নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তুই
কেমন এক
নদী হয়ে আমায়
সমুদ্রে ভাসালি আকুল!
বিছিয়ে ঢেউ, কামনার সাম্পান
তোর আকাশী শাড়িতে পাল উড়িয়ে,
হতে ইচ্ছে করল শিউলী-শেফালী মেঘ!
তারার খোঁপায় সাজাতে জোনাকীর ঝাউবন,
দিতে এক টিপ- গোধূলি কপালে ঠিক
বহু দিন পরে- বঁধুয়া নাইয়র চাঁদ!
রাঁধা পূর্নিমায় কৃষ্ণ কলঙ্ক চোখে তুই,
বাঁশির সুরে মেখে নিলি সর্বনাশী কাজল।
তুই কেমন এক অসহ্য আগুন হয়ে জ্বলে উঠলি-
মৃত্যুর অমোঘ নেশায় মাতাল পতঙ্গের উত্তেজনায়,
আমি ছুটে গেলাম ইস্পাত প্রেমে বজ্রের মত,
দয়িতার পানে মেঘদূত কবিতার মত
অসীমের পানে দিগন্তের মত
জলের স্বপ্নে চাতকের মত!
জ্বললাম বাসনার বারুদে,
ডুবলাম যাতনার লাভায়
ভাসলাম কামনার ঢেউয়ে,
তোর উত্তাপে পুড়ে পুড়ে পুড়ে
নক্ষত্রের মত এক আলো হয়ে উঠলাম!
তীরের মত করে একটা ম্যাচের কাঠি ছুঁড়ে,
আমারও জ্বালিয়ে দিতে ইচ্ছে হল
তোর যত অনন্ত অগ্নিকুন্ড!
সেই আগুনে ছাই হয়ে
তুই হবি আমার সেই-
ছেলেবেলার সুখী ফিনিক্স,
যাকে স্বপ্ন দেখে আমি প্রতি ভোরে,
ফুঁপিয়ে কেঁদে উঠতাম,
পাশ থেকে মা উঠে,
ঠিক তোর মত করে,
জড়িয়ে ধরে বলে উঠতেন-
এই তো আমি! এই তো আমি! এই তো আমি!
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৩৪
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: ধন্যবাদ সুপ্রিয় লাা-খালা! কবিতাটা একটি গরম চা পরিবেশনা, মানে এই মাত্র কড়াই থেকে নামিয়েই পরিবেশন, আমিও চা সহযোগে রিভিশন দিচ্ছি!
শুভ সন্ধ্যা!
২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৫৮
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: তুখোড় ভাই তুখোড় !
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৫৩
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আদনান!
শুভকামনা রইলো!
৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৩২
নীল কষ্ট বলেছেন: ভালো হইছে
ভাল লিখছেন, প্রেমের কবিতা
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৫৬
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: হ্যা, প্রেমের কবিতা!
ভালো থাকুন হে নীল কষ্ট!
৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:০৭
বটবৃক্ষ~ বলেছেন:
পেমের কাব্য আমি বেশি খাই ইয়ে মানে বেশি ভালো পাই!! :!> হিহিহি!!
অসাধারন ভাইয়াাা!!!!
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৫৯
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: হ্যা আমি জানি, আর আপনি তো একটা কবিতা পছন্দও করেছেন!
শুভকামনা রইলো হে বটবৃক্ষ!
৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:০৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: কবিতা ভালো লেগেছে তবে একটা প্রশ্ন ছিল কবি। কবিতায় মাঝে চিত্র বিন্যাসের ভূমিকা কি বা কতটুকু ? এটা কি শুধুই একটি ব্যক্তিগত স্টাইল রপ্ত করার প্রয়াস নাকি এতে কবিতার সৌন্দর্য বাড়ে?
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৪৬
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: নিচে সজীব ভাই খুব সুন্দর করে এককথায় উত্তর, দিয়েছেন-
কবিতার মান এতে যেমন বাড়েও না আবার কমেও না- একদম তাই! কোন প্লেটে পরিবেশন করা তাতে কি আর কাচ্চির স্বাদ কমে না বাড়ে? আবার তরমুজটা কেউ কেটে ছেটে একটা ফুল বানায়ে বা আইসক্রিম খরগোশের আকৃতিতে সামনে উপস্থাপন করলে কি একটু অন্যরকম লাগে? উত্তর হচ্ছে লাগে এবং লাগে না! সাধারণ কথা ওইটাই, চিত্রবিন্যাস ঐ রকমই একটা ব্যাপার, থাকলে হয়ত ভালো লাগে, না থাকলে কোনোদিন অইটার অভাবও কেউ বুঝবে না!
