকার জন্য অপরিহার্য ভিটামিন ‘সি’। লিচুতে এ ভিটামিন রয়েছে প্রচুর; যা ত্বক, হাড় এবং কোষের সজীবতা রক্ষা করে। হৃদরোগ ও ক্যান্সার প্রতিরোধে ভিটামিন ‘সি’ অব্যর্থ বলেই বিবেচিত।
৭. ভিটামিন ‘বি’-এর মজুতঘর হিসেবে লিচুকে ধরা হয়। থিয়ামিন, নিয়াসিন নামের ভিটামিনগুলো লিচুকে করেছে আরো বেশি কার্যকর। এসব ভিটামিন শরীরের বিপাক ক্ষমতা বাড়ায়।
৮. এতে অবস্থিত পটাসিয়াম এবং খনিজের মতো উপাদান হূদরোগের ঝুঁকি কমায়। রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
(সংগৃহীত)
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫১
বইয়ের পোকা বলেছেন: দিলেন তো মিয়া লিচুর দাম বাড়াইয়া