নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঈমায়েদ আহসান তামীম

ঢাকায় জন্ম নেয়া একজন সাধারন মানুষ আমি। সত্যি বলতে, দুনিয়ার অনেক বিষয়ে আমার আগ্রহ আসে। তার ভিতর কিছু বিষয় যেমন, কমটেম্পরারি ইস্যুজ, খেলাধুলা, রাজনীতি, সমাজকল্যাণ, মোরালিটি এবং আত্মঅনুসন্ধানীমূলক এই রকম পাঁচমিশালি খিচুড়ি টাইপের লেখা উপস্থাপন করাই হবে আমার ব্লগের গোল। মূলত আমি মাইক্রোব্লগিং করার চেষ্টা করবো। কারন বড় বড় লেখার সময়, ধৈর্য ও যোগ্যতা কোনটাই আমার নাই। যা আমার ভালো মনে হবে তাই লেখবো তয় লেখালেখি নিয়ে ঝগড়া, এটাক, কাউন্টার এটাক এগুলা আমি করতে পাত্তম নো সরি। এমন না যে আমি যা জানি যা বুঝি তাই সঠিক সেজন্য গঠনমূলক সমালোচনাকে অবশ্যই স্বাগতম জানাই। যেহেতু আমার বয়স আমার অভিজ্ঞতার থেকে কম তাই অনেক কিছু শেখার আগ্রহ রাখি। প্রথমত, কিভাবে ব্লগ দিয়া ইন্টারনেট চালায় সেটা জানার জন্য; দ্বিতীয়ত, মগজের নিউরনগুলো জ্ঞানসমৃদ্ধ করার জন্য এবং আমার ভাবনা ও পার‍্সপেকটিভ সম্পর্কে সবাইকে জানানোর উদ্দেশ্যেই এই ব্লগ খোলা এই আর কি যেহেতু আমি মাইক্রোব্লগিং করি তাই ব্লগে কম আর ফেবু তে বেশী লেখা হয়। সো আপনি চাইলে আমাকে ফেসবুকে ফলো করতে পারেন আর না চাইলেও ফলো করতে পারেন :পি https://www.facebook.com/imayed

ঈমায়েদ আহসান তামীম › বিস্তারিত পোস্টঃ

আগুন দিয়ে মানুষ পুড়ানোর দায় আসলে কার??????

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৪৭

তর্কের খাতিরে ধরে নিলাম যে, লীগের লোকরাই আগুন লাগাইতেসে আর বিম্পি দুধে ভেজা শাহীটুকরা। কিন্তু ফেইস অফ দ্যা ভায়োলেন্স কিন্তু খালেদাই। নিজের ছেলে মরলো তাও মহিলাটা থামতেসেনা। প্রতিদিন আগুনে মানুষ পুড়তেসে, মরতেসে, ঢামেকের বার্ন ইউনিট কানায় কানায় ভর্তি তাও এই মহিলার শান্তি নাই।

আচ্ছা আপনি যদি জনগনের দাবির জন্য এতই সোচ্চার থাকেন তাহলে তো বলা উচিৎ যে, "আমার আন্দোলনে আমার দেশের আমার লোক পুড়ে মরতেসে, অতএব এমন আন্দোলন আমি চাইনা যেখানে আমার দেশের লোক পুড়ে মরবে।" এই একটা লাইন হাজার আন্দোলন অপেক্ষা শক্তিশালী হবে বলে আমি মনে করি। এতে ওনার সম্মানের সাথে পপুলারিটিও বাড়বে।

এইট পর্যন্ত পড়াটা দোষের কিছু না কিন্তু এসএসসি এর মত গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষায় কাবঝাপ করা অবশ্যই দোষের। আমার মতে, খালেদা একটা ডাম্ব এবং সেলফিশ মহিলা। তাই খালেদা নিয়ে একটা জোক,

**Khaleda is so dumb, she thought Mountain Dew is a Mountain**

‪#‎SaveRandomPeopleofBangladeshfromViciousPetrolBombAttack‬

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:

" আচ্ছা আপনি যদি জনগনের দাবির জন্য এতই সোচ্চার থাকেন তাহলে তো বলা উচিৎ যে, "আমার আন্দোলনে আমার দেশের আমার লোক পুড়ে মরতেসে, অতএব এমন আন্দোলন আমি চাইনা যেখানে আমার দেশের লোক পুড়ে মরবে।" "