এবার বলি আমার কথা, আমি কবিতায় ছবি ফুটিয়ে আনন্দ পাই, স্রেফ আনন্দ! আমি ছবি আঁকতে জানি না, কিন্তু গণিতের ছাত্র হিসেবে সমীকরনের গ্রাফে প্লটিং, বিন্দু বিন্দু বসিয়ে ছবি ফুটিয়ে তোলাটা খুব মজা লাগতো! আমি শব্দ নিয়ে ঠিক ঐ কাজটাই করি, ধারগুলোকে একটা বিন্যাসে মিলিয়ে দেই, বিন্যাসগুলো খুবই জ্যামিতিক, যেমন ত্রিভুজ, বৃত্ত, প্যারাবোলা, হাইপারবোলা, সাধারন কিছু সমীকরণ! বিষয়টা খুবই সাধারণ, যে কেউ চাইলেই পারে, শুধু একটু ধৈর্য্য লাগে!
ছবি ফুটিয়ে তুললে আনন্দ কেন হয়? একটা উত্তর হচ্ছে,- আমরা একটা কবিতা শুধুই পড়ি না- কবিতাকে দেখিও, তার একটা শরীর আছে, ছন্দ কি শুধু কানেই বাজবে? চোখে নয় কেন? কবিতায় ছবি হলে চোখের এই ছন্দ তৈরী হয়, আ গ্রাফিক্যাল প্রেজেন্টেশন অফ রিদম! মসৃণ ধারগুলো দিয়ে যখন চোখ একটা কবিতার শরীরে ওঠানামা করে, আমি তখন একটা ছন্দ দেখি, এই ছন্দ আমাকে আনন্দ দেয়! এবং পড়ার সময়ও একটা ঝঙ্কার তৈরি করে, ছবি ছাড়া ঐ ঝঙ্কার থাকতো না!
ছবি বিষয়ে আরও অনেক কথা আছে, পরে এইটা নিয়েই একটা পোস্ট দেব, আরো অনেক কবি এইটা নিয়ে অনেক কাজ করেছেন, আমি মনে করি নতুন করে এরকম আরও অনেক কাজ আমরা দেখা শুরু করবো, কেন এইটা মনে করি সেইটার ব্যাখ্যা আমার কাছে খুব সবাধারণ, সেইটা পোস্টেই দেব!
শুভকামনা কা_ভা!
৬| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:০৯
পটল বলেছেন:
ভালোই হৈচে।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:০৩
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: ধন্যবাদ হে পটল!
শুভকামনা রইলো!
৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৬:৪৮
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
//পাশ থেকে মা উঠে,
ঠিক তোর মত করে,
জড়িয়ে ধরে বলে উঠতেন-
এই তো আমি! এই তো আমি! এই তো আমি! //
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:১৯
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন:
সেই আগুনে ছাই হয়ে
তুই হবি আমার সেই-
ছেলেবেলার সুখী ফিনিক্স,
যাকে স্বপ্ন দেখে আমি প্রতি ভোরে,
ফুঁপিয়ে কেঁদে উঠতাম,
পাশ থেকে মা উঠে,
ঠিক তোর মত করে,
জড়িয়ে ধরে বলে উঠতেন-
এই তো আমি! এই তো আমি! এই তো আমি!
শুরু করুন ঠিক এখান থেকে, সব আগুন নিভে গেলেও ভোররাতের দুঃস্বপ্নরা আসতে ভোলে না, স্বপ্ন দেখে ফুঁপিয়ে বা চিৎকার করে উঠলে পাশ থেকে কেউ একজন জড়িয়ে ধরে ঘুম ভাঙ্গায়, ঘুম ভাঙ্গিয়ে আবার বাঁচিয়ে তোলে, তুলবে এই আশ্বাস, এই শান্তি, এই বিশ্বাস! পৃথিবীতে আমি এই শান্তি শুধুমাত্র দুইজনের কাছ থেকেই পেতে পারি, ছোটবেলায় মায়ের কাছ থেকে পাওয়া, আর যৌবনে প্রেমিকা বা বঁধু, বা কেউ, যে আপনার সোলমেট, যার শুধু শরীরের সাথেই নয়, যার আত্মার সাথেও আপনি সঙ্গম করেন বা করতে চান! এখনও শান্তি প্যাকেটে করে বাজারে ওঠেনি, আনন্দ উঠেছে। দু দন্ড শান্তি পেতে এখনও তাই হাঁটতে হয় হাজার বছর!
