![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার অনুর্ভর মস্তিষ্কে তেমন কোন লেখাই আসেনা যাহা আদৌতে প্রকাশ যোগ্য তাই বিভিন্ন সূত্র থেকে সংগ্রহ করে সবার জন্য উপকারী লেখাগুলো তথ্যসূত্র সহ \'কপি-পেষ্ট\' করি। পোষ্ট \'হিট\'- হলো কি-না হলো এতেও আমার কিছু যায়-আসে না, এককথায় আমি, \'হিটাকাঙ্ক্ষী\' নই, তবে নিঃসন্দেহে সবার \'হিতাকাঙ্খী\'। (তথ্য অথবা তথ্যসুত্রগুলো যদি কারো কাছে নির্ভরযোগ্য মনে না হয়, তবে এড়িয়ে যাবার বিনীত অনুরোধ রইল। পোষ্টগুলোতে আপনার বিরক্তি সাদরেই গৃহীত হবে)
১. ব্যায়াম : অন্তত আধা ঘণ্টা ব্যায়াম উচ্চ রক্তচাপ কমিয়ে দেয় ৬ থেকে ৮ ইউনিট।
২. মেডিটেশন : ইয়োগা বা মেডিটেশন রক্তচাপ কমায়। উন্মুক্ত বাতাসে অন্তত পাঁচ মিনিট ধীরে ধীরে এবং দীর্ঘ দম নিলে রক্তচাপ কমে।
৩. আলু খান : পটাশিয়াম সমৃদ্ধ শাকসবজি বেশি খেতে হবে। এক্ষেত্রে বেশি আলু খাওয়াই হতে পারে রক্তচাপ কমানোর উৎকৃষ্ট উপায়।
৪. লবণ পরিহার : কাঁচা লবন খাওয়াই যাবে না। যথাসম্ভব খাবারেও লবণ কমাতে হবে। দৈনিক ১৫০০ মিলিগ্রামের বেশি লবণ খাওয়া নয়।
৫. চকোলেট খান : কালো চকোলেট খাওয়া যেতে পারে। তা ধমনিকে আরও স্থিতিস্থাপক করে।
৬. মদপান নয় : উচ্চ রক্তচাপ কমাতে মদ্যপান পরিহার করুন।
৭. ধুমপানও নয় : রক্তচাপ কমাতে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ধুমপান পরিহার করতে হবে।
৮. চা খান : চা খাওয়া যেতে পারে দৈনিক ৩ কাপ। এক গবেষণায় দেখা গেছে, দৈনিক ৩ কাপ চা ৬ সপ্তাহের মাথায় ৭ পয়েন্ট রক্তচাপ কমিয়েছে।
৯. কফি পান নয় : গবেষণায় জানা গেছে, কফি অর্থাৎ ক্যাফেইন রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয়।
১০. কাজ করুন পরিমিত : সপ্তাহে ৪১ ঘণ্টার বেশি কাজ রক্তচাপ ১৫ শতাংশ বাড়িয়ে দেয়।
১১. গান শুনুন : ক্ল্যাসিক কিংবা ধীরলয়ের গান শুনুন। গান শোনার সময় শ্বাস-প্রশ্বাসে গতি আসবে। রক্তচাপ কমবে।
১২. নাক ডাকা : ঘুমের মধ্যে নাক ডাকার অভ্যাস থাকলে তা পরিহারের চেষ্টা করুন। নাক ডাকলে ঘুম কম হয়, রক্তচাপ বেড়ে যায়।
১৩. সয়া খাবার : শর্করা জাতীয় খাবারের পরিবর্তে সয়াজাতীয় বা নিন্মচর্বির দুগ্ধজাত খাবার খেলে উচ্চ রক্তচাপ কমতে পারে।
(সংগৃহীত)
২| ২৯ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:০৬
আদার ব্যাপারি বলেছেন: ++++
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৫০
এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: ভাল পোষ্ট।