নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বে স বে স

জাহি

জন্মই আমার আজন্ম পাপ। আমি মৃত, আমি শহীদ না , আমি শ্রমিক , আমি মানুষ না

জাহি › বিস্তারিত পোস্টঃ

১লা বৈশাখ নিয়ে একটা ক্যাচাল মার্কা পোস্ট B-)

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০১

লুঙ্গি নাকি গরিব এর পোশাক তাই এটা পরা যাবেনা , পান্তা ভাত ত গরিব এর খাওয়া , তাইলে ১লা বৈশাখে পান্তা ভাত নিয়া গরিব এর সাথে মশকরা করে কেন তথা কথিত ধনীরা।X(



সারা বৎসর জিন্স আর ফতুয়া পরা নারীগণ আজকে শারি পরে ঘুরতেচে ওহা।

মুসলিম, হিন্দু, বুদ্ধ, খ্রিষ্টান সব ধর্মের উৎসব এর কিছু নৈতিক ভিত্তি আছে। অনেক খুঁজলাম গতকাল রাতে , আজকে সকালে ১লা বৈশাখে

এর নৈতিক শিক্ষা কি কিছুই পাইলাম না। যা পেলাম সেটা হচ্ছে এই দিন নাকি "হালখাতা" করে যারা ব্যবসা করে তারা। আগে করতো জমিদার , মহাজনরা



সকালে ঘুম থেকে উঠে গান গাওয়া ,পান্তা ভাত খাওয়া , বিভিন্ন প্রানির প্রতিকৃতি নিয়া নাচানাচি আবার এইটা নাকি মঙ্গল শোভাযাত্রা, যতটুক জানি মঙ্গল চাওয়া হয় আল্লাহ এর কাছে , তো প্রানির প্রতিকৃতি নিয়া নাচানাচি করে আল্লাহ এর কাছে মঙ্গল চাচ্ছে এইটা কিতা :P



মশকরা করা করার কিছু সীমা থাকা উচিত। কেউ যদি পারেন ১লা বৈশাখে

এর নৈতিক শিক্ষা কি কি একটু জানাবেন :|

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:১০

মো কবির বলেছেন:
ভাই, আমি কিন্তু আজ এখনও বাসা থেকে বের হইনি। শুধু এই অপকর্ম থেকে বাঁচার জন্য ।

২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:১৫

জাহি বলেছেন: ভাল করছেন নাকি মন্দ করছেন চিন্তা করে দেখতে হবে :P

৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২১

সায়মন এ শুভ বলেছেন: ভাই, আমরা উৎসব প্রিয় জাতি। উৎসবের উপলক্ষ্য খুজি সবসময়।

৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০২

তন্ময় চক্রবর্তী বলেছেন: বছরের প্রথম দিন আনন্দ করা হয় এই আশায় যেনো এই আনন্দ রয়ে যায় সারা বছর জুড়ে। নতুন বছরে গরীবের কপালে চিন্তার রেখা থাকা সত্ত্বেও আনন্দ সে করে, সারা বছরের জন্য, একটা নতুন কিছুর আশায়, অবস্থার পরিবর্তন বা যাই হোক।

প্রাণী-পশু ইত্যাদি আসে আমাদের গল্পকথা ইত্যাদি থেকে, আর ঢেঁকি, কুলা ইত্যাদি আসে আমাদের আদি ঐতিহ্য থেকে, রং সবসময়ই আনন্দ উল্লাস উচ্ছাস এর জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

পান্তা-কে আমি মোটেও নববর্ষের অনুষঙ্গ মনে করি না। বাঙ্গালীর ঐতিহ্য ছিলো গোলা ভরা ধান আর গোয়াল ভরা গরু। দারিদ্র এসেছে বহু পরে, শাষণ-শোষনের মাধ্যমে। আর সেই শাষণ-শোষনের পরিণতি আমাদের ঐতিহ্য হতে পারে না। মিষ্টি-মিষ্টান্ন, পান, মাছ-ভাত-ডাল ইত্যাদি হলো নববর্ষের অনুষঙ্গ।

বাঙ্গালী হয়েও যারা নানাবিধ কারণে এই বাঁধভাঙ্গা উল্লাস, বাঙ্গালীর প্রাণের উতসব নিয়ে প্রশ্ন তোলে তাঁদের জন্য করুণা হয়। এতে অবশ্য দোষ দেওয়াও বড় কঠিন। নানা মত - নানা পথের - নানা মানুষ এসে মিশে গিয়েছে এই বাঙ্গালীর জাতির স্রোতে। পরিস্থিতি আজ এমন যে, ব্যাক্তির মন এক কথা বলে, রক্ত আরেক কথা বলে, বিশ্বাস আরেক কথা বলে। তবে জয় তাদেরই হবে যারা সবকিছুকে এক পাশে সরিয়ে নিজের বাঙ্গালী পরিচয়কে সামনে নিয়ে আসতে পারবে।

শুভ নববর্ষ।

৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০৮

ধীবর বলেছেন: নৈতিক শিক্ষা হইলো, এই দিনের ছুতায় ঘর থেকে বের হইয়া সাজুগুজু দেখা বাঁ দেখানোর সুযোগ মিলে। :) আর চামে ডেটিং এর বাহানাও হইয়া যায়।

৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

যখন রমনার বটমূলে বোমা মেরে বুহু মানুষের প্রান হানী করা হয় তখন নৈতিক শিক্ষা নিয়ে ভাবতে গেলে মনের মাঝে শুধু হাহাকার ধ্বনি ছাড়া আর কিছুই অবশিষ্ট থাকেনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.