তৃপ্তি নয়, শান্তি শেষ কথা, তাই তৃপ্তি মাঝরাতে পাওয়া গেলেও শান্তি আসে ভোররাতে! সব রাতের শেষে আসেও না! কী বলেন ভাই? আপনি কিছুই বলেন নাই, আমিই বকবক করলাম! হা হা!
শুভকামনা!
৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:২৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অনবদ্য ও অসাধারন +++++++++
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:২০
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: ধন্যবাদ কান্ডারি ভাই! কবিতা ভালো লাগায় আনন্দ!
শুভকামনা!
৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৩৫
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: শুভেচ্ছা হে কবি!!
@ কাল্পনিক_ভালোবাসার মতো আমারও একটি একটা প্রশ্ন ০---০ কবিতায় মাঝে চিত্র বিন্যাসের ভূমিকা কি বা কতটুকু ? এটা কি শুধুই একটি ব্যক্তিগত স্টাইল রপ্ত করার প্রয়াস নাকি এতে কবিতার সৌন্দর্য বাড়ে?
হে কবি! সব সময়ই আপনার কবিতা আমাকে ভালো লাগে। ধন্যবাদ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:২৫
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: ধন্যবাদ! কাব্য ভ্রমণে আপনাকে পাশে পেয়ে ভালো লাগছে!
এটা কি শুধুই একটি ব্যক্তিগত স্টাইল রপ্ত করার প্রয়াস নাকি এতে কবিতার সৌন্দর্য বাড়ে?- আমার কাছে দুইটাই মনে হয়! আবার ছবি না থাকলে কিন্তু কবিতার সৌন্দর্য কমে না! কেন ভালো লাগে তার কিছু ব্যাখ্যা উপরে কা_ভার জবাবে বলার চেষ্টা করেছি, এখানে আর সেটা কপি করলাম না!
এককথায় বলতে পারেন- ছন্দকে এঁকে দেখবার এক ছেলেমানুষী আনন্দ পাই!
শুভকামনা!
১০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:০৮
একজন আরমান বলেছেন:
বেশ !
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:২৯
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: ধন্যবাদ আরমান!
শুভকামনা! সবসময়!
১১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৩২
"চিত্ত যেথা ভয় শূণ্য, উচ্চ সেথা শির" বলেছেন: রুনদা রুনদা.............
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৩২
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: 'দা' সামনে থেকে খুলে পেছনে গেলো নাকি অন্য কিছু?!
১২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: একটু আগে সোনালী ডানার চিলের মা বিষয়ক কবিতা পড়ে আসলাম।
"কেউ কেউ মাকে রমণী বলে-
আমার কাছে তো মায়ের প্রতিশব্দ শুধুই মা
অনিবার্য আর প্রত্যাহিক আয়োজনের মতো
গচ্ছিত যা রাজা সুলাইমানের সংগ্রহশালায়;"
তাই আপনার কবিতার শেষাংশ,
পাশ থেকে মা উঠে,
ঠিক তোর মত করে,
জড়িয়ে ধরে বলে উঠতেন-
এই তো আমি! এই তো আমি! এই তো আমি!
ভালো লাগেনি। পুরো কবিতাকে কেমন তিতা লাগছে এখন। যদিও চন্দ্রবিন্দুর ভীনদেশী তারা গানের প্রিয় একটা লাইন, "তুমি মায়ের মত ভালো/ আমি একলাটি পথ হাঁটি"।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:২৮
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: হায় হায় কন কী? তিতা লাগলো? লেবুতে চাপ বেশী পড়সে কইতাসেন? চলেন দেখি কেন তিতা মনে হইতে পারে এবং পারে না!