-এইটা বুঝলে উনি মানুষ হয়ে যেতেন।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৪২

ঈমায়েদ আহসান তামীম বলেছেন: আমাদের তো নেতা হিসেবে মানুষই দরকার :'(

২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৫৩

কলাবাগান১ বলেছেন: "আমার আন্দোলনে আমার দেশের আমার লোক পুড়ে মরতেসে, অতএব এমন আন্দোলন আমি চাইনা যেখানে আমার দেশের লোক পুড়ে মরবে।"

৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:০৪

কলাবাগান১ বলেছেন: পাঠকদের অবগতির জন্য আরাফাত রহমান কোকোর বিরুদ্ধে মার্কিন বিচার বিভাগ কর্তৃক উত্থাপিত মামলা বিষয়ে কিছু সম্পূরক তথ্য প্রদান করা হলো।
১। ১৫ ডিসেম্বর ২০০৮ সালে মার্কিন বিচার বিভাগের প্রদত্ত তথ্য অনুসারে, সিমেন্স স্বীকার করে নেয় যে ২০০১ সালের মে মাস থেকে ২০০৬ সালের আগস্ট পর্যন্ত তারা তথাকথিত বিজনেস কনসালট্যান্টের মাধ্যমে ৫৩ লাখ ১৯ হাজার ৮৩৯ ডলার ঘুষ প্রদান করে। এই নথিতে আরাফাত রহমানের নাম সুনির্দিষ্টভাবে উল্লিখিত হয়নি। মার্কিন বিচার বিভাগের নথিটি এই ওয়েব লিঙ্কে দেখুন: (Click This Link)
২। ৮ জনুয়ারি ২০০৯ সালে মার্কিন বিচার বিভাগ কর্তৃক যে সংশোধিত অভিযোগনামা পেশ করেন, তাতে কোকোর নাম সুনির্দিষ্টভাবে উল্লিখিত হয়। এতে বলা হয়, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ছেলে আরাফাত ‘কোকো’ রহমানের নামে সংরক্ষিত ব্যাংক অ্যাকাউন্টে সিমেন্স বাংলাদেশ লিমিটেড ও চায়না হারবার ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি কর্তৃক প্রদত্ত ঘুষের টাকার খোঁজ পাওয়া গেছে। (The forfeiture action was filed Jan. 8, 2009, in U.S. District Court in the District of Columbia against funds located in Singapore held by multiple account holders. The forfeiture complaint relates primarily to alleged bribes paid to Arafat ‘Koko’ Rahman, the son of the former prime minister of Bangladesh, in connection with public works projects awarded by the government of Bangladesh to Siemens AG and China Harbor Engineering Company. According to the forfeiture complaint, the majority of funds in Koko’s account are traceable to bribes allegedly received in connection with the China Harbor project, which was a project to build a new mooring containment terminal at the port in Chittagong, Bangladesh.
press–releases/2009/wfo010909.htm>
বিষয়টি আরও পরিষ্কারভাবে উঠে এসেছে ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে। বিস্তারিত দেখুন:
২০০৯ সালের ১ এপ্রিল আমেরিকান পাবলিক টেলিভিশন (পিবিএস) এক বিস্তারিত অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে আরাফাত রহমান কোকোর নাম সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করে এক দীর্ঘ অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রচার করে। তাতে বলা হয়, (বিদেশি কোম্পানি দুটি) তাদের অন্যান্য প্রতিদ্বন্দ্বী কোম্পানির ওপর টেক্কা দিতে একজন বাংলাদেশি কনসালট্যান্ট নিয়োগ করে যার সরাসরি যোগাযোগ ছিল প্রধানমন্ত্রীর ছেলে আরাফাত রহমানের সঙ্গে। তিনি ছাড়াও একজন মন্ত্রী ও আরও চারজন এই বন্দোবস্তের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। সিমেন্সের নিজস্ব স্বীকারোক্তি অনুসারে তারা আরাফাত রহমানের সিঙ্গাপুর অ্যাকাউন্টে ১ লাখ ৮০ হাজার ডলারের (ঘুষ) প্রদান করে। বিস্তারিত দেখুন:
এখানে যোগ করা ভালো যে আরাফাত রহমান কোকোর এই মামলাটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিভিন্ন ব্যাংকে প্রশিক্ষণকাজে ‘উদাহরণযোগ্য কেস স্টাডি’ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
হাসান ফেরদৌস, নিউইয়র্ক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.