![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মামলার খড়গের নিচে থাকা বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ কী হবে- তা নিয়ে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দলের নেতা-কর্মীদের সাথ সাথে সাধারণ জনগণও। বিচারে শীর্ষ এ দুই নেতাকে ‘সাজা’ দেওয়া হলে দল কীভাবে চলবে তা নিয়েও হাজারো প্রশ্ন বিএনপির ঘরে-বাইরে। এরই মধ্যে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার বিচারিক প্রক্রিয়া অনেক দূর এগিয়ে গেছে। অল্প সময়ের মধ্যেই রায় আসতে পারে। এ দুই মামলায় খালেদা জিয়া প্রধান আসামি। একটিতে রয়েছেন তার বড় ছেলে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানও। বিএনপি প্রধানের বিরুদ্ধে গ্যাটকো ও নাইকো দুর্নীতি মামলাও চলছে। এরই মধ্যে নাইকো দুর্নীতি মামলায় তাকে দুই মাসের মধ্যে বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। চাঞ্চল্যকর ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলাও চলছে দ্রুতগতিতে। ওই মামলায় সম্পূরক অভিযোগপত্রে তারেক রহমানের নাম রয়েছে। কিন্তু খালেদা জিয়াকে জেলে পাঠানো হলে বিএনপি ভাঙবে না, আরও শক্তিশালী হবে, এ প্রশ্ন এখন সবার মুখে। কারণ অতীতে যারা সংস্কারপন্থায় অংশ নিয়েছিলেন, আজ তারা বুঝতে পারছেন। মূল স্রোত থেকে বেরিয়ে এখন তারা অনুতপ্ত। নাইকো দুর্নীতির একই অভিযোগে আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া মামলা প্রত্যাহার করা হয়েছে। অন্যদিকে বিএনপি চেয়ারপারসনের মামলা চলছে। একইভাবে তারেক রহমানের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। তাহলে কি খালেদা তারেকের নির্বাচনে অংশগ্রহন করা তো দূরের কথা অবশেষে জেলের ঘানি টেনে জীবনটা শেষ হয় কিনা?
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: তারেকের স্ত্রী আছে, সিনিয়র আরো অনেক প্রাজ্ঞ নেতা আছে । দল যদি সুসংগঠিত রাখা যায়, দল আরো ভালো থাকবে । খালেদা-তারেকের অনুপস্থিতি তেমন প্রভাব পড়বেনা । অবশ্য দলকে শৃঙ্খলায় রাখাটা কঠিনই হবে ।