সেই আগুনে ছাই হয়ে
তুই হবি আমার সেই-
ছেলেবেলার সুখী ফিনিক্স,
যাকে স্বপ্ন দেখে আমি প্রতি ভোরে,
ফুঁপিয়ে কেঁদে উঠতাম,
পাশ থেকে মা উঠে,
ঠিক তোর মত করে,
জড়িয়ে ধরে বলে উঠতেন-
এই তো আমি! এই তো আমি! এই তো আমি!
ছোটবেলা থেকেই ভোরবেলায় একজন দুঃস্বপ্ন দেখে ফুঁপিয়ে কেঁদে উঠতো, সে একটা পাখি ছাইয়ের মধ্যে থেকে উড়ে যাওয়া দেখে ভয় পেত, কাঁদত! পাখিটাকে সে দেখতে চাইতো, আবার চাইতো না! সে যখন ঘুমের মধ্যে কেঁদে উঠতো, তার মা তাকে ঘুম ভাঙ্গিয়ে জড়িয়ে ধরত, বলতো- এই তো আমি! ভয় কিসের? ছোট্ট মানুষটা বুঝতো যে তার কোথাও ভয় নেই, মা আছেন, সত্যিকার শান্তি!
মানুষটা বড় হতে লাগলো, তার দুঃস্বপ্নেরাও আরো বড় হল! এখন সে আর মায়ের সাথে ঘুমায় না, কিন্তু এখনও সে রাতে দুঃস্বপ্ন দেখে কাঁদে, চিৎকার করে, সে চায় যে কেউ একজন তার ঐ সময়টার জন্য হলেও তাকে জাগিয়ে দিয়ে জড়িয়ে ধরতে বসে থাকুন, যে স্বপ্ন কী জানতেও চাইবে না, শুধু বলবে পাশেই আছি- ভয় নেই!
সেই মানুষটা একা একা অনেক রাত, অনেকের সাথে অনেক রাত কাটাল বটে, কিন্তু সেই দুঃস্বপ্ন দেখে জেগে ওঠার ভোররাত্রি গুলো যেন একলাই থেকে যায়! এ রাতের সেই প্রহর, যখন পঞ্চমীর চাঁদ ডুবে গেলে এক অন্য মানুষ জেগে ওঠে আত্মা ফুঁড়ে, কারো কারো নাকি খুব মরবারো সাধ হয় তখন!
তো সেই মানুষটা এক অবাক নদীর সাক্ষাৎ পেল, যে ভাসিয়ে নিয়ে যায় সমুদ্রে আচমকা! চাঁদ ডুবে গেলে যখন সব আগুন নিভে সব চুপ, মানুষটাও ঘুমাবে, কিন্তু ভাবছে, খুব চাইছে একটু পর যে দুঃস্বপ্নটা তাকে কাঁদাবে, এই নদীটা যেন পাশ থেকে উঠে তাকে জড়িয়ে ধরে বলে- এই তো আমি! এই মানুষটাকে আর কেউ এভাবে বলে নি, তার সেই ছেলেবেলার মা ছাড়া! সে ঐ নদীটার কাছে আর কিসের কথা বলে তার শান্তির কথা বোঝাতে পারত? যে শান্তির কথা জীবন কবি বনলতা সেনের মাঝে খুঁজেছিলেন, যার জন্য তাকে হাজার বছর পৃথিবীর বুকে হাঁটতে হয়েছিল, অনেক বন্দর ঘুরতে হয়েছিল! স্রেফ দু’দন্ড শান্তি! এখন যদি কন যে আমারে এইটা মানতে হইবো যে বনলতা সেন শুধুই,সবসময় একজন পতিতা আর কবি গেসিল দুই টাকায় এক দুপুর, বের হয়ে আহ শান্তি! বলে লিখ্যা ফেললো – বনলতা সেন নামের এক কবিতা- যেইটা পড়ে নাকি তার পরের দশ প্রজন্ম আহাউহু করেই মরে যাবে! তাইলে ভাই ওইটাও আমার তিতা লাগলো!
