![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
http://www.facebook.com/saintmartinbangladesh এই পৃথিবীতে নানান বর্ণের, নানা ধর্মের, নানা রকম মানুষ আছে, আছে অনেক বিরল প্রজাতির মানুষও, আমি সবার সাথে সমানভাবে মিশতে পারি, সো ইউ আর ওয়েলকাম!!!!
ঈদের পর নেত্রকোণার সুসং দুর্গাপুর বেড়াতে গিয়েছিলাম,
ওদের দেখে ছোটবেলার স্মৃতি মনে পড়ে গেল,
পেক কাদার ভিতরে একটা পুটি মাছ পেলে কী যে আনন্দ লাগত,
নির্মল অনুভূতি মেশানো এক আনন্দ।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১:২০
মাহমূদ হাসান বলেছেন: হাহা, ভাই শিক কাবাব নামের রহস্য কী>?
২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১:২৫
বাদশা নামদার বলেছেন: এখনও সময় পাইলেই বড়শি চালাই
০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৯:৩৬
মাহমূদ হাসান বলেছেন: ভালই শখ!!!!
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আমি আর টাইম পাই না.......
৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১:২৯
শিক কাবাব বলেছেন: হাহা, ভাই শিক কাবাব নামের রহস্য কী>?
একাউন্ট খুলার সময় অনেক্ষন ভাবলাম কি নাম দেই। এক্কেবারে ছোট বেলা থেকে পাড়ার দোকানে কাবাব হালিম (বিশ্বাস করবেন? মাত্র আট আনায় এক বাটি হালিম, বাটিটা ঠিক চা কাপের সাইজ, কাবাব ১ টাকা, সময় ১৯৮১) খেতাম, তাই শিক কাবাব নামটাই দিয়ে দিলাম।
৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১:২৯
সোহরাব সুমন বলেছেন: খালে বিলে কত মাছ ধরছি সেইটার হিসেব নাই। যেই মাছ ফালাইয়া দিতাম সেগুলাও ওখন তিনশ টাকা কেজি বিক্রি হয়। কী দিন পড়ছে ...................!
০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৯:১২
মাহমূদ হাসান বলেছেন: আগে কী সুন্দর দিন কাটাইতাম !
৫| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১:৩১
জিললুর রহমান বলেছেন: পুরান দিনের কথা মনে করিয়ে দিলেন। এখনও মাঝে মাঝে ধরি ভাটিয়ারি লেক এ , তবে বড়শি দিয়ে।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৯:১২
মাহমূদ হাসান বলেছেন: কেন পেক কাদায় নামতে ইচ্ছে করে না?
৬| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১:৩১
হিবিজিবি বলেছেন: জীবনের অনেকটা সময় গ্রামে ছিলাম কাজেই এই অভিজ্ঞতা না থাকলে কি চলে!! আর এখন মনে পড়ে না কবে যে খালি পায়ে ঘাসের উপর হেঁটেছি, মাটি তো দূরের কথা!! গ্রাম কে মিস করি খুব।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৯:০৮
মাহমূদ হাসান বলেছেন: আমিও, কিন্তু সত্যি হল গ্রামে গেলে এখন আর এক বা দুই দিনের বেশী থাকতে ইচ্ছে করে না।
৭| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১:৫০
বঙ্কিমচন্দ্র বলেছেন: নস্টালজিক হয়ে গেলাম রে ভাই.........
সারাদিন, নরম কাদায় লেপ্টানো শরীর, ক্লান্ত বিকেল, তিনটা পুটি মাছ ..............
বাড়িতে গেলে এখনো নেমে যাই পানিতে চিংড়ি মাছের খোঁজে, হাত দিয়ে গলদা চিংড়ি ধরার মজাই আলাদা
০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৯:০৪
মাহমূদ হাসান বলেছেন: হা হা .................... সতি বলেছেন.....
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৮| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ২:৫৯
গোধুলী রঙ বলেছেন: আমাদের চিংড়ি ঘের আছে। ছুডু বেলায় সেইখানে আব্বার লগে মাছ ধরতাম। একবার মাছ ধরতে গিয়া পায়রা মাছে বাম হাতের তালুতে মারলো কাটা। আর যায় কই ৫ মিনিটের মধ্যে আমার নরম হাতখানা ফুলিয়া ফুটবলের লাহান হইলো...
পরে আব্বা এসে একটা ওষুধ লাগাই দিলো...........
