নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মুক্তি নাই

ইমরান সামি ব্লগ

নাচন কুদন..অলস জীবন

ইমরান সামি ব্লগ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাংবাদিক "নালিনী সিং" একি করলেন! শেখ হাসিনার বিশ্বাসের গোড়ায় লাথি মারলেন?

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:২৩



"দি টাইমস অব ইন্ডিয়ার" সিনিয়র সাংবাদিক নালিনী সিং সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে তাঁর একান্তে কিছু কথোপকথনের অংশকে সাক্ষাৎকার রূপে প্রকাশ করেছেন। যেখানে রীতিমত বোমা ফাটানোর মত সব তথ্যের বিবরণ উঠে এসেছে। তবে প্রধানমন্ত্রীর সাথে নালিনী সিংয়ের সাক্ষাৎকারটিকে প্রকৃতার্থে সাক্ষাতকার বলা যাবেনা; কারণ নালিনী সিং অতিব চাতুর্যতায়, শেখ হাসিনার একান্ত অনুচর সেজে কথোপকথনের ছলে বের করে নিয়েছেন- ২০০৮ সাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনীতির, ক্ষমতার, দেশ পরিচালনার, বিরোধীদল দমনের এবং বি.ডি.আর বিদ্রোহ সহ মানবতাবিরোধী অপরাধ ট্রাইবুনালের বিচারের নেপথ্যের সব বিষ্ময়কর স্বীকারোক্তি । প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নালিনী সিংকে নিজের অতি ঘনিষ্ঠ অনুচর বলে বিশ্বাস করেন। তাই অকপটে সব কথা খোলাখুলি আলোচনা করতে কুণ্ঠাবোধ করেননি বলে উল্লেখ করা হয়েছে প্রকাশিত সাক্ষাৎকারটিতে। নালিনী সিং প্রধানমন্ত্রীর সাথে তার সাধারণ কথোপকথনের যে রেকর্ডটি করেছিলেন, সেটিকে সাক্ষাৎকারের মত করে গতকাল টাইমস অব ইন্ডিয়া প্রকাশ করেছে । নিন্মে সাক্ষাতকারটির অবিকল; বাংলায় ভাষান্তর করে আপনাদের জন্য দেয়া হলোঃ

না.সিঃ ১/১১ পরবর্তী নির্বাচনে ক্ষমতায় যাওয়ার পিছনে আপনি অতিব বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়েছেন, যার সুফল আপনি, আপনার দল আজও ভোগ করছেন। (পাশাপাশি সোফার বাম পাশে প্রধানমন্ত্রী ডান পাশে নালিনী সিং প্রাথমিক সৌজন্য আলাপের পর কফিতে চুমুক দেয়ার ফাঁকে লাস্যময়ী একটা হাসি দিয়ে বললেন)।
হাসিনাঃ দেখ নালিনী; তোমার কাছে লুকানোর কিছু নেই! তুমিতো আর আমার বক্তব্যকে "ডিসক্লোজ" করবানা! দেখ; ২০০৫ সালে বিএনপি জামায়াত ক্ষমতা ছাড়ার পর ১/১১ মূলত আমাদের অবদানেই সৃষ্ঠি হয়েছে, যা সবাই জানে। এরপর যা ঘটেছে তা এদেশের মানুষ কখনোই ভুলবেনা। আমাকে এবং বেগম জিয়াকে পর্যন্ত গ্রেফতার করা হয়েছে। দীর্ঘ দুই বছরের মইন-ফখরুল আহমেদের যে সরকার তা সম্পূর্ণ অবৈধ এবং অসাংবিধানিক হওয়ায় তারা গণতান্ত্রীক সরকার প্রতিষ্ঠায় কোন পথ খুঁজে পাচ্ছিলো না। সে সময় তারা আমাকে এবং খালেদা জিয়াকে প্রস্তাব রেখেছিল, তাদেরকে বৈধতা এবং নিরাপত্তা দেয়ার স্বার্থে একটি সাজানো নির্বাচনের আয়োজন করে সংখ্যাগরিষ্ঠতা দিয়ে আমাদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে দিবে। খালেদা জিয়া প্রস্তাব গ্রহণ করেনি! আমি করেছি, এই যা।

