![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রায় সব বৌদ্ধ ধর্ম গ্রন্থে বলা আছে যে ভবিষ্যতে একজন মাইত্রী আসবেন। বৌদ্ধ ধর্ম গ্রন্থ ত্রিপিটকের চিক্যবতি সিংহনাদ সুতান্তা ডি ১১১৭৬ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে - আরেকজন বৌদ্ধ আসবেন তার নাম মাইত্রী যিনি পবিত্র, যিনি সবার উপরে, যিনি আলোক প্রাপ্ত, যিনি খুব জ্ঞানী আর বিনয়ী,যিনি মঙ্গলজনক, যার রয়েছে বিশ্ব জগৎ এর জ্ঞান। তিনি অলৌকিক ভাবে যে জ্ঞান আরোহন করবেন সেটা পুরো পৃথিবীতে প্রচার করবেন। তিনি একটা ধর্ম প্রচার করবেন যে ধর্মটা শুরুতেই গৌরবময় থাকবে চরম সময়ে গৌরবময় থাকবে আর শেষেও গৌরবময় থাকবে। তিনি একটা জীবন দর্শন প্রচার করবেন যেটা হবে সত্য এবং পুরোপুরি সঠিক তার সাথে কয়েক হাজার সন্নাসী (সাহাবী) থাকবে, যেখানে আমার সাথে কয়েকশ সন্নাসী থাকে। এই কথাটা আরো বলা হয়েছে ত্রিপিটকের সেক্রেড বুক অব ইস্টে ৩৫ নং খন্ডের ২২৫ নং পৃষ্টায় একজন মাইত্রী আসবেন যার কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট আর গুণ থাকবে । তিনি হাজার হাজার মানুষকে নেতৃত্ব দিবেন যেখানে আমি নেতৃত্ব দিয়েছি কয়েকশ মানুষকে।গসপেল অব বুদ্ধায় ২১৭ ও ২১৮ নং পৃষ্টায় - আনন্দ বুদ্ধকে প্রশ্ন করলেন হে আশির্বাদ প্রাপ্ত আপনি যখন চলে যাবেন কে আমাদের পথ দেখাবে..? তখন গৌতম বুদ্ধ বললেন আমি এই পৃথিবীর প্রথম বুদ্ধ নই, এমনকি শেষ বুদ্ধও আমি নই ভবিষ্যৎ এ আরেকজন বুদ্ধ পৃথিবীতে আসবেন যিনি পবিত্র, যিনি সবার উপরে, যিনি আলোক প্রাপ্ত, যিনি খুব জ্ঞানী আর বিনয়ী,যিনি মঙ্গলজনক, যার রয়েছে বিশ্ব জগৎ এর জ্ঞান তিনি প্রচার করবেন একটা ভালো ধর্ম । তিনি যে ধর্ম প্রচার করবেন সে ধর্মটা শুরুতেই গৌরবময় থাকবে চরম সময়ে গৌরবময় থাকবে আর শেষেও গৌরবময় থাকবে। তিনি যে ধর্ম প্রচার করবেন তার ভিত্তি হবে সত্য আর সেটাই হবে সঠিক জীবন দর্শন। আর তার থাকবে হাজার হাজার শিষ্য যেখানে আমার ছিলো মাত্র কয়েকশ শিষ্য। বুদ্ধের প্রধান শিষ্য আনন্দ তাকে প্রশ্ন করলেন আমরা তাকে কিভাবে চিনবো ? বুদ্ধ উত্তর দিলেন সে লোকের নাম হবে মাইত্রী । মাইত্রী শব্দের অর্থ - ক্ষমাশীল, স্নেহময়, দয়ালু, করুনাময় আর এই মাইত্রী শব্দটাকে যদি আরবী করেন তাহলে হবে রাহমা। আল্লাহ পবিত্র কোরআনের সূরাঃ- আম্বিয়ার ১০৭ নং আয়াতে বলেছেন - আমি আপনাকে বিশ্ববাসীর জন্যে রহমত স্বরূপই প্রেরণ করেছি। এই রাহমা শব্দটা আর এর সমার্তক শব্দ ক্ষমা এটা কোরআনে আছে সব মিলিয়ে ৪০৯ বার । এছাড়াও ত্রিপিটকের সেক্রেড বুক অব দ্যা ইস্টের ১১ নং খন্ডের ৩৬ নং পৃষ্টায় মহাপরি নির্বান সূত্তা ২ নং অধ্যায়ের ৩২ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে যে গৌতম বুদ্ধের ক্ষেত্রে তার কোনো প্রকাশ্য বা গুপ্ত শিক্ষা ছিলো না।হে আনন্দ তথাগতরা অথবা শিক্ষকরা মূঠোবন্ধ করে রাখবেনা জ্ঞানটা তোমরা নিজেদের কাছে রেখে দিবে না এটা প্রচার করতে হবে। আমরা মুসলমানরা জানি যে, মুহাম্মদ (সা আল্লাহর কাছ থেকে ওহি হিসেবে যা পেয়েছিলেন সেটা সবার জন্য প্রচার করেছেন। মুহাম্মদ (সা
