নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্বজুড়ে মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য দায়ী ব্যক্তি এবং সংগঠনগুলোকে আমি প্রচন্ড ঘৃণা করি। তারা ধ্বংস হোক।
হয়তো ভাবছেন, অনুগ্রহের সাথে পৃথিবী টিকে থাকার কি সম্পর্ক!
মূলত পৃথিবী টিকে আছে অনুগ্রহ, ভালোবাসা, মায়া, মমতার কারণে।
আত্মকেন্দ্রীকতার এ যুগে সবাই চায় আগে আমি বাঁচি তারপর অন্যকেউ। সবাই তার অবস্থান থেকে আত্মকেন্দ্রীক।
এক্ষেত্রে সবাই স্বার্থপর। কিন্তু কেন?
আজ আপনি পরিবার সূত্রে সুখেই আছেন। টাকা পয়সা, ধন সম্পদ সবই আছে। আপনি সুখী। আপনি সফল। কিন্তু যে ছোট বেলায় মা-বাবা হারিয়ে অভাব অনটনে বড় হয়েছে সে ভাবছে সে ব্যর্থ। কারণ সে অভাবী। তার কিছুই নেই। না আছে টাকা আর না আছে পরিবার। কিন্তু এক্ষেত্রে তার দোষ কি? সে কেন ব্যর্থ?
উত্তর আসবে- তাকে সাপোর্ট দেয়ার মতো কেও ছিলোনা তাই সে ব্যর্থ। আর আপনি সাপোর্ট পেয়েছেন তাই আপনি সফল।
আর এই সাপোর্টই প্রকৃতপক্ষে মায়া মমতা। যা ছাড়া চলেই না। পুঁজিবাদীর এ সময়ে হয়তো এটাকে পরনির্ভরশীলতা বলা যায়।
অর্থাৎ, প্রত্যেক মানুষকেই এ সময়টা পার করে আসতে হয়। যা সে মা-বাবা বা পরিবারের উপর নির্ভর করে।
এ অবস্থাটা পশু পাখীর বেলাও প্রযোজ্য। তারাও একটুখানি আশ্রয় চায়, খাবার চায়। থাকার জায়গা চায়।
তাই সবাইকে ভালোবাসুন। ঘৃণা করবেন না।
অনাথদেরও তাড়িয়ে দিবেন না। পারলে সাধ্য অনুযায়ী খাবার দিন।
তার জায়গায় নিজেকে অথবা নিজের পরিবারের কাউকে চিন্তা করুন। এরকম আপনার সাথেও হতে পারতো।
আর ভালোবাসুন পশুপাখীকেও। তাদের আহার দিন। পানি দিন। মেরে ফেলবেন না। মানবতাবোধ জাগ্রত করুন। পৃথিবী টিকে থাকবে।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০৭
হাবিব ইমরান বলেছেন: মানবতার অভাব বেড়ে যাচ্ছে মানবিক মূল্যবোধ আর আর কাণ্ডজ্ঞান না থাকার কারণে। খাই খাই স্বভাব মানুষকে হিংসুটে আর জঘন্য হিংস্র করে ফেলেছে।
২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৮
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এইখানে দর্শনের কি হলো? সব তো নীতি আদর্শের সাথে সম্পর্ক যুক্ত। কিন্তু সাত্রের এক্সিসট্যাশিয়ালজমে আত্মকেন্দ্রিকতাকেও প্রাধান্য দিছে। সক্রেটিসও দিছে। এখানে দোষের কি?
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৪
হাবিব ইমরান বলেছেন: এখানে দর্শনের কিছু বলছিনা। বলছিনা দিতেই হবে।
বলছি এক্ষেত্রে Ethics আর Humanism কি বলে!
৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪৩
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আর পৃথিবীর টিকে থাকা না থাকা মানুষের ওপর নির্ভর করে না, এটা নির্ভরশীল পুরোপুরি সূর্যের ওপর। ১০% ঔজ্জ্বলতার হাইপোথিসিস অনুসরন করলেও পৃথিবীতে জীবন ধারনের পরিবেশের আয়ু আছে কমপক্ষ্য্ ৭-৮০০ মিলিয়ন বছর। ডাইনোসর একসময় টপ অব দ্যা ফুড চেইন ছিলো এখন মানুষ। মানবপ্রজাতী শেষ হলে তখন আরেকটা আসবে। নিদেনপক্ষে ৭-৮০০ মিলিয়ন তার জন্য বিশাল একটা সময়।
তাই ঐ লাইনটা দর্শন ও বিজ্ঞানগত দুভাবেই ভুল
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৬
হাবিব ইমরান বলেছেন: এখানে পৃথিবী টিকে না থাকার বিষয়টা রূপক অর্থে বলা। যা মূলত পৃথিবী ধ্বংসের জন্য নয়, মানবতা ধ্বংসের জন্য বলা হয়েছে ৷ দেখা যাচ্ছে কিছু মানুষ অভাবে এমনিতেই মারা যাবে। কিন্তু তখন বিজ্ঞান আর দর্শনের কোন ক্ষতিই হবে না ৷শুধু কষ্টে মারা যাবে অসহায় মানুষগুলো ৷তখন তাদের মনে হবে, এরকম পৃথিবীতে না আসাই ভালো ৷
সব কিছু বিজ্ঞান আর দর্শন দিয়ে হয়না। লাগে আন্তরিকতা, মানবতাবোধ, মানবপ্রেম।
বিজ্ঞান মানবপ্রেমে নয়, রোবটপ্রেমে বিশ্বাসী ৷
৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।
কিন্তু আমাদের দেশে তো শুধু বদ মানুষ। চারিদিকে দুষ্টলোক। অমানুষ।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৯
হাবিব ইমরান বলেছেন: ধন্যবাদ মতামত প্রদানের জন্য ৷
কিন্তু এসব দুষ্টুদের দুষ্টামির কারণে জগত্টা বসবাসের অযোগ্য হয়ে যাচ্ছে দিনদিন ৷
৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৯
অভিশপ্ত জাহাজী বলেছেন: ভালো লিখছেন
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৭
হাবিব ইমরান বলেছেন: ধন্যবাদ ৷
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২২
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: পৃথিবীতে মানবতার অভাব বেড়ে যাচ্ছে।