![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুন্দরবনের শ্যালা নদীতে তেলবাহী ট্যাংকারডুবির ঘটনায় ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে নজরদারি জোরদার করা হয়েছে। একই সঙ্গে সুন্দরবন রক্ষায় নৌ-রুট হিসেবে মংলা-ঘষিয়াখালী চ্যানেলটি চালু করতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নির্দেশ প্রদান করেছেন। ভারত-বাংলাদেশ নৌ প্রটোকল রুট ও দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে দেশের নৌ-বাণিজ্য যোগাযোগের জন্য ঘষিয়াখালী চ্যানেলটি পলি ভরাটের কারণে বন্ধ হয়ে যাওয়ায় শ্যালা নদী দিয়ে নৌ-রুট চালু করা হয়। সুন্দরবনে একটি তেলের ট্যাংকার দুর্ঘটনায় সেখানে তেল ছড়িয়ে পড়েছে। এতে সরকার যে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন তা সত্যি প্রশংসার দাবিদার। মংলা বন্দরে আসার জন্য ঘষিয়া খাল ছিল। সেই খাল দিয়েই নৌকা চলাচল করত। ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর মংলা বন্দর বন্ধ করে দেয়। মংলা বন্দরে কোনো জাহাজ আসত না। ফলে ঘষিয়া খালটির আর কোনো গুরুত্ব ছিল না। এটা ধীরে ধীরে পলি ভরাট হয়ে যায়। দীর্ঘদিন এটা খনন হয়নি। এটা খুলে দিতে সরকার ইতিমধ্যে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। আর এই খালটি চলাচলের উপযোগী হলে মংলা বন্দরে যেতে সাত-আট মাইল পথ কমে যাবে।
©somewhere in net ltd.