সাহাবাদেরকে (শিষ্য) বলেছেন এগুলো মানুষের কাছ থেকে লুকিয়ে রেখো না, মানুষের কাছে এগুলো প্রচার করো । এই ভবিষ্যৎ বানীতে এটাই বলা হয়েছে যে, এখানে গুপ্ত কোনো কিছু নেই সব কিছুই মানুষের কাছে প্রচার করতে হবে । বৌদ্ধ ধর্ম গ্রন্থ ত্রিপিটকের সেক্রেড বুক অব দ্যা ইস্টের ১১ নং খন্ডের ৯৭ নং পৃষ্টায় মহাপরি নির্বান সূত্তা ৫ নং অধ্যায়ের ৩৬ নং পৃষ্টায় বলা হয়েছে যে, গৌতম বুদ্ধের যেমন এক পরিচারক ছিলো অর্থাৎ প্রধান শিষ্য আনন্দ ঠিক একি ভাবে মাইত্রীরও একজন পরিচারক থাকবে ইতিহাস থেকে আমরা জানি আমাদের মহানবী (সা
এর পরিচারক ছিলেন হযরত আনাছ (রা
তিনি ছিলেন মালিকের পূত্র আর হযরত আনাছ (রা
বলেছেন আমার বাবা-মা আট বছর বয়সে আমাকে নবীজির হাতে তুলে দেন তার মা নবীজিকে বলেছিলেন হে, আল্লাহর রাসূল একে আপনার পরিচারক হিসেবে গ্রহন করুন। আর হযরত আনাছ (রাঃ) বলেছেন নবীজি (সাঃ) তাকে দেখতেন নিজের ছেলের মতোই । আর আমরা জানি যে, হযরত আনাছ (রাঃ) সব সময় নবীজির সঙ্গে থাকতেন শান্তির সময় থাকতেন, যুদ্ধের সময়ও থাকতেন, নিরাপত্তার সময়েও থাকতেন, বিপদের সময়ও থাকতেন এভাবে বুদ্ধের শিষ্য আনন্দের সাথেও তার তুলনা করা যায়। যখন গৌতম বৌদ্ধের দিকে একটা পাগলা হাতি তেরে আসলো তখন আনন্দ বুদ্ধের সামনে গিয়ে দাড়িয়েছেন । আমরা জানি ঠিক একি ভাবে হযরত আনাছ (রাঃ) ওহুদের যুদ্ধের সময় শত্রুরা যখন নবীজিকে ঘিরে ফেললো তখন হযরত আনাছ (রাঃ) নবীজির পাশেই ছিলেন। এরপর হুনাইনের যুদ্ধে শত্রু পক্ষের তীরন্দাজরা নবীজিকে ঘিরে ফেললো তখনও হযরত আনাছ (রাঃ) নবীজির পাশেই ছিলেন। এভাবে আনন্দের সাথে তাকে তুলনা করা যায় বুদ্ধের দিকে পাগলা হাতি তেড়ে এলে আনন্দ দাড়িয়ে ছিলেন বুদ্ধের সামনে গিয়ে। তাহলে এই ভবিষ্যৎ বানীটাও সত্য হয়েছে যে, মাইত্রীর এক পরিচারক থাকবে এর পর আরো আছে গসপেল অব বুদ্ধাতে ২১৪ নং পৃষ্টায় বলা হয়েছে যে মাইত্রী আসবেন, অন্য যে বুদ্ধা আসবেন তার ৬ টি গুণ থাকবে সেগুলো হল - ১ তিনি আলোকপ্রাপ্ত হবেন রাতের বেলায় ২-আলোকপ্রাপ্ত হওয়ার পর তিনি উজ্বল হবেন ৩ তিনি স্বাভাবিকভাবে মারা যাবেন ৪ তিনি রাতের বেলায় মারা যাবেন ৫ মারা যাওয়ার তিনি উজ্বল হবেন ৬ তিনি মারা যাওয়ার পর তাকে এই পৃথিবীতে স্ব-শরীরে আর দেখা যাবে না। এই ৬ টি গুণাবলী পাওয়া যায় শুধুমাত্র মহানবী (সাঃ) এর মধ্যে। আমরা জানি যে, মহানবী (সাঃ) প্রথম ওহী বা ঐশী জ্ঞান পেয়েছিলেন হেরা পর্বতের গুহায় রাতের বেলায়। আর