আপনাকে যদি আমি কবিতা আসলে কী বলে বা কী ভাষায় সে কী বলতে চাই, সেইটা বলার চেষ্টা করি, আমি জানি সেইটা আমার ধৃষ্টতা হবে, এই যোগ্যতা আমি রাখি না! শুধু বলবো আপনি যদি আবার পড়েন, অন্য কোনো সময়ে, অন্য কোনো ভাবে এই কবিতাটা আপনার হয়তো ভালো না লাগুক, তিতা কম লাগতে পারে! কারণ কবিতার এই শেষ আমি বেশ কিছুদিন চিন্তা করেই লিখেছি, আমাকে অনেক, অনেক ভাবতে হয়েছে ঠিক কোথায় আমার চাওয়া শেষ? ঠিক কোন জিনিসটা সেই নদী আমাকে দিতে পারে যার জন্য আমি সমুদ্র হব? সেইটা হচ্ছে আমার সেই ছোটবেলায় মায়ের পাশ থেকে আমাকে জড়িয়ে ধরে দেওয়া আশ্বাস- কেউ একজন আছে! সেই শান্তি- ঘুম ভাঙ্গলে আমি একলা নই! এখানেই চাওয়া শেষ, তাই কবিতারও!
শুভরাত্রি সুপ্রিয় হামা ভাই!
১৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৬
দেওয়ান কামরুল হাসান রথি বলেছেন: অসাধারণ ভাই।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:২৫
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: ধন্যবাদ রথি ভাই!
শুভকামনা রইলো!
১৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৩৮
মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: আগে কিছু কথা বলি, পরে কবিতার কথায় আসছি।
হাসান মাহবুব ভাই, খুব ভালো একটা জায়গায় হাত দিয়েছেন। রমণী অর্থ কি? যাকে রমণ করা যায়। রমণ অর্থ কি? আর ভাঙিয়ে লিখতে ইচ্ছে করছেনা। যারা মাকে রমণী লিখছেন, তারা না বুঝেই লিখছেন। কোন শব্দ কোন জায়গায় ব্যবহার করতে হবে, এমন জ্ঞান না থাকলে কেবল শব্দের ঝংকার কবিতার সৌন্দর্য বাড়ায় না।
কাল্পনিক ভালোবাসা ভাই, ইফতি ভাই কি বলবে আমি জানি না। তবে এই চিত্রকল্প না একজন কবিকে কিছু অপূর্ণ বাসনা পূরণে সাহায্য করে। কি সেই বাসনা? কবি যে একজন চিত্রশিল্পী তা যেমন দৃশ্যকল্পে ফুটিয়ে তোলা যায় তেমনি কবিতার শরীরেরও। কবিতার মান এতে যেমন বাড়েও না আবার কমেও না। এটা কবিতার নিজের চেয়েও কবির দাবীটা বেশি। ইফতি ভাই কি চিন্তা করে এমন কবিতা লেখেন জানি না। তবে কিছু কিছু কবিতাতে এই বিন্যাসের দাবীও থাকে। যা কবি কিছুতেই এড়াতে পারেন না।
কবিতার শেষ চার লাইন যেমন বিতর্কিত তেমনি, এটা ছাড়া অপূর্ণ কেননা এটাই শেষ পাঞ্চ লাইন। তবে চন্দ্রবিন্দুর গানে যে অর্থে 'তুমি মায়ের মতো ভালো' বলা হয়েছে এখানে কিন্তু ঠিক সেই অর্থে আসেনি। 'মা' জড়িয়ে ধরে যখন বলেন, 'এই তো আমি' তখন থাকে নিশ্চিন্ত আর ভয় কাটানো সান্তনা। কিন্তু এই 'তুই' যখন জড়িয়ে ধরে, তখন তো এই সান্তনা থাকে? কেননা আপনি বলেছেন-
তোর উত্তাপে পুড়ে পুড়ে পুড়ে
নক্ষত্রের মত এক আলো হয়ে উঠলাম!
কোথায় ও না কোথাও কবির ব্যাখ্যা জানতে ইচ্ছে করছে। ভালো থাকবে ইফতি ভাই।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:১০
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: আগে একটা ধন্যবাদ নেন সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য! এবার আসেন আলোচনায়!