আর একবার এক ডোবায় কই আর শিং মাছ ধরতেছি, শালায় শিং মাছে আমার দু হাতের তালুর এমন কোন জায়গা ছিলো না কাটা মারে নাই
তবে একটা জিনিস শিখতে পারি নাই, জাল দিয়ে পুকুরে মাছ ধরা।
আর...............এখন ঢাকায় থাকি, বছরে দুই ঈদে বাড়ি যাই............আব্বায় আর মাছ ধরতে দেয় না, বলে কাটা ফুটবে
মিস করি সেই দিন গুলো।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৮:৪২
মাহমূদ হাসান বলেছেন: সত্যি হয়ত দিনগুলো আর ফিরে আসবে না,
তবে সময়গুলো অনেক আনন্দময় ছিল যা আজো বন্দী হয়ে আছে স্মৃতির ফ্রেমে।
৯| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৩:১৯
সোহরাব সুমন বলেছেন: আমি হাত জালও ছুড়তে পারি !
০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৮:৩৯
মাহমূদ হাসান বলেছেন: তাহলে তো আপনি দারুণ এক্সপার্ট।
১০| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৪:৩৫
খালিদ৮৬ বলেছেন: ছোটবেলায় আমাদের পুকুরে বড়শি দিয়ে মাছ ধরতাম। আর এখন গত ১০ বছর থেকে পানিতেই নামি নাই!!
০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৮:৩০
মাহমূদ হাসান বলেছেন: নদীতে গিয়ে ৪/৫ ঘন্টা কাদায় মিশে মাছ ধরতাম হাত দিয়ে .....
কোথায় গেল সেইদিন.....।
আমার ও মনে হয় ১০ বছর হয়ে গেল। এখন নদীর পানি দেখলে কেমন জানি লাগে, নামতে ইচ্ছে করে না।
১১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৬:৩৯
ভালো কথা বলেছেন: হাত, জাল, বড়শী, টানা জাল আরও কত রকমভাবে মাছ ধরেছি..........দুএকবার হাতে সাপও উঠে এসেছে
০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৮:২৮
মাহমূদ হাসান বলেছেন: সুন্দর অভিজ্ঞতা, তবে সাপের কথা শুনে ভয় লেগেছে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:২৫
ব্রেথ অব ফেট বলেছেন: 6-7 bochor age jokhon gram e thaktam.. tokhn..... kada makhamakhi.... dapadapi.... r belaseshe koyekta puti, koi r shing...... mone porle ekhono moja pai........
০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:৩৩
মাহমূদ হাসান বলেছেন: হুমমমমমমমম!!! আমি ও !
১৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:৩৯
সোহরাব সুমন বলেছেন: আমাদের পাসের প্লটে ডোবায় দিলু একবার তার অনেক কষ্টের টাকায় কেনা কারেন্ট জাল পাতছিল। আমি ওরে বলছিলাম জালপাতিস না ছ্যাড়া, পানি কমলে বানদিয়া হিছুম। ওয় নাছর বান্দা। পরের দিন কোমরের চেয়ে সামান্য কম পানিতে নেমে জালটার এক মাথা টান দিয়ে দেখেই ও দৌড়ে কোন রকমে উপরে উঠছে। কাঁপতে কাঁপতে বলতেছে সাপ আর সাপ। শেষে অনেকে জড়ো হয়ে সেই জাল টেনে তুললো। জ্যান্ত ঢোড়া সাপ পিটিয়ে মারা হলো ২২টা। জাল ছিড়ে শেষ। ও দূর থেকে দেখে ভেউ ভেউ করে কানছে।
জাল আর সাপের স্তুপ থেকে অনেক দিন পর্যন্ত পচাঁ গন্ধ ভেসে আসছে। সেই ডোবার কাছে এর পর থেকে আমরা কমই যেতাম !
১৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৬:৪৮
আরিয়ানা বলেছেন: একবার গ্রামে বেড়াতে গিয়ে বড়শি দিয়ে একটা ট্যাংড়া মাছ ধরতে পেরে মনে হয়েছিল আমি পৃথিবী জয় করেছি
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:১৮
মাহমূদ হাসান বলেছেন: হা হা হা .......... চমৎকার বলেছেন........।
গ্রামকে নিয়ে আমাদের অনুভূতিগুলো সত্যিই নির্মল।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১:১১
শিক কাবাব বলেছেন: ৬ বছর বয়স থেইকা ঢাকা শহরে। সো, ঢাকা শহরে মাছ ধরতাম, তবে পুকুরে বা খালে নয়, বাজারে।