![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেশের প্রতিটি বাণিজ্যিক ব্যাংকে প্রাকৃতিক হিমাগার তৈরির নির্দেশনা দিয়েছেন বর্তমান সরকার। সে লক্ষ্যে ইতিমধ্যে রাজশাহীতে একটি প্রাকৃতিক হিমাগার তৈরি হয়েছে। প্রাকৃতিক হিমাগারের সুফল অনেক বেশি। বিদ্যুতের প্রয়োজন নেই। জলীয় বাষ্পের খুব সাধারণ একটি ধর্মকে কাজে লাগিয়ে ঘর ঠান্ডা রাখা হবে। আর বাঁশের তৈরি আরেক ধরনের প্রযুক্তি বাতাসের আর্দ্রতা টেনে শুষে নেবে। এ পদ্ধতিতে এই প্রথম একটি বিকল্প ‘হিমাগার’ তৈরি করা হয়েছে। প্রকৃতির দান আর মানুষের জ্ঞানের সমন্বয় হচ্ছে এই অনবদ্য সৃষ্টি। একে হিমাগার না বলে প্রাকৃতিক সংরক্ষণাগার বলাই ভালো। গাছ শিকড়ের মাধ্যমে পানি তুলে পাতার মাধ্যমে বাষ্পীভবন প্রক্রিয়ায় নিজেকে ঠান্ডা রাখে। এজন্য গাছের পাতা খরতাপের ভেতরেও ঠান্ডা থাকে। এ প্রাকৃতিক প্রযুক্তিকে এই সংরক্ষণাগার তৈরিতে ব্যবহার করা হয়েছে। এতে প্রকৃতির বাতাসকে কাজে লাগানো হয়েছে। এখানে যে কয়টি ফ্যান লাগবে তাও চলবে সৌরশক্তির মাধ্যমে।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: হিজবুল্লাহ আন্দালিব ,
আরও একটু বিস্তারিত লিখলে ভালো হতো ।
দেখলুম আপনার পোষ্টের বেশীর ভাগই আশা জাগানিয়া বিষয় নিয়ে । এতে কোন সরকারের প্রশংসা হচ্ছে এটা বড় কথা নয়, বড় কথা হলো আমাদের অর্জন কতোখানি ।
শুভেচ্ছান্তে ।