![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মায়ানমার আমাদের প্রতিবেশী দেশ হলেও তাদের সাথে আমাদের কখনোই ভালো সম্পর্ক ছিলো না। কোন ব্যাপার নিয়েই তাদের সাথে আমাদের দেশের বনিবনা হয়না। বুধবার মায়ানমার সীমান্তে আরকান আর্মি ও বিজিবির মধ্যে গোলাগুলিতে ভারি অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত বিচ্ছিন্নতাবাদী দলের সদস্যদের পিছু হটতে বাধ্য করেছে।। এতে আমাদের সেনাবাহিনী ও বিজিবি সাথে সাথে যে ভূমিকাটি নিলো সেটা দারুণ এবং আমার মনে হয় এটাই দরকার। আমরা যে প্রস্তুত তাতে এটা প্রমাণিত হয়। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে জরুরী ভিত্তিতে সেনাবাহিনীর আলীকদম সেনানিবাস ও বিজিবির বলীপাড়া ব্যাটালিয়ন থেকে হেলিকপ্টারযোগে অতিরিক্ত সেনা ও ফোর্স প্রেরণ করা হয়েছে। যা দেখেতো হতভাগ আরকান বাহিনী। এরই মধ্যে আরাকান আর্মির সশস্ত্র সদস্যরা সীমান্তের ওপারে গহিন অরণ্যে চলে যেতে বাধ্য হয়। সাবাস বিজিবি ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৪২
রানা আমান বলেছেন: তবে এটাও ভাবতে হবে যে, প্রতিবেশী দেশের বিচ্ছিন্নতাবাদী দলের সদস্যদের সাথে সংঘর্ষে আমাদের সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে সহায়তা করতে হয় আমাদের নিয়মিত সেনাবাহিনীর । আর যদি কোনকারনে মায়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিীর সাথে সংঘর্ষ হয় তাহলে তা মোকাবেলায় আমাদের সীমান্তরক্ষী বাহিনী কতটা তৈরী ।
৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:২৭
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: রানা আমান, সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কাজ নজরদারী আর প্রাথমিক প্রতিরোধ। বড় ধরনের অভিযান কিংবা হামলার আশংকা থাকলে সবসময় সেনাবাহিনীই তলব করা হয়। আবার একেবারে ছোট ইস্যুতেও বড় শক্তি প্রয়গের মাধ্যমে দমনের চেস্টা করা হয় অনেক সময়েই এটা বোঝাতে যে কোন ধরনের অন্তর্ঘাতমুলক কার্যক্রম সহ্য করা হবেনা। সমুলে উতপাটন করা হবে।
এসব কোন বড় ঘটনা নয়। একসময় খুব সাধারন ঘটোনা ছিলো। এখন কমে গেছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: সাবাশ!