![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নির্বাচনী প্রচারের নামে অপতৎপরতার মাধ্যমে সিটি নির্বাচনের উৎসবমুখর পরিবেশ যাতে নষ্ট না হয়, সে বিষয়ে নির্বাচন কমিশনকে ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান সাধারণ জনগণের। নিশ্চিত পরাজয় জেনেই নির্বাচনকে বিতর্কিত করতেই এই হামলার নাটক করা হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টির মাধ্যমে পানি ঘোলা করে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। সোমবারের ঘটনা সেই অপচেষ্টারই অংশ। কারণ তারা বুঝতে পেরেছেন সিটি নির্বাচনে তাঁর সমর্থিত প্রার্থীরা পরাজিত হবেন। গুলশান অফিসে নিজেকে নিজে অবরুদ্ধ করে রেখে যেমন নাটক সাজিয়েছিলেন, সোমবারের ঘটনাও ভিন্ন আরেকটি নাটক বৈকি আর কিছু নয়। হরতাল-অবরোধের নামে ঢাকাসহ পুরো দেশের মানুষকে অবরুদ্ধ করে রেখে ছিল। কয়েক হাজার মানুষ পেট্রোলবোমা ও বোমার আঘাতে আহত হয়েছে। দেশের জনগণ এই সমস্ত সন্ত্রাসী ও জনবিরোধী জঙ্গী কর্মকাণ্ডের জন্য তাঁর উপর প্রচ-ভাবে বিক্ষুব্ধ। সরকারের পতন ছাড়া ঘরে ফিরে যাবেন না। সহিংসতার মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটাতে না পেরে এখন নতুন ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছেন। নির্বাচনী প্রচারে নামলে বিক্ষুব্ধ জনগণ তাঁকে প্রতিরোধ করবে এটা নতুন কিছু না। গত কয়েকদিন ধরে খালেদা জিয়া নির্বাচনী প্রচারের জন্য যেখানেই গেছেন, সেখানেই জনগণ তাঁর প্রতি বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছে। কাওরান বাজারে গেলে সেখানে যখন জনগণ বিক্ষোভ প্রদর্শন করে, তখন খালেদা জিয়ার নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত সিএসএফ-এর সদস্যরা হঠাৎ গুলিবর্ষণ করে। এতেই সেখানে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
©somewhere in net ltd.