নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানবতা

হিজবুল্লাহ আন্দালিব

নিজেকে জানাতে চাই.।.।.।।।

হিজবুল্লাহ আন্দালিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিএনপি-জামায়াত জোট শিক্ষার বিরুদ্ধে, যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। পেট্রোলবোমায় আতঙ্কের ভেতর দিয়ে পরীক্ষার হলে প্রবেশ করতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৭

কি অপরাধ তাদের, সেই ফুটফুটে একদা হাসিহাসি মুখ, উচ্ছ্বাসে কলরবে মত্ত হওয়া শিক্ষার্থীরা যেমন জানে না, তেমনি জানে না তাদের অভিভাবক এবং শিক্ষকরাও। তাদের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষাটি দিতে হচ্ছে ধুঁকে ধুঁকে। ছাত্র-ছাত্রীদের পেট্রোলবোমার আতঙ্কের ভেতর দিয়ে পরীক্ষার হলে প্রবেশ করতে হচ্ছে। হরতাল ডেকে পরীক্ষা বন্ধ করে দিয়ে সাপ্তাহিক ছুটির দিনে পরীক্ষার সময়ও অবরোধ চালু রেখে পরীক্ষার্থী, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে যেন যুদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। জঙ্গীবাদীদের সহায়ক এবং সন্ত্রাসবাদে বিশ্বাসী বিএনপি-জামায়াত জোট শিক্ষার বিরুদ্ধে, যা মানুষের মৌলিক অধিকার, তার বিপরীতে যুদ্ধংদেহী অবস্থান নিয়েছে। এসএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন থেকেই টানা ৫ দিনের হরতাল ডেকে তারা পরীক্ষায় প্রতিকূলতা তৈরি করে। এখনও পরীক্ষা চলছে, তাই আবারও হরতাল ডেকে শিক্ষার পথে কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত ১ জানুয়ারি দেশের শিক্ষার্থীরা নতুন ক্লাসের নতুন বই হাতে পেয়েছে। কিন্তু বই পেলেও ক্লাস আর হয় না। পেট্রোলবোমা তাদের শিক্ষার পথকে সঙ্কুচিত করে দিয়েছে। ক্লাস হচ্ছে না, বন্ধের এই সময়গুলো অপচয় হচ্ছে। শিক্ষার সময়গুলো পেরিয়ে যাচ্ছে। শত অনুরোধে বিএনপি- জামায়াত নাশকতামূলক কর্মসূচী প্রত্যাহার বা স্থগিত করেনি। উপরন্তু তাদের নেতা তো বলেই ফেলছেন- কীসের পরীক্ষা? আগে গণতন্ত্র আসুক। তার নাতিদেরকে তিনি কিন্তু বিদেশে ঠিকই পাঠিয়ে দিয়েছেন। তাদের পরীক্ষার কোন ক্ষতি না হয় সে ব্যবস্থা তিনি করেছেন। কিন্তু বাংলার ১৫ লক্ষ শিক্ষার্থীর পরীক্ষার কথা কি আপনি একবারও চিন্তা করলেন না? আপনার কাছে দেশ নয়, নিজের স্বার্থটাই আপনি বড় করে দেখলেন। জঙ্গী সন্ত্রাসীদের জোর করে ক্ষমতায় বসার গণতন্ত্রই আপনার কাছে মুখ্য। দেশের কোমলমতি শিশু ও স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থীদের চরম শত্রু বিএনপি-জামায়াত জোট জঙ্গীপনা বিকাশে প্রাথমিক শিক্ষা বোর্ডের বিনামূল্যে প্রদানের বইভর্তি ট্রাকে পেট্রোলবোমা মেরেছে। আগুনে ট্রাকসহ ৩৭ হাজার ৮শ’ ৮টি বিনামূল্যের পাঠ্যপুস্তক পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। শিক্ষার্থীরা এই শিক্ষাবিরোধী তৎপরতাকে রুখতে জনগণের সমর্থন পাবেই। শিক্ষাবিরোধী এই ধারা কঠোর হস্তে দমন করা হবে মানুষ এটাই চায়।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৩

মিতক্ষরা বলেছেন: দমনটা করবে কে? বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাধবে কে? সরকার একটু কঠোর হলেই দেখা যায় নানা জায়গা থেকে ছাত্রলীগের কর্মীরা পাইকারী হারে ধরা পড়ে। সেইজন্যই সরকারের পক্ষে কঠোর হওয়া বোধকরি সম্ভব নয়।

২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:১৮

হাসিব০৭ বলেছেন: দলকানা, ১৯৯৬ সালে আওয়ামিলীগ ও এমনটাই করেছিল কিন্তু তাদের কথা তো একবারও বলেননি। দলকানাদের কখনও কান্ডজ্ঞান হবে না।

বালের দেশে মালের অভাব নাই একটার চাইতে আরেকটা জোস্

৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:২৮

যোগী বলেছেন:
@হাসিব০৭, কানের উপর একটা চটকানা খাবি, আওয়ামিলীগ করেছিল বলে কী সেটা করা বিএনপির জন্য হালাল হয়ে গেছে?

৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:০৫

হাসিব০৭ বলেছেন: বাকশালী বলে কথা

৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:০৬

হাসিব০৭ বলেছেন: তোরা আওয়ামিলীগের কথা লিখস না কেরে দলকানা। পিগুর বাচ্চারা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.