![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তন্দ্রাকুমারী একটি কাল্পনিক চরিত্র যার সন্ধানে আছি নিশিদিন!!
তোমার কোমল হাসি বয়ে আনে বাতাস,
আমি জেগে ওঠি, স্মৃতির পাখনা মেলে,
তোমার চুলের গন্ধে মাতাল আকাশগঙ্গা;
আমার বুকে পড়ে চাঁদের শীতল আলো।
ধূলিমাটির এই পৃথিবীতে আছে যত পতঙ্গ,
তোমার সম্মানে ওরা নাকারা বাজায় কিংবা মৃদঙ্গ।
প্রকৃতির বিদগ্ধ সুরে, আমার অস্থির স্পন্দনে
কমলা রঙের ফুলে ভরে গেছে স্বর্গের উদ্যান
আমার অশ্রু ঝরে সে স্বপ্নীল বাগানে বৃষ্টি হয়ে।
ভালোবাসা কি কবুল হবে না?
পাহাড়েরা নীরব কান্নায় ডুবে যায়,
মসজিদের গম্বুজ ফিসফিস করে—
“তোমার চারপাশে আছে হাজার ফেরেশতা।”
হৃদয়ের কুঠুরিতে বন্দি আমি,
জিহ্বা মৃত পাখির মত ঘুমায়,
কথার ছায়ারা থমকে যায়,
হৃদয়টা পাখি হয়ে খেলা করে একাকী।
নিবিড় ধৈর্যের আগুনে জ্বলছে চোখ,
নিঃশ্বাস তার বিশ্বাসগুচ্ছ আঁকড়ে ধরে-
হারানো তোমায় খুঁজে ফেরে নিঃশব্দে।
তোমার চুলে খেলে বসন্তের মৃদু হাওয়া,
আমি তৃষ্ণার্তের মতো তোমার দিকে তাকাই,
তুমি শুধু তাকিয়ে থাক তোমার সোনার আয়নায়!
ভেঙে গেছে পৃথিবীর সবচেয়ে সুশীল আয়না—
যেখানে ছিল তোমার চোখের শীতল শান্তি।
অথচ আমি! আমি ছিলাম তোমার আয়না,
তোমার শরীরের ছায়া ছিলাম আমি!
©somewhere in net ltd.