![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম। আমি একজন সাধারন ছেলে। আমার বিশেষ কোন বৈশিষ্ট নেই।
(১) ১৮০০ সালের আগস্ট মাসে মার্কিন জাহাজ এন্স্যারজেন্ট কোনরুপ দুর্ঘটনা ছাড়াই গায়েব হয়েছে। তাতে ৩৪০ জন যাত্রী আরোহী ছিল।
(২) ১৮৮০ সালের জানুয়ারী মাসে আটলান্টা নামক ব্রিটিশ জাহাজ গায়েব হয়। তাতে ২৯০ জন যাত্রী আরোহন করেছিল।
(৩) ১৯০২ সালের অক্টোবর মাসে ফেরিয়া (Feria) নামক জার্মান জাহাজ গায়েব হয়। পরবর্তীতে জাহাজ উদ্ধার হলেও যাত্রী এবং কর্মচারীদের কোন খবর পাওয়া যায়নি।
(৪) ১৯১৮ সালের মার্চ মাসে মার্কিন মালবাহী জাহাজ সাইক্লোপ (Cyclop) সমস্ত কর্মচারী সহ গায়েব হয়। তাদের সংখ্যা-৩০৯ জন।
(৫) ১৯২৪ সালে জাপানী মালবাহী জাহাজ রাইনোকো (Raynoko) গায়েব হয়।
(৬) ১৯৩১ সালে মালবাহী জাহাজ স্টাফজার (Stafger) গায়েব হয়। একই বছরের এপ্রিল মাসে “জন এন্ড মেরি” (Jhon & Mary) নামক মার্কিন জাহাজ গায়েব হয়। এর কিছুদিন পর বারমুডা থেকে পঞ্চাশ কিলোমিটার দূরে পানির উপর ভাসমান অবস্থায় তা উদ্ধার হয়।
(৭) ১৯৩৮ সালের মার্চ মাসে ব্রিটিশ-অস্ট্রেলিয়ান মালবাহী “ইংলো-অস্ট্রেলিয়াজ” নামক জাহাজ গায়েব হয়।
(৮) ১৯৪০ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে “গ্লোরিয়া কোল্ড” (Gloria Cold) নামক ভ্রমন জাহাজ গায়েব হয়। এর কিছুদিন পর ওই স্থান থেকে আরো দুইশ মাইল দূরে তা যাত্রীবিহীন অবস্থায় পাওয়া যায়।
(৯) ১৯৪৪ সালের ২২ অক্টোবর কিউবার “রেড পিকোন” (Red Peakon) নামক জাহজ গায়েব হয়। কিছুদিন পর “ফ্লোরিডা”র উপকূল এলাকার নিকটবর্তী এক জায়গায় তা যাত্রীবিহীন পানির উপরে ভাসমান অবস্থায় পাওয়া যায়।
(১০) ১৯৪৮ সালে ফ্রান্সিস “রোযালী” (Rozali) নামক জাহাজ থেকে কর্মচারী গায়েব করা হয়। অতঃপর ওই এলাকা থেকেই জাহাজ কোন ক্ষয়ক্ষতি ছাড়া উদ্ধার হয়।
(১১) ১৯৫০ সালের জুন মাসে “সেন্ড্রা” (Sandra) নামক জাহাজ ওই এলাকায় গায়েব হয়।
(১২) ১৯৫৫ সালে Queen Mayrio নামক ভ্রমন জাহাজ গায়েব হয়।
(১৩) ১৯৬৩ সালের ২ ফেব্রুয়ারী “মেরিন সালফার কুইন” (Marine Sulpher Queen) নামক মার্কিন মালবাহী জাহাজ গায়েব হয়।
তাতে ৩৮ জন সামুদ্রিক গবেষক ও প্রচুর পরিমাণে “সালফার” মজুদ ছিল।
(১৪) ১৯৬৩ সালের ১ জুলাই “স্নো বয়” (Snow Boy) নামক জাহাজ গায়েব হয়।
(১৫) ১৯৬৭ সালের ডিসেম্বর মাসে “ভিচক্রাফট” (Withe Craft) নামক জাহাজ গায়েব হয়। ওজন ছিল বিশ হাজার টন। কর্মচারী সংখ্যা-৩২।
(১৬) ১৯৬৭ সালের মে মাসে প্রসিদ্ধ মার্কিন সাবমেরিন “স্কোরপিয়ন” (Scorpion) ৯৯ জন সেনা সহ গায়েব হয়।
(১৭) ১৯৭০ সালের এপ্রিল মাসে মার্কিন মালবাহী জাহাজ “মিল্টন ট্রেড” (Milton Trade) গায়েব হয়।
(১৮) ১৯৭৩ সালের মার্চ মাসে জার্মান মালবাহী জাহাজ “এনেটা” (Aneta) গায়েব হয়।
এগুলো হচ্ছে প্রসিদ্ধ ঘটনা যা রেকর্ড করে রাখা হয়েছে, অন্যথায় এ তালিকা অনেক লম্বা।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭
বারমুডা ড্রাগন ট্রাইঙ্গেল বলেছেন: বিগত ৪২ বছর নয়, আমার জনা মতে এ বছরে একটা ঘটনা ঘটেছে ওই এলাকায়। আর তাছাড়া আজ পর্যন্ত কোন মুসলিমদের জাহাজ কিংবা মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয় নি। তারাও কিন্তু এলাকার ভিতর দিয়ে চলে। তবে হ্যা ওরা এড়িয়ে চলে। ”বিজ্ঞানের অগ্রগতি” না এটা আপনার ভুল ধারনা। তাদের কাছ থেকেই বিজ্ঞান চলছে। মূলত আমরা কার্বন কপি হিসাবে ব্যাবহার করতেছি। আর গয়েব করা হয় পরিকল্পিত ভাবে। ধন্যবাদ পড়ে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য। তবে আমার সব লেখা পড়তে হবে ওশেষ পর্যন্ত সাথে থাকতে হবে। তাহলে ওই বিষয়টি পরিষ্কার হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪০
পদ্মাসেতু বলেছেন: পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ,
কিন্তু বিগত ৪২ বছরে জাহাজ গায়েব হওয়ার মত উল্লেখযোগ্য কোন ঘটনা আর ঘটেনি। এর দুইটা করণ হতে পারে:
১. ঘটনাস্থল সুস্পষ্টভাবে চিহ্নিত হওয়ার কারনে নাবিকরা ঐ স্থান এড়িয়ে জাহাজ চালায়
২. বিজ্ঞানের আগ্রগতির সাথে সাথে গায়েব হওয়ার প্রযুক্তি (রহস্য) আপডেট হয়নি। পূর্বে যে প্রযুক্তিতে জাহাজ গায়েব করা হতো বর্তমানে একই প্রযুক্তিতে গায়েব করা হলে গায়েবের রহস্যটাই উন্মুক্ত হয়ে যাবে। তাই গায়েবকারীরা রহস্যটাকে রহস্য হিসেবে রাখতে চাইছেন।