![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সরকার শিশুদের প্রাথমিক শিক্ষায় সমৃদ্ধ করে গড়ে তুলতে চেষ্টা করছে রাষ্ট্রীয় ও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে। আর মা-বাবা চেষ্টা করে পারিবারিকভাবে। অবশ্যই বাংলাদেশ ২০৪১ সালের মধ্যে প্রাথমিক শিক্ষায় সর্বোচ্চ সমৃদ্ধি অর্জন করবে। শিশুদের টিফিন পিরিয়ডে খাবার দিতে ইতিমধ্যে ফিডিং প্রজেক্ট চালু করা হয়েছে। পুষ্টিমান সম্পন্ন বিস্কুট দেয়া হচ্ছে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রতিটি শিশুকে। বৃত্তি, উপবৃত্তি ও বই দেয়া হয় অনেক আগে থেকেই। প্রতি বছর প্রাথমিক শিক্ষা খাতে ৩০ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হচ্ছে। বিদ্যালয় গমনোপযোগী, শতভাগ ভর্তি নিশ্চিতকরণ, ঝরেপড়া ও মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা অর্জনে সামাজিক উদ্বুদ্ধকরণ বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহন করা হয়েছে। কোন শিশু যেন শিক্ষা থেকে বাদ না পড়ে সে দিকে সরকার নজর রাখছে। একটি জাতিকে উন্নত করতে হলে শিক্ষার বিকল্প নেই। সরকারের সাথে সাথে সকলের চেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে। তা হলেই আমরা জাতিকে শিক্ষিত করতে সক্ষম হব। দেশ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবে।
©somewhere in net ltd.