রমণী অর্থ কি? - শব্দ হইতেসে তুমুল বহুরুপী, জন্ম বিচারে এক অর্থ, প্রচলিত অর্থে এক অর্থ, প্রয়োগভেদে আরেক অর্থ!অনেক শব্দই আছে যেগুলা সময়ের বিচারে অচল, কখনো বা এক সময়ের বুলি আরেক সময়ে হয়ে দাঁড়ায় গালি। এখন রমণী যদি আপনি উতপত্তিগত অর্থ ধরেন,- সেইটা আপনি এখন কোনো নারীর ক্ষেত্রেই ব্যবহার করতে পারেন না! আধুনিক মানুষ হিসেবে কোনো মানুষকে তার শুধু যৌন সত্তা দিয়ে বিচার বা চিহ্নিত করা ভীষন অপমানের, সেই অপমান আপনি মা কেন, আপনার বৌকেও করতে পারেন না, যাকে রমণ করার সার্টিফিকেট আপনি পতি হিসেবে রাখেন! এই যে দেখেন চলে আসলো- 'পতি' শব্দ- এইটার জন্মসূত্র মতে যে মানে হয়- সেইটা কিন্তু আমরা এখন বোঝাই না, যেমন আমরা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই রমণী বলতে স্রেফ 'নারী' বোঝাই। যদিও আমি মনে করি শব্দ প্রয়োগে এই জন্ম সূত্র সচেতনতা থাকা ভাল, এবং নারী বোঝাতে রমণী মোটেই আমার পছন্দের শব্দ না, আমি কোথাও ব্যবহার করেছি বলেও মনে পরে না!
কবি যে একজন চিত্রশিল্পী তা যেমন দৃশ্যকল্পে ফুটিয়ে তোলা যায় তেমনি কবিতার শরীরেরও। কবিতার মান এতে যেমন বাড়েও না আবার কমেও না। - এই কথাটা আমার খুব পছন্দ হইসে ভাই!
কবিতার শেষ চার লাইন যেমন বিতর্কিত তেমনি, এটা ছাড়া অপূর্ণ কেননা এটাই শেষ পাঞ্চ লাইন। - হ্যা ভাই, এইটা এই কবিতার খুবই পাঞ্চ লাইন! আমি এই কবিতাটা কয়েকদিন ধরে নানা অংশে লিখেছি, শেষ কী দিয়ে করবো সেইটার জন্যই ছিল মূল অপেক্ষা! পয়েন্টটা কী হবে? কী সেই যাদু যার জন্য আমি হব তার কৃতদাস? হামা ভাইয়ের ওখানে বলেছি, স্রেফ সেই দু দন্ড শান্তি!
তোর উত্তাপে পুড়ে পুড়ে পুড়ে
নক্ষত্রের মত এক আলো হয়ে উঠলাম!
এইটা তো ভাই মধ্য রাতের কথা, মধ্য রাতের হিসেব দিয়ে কী আর ভোররাত কাটে? পঞ্চমীর চাঁদ ডুবলে যে পারলৌকিক ঘোর জাগে, সেকি এই জগতের? সেই ঘোরে কে জায়া, কে জননী, কে সন্তান, কে পর- কে জানে? কে সেই খোঁজ রাখতে পারে!
আমার ব্যাখ্যাটা আমি হামা ভাইকে দিয়েছি উপরে, শুধু যোগ করি আমার নিজের খুব ছোটবেলা থেকে দুসপ্ন দেখার অসুখ আছে! তখন মা ঘুম ভাঙ্গাতেন, আমি এমন কারো কথা ভাবি যে আমার ঐ ভোর রাতের ঘুম ভাঙ্গিয়ে জাগিয়ে তুলে বলবে- এই তো আমি! যেমনটা আমার মা বলতেন!
শুভকামনা রইলো ভাই!
১৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:১৯
সকাল রয় বলেছেন:
ঢেউয়ের পরে ঢেউ উঠিলো জলে, মনের কোকিল বনে পালায় কি কৌশলে___
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:১২
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: ঢেউয়ের পরে ঢেউ উঠিলো জলে, মনের কোকিল বনে পালায় কি কৌশলে___ - মজার তো!
শুভকামনা সকাল রয়!
১৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৪২
শাকিল ১৭০৫ বলেছেন: চমৎকার!!
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:১৩
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: ধন্যবাদ শাকিল ভাই!
ভালো থাকুন!
১৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৪১
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: শুরু থেকেই বেশ লেগেছে ! আপনার কবিতা আমি সব সময়ই উপভোগ করি, এটাও তার ব্যাতিক্রম নয়।
সজীব ভাই বেশ চমৎকার আলোচনা করেছেন , কিন্তু কবিতায় রমণী শব্দটি খুঁজে পেলাম না। সজীব ভাই সম্ভবত কোন প্রতীকি অর্থ ভেবে উদাহরণ টেনেছেন !