পবিত্র কোরআনের সূরা - দূখানের ২ ও ৩ নং আয়াতে উল্লেখ করা হয়েছে এছাড়াও সূরা - কদরের ১নং আয়াতে আছে যে, কোরআন নাযিল হয়েছিলো মহামান্বিত রাতে। এর পর আছে তিনি উজ্বল হবেন আমরা জানি যে ওহী বা ঐশী জ্ঞান নাযিলের সময় হেরা পর্বতের গুহায় নবীজি উজ্বল হয়েছিলেন। এর পর আছে তিনি স্বাভাবিক ভাবে মারা যাবেন আমরা হাদীস তেকে জানতে পারি যে নবীজি স্বাভাবিক ভাবে ইন্তেকাল করেছিলেন। এর পর আছে তিনি মারা যাবেন রাতের বেলায় হযরত আয়েশা রাঃ এর বলা হাদীস থেকে আমরা জানি যে নবীজির ঘরে প্রদীপে কোনো তৈল ছিলো না তিনি পাশের বাড়ী থেকে তৈল ধার করে আনলেন অর্থাৎ নবীজি মারা যাওয়ার সময় তখন রাত ছিলো। এরপর আছে তিনি মারা যাওয়ার সময় উজ্বল হবেন আর আনাছ (রাঃ) বলেছিলেন নবীজি যখন মারা যাওয়ার সময় তিনি উজ্বল ছিলেন। এর পরের টা ছিলো তিনি মারা যাওয়ার পর তাকে আর স্ব-শরীরে দেখা যাবে না। আমরাও জানি যে নবীজি কে এই পৃথিবীতে আর স্ব-শরীরে দেখা যাবে না বর্তমানে সৌদিআরবের মদীনায় তার রওযা রয়েছে। বৌদ্ধ ধরমে উল্ল্যেখ করা এইসব কথা সম্পূর্ন নবী মোহাম্মদ (সাঃ) সাথে মিলে যায়। বৌদ্ধ ধর্ম গ্রন্থে এছাড়াও বলা হয়েছে যে, দ্যা সেক্রেড বুক অব দ্যা ইস্টে ১০ নং খন্ড ৬৮ নং পৃষ্টায় বলা হয়েছে যে, তথাগতরা তারা শুধু প্রচার করবে অর্থাৎ যে বুদ্ধরা আসবেন তারা শুধু প্রচার করবেন আর আল্লাহ বলেছেন পবিত্র কোরআনের সূরা গাশিয়ার ২১ নং আয়াতে বলেছেন হে নবী আপনি উপদেশ দিন, আপনি তো কেবল একজন উপদেশদাতা। এছাড়াও আছে দ্যা সেক্রেড বুক অব দ্যা ইস্টে ১০ নং খন্ড ৬৭ নং পৃষ্টায় বুদ্ধ বলেন স্বর্গতে যেতে হলে তোমার ভালো কাজ গুলোরও প্রয়োজন হবে তোমার ভালো কাজ গুলোর ও প্রয়োজন হবে যদি তুমি স্বর্গতে যেতে চাও। পবিত্র কোরআনের সূরা আছরের ১ থেকে ৩ নং আয়াতে অর্থাৎ দূরভোগ তাদের যারা সামনে এবং পিছনে লোকের নিন্দা করে তারা বাদে যাদের বিশ্বাস আছে ন্যায় নিষ্টতা আছে যারা মানুষকে সত্যের পথে আনে যারা মানুষকে ধৈয্য এবং অধ্যবস্যায়ের পথে আনে। বেহেশতে যাওয়ার জন্য শর্ত হলো ন্যায় নিষ্ট্যতা যে কথা বৌদ্ধ ধর্ম গন্থে আছে। এছাড়াও বৌদ্ধ ধর্ম গ্রন্থ ধম্মপদ এর মাত্তায়সূত্তা ১৫১ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে - তিনি হবেন মানব জাতির প্রতি করুনা তিনি হবেন ভদ্র এবং তিনি হবেন মানব জাতির জন্য দৃষ্টান্ত তিনি হবেন দয়ালু আর তিনি হবেন সত্যবাদী এসব কথা গুলো শুধু মাত্র খাটে সর্বশেষ ও চুরান্ত নবী মোহাম্মদ সাঃ এর বেলায়। এই হলো সংক্ষেপে মহানবী (সাঃ) এর আসার ভবিষ্যৎ বানী***
২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৯
রোহিঙ্গা বলেছেন: ধন্যবাদ ইমরান ভাই
৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বুদ্ধংশরনং গচ্ছামি!!!
