![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আপনাদের কাছে আমার একখান জিনিস জাননের আছে। আজকাল অনেকে ক্যমেরা কিনে, ফটোগ্রাফি শিখে, জাত বেজাতের ফটুকও তুলে। তুলুক, আমার আপত্তি নাই, সব আনোখা কাজ কামের ফটুক তুলনের জন্যিই তো ক্যামেরাখান কেনা। সুতরাং তুলুক। কিন্তু আমার একটা জিনিস মাথায় ঢোকেনা যখন এই পোলাডা দুদিন পর হাইপ্রোফাইল ফটোগ্রাফার হওনের লিগা বড় বড় চুল আর খোঁচা খোঁচা দাঁড়ি রাইখা কিছু টাইপড কাজকাম শুরু করে। এই ধরেন ছেঁড়া শার্ট পরা বস্তির ছেলে, ভাতের থালা হাতে গরিবের পোলা, মুখে বয়সের ছাপ পড়া বৃদ্ধা, এক ঠ্যাঙ্গের উপর দাঁড়াইয়া থাকা একখান বক, গরমের সময় রিক্সাওয়ালার তরমুজ খাওন কিংবা পোলাপানের পুকুরে লাফঝাঁপের দৃশ্য গম্ভীর মুখে তুলতে থাকে। এগুলোতে নাকি অনেক ভাবনের মত ব্যাপার স্যাপার আছে। শুধু কি তাই, এইরাম দুই একখান ছবি তুইলা চোখে মুখে যে কি ভাব তার ফুইটা উঠে কি আর বলুম।
মুন্না ভাই এমবিবিএস এ দেখছিলাম এক ফরেনার ভারতবর্ষে এসে ক্যমেরা হাতে শুধু পুওর এন্ড হাংরি পিপল খুঁইজে বেড়াইতেছিল। মুন্না ভাইয়ের সাগরেদ সার্কিট ওরে চটের বস্তায় ভইরা লাস ঘরে জ্যান্ত সাপ্লায় দিছিলো। মাঝে মাঝে এই অধমেরও এগুলানরে দেখলে এইরাম ওষুধ দেওনের সাধ জাগে। কেনরে ভাই ৫০ দশকের সেই ... ফালানি চক্কর ছাইড়া কি বার হওন যায়না? যাহোক আমি একটু কম বুঝি আপ্নেরা বুঝাইয়া কন।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:১৯
ইচ্ছেফড়িং বলেছেন: আছেন কেমন। ব্লগে কম দেখি। যাহোক আঁখি মেডামের কিছু আপডেট ছিল পুরান পোস্টে। জানি আপ্নে এগুলান পছন্দ করবেননা, তবুও আমার কর্তব্য, বইলা রাখা আর কি।
২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ৭:০২
হাসান মাহবুব বলেছেন: কই...আমার ফটোগ্রাফার বন্ধুদের তো এসব ছবি তুলতে দেখিনা তেমনেক্টা। আপ্নি সামুর সেরা ফটোগ্রাফারদের ছবি ব্লগ গুলা দেইখেন্তো।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৩৬
ইচ্ছেফড়িং বলেছেন: যাক পোলাপান না করলেই ভাল। দেখছি তো বেশ কিছু। যা কইলাম হেরাম কিছু টাইপড ওখানেও মিলবো । ফটো একজিবিসনেও আশা যাওয়া হয় মাঝে মধ্যে।
যাহোক প্রোফাইল পিক চেঞ্জ করলেন কবে? বড় আপা কে নিয়ে আপ্নের স্মৃতি ক্যামেরাতে দেখা গল্পটা অনেক ভালো লেগেছিল। এইরাম আরো চাই।
৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৮:১২
মুনলাইট বলেছেন: ভাল লিখেছেন। আমিও মাঝে মাঝে তাই ভাবি, যে এদের কি আর কাম কাজ নাই। সারাক্ষন শুধু গরীব লোকজন খুজে ছবি তুলে বেড়ায়। মনে ত হয়না যে কষ্ট টা বুঝে তাদেরকে সাহায্য করবে, শুধু লোকের কাছে বাহবা পাওয়ার জন্য এমনটা করে।
বোধহয় জয়নুল আবেদিনের সেই বিখ্যাত দুরভিক্ষের আরট টা দেখে সবাই অনুপ্রানীত।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৩০
ইচ্ছেফড়িং বলেছেন: হ, বুকে এদের গরীবের জন্য হাহাকার ।তাইতো হাতে নাইকন এর দেড়লাখ টাকা দামের ক্যামেরা লইয়া, ঠ্যাং দুইখান জিন্স এ মুড়াইয়া, বাব্রি চুল ছাইড়া দিয়া, চিপ দুখান কানের লতির নীচে নামাইয়া, পকেটে আইফোন লইয়া, সেই ফোনে সাকিরার পাছা দুলানো মিউজিকের রিংটোন লোড কইরা গরীবি হটানোর সংগ্রামে নাইমা পড়ছে। এইবার দারিদ্র তুমি যাইবা কুনহানে, ডক্টর ইউনুস পারে নাই বইলা কি হেরা ছাইড়া দিবে?
৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৫৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: একদম মনের কথাগুলোই বলেছেন। কী যে বিরক্তিকর এইসব কাণ্ডকারখানা!
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:২৯
ইচ্ছেফড়িং বলেছেন: এগুলানরে সার্কিট ভাইজানের থেরাপি দেওন লাগবো। আঁখি আলমগীরের কিছু আপডেট আছে, মন চাইলে একটু ঘুইরা আসতে পারেন, মাথাটা ফ্রেস হইত আর কি।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:৩৫
অলস ছেলে বলেছেন: