নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হকিস্‌টিক হাসান

হকিস্‌টিক হাসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

সরকারী বার্তা ফাঁস : সাতক্ষীরায় অভিযানে ভারতীয় বাহিনী!

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫১

সামাজিক মাধ্যমে তোলপাড়



সাতক্ষীরায় যৌথবাহিনীর সময় ভারতীয় সামরিক বাহিনী অংশ নেয়ার ব্যাপারে আগেই অভিযোগ করেছিলেন স্থানীয়রা। সম্প্রতি এ ব্যাপারে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও ভারতে বাংলাদেশ দূতাবাসের মধ্যে তথ্য প্রেরণের দুই পৃষ্ঠার একটি ফ্যাক্স মেসেজ এবং একটি ইমেইল ফাঁস হয়েছে বলে সামাজিক মাধ্যমগুলোতে দাবি করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে ইন্টারনেট জগতে চলছে তোলপাড়।

সামাজিক মাধ্যমের সূত্র ধরে সে মেসেজগুলো এসেছে এ প্রতিবেদকের কাছেও। সেগুলোর সত্যতা সম্পর্কে সরকারের পক্ষ থেকে মন্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি। তবে সামগ্রিক তথ্য বিশ্লেষণ করে ফ্যাক্স মেসেজ

ও ইমেইলে প্রদত্ত তথ্যের সত্যতা রয়েছে বলে ধারণা করা যায়।

এতে দেখা যায়, মেসেজ ও ইমেইল প্রেরক পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব তৌফিক ইসলাম শাতিল। আর প্রধানমন্ত্রীর অফিসের অনুরোধে সাতক্ষীরাসহ দেশের অন্যান্য অঞ্চলে রাজনৈতিক দমন-পীড়নে ও গণহত্যায় সক্রিয় ভাবে অংশ নেয় ভারতীয় সেনা ও বিএসএফ।

চলমান রাজনৈতিক সংঘাত দমনে ভারতীয় বাহিনীর সাহায্য চেয়ে বাংলাদেশ সরকারের তরফ থেকে পাঠানো এই বার্তায় দেখা যায়, বাংলাদেশে রাজনৈতিক দমন-পীড়ন সক্রিয় ভাবে অংশ গ্রহণ করেছে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ৩৩তম কোরের ১৭তম, ২০তম ও ২৭তম মাউন্টেন ডিভিশান, এবং বিএসএফ।

চিঠিতে অভিযানে কারা অংশ নেবে, যাতায়াতের পথ কী হবে, কোথায় কোথায় অভিযান চালানো হবে তা উল্লেখ রয়েছে।

এদিকে বাংলাদেশের আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে ভারতীয় সেনাদের অংশগ্রহণ নিয়ে এ ধরনের দলীল ফাঁস হওয়ায় ফেসবুকসহ সামাজিক মাধ্যমে তোলপাড় চলছে। হাজার হাজার ব্যবহারকারী ওই তিনটি ইমেজ শেয়ার করছেন। করছেন নানা ধরনের মন্তব্য। আবার দেশের সার্বভৌমত্ব আছে কিনা এমন প্রশ্নও রাখছেন কেউ কেউ।



মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৯

ফিলিংস বলেছেন: হালাই ছাগল---------বাংলাদেশে কি বাহিনীর অভাব।

২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০৫

হরিপদ কেরাণী বলেছেন: এরা যে ঢাকা শহরে আসে নাই সেইটাই অনেক কিছু। আর কয়দিন পর এরা ঢাকা শহবে আসবে। লুঙ্গী উঠাইয়া চেক করবে। যদি চোখা পায় তাইলে খবর আছে। আর যদি সামনের অংশ ঝুলন্ত পায় তাইরে বাতাসা দিবো। তাদের কিছু রাজাকার প্রয়োজন হবে। সেই জন্য কিছু লোক ইতোমধ্যে না রেজিষ্ট্রি করে রেখেছেন। যেমন: শাহরিয়ার কবির, মুনসাসির মামুন, রা মজুমদার ইত্যাদি। আর তাদের রাজাকার শিরোমনি হতে পারেন কালো বিড়াল।

৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২১

ফিলিংস বলেছেন: @হরিপদ কেরাণী------- আপ্নে বাতাসা পাবেন এটা শিয়ুর। লগে ফরহাদ

মাজহার রে নিয়েন ।

৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২২

মাথা নষ্ট সিপাহি বলেছেন: ঘটনা সত্য কিনা জানিনা, তবে সিকিম দখল করার পুর্বে লেন্ডুপ দর্জিকে এভাবে ভারত স হ যোগিতা করেছিল। তয় হতেও পারে পরিক্ষামুলক অভিযান। পরে হয়ত দই আছে...................

৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২৬

ইসপাত কঠিন বলেছেন: ইমেজ তিনটি আমি দেখেছি। সেখানে আর্মার্ড (সাঁজোয়া/ট্যাংক) এবং আর্টিলারীর (গোলন্দাজ/কামান) এর কথা বলা আছে। আর্মার্ড আর আর্টিলারী ঢুকলে এতদিনে শত শত ছবি/ ভিডিও ক্লিপ পেতেন। আর্মার্ড আর আর্টিলারী কোন খেলনা নয় যা লুকিয়ে আনা যাবে।

মাউন্টেন ডিভিশন গুলো সেভেন সিস্টার্স এ কাউন্টার ইন্সারজেন্সী অপারেশনে আছে। কিছু আছে চীন সীমান্তে। মাউন্টেন ডিভিশন গুলোকে সক্রিয় সার্ভিসে অংশগ্রহনরত বলা যায়। আপনিই বলেন, আপনি যাদি ভারতের নীতি নির্ধারক হতেন, তাহলে আপনি কি মাউন্টেন ডিভিশন গুলোকে তাদের অতি চেনা ফিল্ড থেকে সরিয়ে ( সেভেন সিস্টার্স নড়বড়ে করার ঝুঁকি নিয়ে) বাংলাদেশে বিশেষ করে দক্ষিন-পশ্চিম অংশে পাঠাতেন? উনারা মাউন্টেন ডিভিশনের কথা না বলে বরং লাইট ইনফ্যান্ট্রী ডিভিশনের কথা বললে তাও সন্দেহে পড়তাম। এখন কোনই সন্দেহ নেই যে এটা একটা অপপ্রচার ছাড়া কিছুই নয়।

৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩১

নিকষ বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী এক

৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩৩

নিকষ বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী একজন ব্যক্তির, ভারত সেনাবাহিনীর অভিযান নিয়ে কোন প্রশ্ন থাকতে পারে না।

৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩৪

মাথা নষ্ট সিপাহি বলেছেন: ইসপাত কঠিন ভাই মশা মারতে যে কামান লাগে না এখন তা সবাই জানে, স হ যোগিতা করতে চাইলে ২টা করে হাত আর পা সাথে একটা করে রাইফেল থাকলেই যথেস্ট,

৯| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৫০

ফিলিংস বলেছেন: মাথা নষ্ট--পাবনার ঠিকানা দিমু----------

১০| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:০৯

স্বপ্ন বাংলা বলেছেন: ছাগুর কেল্লার কাম এইগুলা । গুজব ছড়িয়ে কোন লাভ নাই । যাদের মাথায় কিছু আছে তারা ঠিক'ই বুঝবে ভালো-মন্দের তফাৎ X(

১১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৯

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: একদিন এমন কইরা দেখবেন কি হইয়া গেছে।

১২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫৯

ম্রিয়মাণ বলেছেন: ক'দিন আগে ফাঁস হওয়া তথ্যে জানা গেছে ভারতের স্বর্ণমন্দির শিখ নিধনে ভারতীয় বাহিনীকে বৃটিশরা সাহায্য করেছিল। এ তথ্যটি কিন্তু এতদিন গোপন ছিল।

এখন এ নিয়ে বৃটেনে হৈচৈ পড়ে গেছে।

সাতক্ষীরায় ভারতীয় বাহিনী এসেছিল এ তথ্য উড়িয়ে দেবার মত নয়। সত্য হতেও পারে নাও পারে। এ ধরনের অভিযানে ভারী অস্ত্র নয়, হালকা অস্ত্রে সজ্জিত কিছু সৈন্যই যথেষ্ট। তাদের তো এদেশের মানুষের ওপর গুলি চালাতে খারাপ লাগবে না।