মুহাম্মাদং শরনং গচ্ছামি!
মুর্শিদং শরনং গচ্ছামি!!!!!!!!!!!!!!!!
৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩১
মামুন আকন বলেছেন: এত সুন্দার তথ্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪২
জুয়াদ ইসলাম বলেছেন: মার্ক করা শব্দ গুলো শুধু মাত্র আল্লাহ এর ক্ষেত্রে প্রজয্য। মোহাম্মাদ (স) ছিলেন মানুষ এবং রাসু। উল্টা পালটা বিভ্রান্তি ছড়িয়ে কি বুঝাতে চান? লেখক????
৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৭
প্রামানিক বলেছেন: অনিক কিছু জানা হলো।
৭| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০২
রোহিঙ্গা বলেছেন: ভাই আপনি আমার পোস্ট টা ভালো ভাবে পড়েন মহানবী সাঃ কে আল্লাহ বিশ্ববাসীর জন্য রহমত হিসেবে প্রেরন করেছেন জুয়াদ ভাই
৮| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৬
রোহিঙ্গা বলেছেন: রাসূল সাঃ এর মাধ্যমে আল্লাহ আমাদের কাছে করুনার বানী কোরান পাঠিয়েছেন আর রাসূল সাঃ আমাদের শিক্ষক এখানে ভূলের কিছু নাই জুয়াদ ভাই আপনি পোস্ট টা ভালো ভাবে পড়েন মাইত্রী শব্দের অর্থ করুনা আর রাসূল সাঃ কে আল্লাহ আমাদের কাছে রহমত হিসেবে পাঠিয়েছেন এটা কোরআনে সূরা আম্বিয়ায় উল্যেখ আছে
৯| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩১
জুয়াদ ইসলাম বলেছেন: রাসুল (স) কি করুণাময়ী? তিনি কি ক্ষমাশিল?? রহমত সরুপ পাঠিয়েছেন ঠিক আছে কিন্তু রাসুল (স) করুণাময়ী বা ক্ষমাশীল নন বরং ক্ষমাশীল করুনাময়ি এক মাত্র আল্লাহ। আপনার লেখা ভালো ভাবেই পড়েছি আপনি যা লিখেছেন তাতে আপনার ভুল গুলো উল্লেখ করছি মাত্র। আপনার লেখা পড়ে আমার মনে হচ্ছে আপনি রাসুল (স) কে আল্লাহর সাথে অংশীদার করে ফেলছেন ওই মারক করা অংশে।
১০| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬
ching বলেছেন: সহমত
১১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: @ জুয়ার ইসলাম ভাই ..
আচ্ছা তাহলে যারা রহিম, রাহমান, গফুর, গাফফার, সাত্তার, গণি, আল্রাহর এই নামে নিজেদের, বাচ্ছাদের নাম রাখতেছে- তাদের কি হবে ভায়া!!!!!!
রাসূল সা: তো রাহমাতাল্লিল আলামিন। যার উপর আল্লাহ নিজে ফেরেশতাকুলকে নিয়ে দরুদ সালাম পাঠ করেন!!! তিনার প্রতি এই গুনবাচক নাম যদি লাগানোও হয় তা দোষ হয় কি প্রকারে????
আর রাসূল সা: কে আল্লাহর সাথেতো এখানে উল্লেখ করা না করা বিষয় নয়- খোদ আরশে আজিমেইতো সেই পবিত্র কলেমা যেখানে আল্লাহ তাঁর প্রিয় হাবিবের নাম যুক্ত করে রেখেচেন- যা আমাদের ঈমানের প্রথম পাঠ-
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মাদ রাসূল আল্লাহ।
শুধু অনন্ত কাল প্রশতাংশ পাঠ কেরন আপনি মুসলমানই হবেন না- যতক্ষনা মুহাম্মদ সা: কে স্বীকৃতি দেয়া প্রভূর আদেশ ২য় অংশের প্রতি আনুগত্য স্বীকার না করবেন!!!
আল্লাহ আপনাকে সঠিক জ্ঞান দান করুন।
১২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৫৯
রোহিঙ্গা বলেছেন: ভাই বিতর্ক করা ইসলাম এ নিষেধ বাদ দিন আমি মানুষ আমি ভূলের উর্ধে নয় তাই আমার ভূল হলে আমাকে শুধরিয়ে দিবেন। একজন মুমিন আরেকজন মূমিনের জন্য আয়না স্বরূপ ধন্যবাদ সবাইকে
১৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
বৌদ্ধ ধর্ম বই মানুষের লেখা।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৫
আল ইমরান বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম। ধন্যবাদ ভাই।