নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি 'হিটাকাঙ্ক্ষী' নই 'হিতাকাঙ্খী'

হিতাকাঙ্খী

আমার অনুর্ভর মস্তিষ্কে তেমন কোন লেখাই আসেনা যাহা আদৌতে প্রকাশ যোগ্য তাই বিভিন্ন সূত্র থেকে সংগ্রহ করে সবার জন্য উপকারী লেখাগুলো তথ্যসূত্র সহ \'কপি-পেষ্ট\' করি। পোষ্ট \'হিট\'- হলো কি-না হলো এতেও আমার কিছু যায়-আসে না, এককথায় আমি, \'হিটাকাঙ্ক্ষী\' নই, তবে নিঃসন্দেহে সবার \'হিতাকাঙ্খী\'। (তথ্য অথবা তথ্যসুত্রগুলো যদি কারো কাছে নির্ভরযোগ্য মনে না হয়, তবে এড়িয়ে যাবার বিনীত অনুরোধ রইল। পোষ্টগুলোতে আপনার বিরক্তি সাদরেই গৃহীত হবে)

হিতাকাঙ্খী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আর নয় মুখের দুর্গন্ধ

০১ লা জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৪৩

ব্যক্তিত্ব ও সৌন্দর্যের অনেকখানিই নির্ভর করে মুখের স্বাস্থ্যগত অবস্থা তথা দুর্গন্ধমুক্ত মুখগহ্বরের ওপর। কিন্তু দুর্গন্ধ বা দুর্গন্ধযুক্ত শ্বাস অনেক সময়ই বিরক্তিকর সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। কেউ কেউ হয়তো এমন অবস্থা সম্পর্কে খুব একটা অবগত থাকেন না। কিছু নিয়মকানুন মেনে চললেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

মুখে দুর্গন্ধ কেন হয়

১. প্রতিবার খাবার গ্রহণে মুখের ভেতরে খাদ্য আবরণ দাঁতের ফাঁকে, মাড়ির ভেতর জমে দন্তমল সৃষ্টি হয়। পরে তা থেকে মাড়ির প্রদাহ দেখা দেয়।

২. মুখের যেকোনো ধরনের ঘা বা ক্ষত।

৩. আঁকাবাঁকা দাঁত থাকার কারণে খাদ্যকণা ও জীবাণুর অবস্থান।

৪. মুখের ভেতরে ছত্রাক ও ফাঙ্গাস।

৫. মুখের ক্যানসার।

৬. ডেন্টাল সিস্ট বা টিউমার।

৭. দুর্ঘটনার কারণে ক্ষত।

এ ছাড়া দেহের অন্যান্য রোগের কারণেও মুখের দুর্গন্ধ হতে পারে, যেমন: পেপটিক আলসার বা পরিপাকতন্ত্রের রোগ, লিভারের রোগ, গর্ভাবস্থা, কিডনির জটিলতা, বাতজনিত রোগ, ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র, উচ্চ রক্তচাপ, গলা বা পাকস্থলীর ক্যানসার, এইডস, হূদেরাগ, মানসিক রোগ, নাক, কান, গলার রোগ ইত্যাদি।

মুখে দুর্গন্ধ হলে আপনি যা করবেন

১. পরিষ্কার উন্নতমানের একটি ব্রাশ ও পেস্ট দিয়ে দাঁতের সব কটি অংশ ভেতরে-বাইরে পরিষ্কার করুন (তিন বেলা খাবারের পর)।

২. জিব পরিষ্কারের জন্য জিব ছোলা ব্যবহার করুন। বাজারে স্টেনলেস স্টিল অথবা প্লাস্টিকের জিব ছোলা পাওয়া যায়।

৩. যেকোনো ধরনের মাউথওয়াশ (ক্লোরহেক্সিডিন জাতীয়) দুই চামচ মুখে ৩০ সেকেন্ড রেখে ফেলে দিয়ে আবার অল্প গরম লবণপানিতে কুলকুচি করুন। প্রতিদিন অন্তত দুবার, সকালে ও রাতে খাবারের পর।

৪. অবসর সময়ে মুখের ভেতরে একটি লং বা এলাচির দানা রাখুন।

৫. প্রতিবার আহারের পর (যা কিছু খাবেন, যেমন: বিস্কুট, ফলমূলজাতীয় খাবার) সম্ভব হলে দাঁত ব্রাশ করুন অথবা কুলকুচি করে ফেলুন।

৬. ধূমপান বা তামাকজাত দ্রব্য জর্দা, পান ইত্যাদি ত্যাগ করুন।

৭. দাঁতের ফাঁকে বা মাড়ির ভেতরে অনেক সময় খাদ্যকণা জমে পচন শুরু হয়। ডেন্টাল ফ্লস, টুথ পিকসের (একধরনের জীবাণুমুক্ত শলাকা) সাহায্যে খাদ্যকণাগুলো বের করুন।



(তথ্যসূত্র)

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩

মায়াবী ছায়া বলেছেন: ধন্যবাদ ।।

২| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬

আতা2010 বলেছেন: Click This Link মুক্তিযোদ্ধা মানেই ধোয়া তুলসী পাতা নয় ! তাদেরও আছে লোভ আর ব্যক্তিস্বার্থ চিন্তা।

৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:০১

সুমাইয়া বরকতউল্লাহ বলেছেন: অনেক উপকারী পোষ্ট। ধন্যবাদ নিন।

৪| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:১১

বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন: B-) :D :) /:) :#)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.