নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মানুষ (!)। তাই মানবতার প্রাধান্য সবার আগে। তারপর না হয় জাতি-গোষ্ঠীর প্রাধান্য। -- [email protected]

হাবিব ইমরান

পড়তে, ভাবতে এবং স্বাধীনভাবে ঘুরে বেড়ানোয় দারুণ পছন্দ। ধার্মিকতা আর বকধার্মিকতার ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি বিলকুল অপছন্দ।

হাবিব ইমরান › বিস্তারিত পোস্টঃ

করোনার আশীর্বাদ, অপেন-বুক এক্সাম হবে ঘরে বসেই

২৯ শে মে, ২০২০ রাত ১২:৩০



এ উদ্যোগ বাস্তবায়ন হলে নিশ্চিত আমাদের অভিভাবকদের নৈতিকতার অগ্নিপরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতেই হবে। যে দেশের অভিভাবকরা ছেলেমেয়েদের প্রশ্নপত্র কিনে দেয় (সবাই না), সে দেশে এমন সুযোগ দেয়াটা বিলাসিতা। দেখা যাক নৈতিকতার পরীক্ষায় পাশ করতে পারেন কয়জন!

অপেন-বুক এক্সাম আধুনিক রাষ্ট্রগুলাতে হয় জানতাম, এখন বাংলাদেশেও হবে। বাহ, বাহ, মারহাবা।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে মে, ২০২০ রাত ১২:৪৬

কল্পদ্রুম বলেছেন: মাঝে মধ্যে মনে হয় আমাদের সর্বোচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারা সারাক্ষণ ঘুমে থাকেন।তাদের হিসাব থাকে না।

২৯ শে মে, ২০২০ রাত ১:০৬

হাবিব ইমরান বলেছেন:

বাঙালির রসবোধ অত্যন্ত উঁচু পর্যায়ের ৷মাঝেমধ্যে সবাই ‘গোপাল ভাঁড়’ হয়ে জাতিকে খুশি রাখতে চায়। এই গুণ আবার উঁচু পর্যায়ের দায়িত্বশীলদের মধ্যে তুলনামূলক বেশি দেখা যায়। তাই তারা প্রায়ই ‘গালতি সে মিসটেক’ করে ফেলে ৷

২| ২৯ শে মে, ২০২০ রাত ১২:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:



তারা প্রতিটি পরীক্ষার্থীর জন্য ১ জন করে ভলনটিয়ার পর্যবেক্ষক নিয়োগ দিতে পারে।

২৯ শে মে, ২০২০ রাত ১:২২

হাবিব ইমরান বলেছেন:

প্রতিটি পরীক্ষার্থীর জন্য ১ জন করে ভলনটিয়ার নিয়োগ দিতে গেলে দেশে আর কেউ বেকার থাকবে না, উল্টো বিদেশ থেকে আনতে হবে । সারাদেশে বিভিন্ন স্তরের পরীক্ষার্থীর সংখ্যা তো আর কম না। শুধুমাত্র প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা নিতে গেলেই সংকট মারাত্মক আকার ধারণ করবে। :D :D

তাছাড়া-
এইচএসসি/ সমমান পরীক্ষা, হাইস্কুল/ মাদরাসা সাময়িক পরীক্ষাসমূহ, কলেজ/ বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স লেভেলের পরীক্ষা সহ কতরকম চাকরির নিয়োগ পরীক্ষা যে স্থগিত হয়ে আছে তা বলা মুশকিল। করোনার কারণে সব জটে পড়ে গেছে ৷

এক্ষেত্রে দায়িত্বশীলদের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। একটু এদিক-ওদিক হলেই একটা বছর নষ্ট হয়ে যাবে। সবরকম শিক্ষাব্যবস্থা জটে পড়ে যাবে ৷

৩| ২৯ শে মে, ২০২০ রাত ১:১৭

কলাবাগান১ বলেছেন: এটার সমাধান তো টেকনোলজি অলরেডী দিয়ে দিয়েছে..Proctorio Software. আমি গতকালই ই ইউজ করেছি আর আমার কাছে মনে হয়েছে স্বশরীরে পরীক্ষা নেওয়ার চেয়ে এই পদ্ধতি ১০০% বেশী ইফেক্টিভ (নকল প্রতিরোধে)

২৯ শে মে, ২০২০ রাত ১:৩২

হাবিব ইমরান বলেছেন:

টেকনোলজি সমাধান দিয়েছে, কিন্তু ব্যক্তিপর্যায়ের সক্ষমতা দিতে পেরেছে বলে মনে হয় না। এই সফটওয়্যার ইউজ করার মত ডিভাইস, ডাটা, নেটওয়ার্ক কি সবার হাতে পৌঁছেছে? নিঃসন্দেহে এটার উত্তর হবে, না। বর্তমান যুগ ডিজিটালাইজেশনের যুগ, এই যুগের গুরুত্ব সবাইকে বুঝাতে গেলেও আরো দু-চারটা শিক্ষাবর্ষ লাগবে। আমাদের দায়িত্বশীলদের এটা আরো কয়েকবছর আগে বুঝা প্রয়োজন ছিলো। তাহলে অন্তত এই জট তৈরি হতো না।

(সম্প্রতি কানাডায় প্রতিটি শিক্ষার্থীকে অ্যাপলের ট্যাব প্রদান করা হয়েছে ইন্টারনেট ডাটা সহ। এটা এমনি বললাম :D)

