![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ডিগ্রী (পাস), অনার্স ও মাস্টার্স পাঠদানকারী জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন সরকারী কলেজগুলো পরিচালনার দায়িত্ব পাচ্ছে স্ব স্ব অঞ্চলের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। এ ধরনের ২৮০টি কলেজকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ অনুসারে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে নেয়ার কাজও শুরু করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। কলেজগুলোর শিক্ষার মান উন্নয়ন, সেশনজট নিরসনসহ সব ধরনের অব্যবস্থাপনা দূর করাই কলেজ হস্তান্তরের মূল লক্ষ্য। সরকারী বেসরকারী মিলিয়ে প্রায় তিন হাজার কলেজ পরিচালনা করা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য কঠিন হয়ে পড়েছে। শিক্ষার মানোন্নয়নে সরকার সব ধরনের পদক্ষেপ নেবে। সরকারের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে কখন ও কিভাবে প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা যায় তার বিস্তারিত তথ্য জানাতে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনকে নির্দেশ দিয়েছে মন্ত্রনালয়। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা শিক্ষার উন্নয়নে খুবই বড় পদক্ষেপ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকারী কলেজগুলো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে নিতে পারলে শিক্ষা ও শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে। শিক্ষার মান বাড়বে। প্রতিষ্ঠানগুলোও উপকৃত হবে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর থেকে বোঝা কমবে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাদান পদ্ধতির ভেতরে চলে আসলে সরকারী কলেজগুলোর শিক্ষার মান অনেক বাড়বে। শিক্ষার্থীরাও উপকৃত হবে। পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা আরও বাড়ানো হতে পারে। এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় শুধু স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের বেসরকারী কলেজগুলো পরিচালনা করবে। এসব কলেজ ছাড়া জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে থাকা বাকি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যেমন আছে তেমনই থাকবে। সরকারের এমন পদক্ষেপকে সাধুবাদ জানিয়েছেন শিক্ষাবিদরা।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৯
জ্যানাস বলেছেন: এই সেশন জট ছাড়াতেই জাতিয় বিশ্ববিদ্যালয় এর উদ্ভব হয়েছিল!!!
এখন আবার ব্যাক টু আগের নিয়ম।
সব মিলিয়ে এতে কোনই উন্নতি হবেনা।