নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হুলোর কীর্তিকলাপ

হুলোবেড়াল

আমি কে কন তো!

হুলোবেড়াল › বিস্তারিত পোস্টঃ

সকাল বেলার গান

২৮ শে জুলাই, ২০০৬ রাত ১০:২০

আজকে সকালে রোদ ছিল কিন্তু কুয়াশাও ছিল। আর শীত এমন ছিল যে মুখ দিয়ে ধোঁয়া বের হচ্ছিল। আমি আধাআধি ঘুমাচ্ছিলাম, আর আধাআধি বাথরুম চেপে শুয়ে ছিলাম। আমার বাসায় উপর তলায় কোন বাথরুম নাই, সিড়ি দিয়ে নীচে নেমে যেতে যেতে, ঘুম চলে যাবে। তাহলে উইক এন্ডের লম্বা ঘুমের ছেড়াবেড়া।



হিটার একটা রাখছি বিছানার উপরেই। ওইটা ছেড়ে দিয়ে, যতক্ষন পারি চেপে শুয়ে থাকলাম। শেষ পর্যন্ত আর না পেরে উঠলাম। নীচে দেখি সোফায় বিড়াল ঘুমায়, ওর লোম আর কম্বলের লোম মিলে মিশে একাকার। ভাবলাম কবিতা লিখে ফেলি একটা -

আমি কমবল হয়ে বিড়ালের মত ঘুমাই আমার ভিতরের বিড়ালটাকে চিনবো বলে।



কিনতু ঠিক তখনই বিড়াল মাথা উঠায়ে তাকালো। এত্ত কিউট! বলার বাইরে। তারপরে আবার বলে মেও! আমি সাথে সাথে গান গাওয়া শরু করলাম -



এই পৃথিবীর বিড়ালগুলো কেন এত কিউট হয়

ভাবতেছি এই ঘরটারে করে দিব বিড়াল ময়

বিড়াল ময়, কিউট হয়, কেন এত কিউট হয়...



গান গাইতে গাইতেই চা বানাইলাম। তারপরে বিড়ালকে কোলে নিয়ে একটু বেশী দলাইমলাই করাতে সে বিরক্ত হয়ে খামচি দিল কয়েকটা হাতের মধ্যে। দেখতে গোল বলের মতন হলে কি হবে, নখগুলা আছে বিশাল বিশাল। আমার নেলকাটার দিয়ে কাটা যায় ন া। জংলী জানোয়ার একটা। ওর খামচি খেয়ে আপাতত একটু মেজাজ টা খারাপ।



যাই, এখন একটু ঘেউ ঘেউ করে ওরে ভয় দেখায়। শাস্তি তো ওর পাইতেই হবে। যত বড় কিউটই হোক।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জুলাই, ২০০৬ ভোর ৬:২৪

সদরুল বলেছেন: আধাআধি ঘু, আধআধি বাথরুম চাপা,,,,ফাটাফাটি হয়েছে কিন্তু শাহানা আপার বেড়ালের যন্ত্রনায়ই বাচি না আবার আপনার বেড়াল

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.