৪| ২৯ শে মে, ২০২০ রাত ১:৪০

ত্রিভুজ~ বলেছেন: আমি যতদূর শুনেছি অপেনবুক এক্সাম বরং কঠিন বেশি। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার যে গলদ সেটা নোবুক এক্সাম, ওপেনবুক এক্সাম, হাফওপেন কোনভাবেই কাটবে না।

২৯ শে মে, ২০২০ রাত ১:৫১

হাবিব ইমরান বলেছেন:

অপেনবুক এক্সাম কঠিন হওয়াটাই যুক্তিযুক্ত। এমনিতে সময় যা দেয়া হয় তা থেকে উত্তর খুঁজতে গেলে অনেক কমই মনে হয়, কম সময়ে বই থেকে উত্তর খুঁজে লিখতে গেলে নিশ্চিত ফেইল করবে। তাই সেসব দেশে পরীক্ষার নাম অপেনবুক এক্সাম হলেও শিক্ষার্থীদের নিজেদের সৃজনশীলতা দিয়ে উত্তর দিতে বাধ্য করা হয়। আর এইভাবেই তারা ছোটবেলা থেকে আদর্শ শিক্ষার্থী হিসেবে গড়ে উঠে।

আমাদের সিস্টেমেই সমস্যা। নোটবুক- অপেনবুক কোন সমস্যা না। ‘আমাদের দেশে যে পারে সে সব পারে, আর যে পারেনা সে লাড্ডু মারে’। :D

৫| ২৯ শে মে, ২০২০ রাত ২:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি বলেছেন, "প্রতিটি পরীক্ষার্থীর জন্য ১ জন করে ভলনটিয়ার নিয়োগ দিতে গেলে দেশে আর কেউ বেকার থাকবে না, "

-বাংলাদেশে ৬ কোটী সুস্হ, সবল মানুষ সারাদিন কোন কাজ করে না।

৬| ২৯ শে মে, ২০২০ রাত ২:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


সরকারে াপনার মতো লোকজন কাজ করছে, যারা সঠিক উপায় বের করতে পারে না।

২৯ শে মে, ২০২০ সকাল ৯:০৬

হাবিব ইমরান বলেছেন:
‘হাতি-ঘোড়া গেল তল, পিঁপড়ে বলে কতজল’।
সঠিক শিক্ষাব্যবস্থা চালু না হলে আপনার মত হাজারজন ‘মহামানব চাঁদগাজী’ বাংলাদেশের ক্ষমতায় বসলেও এদেশের অবস্থা এমনই থাকবে। যেখানে বঙ্গবন্ধুর মত মানুষ টিকতে পারেনি সেখানে আপনি কে, আমি কে! (এখানে আবার বিএনপি- আঃ লীগ টেনে আনবেন না। বিএনপি- আঃ লীগ ভিন্ন গ্রহ থেকে আসেনি, তারাও আমার-আপনার মত বাঙালি)

যাইহোক, আপনি সঠিক শিক্ষাব্যবস্থা চালু করে দেখান, যদি সক্ষমতা থাকে।

৭| ২৯ শে মে, ২০২০ ভোর ৫:০৩

ত্রিভুজ~ বলেছেন: তাহলে তো মনে হয় অপেনবুক এক্সাম নেয়া খারাপ হবে না। পরিবারের সবাই মিলে প্রশ্নের উত্তর খুঁজবে, গুগল করবে, বই ঘাটবে। এমনেও ঘরে বসে বসে সবাই বোর হয়ে গেছে।

২৯ শে মে, ২০২০ সকাল ৮:৪৭

হাবিব ইমরান বলেছেন:

এরকম পরীক্ষা পদ্ধতি চালু হলে শিক্ষাব্যবস্থার চেহারাই পাল্টে যাবে ৷অভিভাবকদের একাংশও শিক্ষিত হয়ে যাবে তখন ৷টিচারদের মধ্যে নোটবুক দেখে পড়ানো চিটারদের সংখ্যা কমে যাবে ৷ বাজারের বস্তাপঁচা গাইডবই বিক্রি বন্ধ হয়ে যাবে। সৃজনশীলতায় চাপ পড়লে দেখা যাবে একসময় শিক্ষার্থীদের বিরাট একটা অংশ খুবই ভালো করছে। প্রকৃত মেধাবীরা তখন তাদের মেধার ঝলক দেখাতে পারবে ৷প্রশ্নপত্র ফাঁঁস হলেও তখন আর কারো মাথাব্যথা থাকবেনা।

৮| ২৯ শে মে, ২০২০ ভোর ৫:০৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: নীতিতে ফেল করবে অভিভাবক

২৯ শে মে, ২০২০ সকাল ৮:৫২

হাবিব ইমরান বলেছেন:
বর্তমান অভিভাবকরাও একই ধরণের শিক্ষাব্যবস্থা পাওয়ার কারণে নৈতিকতার উন্নতি ঘটাতে পারেনি। বর্তমান শিক্ষার্থীদেরও নৈতিকতার উন্নতি হচ্ছেনা মোটেও। এরকম শিক্ষাব্যবস্থা চলতে থাকলে কোটি বছরেও বাঙালি নৈতিক হতে পারবে না। :(

৯| ২৯ শে মে, ২০২০ সকাল ১০:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো।

১০| ০৭ ই জুন, ২০২০ রাত ২:৫৪

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: অভিভাবক কে পাহাড়া দেওয়ার জন্য আরেকজন লোক লাগবে।

১১| ১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:০১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বুদ্ধি খারাপ না। ভালোই ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.