![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মাঠপর্যায়ের চিত্র পরিষ্কার বলে দেয় দেশ মধ্যম আয়ের দেশের দিকে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে এবং ২ হাজার ২১ সালের আগেই তা পূরণ হবে। ইতোমধ্যে মিলিনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোল বা এমডিজির (সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা) কয়েকটি টার্গেট নির্ধারিত সময়ের আগে বাস্তবায়িত করা গেছে। এ জন্য বাংলাদেশ জাতিসংঘ পুরস্কারও পেয়েছে। বর্তমানে এগিয়ে চলার ধারা বাধাগ্রস্ত না হলে রাজনীতিক স্থিতিশীলতা ঠিক থাকলে ২ হাজার ৪১ সালের আগেই বাংলাদেশ ধনী দেশের তালিকায় উঠবে। এমন মন্তব্য দেশ-বিদেশের অর্থনীতির বিশ্লেষকগণের। মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হওয়ার প্রথম সূচক হলো মাথাপিছু আয় দেড় হাজার ডলার। চলতি বছরে এই হার বেড়ে ঠেকেছে ১ হাজার ২শ’ ডলারে। মাঠপর্যায়ে অর্থনৈতিক কর্মকান্ড দ্রুত বেড়ে যাওয়ায় আগামী কয়েক বছরে মাথাপিছু আয় পৌঁছবে দেড় হাজার ডলারে। একই সঙ্গে দারিদ্র্যতার হার কমে আসবে। বর্তমানে দেশে দারিদ্র্যতার হার ২৬ শতাংশে নেমে এসেছে। ২০০৬ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় এ হার ছিল ৪১ শতাংশ। চরম দারিদ্র্যতার (আল্ট্রা পুওর) হার ছিল ২৬ শতাংশ। তা নেমে এসেছে ১১ শতাংশে। জিডিপির (গ্রস ডোমেস্টিক প্রোডাক্ট) বা প্রবৃদ্ধির হার ৬ শতাংশই রয়ে গেছে। বলা হয়েছে, পার্শ্ববর্তী অনেক দেশেই প্রবৃদ্ধির হার ৩ থেকে ৫ শতাংশের মধ্যে। সেই হিসাবে বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে রয়েছে। এই অগ্রগতি ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে আমাদের দরকার রাজনৈতিক স্থীরতা। অথচ আমাদের দেশের স্বার্থান্বেষী মহল বর্তমানের অগ্রগতিতে হ্রেষানীত হয়ে দেশকে মধ্যম আয়তো দূরের কথা নিন্ম আয়ের দেশের দিকে ঠেলে দিতে চাচ্ছে। একি কোন বিবেকবান ব্যক্তির কর্ম পরিকল্পনা হতে পারে?
©somewhere in net ltd.