![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তুষার। পড়ছি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে,পরিসংখ্যান বিভাগে।অত্যন্ত অলস একজন,পড়াশোনা ছাড়া সব কিছুতেই আগ্রহ। ধর্মবিশ্বাস নিরপেক্ষ ; জামাতকে এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট সব কিছুকেই ঘৃণা করি। হাটতে খুব পছন্দ করি। স্বপ্ন দেখি, গ্রাজুয়েশনের পর পুরা শহরটাই হেটে হেটে দেখব।তাতে যতদিন লাগে লাগুক। সামুতে প্রায় ৪ বছর। ব্লগ পড়ি, লিখি কম ।। ।। ।।
হুমায়ুন আজাদ,রাজীব হায়দার ,অভিজিৎ রায়, সর্বশেষ ওয়াশিকুর বাবু - তালিকা বড় হতে থাকবেই। কিছুই হবে না। একেকটা খুন হবে ; পত্রিকায় - অনলাইনে লেখালেখি হবে ; চ্যানেলে চ্যানেলে নিউজ হবে , পুলিশ কয়টা দিন দৌড়ঝাঁপ করবে (অথবা দৌড়ঝাঁপের ভান করবে ) তারপর সব আবার ঠাণ্ডা - পরবর্তি খুন না হওয়া পর্যন্ত । এসব ক্ষেত্রে তো বিচারও হয় না , স্পর্শকাতর ইস্যু , বেশী কিছু করতে গেলে যদি " ধর্মীয় অনুভূতিতে " আঘাত লাগে ! ধর্ম জিনিসটা বড়ই ভঙ্গুর , কলমের এক খোঁচাতেই সেটা ভেঙ্গে যায় । কি দরকার বাবা, এইটা নিয়া অযথা খোঁচাখুঁচির ? দুই একটা নাস্তিক মরলে কি আসে যায় ? ওরা নাস্তিক ব্লগার , ব্লগ দিয়ে ইন্টারনেট চালায় , উহাদের মরাই উচিৎ ।
বেহেশত পাওয়া খুব সোজা । খুব বেশী নামাজ রোজার দরকার নেই, সৎকাজ না - সৎচরিত্রবান হবার ও দরকার নেই। কেবল দুই একটা নাস্তিক খুজে বের করে জবাই করো ; ব্যস সোজা বেহেশত , ৭০ টা হুরপরি নিয়ে লদকালদকি । অভিজিৎ- বাবু মরলেই বা কি ? কারও চুলটাও ছিঁড়বে না। প্রকাশ্যে সন্ধ্যায় অভিজিতকে কুপিয়ে গেলো ; পুলিশ তাঁর কিনারা করতে পারে না। অথচ কয়দিন আগে ফকিরাপুলে মাদক সংক্রান্ত বিবাদে এক মহিলাকে মেরে ৭ টুকরা করে ভিন্ন ভিন্ন জায়গায় টুকরাগুলা ফেলা হইসিল। প্রথম টুকরা উদ্ধারের ৬ ঘণ্টার মধ্যেই পুরা লাশ উদ্ধার এবং ৫ জন গ্রেপ্তার হয়, যাদের মধ্যে ২ খুনি , বাকিরা সহযোগী । এসব ক্ষেত্রে পুলিশ অনেক করিতকর্মা , খালি অভিজিৎদেড় বেলায় ফাইল চাপা পরে ; বাবুর বেলাতেও হয়তো পরবে । যেই দুইটা ধরা পরছে, তারা হয়তো ফাঁকফোকর দিয়ে জামিনে বের হয়ে আসবে ।
বাংলাদেশ ধীরে ধীরে বাংলাস্তানের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। খুব বেশী দূরে নয়, যেদিন এই উগ্রপন্থীদের জন্য " ইসলাম শান্তির ধর্ম " কথাটা রসিকতায় পরিণত হবে ।
২| ৩১ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৩২
রবিউল ৮১ বলেছেন: যেকোন বিষয়ে আপনি না বুঝে থাকলে প্রশ্ন করার এবং জানার অধিকার আপনার অবশ্যই রয়েছে কিন্তু সে প্রশ্ন আপনি কার কাছে করবেন?আপনার মনে যদি সততা থাকে এবং যদি প্রকৃতই সেই প্রশ্নের উত্তর খুজেন তাহলে আপনি ওই বিষয়ে যারা আপনার চাইতে ভালো বুঝে তাদের নিকটে যান,তাদের কে প্রশ্ন করুন।উত্তর কর্তাও দুই রকম হতে পারেন।একজন নিজে অনেক ভালো বুঝেন কিন্তু অপরকে বুঝাতে পারেন না আবার আরেকজন যেমন নিযে ভালো বুঝেন অপরকেও বুঝাতে পারেন।আপনি ১ম টাইপের লোকদের বুঝানোর জ্ঞান কম হওয়ার কারণে তাদের কাছে আজীবন ঘুরলেও আপনার প্রশ্নের উত্তর পাবেন না বরং মানষিকভাবে এমন কি শাররীক ভাবে আঘাত পেতে পারেন কারণ তারা যে বুঝাতে পারছে না সেটা তারা নিজেরাই জানে না বরং তারা ভাবে আপনি নিজেই বুঝতে চেষ্টা করছেন না কিন্তু ২য় টাইপের লোকদের কাছে গেলে আপনি আপনার কাংখিত উত্ত্র পাবেন।কিন্তু সমস্যা হচ্ছে ১ম টাইপের লোকদের স্ংখ্যা ভুরি ভুরি হলেও ২য় টাইপের লোকদের সংখ্যা হাতে গোণা।আর ২য় টাইপের লোকেরা কখনই সেধে আপনার সাথে তর্কে যেয়ে তাদের মূল্যাবান সময় নষ্ট করবেন না।আপনার মূর্খতায় তারা মুচকি হেসে চলে যাবে।শুধু মাত্র যখন আপনি তাদের নিকট বুঝতে চাইবেন তখন তারা আপনাকে তাদের মূল্যবান সময়টুকু দিবে।
একটা তত্ত সত্য কিন্তু টিচার সেই তত্ততা আমাকে বুঝাতে পারেন নাই আমি নিজে চেষ্টা করেও বুঝতে পারি নাই অমনি আমি প্রচার শুরু করলাম সেই তত্তটা মিথ্যা।এই প্রচারে যারা ১ম শ্রেনীর লোক তারা আপনার ১২টা বাজিয়ে দিবে আর ২য় শ্রেনীর লোকেরা মুচকি হাসবে।১ম শ্রেনীর লোকেরা যেমন আপনাকে বুঝাতে না পেরে তারা উত্তেজিত হয়ে উঠেন তেমনি আপনিও তাদের নিয়ে মজায় মেতে উঠেন।আর আপনি ভুলেও ২য় শেনীর লোকের নিকট যান না কারণ আপনারও মনে ভয় যে, যে প্রশ্নের উত্তর আপনি খুজছেন সেটার উত্তর যদি সত্যিই ওই লোক আপনাকে বুঝিয়ে ফেলে? এখন নাস্তিকরাই ঠিক করুণ আসলে তারা কার কাছে যাবেন,তাদের কি করা উচিত।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:১৬
ভূতের কেচ্ছা বলেছেন: " ইসলাম শান্তির ধর্ম” প্রমান প্রায়ই পাই হত্যার মধ্য দিয়ে.