নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানবতা

হিজবুল্লাহ আন্দালিব

নিজেকে জানাতে চাই.।.।.।।।

হিজবুল্লাহ আন্দালিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

রেলের আঞ্চলিক নেটওয়ার্ক ও মানোন্নয়নের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪১



আঞ্চলিক রেল নেটওয়ার্ক স্থাপন ও মানোন্নয়নের উদ্যোগ হাতে নিয়েছে সরকার। এর মাধ্যমে আখাউড়া-লাকসাম নতুন ডবল রেললাইন হচ্ছে। সেই সঙ্গে বর্তমানে যে লাইন রয়েছে সেটিরও মানোন্নয়নের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ রেলওয়ের আখাউড়া-লাকসাম সেকশনে নতুন ৭২ কিলোমিটার দ্বৈত রেললাইন নির্মাণ, বিদ্যমান ৭২ কিমি পুরান রেললাইন পুনর্বাসন এবং কম্পিউটারবেজড সিগন্যালিং সিস্টেম স্থাপনের মাধ্যমে সেকশনাল ক্যাপাসিটি বৃদ্ধিসহ রেলপথের মান উন্নয়ন হবে। এতে যাত্রীদের নিরাপদ ও আরামদায়ক সেবা প্রদান করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি আঞ্চলিক রেল নেটওয়ার্ক স্থাপন সহজ হবে। ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলওয়ে বাংলাদেশ রেলওয়ে নেটওয়ার্কের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। যমুনা নদীর ওপর বঙ্গবন্ধু সেতু এবং ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলওয়ে করিডর দিয়ে বাংলাদেশ প্রতিবেশী দেশগুলোকে চট্টগ্রাম পোর্টের মাধ্যমে মাল পরিবহনের সুবিধা প্রদান করতে পারে। এর মাধ্যমে এদেশে দেশী ও বিদেশী বিনিয়োগে উদ্যোক্তাদের আকৃষ্ট করা সম্ভব হবে। ঢাকা-চট্টগ্রাম করিডর যাত্রী ও মাল পরিবহনের চাহিদা মেটাতে অবিচ্ছিন্ন ডবল লাইন একান্ত অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। টঙ্গী-ভৈরব বাজার এবং লাকসাম-চিনকি আস্তানা সেকশনে ডবললাইন নির্মাণের কাজ চলছে, যা ২০১৫ সালের জুনের মধ্যে শেষ হবে। এক্ষেত্রে প্রস্তাবিত প্রকল্পের আওতায় ডবল লাইন নির্মিত হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলওয়ে করিডর সম্পূর্ণ ডবল লাইনে উন্নীত হবে। আখাউড়া-লাকসাম সেকশনে বিদ্যমান লাইনের পাশে একটি নতুন মিটারগেজ লাইন নির্মাণ করা হবে। সরকারের এ পরিকল্পনার ফলে জনগণ যেমন যাত্রী সেবা পাবে তেমনি যোগাযোগ ব্যবস্থায় অভূতপূর্ব উন্নতি সাধিত হবে।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩২

রাঘব বোয়াল বলেছেন: সবচাইতে জরুরী ছিলো ঢাকার ভেতর আরও দুই লেন বাড়ানো

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.