না.সিঃ বি.ডি.আরের ঘটনাটা সম্পর্কে আমি কেন যেন কিছু মেলাতে পারিনা! এ ঘটনার অন্তরালে আসলে কি ছিলো তাও বুঝতে পারিনা! ( মুচকি হেসে! ভঙ্গিমা এমন যেন উত্তর না দিলেও চলবে)
হাসিনাঃ বি.ডি.আর বিদ্রোহের ঘটনাটা মূলত এখন অনেকের কাছেই স্পষ্ঠ, যদিও জাতিয় নেতৃত্বের অনেকে শুরু থেকেই জেনে গেছে । আমাদেরকে বর্তমান পর্যন্ত ক্ষমতায় টেনে আনার পিছনে বি.ডি.আর বিদ্রোহের ঘটনাই অন্যতম প্রধান। মইন ইউ আহমেদদের একটা ভয় আছে যখনই বিএনপি জামায়াত ক্ষমতায় আসবে তখনি তাদেরকে বিচারের মুখোমুখি করাবে। সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে যেহেতু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে সেহেতু সাজানো নির্বাচনের নকশা সেনাবাহিনীর উর্ধতন কর্মকর্তারা সবাই জানেন। আমাদের সরকারকে যতবেশী দীর্ঘায়িত করা যাবে মইন ইউদের ততবেশি বেচে যাওয়ার পথ প্রসস্থ হবে। সে জন্য আমাদের সরকারের সাথে সংশ্লীষ্ঠ নয় এমন সব সেনাকর্মকর্তাকে ক্রমান্বয়ে বি.ডি.আরে ট্রান্সফার করা হয়েছিলো। এরপর কি হয়েছে তাতো তুমি জানোই। বিডিয়ার হত্যাকাণ্ডের পর মুলত আমাদেরও প্রতিহিংসার স্বীকার হওয়ার শতভাগ সম্ভাবনা রয়েছে। ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করার নীতিতে চলতে সেখান থেকেই আমরা বাধ্য হয়েছি।

না.সিঃ আপনি নিজেকে পরিপক্ব রাজনীতিক প্রমান করার পাশাপাশি বিরোধীদলকে অত্যন্ত বীরত্ব এবং সাহসীকতার সহিত মোকাবেলা করে চলেছেন! ( মুখে অভাবনীয় প্রাঞ্জল প্রশংসার হাসি ফুটিয়ে প্রধানমন্ত্রীর দিকে তাকিয়ে)
হাসিনাঃপ্রথমে একটু গুরুগম্ভীর মুচকি হাসি দিয়ে; পরে হাহাহা করে হাসিতে ফেটে পড়লেন। হাসতে হাসতেই বললেন, বিরোধীদলকে সত্যিকারার্থে আমি আর বিরোধীদল মনে করছিনা। আমি যেহেতু ক্ষমতাকে সর্বোচ্চ দীর্ঘায়িত করার মিশন হাতে নিয়ে নিয়েছি সেখানে আর বিরোধীদলকে মূল্যায়ন করার অর্থ "শুরুতেই গলদ পথে যাত্রা শুরু করা।" ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করার প্রথম এবং প্রধান পদক্ষেপই হচ্ছে আমরা যতকিছুর বিনিময়ে হোক বিরোধীদলকে কোনঠাসা করে রাখবো। তাদেরকে দুর্বল এবং নিশ্চিহ্ন করার জন্য যা যা করা প্রয়োজন আমরা তার সবটাই করবো। বলতে পার আমরা ইতোমধ্যে শতভাগ সফলও হয়েছি।

না.সিঃ দেশের সাধারণ মানুষেরতো তাহলে বিরূপ মনোভাব ফুটে উঠার কথা!
হাসিনাঃ দেশের মানুষতো ২০০৮ এর নির্বাচনের পর থেকেই আমাদের সরকারের প্রতি বিরূপ মনোভাব নিয়ে আছে; প্রধান বিরোধীদল বিএনপির সাংগঠনিক দুর্বলতা এবং জনমত গঠনে ব্যর্থতা আমাদেরকে বাড়তি সুবিধা দিয়েছে এবং দিচ্ছে। বিরোধীদল দমনে আমাদের কঠোর নীতির বিপরীতে তারা ফলপ্রসু কোন পন্থা পরিচালনা করতে পারছেনা। অবশ্য বলতে পার আমরাই সে সুযোগ দিচ্ছিনা।

না.সিঃ আপনার মন্ত্রীদের সময়ে সময়ে বিতর্কিত কর্মকাণ্ডকে চাপিয়ে আপনার সরকার এবং আপনার দলের নীতির সাথে তাদের ভালোই'তো সম্পৃক্ত রাখতে পেরেছেন! ( সম্মতি সূচক উত্তর পাচ্ছেন এমন ভাব নিয়ে একটু নড়েচড়ে!)
হাসিনাঃ মন্ত্রী এবং দলীয় নেতাদের বিতর্কিত কর্মকান্ডগুলো আমার জন্য ট্রামকার্ড ধরে নিতে পার। যেহেতু শুরু থেকেই আমাকে চলতে হচ্ছে স্রোতের উল্টোপথে, সেহেতু তারা নিজেদের স্বার্থে আমার নীতির সাথে ঐক্যমত পোষণ না করে উপায় নেই।