সিকিমের পতনের শুরুটা এভাবেই হয়েছিল।

একটি কথা উল্লেখ করতে চাই ৯০-এ এরশাদ সেনাবহিনীকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে বলেছিলেন। কিন্তু সেনাবাহিনী নিরস্ত্র মানুষের ওপর গুলি চালাতে রাজি হয়নি।

কয়েকবছর আগে নেপালে রাজতন্ত্র পতনের সময়ও এমন ঘটনা ঘটেছিল।

বিক্ষোভ দমনে শক্তি প্রয়োগ করতে হয়। কিন্তু এভাবে নির্বিচারে বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি চালানোর ঘটনা কমই ঘটে।

কেবল ৫ তারিখেই পুলিশের গুলিতে কতজন মারা গেছে হিসাব রেখেছেন?

হিউম্যান রাইটস ওয়াচসহ বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা শাপলা চত্বরে বহু মানুষ মারা গেছে বলে বলছে। তারা বলছে সংখ্যাটা আরও বেশি হতে পারে এটা মনে করার যথেষ্ট কারণ আছে।

গভীর রাতে বাতি নিভিয়ে, টিভি সম্প্রচার বন্ধ করে চালানো অভিযানে নাকি কেউ মারা যায়নি!

আলজাজিরাও রিপোর্ট করেছে রাতের অন্ধকারে লাশ এনে কবর দেয়া হয়েছে।

আমরা দেখেছি মিশরেও চত্বর খালি করার অভিযানে প্রচুর মানুষ মারা গেছে।

আর আমাদের সরকার বলছে একজনও মারা যায় নি।

মৃতের সংখ্যা ৩০০০ নাকি ৩০০ বিতর্ক তৈরি হয়েছে সরকারের আচরণের কারণেই।

একজন মন্তব্য করেছেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীর ভারতীয় বাহিনীর অভিযান নিয়ে প্রশ্ন থাকতে পারে না।

অবাক হইনি তার মন্তব্যে। এটাই চেতনাধারীদের মনের কথা।

আমাকে তাই পরিষ্কার করে বলতে হচ্ছে আমি আপনাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস করি না।

আমার কাছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা হচ্ছে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ।


১৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:০৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ফ্যাক্স বার্তাটিতে এরপরও অজস্র টেকনিকেল ভুল।
বোঝাই যায় কাঁচাহাতে ফটোশপের মাধ্যমে ভুয়া ফটোকপি বানানো হয়েছে।

১।সেনাবাহিনীতে যশোর জিওসি বলে কোন শব্দ নেই। যশোর আর খুলনা অঞ্চলের জিওসিকে বলা হয় জিওসি- ৫৫ বা ৫৫ ইনফ্যানট্রি ডিভিশন। সাধারনত লেখা হয় ৫৫ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি। (GOC, 55 infantry division)

২। পররাষ্ট্র মন্ত্রলালয়ের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক বিষয়ে ভারতের সাথে কাজ করে কেবল মাত্র দক্ষিন এশিয়া অনুবিভাগ। অথচ এখানে উল্লেখ করা হয়েছে ইস্ট এশিয়া এন্ড প্যাসেফিক অনুবিভাগের নাম, যা সর্বৈব মিথ্যা।

৩। যে কোন প্রতিরক্ষা / ‍নিরাপত্তা ইস্যুতে - কোন বাহিরের ডিফেন্স এ্যাটাচের সাথে
যোগাযোগের নির্ধারিত ধারা হল এএফডি / নিরাপত্তা সংস্থা থেকে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, এখানে তা নেই যা এই বার্তার অসাড়তা প্রমাণ করে।
এমন কোন বিষয় থাকলেও তা হত অতি গোপনীয়, আর তা কখনোই ফ্যাক্স আকারে
পাঠানো হত না। অতি গোপনীয় বার্তা প্রেরণের জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিশেষ প্রেরণ পদ্ধতি আছে যাকে সাইফার কোডিং বলে।

