![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শাহবাগে খাবার, ওয়াইফাই, মিডিয়া কভারেজ, সিকিউরিটি কিছুর অভাব হতে দেয় নাই সরকার। এমন কি মোবাইল টয়লেট পৌঁছে গেছে সেখানে, মাথা গোজার জন্য এমন কি তাবুও। কিন্তু সাভারে? সেখানে ওষুধ জোগাচ্ছে সাধারণ মানুষ, অক্সিজেন দিচ্ছে সাধারণ মানুষ, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে সাধারণ মানুষ, খাবার আর পানি নিয়ে যাচ্ছে সাধারণ মানুষ। সেখানে সাহায্য পৌঁছনো তো দূরে থাক, উল্টো সরকার গতকাল আসল খুনীর প্রকৃত পরিচয় গোপন করেছে, আর এক উম্মাদকে বসিয়ে রেখেছে চেয়ারে যার তত্ত্ব হচ্ছে হরতাল সমর্থনকারীরা ঠেলে ভবন ধ্বসিয়ে দিয়েছে।
সত্যিই সেলুকাস আমার এই দেশ!
২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১২
শহিদশানু বলেছেন: সেলুকাস বলেইতো এ দেশে এমন সব কান্ড অহরহ ঘটছে । দেশের জন্য কারো কোন দরদ নেই । যে যার মতো কর্মসুচী দিয়ে দেশকে পুংগ করে দিচ্ছে । সস্তা শ্রমিকের এ দেশে আর কত লাশ পড়লে তথাকথিত এলিটদের ঘুম ভাঙ্গবে। সেলুকাশের দেশে এক সময একটি মানবিক বিপর্যয় ঘটে। তখন দেখা যায় কতিপয় লোক টিভিতে টক-শো নামক অনুষ্ঠানে বক্তব্য, বিবৃতি ইত্যাদি দিয়ে কিছুদিন হৈ-চৈ করে। তারপর সব আগের মতো চলে। সেলকাশের এ দেশে এ পর্যন্ত কি একটাও দুর্ঘটানার বিচার হয়েছে ? দৃষ্টান্তমূলক বিচার হলে ঐ এলিট শ্রেণী আর আমাদের এভাবে মারার সাহস পেত না।
৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৬
আকরাম বলেছেন: সাভারের এই সাধারন মানুষেরা তো কোন দলের লোক না, বা বড় নেতা না; তাই তাদের কথা চিন্তা করে সময় নষ্ট করার কি দরকার?
৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮
আশিকুর রহমান ১ বলেছেন: সাভারের হত্যাকান্ডে (এটা কোন দূর্ঘটনা নয়) নিহত শ্রমিকরা সব চেতনা বিরোধী! সব রাজাকারের বাচ্চা! তাই এদের উদ্দার এবং চিকিত্সার জন্য অযথা টাকা খরচ করা চেতনা বিরোধী
৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৯
পানকৌড়ি বলেছেন: নিহত শ্রমিকরা সব চেতনা বিরোধী! সব রাজাকারের বাচ্চা! তাই এদের উদ্দার এবং চিকিত্সার জন্য অযথা টাকা খরচ করা চেতনা বিরোধী
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৮
রাকিব হাসান (সাব্বির) বলেছেন: ঙ্কে করে অক্সিজেন
দেওয়ার কথা ভাবছি আমরা,
এটা ব্যয়সাপেক্ষ, আর আটকদের
সবার হাতে পৌঁছানোও খুব
কঠিন। এরচেয়ে দোকান
থেকে একটা ব্লোয়ার কিনুন,
একটা সুতির গামছা আর
একটা দীর্ঘ ২ ইঞ্চি ব্যাসের
রবার হোস
নিয়ে সাভারে ধ্বংসস্তুপের
কাছে যান। ব্লোয়ারের সাকশন
সাইডে গামছাটা বাঁধুন,
এটা এয়ার ফিল্টারের কাজ
করবে।
ডেলিভারি সাইডে রবারের
হোসটাফিট করুন। হোসের
যে মাথা আটকদের
কাছে পৌঁছাবে, সেখানে ১ ফিট
পর পর সুঁই দিয়ে ছিদ্র
করে দিন তিন চারটা করে।
তারপরবাতাস ব্লো করুন
ভেতরে। এভাবে বাতাস
ব্লো করলে ভেতরে ধূলা উড়বে ন
ফ্রেশ বাতাস যাবে, বদ্ধ
বাতাস সরে যাবে।
বাতাসের ২১% অক্সিজেন।
ট্যাঙ্কে করে অক্সিজেন
দিতে হবে না। সেই
টাকা দিয়ে ওষুধ, ব্যান্ডেজ
এসব কিনে এনাম
হাসপাতালে দিন।