না.সিঃ আপা, আমার কাছে একটি বিষয় বিষ্ময়কর লাগে কি জানেন- আপনার এই দুঃসাহসী পথচলায় দেশের প্রায় সব মিডিয়াই আপনাকে অসামান্য সহযোগীতা করে যাচ্ছে। মিডিয়াকে সরকারের অনুকুলে রাখার ট্রিকস সম্ভবত ইতিহাসে আপনার সমতুল্য দ্বিতীয় কেউ নেই। ( অট্ট হাসি)
হাসিনাঃ (অট্ট হাসি) মিডিয়াকে অনুকুলে রাখার পিছনে অবদান অবশ্য হাসানুল হক ইনুরই। তবে ৬০% মিডিয়াই আমাদের দলীয় সমর্থনপুষ্ট নেতাদের মালিকানায় পরিচালিত আগে থেকেই। আর বাকি ২০% বিরোধী সমর্থনপুষ্ট মিডিয়াগুলোকে আমরা যেভাবে পেরেছি বিরোধীদলের নীতিতে রুদ্ধ করেছি, বন্ধ করে দিয়েছি। আর বাকি ২০% মিডিয়াকে হাসানুল হক ইনুর কল্যানে আমাদের ৬০%এর সাথে মিশিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছি।

না.সিঃ আপনার দলের সাংগঠনিক শক্তির বিচারে বিরোধী দলের সাংগঠনিক অবস্থা তুলনা করা বর্তমান সময়ে বোকামি। সেই হিসেবে বিরোধী দলকে কোণঠাসা করতে এবং মাঠের রাজনীতি দখলে রাখতে দলের পাশাপাশি প্রশাসনের ভূমিকাওতো প্রশংসনীয় । ( কিছুটা গম্ভির এবং উৎফুল্ল ভাব নিয়ে)
হাসিনাঃ প্রশাসন মুলত ক্ষমতায় আসার পরপরই আমরা আমাদের মত করে পুনর্গঠন করা শুরু করেছি। দলীয় নেতা কর্মী এবং আমার সমর্থনপুষ্ট চৌকস লোকদেরকেই সব বাহিনীর নেতৃত্বে প্রতিস্থাপন করার কৌশল গ্রহণ করেছিলাম। যার সুফল এখন আমরা পাচ্ছি, অবশ্য তাদেরকেও কম সুবিধা দিচ্ছিনা। বলতে পারেন পুলিশ, র্যাব, বি.ডি.আর, সেনাবাহিনী থেকে শুরু করে সব সংস্থাই স্বীকার করবে শেখ হাসিনার সরকার তাদের জন্য স্বর্ণযুগ ছিল। আর পুলিশ বাহিনীতো পুরদমে আমাদের দলীয় কর্মীদের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে অক্লান্ত খেটে যাচ্ছে।

না.সিঃ শত বাধা বিপত্তি উপেক্ষা করে আপনার নির্বাচনী অঙ্গিকার মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। এর মাঝে একজনের ফাঁসিও কার্যকর করেছেন। দেশে বিদেশে আপনি দৃঢ় মনোবলের জন্য প্রসংশিত হয়েছেন। এই দৃঢ় মনোবল অক্ষুন্ন থাকবে আশা রাখি! ( বিচারকার্য চালিয়ে যাওয়ার পরামর্শ সুলভ ভঙ্গিতে, মনোভাব জানতে চাওয়ার জন্য চোয়ালটাকে একটু সামনের দিকে ঝুকিয়ে)
হাসিনাঃ নালিনী, তুমি হয়তো জানো যে, জামায়াতে ইসলামী সংগঠনটি বিএনপির আন্দোলনের অন্যতম প্রধান শক্তি, তোমার মত দেশের অধিকাংশই এমনটি মনে করে। যুদ্ধাপরাধের বিষয়টাও সময়ে সময়ে বিভিন্ন বিতর্কের ফলে এবং শাহবাগের কার্যকলাপে জনমতের দিক থেকে আমাদের অনুকুলে নেই। তবুও এই ইস্যুটি জামায়াতকে দমিয়ে রাখার জন্য অন্যতম ট্রাম হিসেবে আমরা কাজে লাগাচ্ছি। এছাড়া রাজনৈতিক এবং সাংঠনিক শক্তিতে তাদেরকে আটকে রাখার ভিন্ন কোন উপায়ন্তরও নেই। মুলত জামায়াতের যুদ্ধকালিন অবস্থানকে আমরা জনসম্মুখে তুলে ধরতে পেরে তাদের দ্রুত অগ্রযাত্রার পথ রুদ্ধ করে দিয়েছি, যা সাধারণ মানুষের থেকে তাদেরকে দূরে রাখতে অনেকটা সহায়তা করছে।