৪। সাইফার কোডিং বার্তা কখনো মূল পত্রের সাথে যায় না। বার্তা অন্য কোন বার্তার সাথে মিক্স হিসেবে থাকে, যা ডিসাইফার করতে হয়। এখানে বার্তা সবটাই উন্মুক্ত।
গুরুত্বপূর্ণ গোপনীয় বার্তার পাতার উপরে ডানে তা SECRET ট্যাগ করা থাকে। কিন্তু সেখানে দেখানো হয়েছে পাতার নম্বর, যা কোন ভাবেই অফিসিয়াল ফরমেট নয়।

১৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১০

এবি মিনহাজ বলেছেন: হাসান ভাইকে ধন্যবাদ এরকম তথ্যবহুল ও চমৎকার বিশ্লেষণের জন্য।

১৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৪০

ম্রিয়মাণ বলেছেন: হাসান কালবৈশাখীর দেয়া তথ্যের সূত্র কি? সেগুলো যে সঠিক তার নিশ্চয়তা কি? যারা বাড়ির সামনে বালুর ট্রাক রেখে বলতে পারে উনি বন্দী নন, তাদের কোন কথা কি বিশ্বাস করা যায়?

এ তথ্যটি সঠিক হোক আর নাই হোক, ভারতীয় গোয়েন্দারা বাংলাদেশে কাজ করছে এতে কোন সন্দেহ নেই।

বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব নিজেই বলেছিলেন ভারতীয় গোয়েন্দাদের সাথে সহযোগিতা চুক্তির কথা।

সত্যাটা জানা যাবে বহু বছর পরে।

১৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৮

ম্রিয়মাণ বলেছেন: উইকিলকসের তথ্যে জানা যায় পিলখানা হত্যাকান্ডের সময়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ভারতের সাহায্য চেয়েছিলেন এবং ভারত থেকে প্রয়োজনীয় সবধরনের সাহায্যের আশ্বাস দেয়া হয়েছিল।

১৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৬

nurul amin বলেছেন: অবিশ্বাশের কিছু নেই কারণ দেশের কোন বাহিনী এ ধরণের নির্মম অভিযান চালাতে পারে না।

১৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬

কলাবাগান১ বলেছেন: " অবিশ্বাশের কিছু নেই কারণ দেশের কোন বাহিনী এ ধরণের নির্মম অভিযান চালাতে পারে না।"

কবরে লুকায়িত আওয়ামী নেতা কে ধরে এনে পরিবারের সামনে জবাই করার মত বর্বরতা যে জামাতি রাজাকার কা দেখিয়েছিল, তাদের সর্মথনে যারা লেখে তারাও সেরকম বর্বর......।

জামাতি রাজাকার রা বর্বরতা না করলে, আজ ইউরিপিয়ান ইউনিয়নের মিটিং এ কেন বলা হচ্ছে যে বর্বরতার অধিকাংশই বিরুধী দল করেছে......।

১৯| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪১

ম্রিয়মাণ বলেছেন: আঃলীগের বিরোধিতা করার অর্থ জামাতকে সমর্থন করা নয়।

প্রকাশ্য দিবালোকে লগি-বৈঠার তান্ডব মানুষ দেখেছে, জাহাঙ্গীরনগরে ধর্ষণের সেঞ্চুরি উৎসবের কথা মানুষ ভোলেনি। সীমান্তে সন্তানের সামনে মাকে ধর্ষণের কথাও ভোলার কথা নয়।

সবার আগে দেশ, দেশের সার্বভৌমত্ব।

চেতনাওয়ালাদের সমস্যা হচ্ছে, তাদের মতের বিরুদ্ধে গেলেই সেটা হয় স্বাধীনতার বিরোধিতা, মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা। তারা যা বলে, যা করে তাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা।

ইউরোপীয় ইউনিয়নের কথা বললে তো অনেকের কাছে দেশের ব্যাপারে বিদেশের নাক গলানো মনে হয়। যদিও ভারত নাক গলালে তাদের ভালোই লাগে।

ওরা একতরফা নির্বাচন, পুলিশী বর্বরতা নিয়েও কথা বলছে। সরকারি দলের লোকেদের লাঠিসোটা নিয়ে হামলার কথাও বলছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.