আমি যদি ভুল বুঝে না থাকি তবে মূল ভাষ্য হলো ভালোবাসার কেউ অনেক বিপদেও পাশে থেকে আঁকড়ে ধরে রাখে। তবে মা আর অন্য যে কোন সম্পর্কের কাউকে কি সমান্তরাল ভাবে দাড় করানো যায় ? বড্ড অনুচিত সম্ভবত , কেননা একটা অতুলনীয় !
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৩২
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: ধন্যবাদ অভি-কবি!
সজীব ভাইয়ের রমণী শব্দটা আসছে হামা ভাইয়ের মন্তব্য থেকে, হামা ভাইয়ের মন্তব্যে আসছে চিল ভাইয়ের কবিতা থেকে, চিল ভাইয়ের কবিতাটা পাবেন হামা ভাইয়ের মন্তব্যেই!
তবে মা আর অন্য যে কোন সম্পর্কের কাউকে কি সমান্তরাল ভাবে দাড় করানো যায়? এখানে দাঁড় করানোর কিছু আসে নাই, স্রেফ উপমার বিষয়! অনুভূতি উচিত-অনুচিত গোনে না, সে তার মত করেই অনুভব করে। আর প্রেমিকার মধ্যে মায়ের ছায়া খোঁজা তো নতুন কিছু না রে ভাই! ''আমার মায়ের ঠিক তোমার মত নাকের পাশে একটা তিল ছিল, আমি ছোটবেলায় ওই তিলটা নিয়ে খুব খেলতাম'', 'মুরগীটা আজকে তুমি মায়ের মতই রাঁধসো, সেই লাল ঝোল'- এই কথাগুলো কি প্রেমিকাকে বলা খুব নতুন ধরনের কথা?
১৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৬
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: কবিরা তার প্রেয়সির মাঝেই পুরো বিশ্বটাকে খুঁজে দেখেন, মানবতার যত মানবিক এবং স্বর্গীয় গুণ ঠেসে ভরে দিতে চান- এরকম একটা অভিযোগ সব কবির বিরুদ্ধেই আছে বৈকি!
তবে শেষের লাইনক'টা এবং কবিতার মূল শরীরের সাথে ব্যত্যয় খুঁজে পাইনি তেমনটা। অনুভূতির একটা তীব্রতা এবং নিশ্চয়তা খুঁজে পাবার যে স্বস্তি- সেটা ফুটে উঠেছে ভালভাবেই।
ভাল লাগল কবি। শুভেচ্ছা।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৫২
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: কবিরা তার প্রেয়সির মাঝেই পুরো বিশ্বটাকে খুঁজে দেখেন, মানবতার যত মানবিক এবং স্বর্গীয় গুণ ঠেসে ভরে দিতে চান- এরকম একটা অভিযোগ সব কবির বিরুদ্ধেই আছে বৈকি! - মর্মান্তিক অভিযোগ করলেন হে প্রোফেসর! কী কমু বুঝতাসি না!
আপনি তো আবার বিরাট নিরস লোক, জীবনে তো শঙ্কুর ল্যাবে একটা নারী দেখলাম না! এভাবেই জীবনটা কাটায়ে দেবেন ভাই!
কবিতা পাঠে বিশেষ আনন্দ!
শুভকামনা রইলো!
১৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৪৯
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: এত সুন্দর কথায় আর কিছু যুক্ত করার প্রয়োজন বোধ করলাম না।
আপনার উত্তরও আর কাব্যিকভাবে আমাকে আনন্দিত করেছে।
ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা কবি ৎঁৎঁৎঁ
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৫৭
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: আপনার ফিরতি মন্তব্য ভালো লাগা দিল, সেইটা পোস্টের সাথে থাকার! আপনি কিছু যোগ করলে ভালোলাগা বাড়তো আর কী! সবার মনের মাঝেই অনন্য কিছু অনুভূতি আছে, শুনতে ভালোই লাগে!
ভালো থাকুন! শুভকামনা!
২০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৩৬
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন:
এভাবে ভেবে দেখিনি , একচুয়েলি মুরগীর ঝোল খাবার সুযোগ এখনো হয়নি তো তাই !!
আপনারা অভিজ্ঞ ! হাহাহাহ! যাই হোক শিখলাম
শুভেচ্ছা কবি !