না.সিঃ বর্তমান পরিস্থিতি তো দেখতে পাচ্ছি, বিরোধীদল বাঁচা মরার লড়াইয়ের ঘোষণা দিয়ে মাঠে নেমেছে,পুলিশ সমাবেশ করতে না দেয়ায় এবং খালেদা জিয়াকে বাসা থেকে বের হতে না দেয়ায় ২০ দলের লাগাতার অবরোধ চলছে, সারাদেশ থেকে বস্তুত রাজধানী বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে, অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে বিএনপি আর পিছু হটতে রাজি নয়। এমতাবস্থায় সামনে কি অপেক্ষা করছে তা আমার কাছে ধোঁয়াশাই ঠেকছে কেমন যেন!!!(নিজেকে পরিস্থিতির জন্য খুবই চিন্তাক্লিষ্ট বুঝিয়ে)
হাসিনাঃ মুচকি হাসলেন; নালিনী, অবরোধ হরতাল এগুলো তো নতুন নয়! এতে জনগনের দুর্ভোগ হচ্ছে, মানুষ মারা যাচ্ছে, মানুষের জীবিকা নির্বাহে অসুবিধা হচ্ছে, কোটিকোটি টাকা ব্যবসায়িক খাতে লোকসান হচ্ছে সবই ঠিক আছে; তুমি বলোতো, এসব কিছুর মধ্যে কোনোটার দ্বারা কি আমার দলের কিংবা আমার সরকারের কোন ক্ষতি হচ্ছে? ( বাম পাশের গালে ঠোটের কোনদণ থেকে ঠিক একটু উপরে টোল তুলে নিঃশব্দ মুচকি হাসতে হাসতে নালিনী সিংকে প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী থামলেন।)

না.সিঃ সম্মতি সূচক মাথা দুলিয়ে, না আপা! আপনাদের এমন কোন ক্ষতিতো চোখে পড়ছেনা। (মুখে ব্যর্থ হাসি ফুটানোর চেষ্টা করে।)

হাসিনাঃ হাহাহাহাহাহা, ( এর মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর ফোনে রিং.............)
নাসিঃ হাহাহাহাহাহাহা( রেকর্ডারের সুইচ অফ.................)

সংশোধনীঃ
বন্ধুগন,অনাকাঙ্ক্ষিত টাইপিং মিসটেকের জন্য মাফ করবেন!!! "টাইমস অব ইন্ডিয়ার" স্থলে "ফেসবুক" পড়বেন! "নালিনী সিংয়ের" স্থলে "আমার নাম" পড়বেন! সেই সাথে পুরো সাক্ষাতকারটিকে একদম ভুয়া ও বানোয়াট মনে করতে একটুও ভুল করবেন না কিন্তু :P

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভুল হলেও সত্যের খুব কাছাকাছি বলে আপনাকে ক্ষমা করা হলো ;) অট্টহাসি

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০৯

ইমরান সামি ব্লগ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৫০

আহলান বলেছেন: .... ;)

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:১৩

ইমরান সামি ব্লগ বলেছেন: ধন্যবাদ

৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০৪

শাহরীয়ার সুজন বলেছেন: মজারু

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:১৩

ইমরান সামি ব্লগ বলেছেন: মজারু-২

৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:১৬

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভুল হলেও সত্যের খুব কাছাকাছি বলে আপনাকে ক্ষমা করা হলো ;) অট্টহাসি

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৯

ইমরান সামি ব্লগ বলেছেন: অট্টহাসি

৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:২৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: দারুন!

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৬

ইমরান সামি ব্লগ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইজান

৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২০

পিন বলেছেন: জোতিষী আর কে ভুইঁয়া ভাগ্গিস বেঁচে নেই , তা না হলে হাঁসির ভাঁজের মানে গুলো বলে দিতেন

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৭

ইমরান সামি ব্লগ বলেছেন: দারুন বলেেছন ভাইয়া, ধন্যবাদ।

৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪৫

এই আমি সেই আমি বলেছেন: এই সাক্ষাতকারে নতুন কিছু তো পেলাম না । এগুলি তো আমরা বহু আগে থেকেই জানি । অবশ্য আগে শুনতাম বিএনপির বয়ানে এখন জানছি নলিনীর লেখায়।

এখানে তথ্যের বোমা ফাটল কই ?

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০৪

ইমরান সামি ব্লগ বলেছেন: ভাই আপনার মত সবাই বোধহয় জানেনা , জানলে শেখের বেটি ক্ষমতায় থাকে কি করে?????? ধন্যবাদ ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.