![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশীদের জবাব নেই। বাংলাদেশী শান্তিরক্ষীরা বিশ্বের ৪০টি দেশে ৫৪ মিশনে দায়িত্ব পালন করছে। শান্তি প্রতিষ্ঠায় অকুতোভয় কর্তব্য পালনে সদর দপ্তরসহ জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের গুরুত্বপূর্ণ কিছু পদে নিয়োগের জন্য প্রস্তাব পেয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী অনুকরণীয কর্মদক্ষতা প্রদর্শন করে সহযোগী শান্তিরক্ষীদের কাছ থেকে সম্মান অর্জন করেছেন। একই সঙ্গে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশগুলোর জনগণের কাছ থেকে চিরস্থায়ী ভালবাসা অর্জন করেছে। বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর ১৫ জন সামরিক পর্যবেক্ষক ১৯৮৮ সালে ইউএনআইআইএমওজি (ইরাক-ইরান)-এ অংশগ্রহণের মাধ্যমে ধাপে ধাপে ‘ব্লু হেলমেট’ পরিবারভুক্ত হয়। বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী ১৯৯৩ সালে ইউএন পিস কিপিং অপারেশনে (ইউএনপিকেও) যোগ দেয় এবং বাংলাদেশ পুলিশ অংশ নেয় ১৯৮৯ সালে। এ পর্যন্ত বাংলাদেশ জাতিসংঘের ৬৮ শান্তিরক্ষা মিশনের মধ্যে ৫৪টিতে অবদান রেখেছে। সকল অবদানকে শীর্ষে রাখতে এবার শান্তিরক্ষা মিশনের গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগের প্রস্তাব পেয়েছে বাংলাদেশ। এসব অবশ্য দেশের বলিষ্ঠ অবস্থান ও আন্তরিক কূটনৈতিক প্রচেষ্টার সুফল। শান্তিরক্ষা মিশনের গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগের ফলে বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীরা আরও বিকশিত হবেন এবং এই শান্তিরক্ষীরা সম্মান ও গর্বের সঙ্গে গোটা বিশ্বে জাতীয় পতাকা তুলে ধরে রাখবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:০৪
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: অনেক আগেই বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কে নোভেল প্রাইজ দেয়া উচিত ছিল। অথচ অং সান সুকির মত সাম্প্রদায়িক মানুষ নোভেল পেয়েছে।