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:০৪
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: আরে তাই তো! এখন ধর বালিকার ঠোঁটের কোনার তিলটা ছুঁয়ে দেখার জন্য তুমি পাগল হয়ে আছ, কিন্তু বালিকা ভাব মারতাসে, ভরসা হইতেসে না! সেক্ষেত্রে যদি তুমি খেয়াল কর যে একইরকম একটা তিল তোমার মায়েরও ছিল এবং সেইটা তোমার কত প্রিয় ছিল, সেইটা বালিকাকে সুন্দর করে বোঝাও, তাইলে দেখবা তুমি কবে তার তিলটাকে ধন্য করবা, এই জন্য বালিকা পাগল হয়ে আছে!(বানায়ে বলবানা কিন্তু )
এরাম নানাবিধ নানা রনকৌশল আছে, সব প্রকাশ্যে বলা সমীচিন নহে, আর ব্রহ্মাস্ত্রের রহস্য ফাঁস হইলে তার কোনো তেজ থাকে না জানোতো!
২১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৩৭
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
কবির কবিতার বিন্যাসেই চোখ জুড়িয়ে গেছে, কবিতা পড়ার পর প্রাপ্তিটা অনেক বেশি হয়ে গেছে। মায়ের ভালোবাসার মত বিশুদ্ধ ভালোবাসা জগতে কে না চাইবে?
চমৎকার কবিতায় ++++++++++++
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:১৩
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হে স্নিগ্ধ শোভন!
আমরা সবাই বিশুদ্ধ ভালোবাসা চাই হে, কিন্তু সে যে বড় দূর্লভ হে!
শুভকামনা নিরন্তর!
২২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:২৫
লাবনী আক্তার বলেছেন: আপনি যে এভাবে কবিতা পোস্ট দেন এই ধরনটা বেশ ভালো লাগে আমার কাছে।
আর কবিতা খুব ভালো লেগেছে।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:১৫
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: ধন্যবাদ লাবনী! চিত্রবিন্যাসে এই ভালোলাগাই এই কাজে আগ্রহটা ধরের রেখেছে, আর ছবি ফোটাইতে গিয়ে মার শেখা হচ্ছে অনেক, প্রত্যেকটা শব্দ আর শূন্যতার দৈর্ঘ্য এখানে জরুরী!
ভালোলাগায় আনন্দম!
শুভকামনা!
২৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৪০
সাদরিল বলেছেন: তুই
কেমন এক
নদী হয়ে আমায়
সমুদ্রে ভাসালি আকুল!
বিছিয়ে ঢেউ, কামনার সাম্পান
তোর আকাশী শাড়িতে পাল উড়িয়ে,
হতে ইচ্ছে করল শিউলী-শেফালী মেঘ!
তারার খোঁপায় সাজাতে জোনাকীর ঝাউবন
শব্দগুলো এমনভাভাএ সাজিয়েছেন যে পাঠকের পড়ার সময় মনে হবে সে কোন শব্দের সিড়ি বেয়ে নামছে
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৩১
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: মজার বলেছেন, শব্দের সিঁড়ি! শুধু কানে নয়, চোখেও বাজুক ছন্দ, এইটা এক আনন্দ, ছেলেমানুষী, কিন্তু নির্ভেজাল আনদ গুলোই তো সব তাই!
ভালো থাকুন, শুভকামনা!
২৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩২
সায়েম মুন বলেছেন: কবিতা ভাল লেগেছে। আশা রাখি ভাল আছেন। ভাল থাকবেন কবি।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:২৫
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: ধন্যবাদ হে চন্দ্র কবি! বেশ কিছুদিন পরে আপনার সাথে দেখা হল!
শুভ শুভ নববর্ষ!
ভালো থাকুন, কবিতায়!
২৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:২৯
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: ভালো লাগলো খুব ইফতি ভাইয়া ।
বেশ কয়েকবার এসেও কবিতা পড়া হচ্ছিল না , আজ পড়ে ফেললাম ।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৩৭
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: ধন্যবাদ অদ্বিতীয়া! কবিতা পাঠে অনেক আনন্দ! আশা করি ভালো আছেন এই গরমেও!
শুভকামনা!
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:২১
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ফাটাফাটি কবিতা !!! দারুন হয়েছে।